https://www.dailyjanakantha.com/multimedia/css/https://www.dailyjanakantha.com/multimedia/console/https://www.dailyjanakantha.com/multimedia/category/https://www.dailyjanakantha.com/multimedia/json/https://www.dailyjanakantha.com/multimedia/vendor/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/ks/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/berita/gm/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/luar/https://organik.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/luar/https://sso.umk.ac.id/public/jsonn/https://www.inovadoor.com.br/https://sso.umk.ac.id/public/spaces/https://sso.umk.ac.id/public/posts/https://sso.umk.ac.id/public/document/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/toto-slot/https://mawapres.iainptk.ac.id/wp-content/apps/https://sso.umk.ac.id/public/plugin/https://sso.umk.ac.id/public/amp/https://159.203.61.47/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/config/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/jpg/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/tmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/kmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/amp/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/restore/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vendor/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/file/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vps-root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/files/https://sso.umk.ac.id/public/analog/https://sso.umk.ac.id/public/etc/https://sso.umk.ac.id/public/bulk/https://138.197.28.154/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/json/https://dema.iainptk.ac.id/scholar/https://wonosari.bondowosokab.go.id/wp-content/upgrade/https://untagsmg.ac.id/draft/https://sso.umk.ac.id/public/web/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/data/https://sso.umk.ac.id/public/right/https://sso.umk.ac.id/public/assets/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/themess/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/wp-content/luar/https://sso.umk.ac.id/public/tmp/https://sso.umk.ac.id/public/font/https://dema.iainptk.ac.id/assets/https://dema.iainptk.ac.id/root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/assets/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://gem.araneo.co.id/https://mawapres.iainptk.ac.id/mp/https://152.42.212.40/https://mawapres.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://mawapres.iainptk.ac.id/wp-content/pages/https://admpublik.fisip.ulm.ac.id/wp-content/luar/https://env.itb.ac.id/wp-content/pul/https://env.itb.ac.id/wp-content/luar/https://env.itb.ac.id/vendor/https://sikerja.bondowosokab.go.id/font/https://pmb.kspsb.id/gemilang77/https://pmb.kspsb.id/merpati77/https://disporpar.pringsewukab.go.id/wp-content/filess/https://pmnaker.singkawangkota.go.id/filess/https://triathlonshopusa.com/https://websitenuri77.blog.fc2.com/
দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha

ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

waltonbd
waltonbd
Sopno
Sopno
দলীয় নির্দেশনা না মানলে সময়মতো ব্যবস্থা

দলীয় নির্দেশনা না মানলে সময়মতো ব্যবস্থা

উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয় এবং স্বজনদের প্রার্থী না হতে দলীয় যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা না মানলে সময়মতো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।  বুধবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের দলের এই কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়ে বলেন, উপজেলা নির্বাচনে প্রথম পর্যায়ে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় পেরিয়ে গেছে। এদের মধ্যে অনেকেই বলেছেন, আমরা বিষয়টি আরও আগে অবহিত হলে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হতো। তার পরও কেউ কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন, কেউ কেউ করেননি।  তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনে সময় শেষ হয়ে গেলে কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারেন না। এই বিষয়টা চূড়ান্ত হতে নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এখানে কেউ অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে দলে। সময়মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদের দলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশনের বিষয়টি আছে। দল যার যার কর্মকা- বিবেচনায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন নিয়ে থাকে। চূড়ান্ত পর্যায়ে যারা প্রত্যাহার করবে না এ ব্যাপারে দলের সিদ্ধান্ত সময়মতো নেওয়া হবে। চূড়ান্ত পর্যায়েও কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, সাধারণ ক্ষমা একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে দলীয় রণকৌশল, সেটা হতেই পারে। সেটা দলের সভাপতি নিতে পারেন। নির্বাচন হওয়া পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সুযোগ আছে।  অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুনসন্ত্রাসের আশঙ্কা থেকে যায় বলে জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আওয়ামী লীগ মাঠে থাকলে বিএনপি এসব অপকর্ম করতে মানসিকভাবে চাপে থাকবে বলেও তিনি জানান।

SomajVabna
IFIC
IFIC
শেয়ারবাজারের সংকট গভীর হচ্ছে আস্থার অভাবে

শেয়ারবাজারের সংকট গভীর হচ্ছে আস্থার অভাবে

দেশের শেয়ারবাজারে মন্দাবস্থা আরও দীর্ঘ হচ্ছে। প্রতিনিয়ত বিনিয়োগকারীদের পুঁজি কমছে। তাদের  লোকসান বাড়তে বাড়তে নিঃস্ব হওয়ার উপক্রম হয়েছে। পতন ঠেকাতে নানা উদ্যোগও কোনো কাজে আসছে না। তারল্য সংকট এবং নতুন বিনিয়োগের অভাবে বাজারে থাকা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অজানা আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দরপতন রোধে নতুন সার্কিট এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার আপ্রাণ চেষ্টাও নতুন বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করতে পারছে না। উল্টো শেয়ার বিক্রি করে পুঁজি রক্ষার চেষ্টা চালাচ্ছেন শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা। নতুনদের আকৃষ্ট করতে না পারা এবং বাজারে সক্রিয় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার অভাবে সংকট আরও গভীর হচ্ছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শেয়ারবাজারে অংশীজনের অংশগ্রহণ কমছে। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন সময়ে শেয়ারবাজারে সুফলভোগীরাও নতুন বিনিয়োগ থেকে সরে এসেছে। উল্টো ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের শেয়ার আরও লোভনীয় দামে কিনে নিতে পতনকে ত্বরান্বিত করতে চাচ্ছে। তবে সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে বিতর্কিত করতে কারসাজি চক্রের সদস্যরাও পরিকল্পিতভাবে শেয়ারবাজারের পতন ঘটাচ্ছে বলে নিয়ন্ত্রক সংস্থার একটি সূত্র দাবি করেছে।

মুরগির খামার করে স্বাবলম্বী গৃহিণী

মুরগির খামার করে স্বাবলম্বী গৃহিণী

একটা সময় ছিল যখন বাড়িতে বাড়িতে পালিত হতো হাঁস মুরগি। পরিবারের ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণে যা ব্যাপক ভূমিকা রাখতো। কিন্তু নানা কারণে এই প্রবণতা পরবর্তীতে কমে যায়। মানুষ ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণে পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে বাণিজ্যিক পোল্ট্রি খামারের ওপর। কিন্তু আশার কথা হচ্ছে সময়ের উপযোগিতায় শহর এলাকাসহ প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে এখন নতুন করে আগের মতো ছোট ছোট মুরগির খামার তৈরি করছেন বিভিন্ন পরিবার। যা তাদের পারিবারিক চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করছে।  মাগুরা বিভিন্ন গ্রামে মহিলারা ছোট ছোট লেয়ার মুরগির খামার করে নিজেরা সাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি পরিবারে আর্থিক সহযোগিতা করছে। সদর উপজেলার রূপাটি গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে কয়েকটি পরিবারের গৃহিণীরা তাদের গৃহস্থালীর কাজ ও ছেলে মেয়েদের দেখভালের পাশাপাশি এ লেয়ার মুরগির খামার করে মাসে প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা বাড়তি আয় করছেন।