ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২

adbilive
adbilive
মাধবপুরে সেনা অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী আটক

মাধবপুরে সেনা অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী আটক

মাধবপুর সেনা ক্যাম্পের সেনা সদস্যরা অভিযান চালিয়ে ইয়াবা, গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী   মোঃ শাহ আলম (৪২)কে আটক করেছে। বুধবার সকাল  ৮ টা ৪০ মিনিটে উপজেলার নোয়াপাড়া গ্রামে শাহ আলমের বাড়িতে অভিযান করে সেনা সদস্যরা। এ সময় তার বাড়ি থেকে২৫০ পিস ইয়াবা, ৬০০ গ্রাম গাজা নগদ টাকা ১ লক্ষ ৬৬ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়। শাহ আলম নোয়াপাড়া গ্রামের আব্দুল হাসিমের ছেলে। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ( ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, এ ঘটনায় ধৃত শাহ আলমের বিরুদ্ধ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের লোকজন বাদি হয়ে মাধবপুর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেছে। পুলিশ ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে দুপুরে হবিগঞ্জ বিচারিক আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে  কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।

নকআউটে মায়ামির প্রতিপক্ষ পিএসজি 

নকআউটে মায়ামির প্রতিপক্ষ পিএসজি 

জয় দিয়ে ৩৮তম জন্মদিন রাঙাতে পারলেন না আর্জেন্টাইন বিশ^কাপজয়ী লিওনেল মেসি। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে পালমেইরাসের বিপক্ষে ২-২ গোলে ড্র করেছে মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) দল ইন্টার মায়ামি। ফলে ‘এ’ গ্রুপ থেকে রানার্সআপ হয়েই নকআউট পর্ব নিশ্চিত করেছে তারা। দিনের আরেক ম্যাচে সিয়াটল সান্ডার্সকে ২-০ গোলে হারিয়েছে প্যারিস সেন্ট জার্মেই (পিএসজি)। চলমান আসরের নকআউট পর্বে ইন্টার মায়ামির মুখোমুখি হবে ইউরোপিয়ান জায়ান্ট পিএসজি। মঙ্গলবার সকালে হার্ড রক স্টেডিয়ামে পালমেইরাসকে হারাতে পারলেই শেষ ষোলোয় মেসিদের প্রতিপক্ষ হতো ব্রাজিলিয়ান ক্লাব বোতাফোগো। এই ম্যাচ ড্র হওয়ায় গ্রুপ রানার্সআপ হিসেবে ওঠা মায়ামি দ্বিতীয় রাউন্ডে প্রতিপক্ষ হিসেবে পেল পিএসজিকে। ছন্দে থাকা পিএসজি কিছু দিন আগেই ইন্টার মিলানকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স হয়েছিল। মায়ামি ম্যাচের ৭৯ মিনিট পর্যন্ত ২-০ গোলে এগিয়ে ছিল। কিন্তু ম্যাচের ৮০ ও ৮৭ মিনিটে দুর্দান্ত দুটি গোল করে পালমেইরাসকে সমতায় ফেরান পলিনিও ও মরিসিও। হাতের নাগালে থাকা ম্যাচ ফস্কে যাওয়ার আফসোস থাকলেও টুর্নামেন্টে শিষ্যদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট মাশচেরানো। ম্যাচ শেষে ইন্টার মায়ামি কোচ বলেন, ‘আমাদের হাতে ম্যাচটা ছিল।

খাদ্যদ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকায় কমছে মূল্যস্ফীতি

খাদ্যদ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকায় কমছে মূল্যস্ফীতি

খাদ্যদ্রব্যের নিম্নদরের সুবাদে দেশে মূল্যস্ফীতি কমছে। টানা ছয় মাস নি¤œমুখী রয়েছে মূল্যস্ফীতি। চলতি বছরের মে মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ০৫ শতাংশে নেমে এসেছে। গত ছয় মাস ধরে মূল্যস্ফীতি ধাপে ধাপে কমছে।  পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের ‘ইকোনমিক আপডেট অ্যান্ড আউটলুক (জুন-২০২৫)’ শীর্ষক প্রতিবেদনে ফুটে উঠেছে এ চিত্র। বিশ্লেষকদের মতে, খাদ্যদ্রব্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার উদ্যোগের সুফল দেখা যাচ্ছে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতির হারে। খাদ্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকায় সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি হ্রাস পেয়েছে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, এখনো চাল ও মাছের দামে উচ্চমূল্যের চাপ রয়ে গেছে। রেমিটেন্সের উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি এবং বিনিময় হারের স্থিতিশীলতা দেশের বাহ্যিক খাতকে শক্তিশালী করেছে, যদিও এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয়ে কিছুটা ভাটা পড়েছে।  মে মাসে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতিতে খাদ্যপণ্যের অবদান ছিল ৪২ দশমিক ৬ শতাংশ, যা পূর্ববর্তী মাসে ছিল ৪২ দশমিক ২ শতাংশ। অপরদিকে, আবাসন খাতে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ, তৈরি পোশাক ও পাদুকা খাতে ১০ দশমিক ৪ শতাংশ এবং পরিবহন খাতে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ মূল্যস্ফীতির অবদান রয়েছে। প্রতিবেদনে জানানো হয়, খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে চালের দাম মূল্যস্ফীতিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে (৪০ শতাংশ), এরপর রয়েছে মাছ (২৮ শতাংশ), ফলমূল (১১.৯৩ শতাংশ) এবং তেল (৮.৭ শতাংশ)।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমাল আইএমএফ

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমাল আইএমএফ

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে এনেছে। সংস্থাটি বলছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ, যা পূর্বাভাসের ৬ দশমিক ৫ শতাংশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। ওয়াশিংটনভিত্তিক এই ঋণদাতা সংস্থা বলছে, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, কড়াকড়ি আর্থিক ও রাজস্ব নীতি, বাণিজ্যে বাড়তি প্রতিবন্ধকতা এবং ব্যাংকিং খাতে চাপ বৃদ্ধির কারণে এই সংশোধন আনতে হয়েছে। সংস্থার নির্বাহী বোর্ড সম্প্রতি বাংলাদেশের জন্য ১.৩ বিলিয়ন ডলারের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি অনুমোদন করেছে। একইসঙ্গে অতিরিক্ত ৮০০ মিলিয়ন ডলারের অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে আইএমএফের ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ প্যাকেজের আওতায় বাংলাদেশ মোট ২.১ বিলিয়ন ডলার পেতে যাচ্ছে। আইএমএফ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের গ্রীষ্মে সংঘটিত রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সরকার পরিবর্তনের ফলে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বিঘিœত হয়। যদিও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপের কারণে রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে, তারপরও সামগ্রিক অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি দুর্বল থেকে গেছে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষে দেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ, যা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রাথমিক ৩.৯৭ শতাংশ পূর্বাভাসের চেয়েও কম। অপরদিকে, মূল্যস্ফীতি নিয়েও পূর্বাভাস সংশোধন করেছে আইএমএফ। সংস্থাটির তথ্যমতে, চলতি অর্থবছর শেষে (২০২৪-২৫) বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি হবে ৯.৯ শতাংশ। তবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে তা কমে ৬.২ শতাংশে নামবে বলে মনে করছে তারা। যদিও এর আগে এপ্রিলে প্রকাশিত বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রেক্ষিত প্রতিবেদনে সংস্থাটি মূল্যস্ফীতির হার ৫.১৮ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল উল্লেখ্য, সরকারের নিজস্ব অনুমান অনুযায়ী আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হবে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। অর্থাৎ, আইএমএফের সংশোধিত পূর্বাভাস সরকারের অনুমানের কাছাকাছি হলেও, সামষ্টিক অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ এবং কাঠামোগত দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে না পারলে প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিন হতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।

দেশে চালু হলো ‘গুগল পে’ গ্রাহকরা যেসব সুবিধা পাবেন

দেশে চালু হলো ‘গুগল পে’ গ্রাহকরা যেসব সুবিধা পাবেন

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়েছে গুগলের ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা ‘গুগল পে’ বা গুগল ওয়ালেট। মঙ্গলবার রাজধানীতে ওয়েস্টিন হোটেলে এক অনুষ্ঠানে এ সেবার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।  গুগল, মাস্টারকার্ড ও ভিসার সহযোগিতায় সিটি ব্যাংক পিএলসি এই ডিজিটাল লেনদেন সেবা চালু করেছে।  এখন থেকে সিটি ব্যাংকের গ্রাহকেরা তাদের মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ডটি গুগল ওয়ালেটে সংযুক্ত করে ‘গুগল পে’ ব্যবহার করে দ্রুত, নিরাপদ ও স্পর্শবিহীন পেমেন্ট করতে পারবেন।  অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন মার্কিন দূতাবাসের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত (চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স) ট্র্যাসি এন জ্যাকবসন ও সিটি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও মাসরুর আরেফিন, গুগল পেমেন্টসের গ্রুপ প্রোডাক্ট ম্যানেজার শাম্মী কুদ্দুস, মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের প্রধান সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, ভিসা বাংলাদেশের প্রধান সাব্বির আহম্মেদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।  বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আর্থিক সেবা আরও ডিজিটাল করতে আমরা সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি। লেনদেন ডিজিটাল হলে স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়। এতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নিশ্চিতের পাশাপাশি নগদ অর্থ লেনদেনবিহীন সমাজ গড়ে ওঠে।’ অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এই সেবার গ্রাহকেরা এখন থেকে দেশে কিংবা বিদেশে এনএফসি (নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন) সক্ষম এমন পস টার্মিনালে শুধু অ্যান্ড্রয়েড ফোন স্পর্শ করেই সহজে ও ঝামেলাহীনভাবে লেনদেন করতে পারবেন। ‘গুগল পে’তে ব্যবহার করা হয়েছে উন্নত এনক্রিপশন প্রযুক্তি; এটি গ্রাহকের তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। এর মধ্য দিয়ে গ্রাহকের হাতে থাকা স্মার্টফোনই হয়ে উঠবে ডিজিটাল ওয়ালেট। ফলে গ্রাহককে আলাদা করে প্লাস্টিক কার্ড বহন করতে হবে না। আকাশপথে যাতায়াত থেকে শুরু করে কেনাকাটা কিংবা সিনেমা দেখার টিকিট ক্রয় সব লেনদেন মুঠোফোনে হবে। মাসরুর আরেফিন বলেন, ‘প্রকৃত অর্থেই ডিজিটালি আর্থিক লেনদেন করতে পারে-এমন দেশের তালিকায় যুক্ত হলাম আমরা।  এখন মানিব্যাগ থেকে কার্ড সরিয়ে গুগল পে চালুর সময় এসেছে। যার মাধ্যমে শুধু দেশে নয়, সারা পৃথিবীতে লেনদেন করা যাবে। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশিদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে গেল; আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে তা বড় ভূমিকা রাখবে। সিটি ব্যাংকের এমডি আরও বলেন, ‘আমাদের রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়ছে। আর্থিক খাত শক্তিশালী করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। পাঁচ ব্যাংক একীভূত করে শক্তিশালী ব্যাংক গঠন করা হচ্ছে।’ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, দেশের ব্যাংক খাত ঠিক করতে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিকল্প নেই। বাংলাদেশের মুদ্রার মূল্য এদেশে বসেই ঠিক করা হবে। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়া আমাদের মুদ্রার মূল্য এক পয়সাও অবমূল্যায়নের সুযোগ নেই। তবে এজন্য আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। না হয় মধ্যস্বত্বভোগীরা সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে। বাংলাদেশের সম্ভাবনা সীমাহীন। তবে এই সম্ভাবনা নষ্ট করার সুযোগও সীমাহীন। গভর্নর বলেন, আমাদের ব্যাংকিং খাত অবশ্যই ঠিক করতে হবে। এজন্য রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিকল্প নেই। আমরা ব্যাংক খাত ঠিক করার জন্য আগামী বছরের জানুয়ারি মাস থেকে রিস্ক বেজ (ঝুঁকি বিবেচনায়) সুপারভিশন শুরু করতে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে ২০ ব্যাংকে বিভিন্ন ধরনের সুপারভিশন পরিচালনা করা হয়েছে।  আমরা চেষ্টা করছি ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে। যাতে আগের মতো অবস্থায় আর কোনোদিন ফিরে না যায়। আহসান এইচ মনসুর বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং ব্যাংক খাতের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা আমাদের প্রধান দায়িত্ব। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পরেই বলেছিলাম মূল্যস্ফীতি অবশ্যই নিয়ন্ত্রিত হবে। সেটা এখন নিয়ন্ত্রণের দিকে আছে। পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসতে আরেকটু সময় লাগবে।  তিনি বলেন, আমরা চাচ্ছি আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে। এজন্য আমাদের কয়েকটি ব্যাংক মার্জারে যেতে হবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই আমরা কয়েকটি ব্যাংকে মার্জার করতে সক্ষম হব। তবে আমানতকারীদের কোনো ধরনের ক্ষতি হবে না। আমানতকারীদের উদ্দেশে বলব আপনারা যে ব্যাংকে আছেন সে ব্যাংকেই থাকুন। আপনাদের স্বার্থ পুরোপুরিভাবে রক্ষা করা হবে।