ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

ভিন্নখবর

ভিন্নখবর বিভাগের সব খবর

আগুনে আতঙ্ক কার্বন-মনোক্সাইড

আগুনে আতঙ্ক কার্বন-মনোক্সাইড

এবারের ফেব্রুয়ারি মাস ছিল লিপইয়ার। তাই ২৯ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে নানা আয়োজনে মেতে উঠে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের মানুষ। হোটেল রেস্টুরেন্টগুলোতে ছিল বিশেষ ছাড়। আর এসব ছাড়ের রেস্টুরেন্টে বন্ধু-স্বজনদের নিয়ে ভিড় করেন ভোজন রসিক মানুষেরা। এর ব্যতিক্রম ছিল না রাজধানীর অভিজাত ও ভোজন বিলাসীদের জন্য পরিচিত স্থান বেইলি রোড। তবে মুহূর্তের মধ্যেই সব আনন্দ বিষাদে পরিণত হয়। বেইলি রোডের ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে প্রাণ হারান ৪৬ জন। এতসংখ্যক মানুষের মৃত্যু আগুনে পুড়ে নয়, ধোঁয়ায় শ্বাস আটকে হয়। যার পেছনে ছিল কার্বন মনোক্সাইডের বিষক্রিয়া। এ ঘটনায় আলোচনায় আসে আগুনে কার্বন মনোক্সাইডের বিষক্রিয়ার বিষয়টি।

আলিয়ঁসের গুলশান  শাখায় বহুমাত্রিক  প্রদর্শনী ‘স্মরণ’

আলিয়ঁসের গুলশান শাখায় বহুমাত্রিক প্রদর্শনী ‘স্মরণ’

এক আয়োজনে বহুমাত্রিক শিল্পের সমাহার ঘটেছে। আলোকচিত্র থেকে স্থাপত্যশিল্পের সম্মিলনে সেজেছে শিল্পায়োজনটি। রয়েছে ক্যানভাসে আঁকা ছবি। নজর কাড়ছে ছাপচিত্রসমূহ। আছে হাতে লেখা পুঁথি। আর এসবের সমন্বয়ে  মেলে ধরা হয়েছে ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে। সেই ইতিহাস-ঐতিহ্যের সূত্র ধরে উঠে এসেছে সুনামগঞ্জ জেলার দুটি ঐতিহাসিক স্থাপনা। সেখানকার গৌরারং জামিদার প্রাসাদ এবং সুখাইড় জামিদার প্রাসাদকে উপজীব্য করে সৃজিত হয়েছে বৃহৎ পরিসরের এক শিল্পযজ্ঞ। এই দুই স্থাপনার ইতিহাস-ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি এবং স্থানীয় সমসাময়িক বর্ণনা থেকে অনুপ্রাণিত  এই যৌথ প্রদর্শনীর শিরোনাম রিকালেক্টেড বা স্মরণ। এটির তত্ত্বাবধান করেছেন দুই শিল্পী ফারেহা জেবা ও সাদিয়া মিজান। আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ  দো ঢাকার গুলশান  শাখায় চলমান এই মাল্টিডিসিপ্লিনারি বা বহুমুখী শিল্পে সজ্জিত শিল্পায়োজনটির আয়োজক উড়ন্ত শিল্পীগোষ্ঠী।

‘এখনো আমার কাছে  সবকিছু স্বপ্ন  মনে হয়’

‘এখনো আমার কাছে সবকিছু স্বপ্ন মনে হয়’

জীবনযুদ্ধে হার না মানা ফুলতি রানীর স্বপ্ন পূরণ হলো। চরম দারিদ্র্যের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করেছে সে এবং তার পরিবার। চার মাস আগে তার জীবনকাহিনী নিয়ে জনকণ্ঠে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। অনলাইন মাধ্যমে সেই প্রতিবেদন পড়ে একজন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী জনকণ্ঠ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং ইচ্ছা প্রকাশ করেন ফুলতি রানীকে একটি পাকা ঘর তৈরি করে দেওয়ার। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই মানবিক ব্যক্তির দানে জনকণ্ঠের স্থানীয় প্রতিনিধির তত্ত্বাবধানে নির্মিত হয় একটি পাকা ঘর। সেই ঘরে উঠেছে ফুলতি রানী ও তার পরিবার। ঘর পেয়ে দারুণ খুশি তারা। তাদের কাছে বিষয়টি স্বপ্নের মতোই মনে হচ্ছে। বাবা, মা, ভাইসহ একটা ভাঙা ঘরে থাকত ফুলতি রানী। শীত ও বৃষ্টিতে খুবই কষ্ট হতো তাদের। এখন তাদের সেই কষ্ট আর নেই। নিশ্চিন্তে কাটবে বৃষ্টি বাদল ও প্রতিকূলতার দিন-রাত।

নিশিদিন ভরসা রাখিস,  ওরে মন, হবেই  হবে...  

নিশিদিন ভরসা রাখিস, ওরে মন, হবেই হবে...  

সারাদেশ থেকে রবীন্দ্রসংগীত শিল্পীরা এসেছেন। ৫০ বা ১০০ জন নয়, ৭০০ নবীন প্রতিভা। আগে থেকে তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। শুদ্ধ চর্চায় উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। তার পর স্থানীয় পর্যায়ে আয়োজিত প্রাথমিক প্রতিযোগিতায় নিজেদের তারা প্রমাণ করেছেন। আর বর্তমানে রাজধানী শহরে এসে অবতীর্ণ হয়েছেন চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায়। সবই হচ্ছে জাতীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত শিল্পী, সংগঠকদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ তত্ত্বাবধানে। ফলে এই প্রতিযোগিতা নিছক প্রতিযোগিতা নয়, এই সমাবেশও সমাবেশ নয় শুধু। বরং রবীন্দ্রসংগীতের শক্তিতে জেগে ওঠার বার্তা। রবির আলোয় মনকে আলোকিত করার, সমাজ ও রাষ্ট্রকে অমানিশা মুক্ত করার আন্তরিক প্রয়াস। বহু বছর ধরে জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদ এই প্রয়াস  চালিয়ে আসছে।