ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১

আজ মধুমেলা শুরু চলবে সাতদিন

আজ মধুমেলা শুরু চলবে সাতদিন

আজ শুক্রবার ২৪ জানুয়ারি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম খ্যাতিমান কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ২০১তম জন্মবার্ষিকী  উপলক্ষে কবির জন্মস্থান কেশবপুরের সাগরদাঁড়িতে শুরু হচ্ছে সপ্তাহব্যাপী মধুমেলা। কবির ‘দুগ্ধ ¯্রােতরূপি’ কপোতাক্ষ নদের পাড়ে সাগরদাঁড়িতে সংস্কৃতি মন্ত্রালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় মহাকবির জন্মবার্ষিকী ও সপ্তাহব্যাপী মধুমেলার উদ্বোধন করবেন  সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী।  যশোর জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে আয়োজিত এই মেলাকে ঘিরে মরা কপোতাক্ষ নদের তীরে আম বাগানসহ গোটা এলাকায় চলছে উৎসবের আমেজ। দক্ষিনবঙ্গের বাঙালির এ উৎসবকে সফল করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ  থেকে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি। মধুমেলাকে ঘিরে এখন বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে মধুপল্লী। মেলার মাঠসহ কপোতাক্ষ নদ, মধুপল্লীতে কবির ভাস্কর্য, প্রসূতিস্থল, কাছারিবাড়ি, কবির স্মৃতিবিজড়িত আসবাবপত্র ও ব্যবহার্য জিনিসপত্র দর্শনার্থীদের দেখানো জন্য মুছে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। মাইকেল মধুসূদন দত্ত কেশবপুরের সাগরদাঁড়ি কপোতাক্ষ নদপাড়ের সাগরদাঁড়ি গ্রামে ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি জমিদার বাবা রাজনারায়ণ দত্ত ও মা জাহ্নবী দেবীর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৭৩ সালের ২৯ জুন কলকাতার আলিপুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মত্যুবরণ করেন। আগামী ২৫ জানুয়ারি মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ২০১তম জন্মবার্ষিকী। কবির ২০১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে একদিন আগে আজ ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার থেকে শুরু হবে মধুমেলা। সপ্তাহব্যাপী চলবে মধুমেলা। বিকেলে জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মেলার কার্যক্রম শুরু হবে। ১৯৯৪ সাল থেকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে কবির জন্মস্থান সাগরদাঁড়িতে জন্ম বার্ষিকী ২৫ জানুয়ারি থেকে সপ্তাহব্যাপী এই মধুমেলার উৎসব উদযাপিত হয়ে আসছে।

কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে সূর্য বেড়েছে শীতের প্রকোপ

কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে সূর্য বেড়েছে শীতের প্রকোপ

মাঘের প্রথম সপ্তাহ পেরিয়ে শীতের তীব্রতা যেন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। হিমবায়ুর কনকনে শীতের কবলে পড়েছে নীলফামারীসহ উত্তরের জনপদ। হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় জবুথবু জনজীবন। ঘন কুয়াশায় ঢেকেছে পুরো উত্তরাঞ্চল। কোথাও কোথাও তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।  নীলফামারী থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানিয়েছেন, তীব্র শীতে মানুষের স্বাভাবিক চলাচল থমকে গেছে। বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, সঙ্গে বইছে ঠান্ডা বাতাস। কুয়াশার দাপটে পথঘাট ভিজে একাকার। ৫০ হাত দূরত্বের বস্তুও অস্পষ্ট। টানা পাঁচদিন ধরে এমন পরিস্থিতি বিরাজ করলেও বৃহস্পতিবার ছিল কুয়াশার ভয়াবহতা। যানবাহনের হেডলাইটও কাজ করছে না।

অলিম্পিয়ান আরচার সাগরকে হারিয়ে তামিমের স্বর্ণজয়

অলিম্পিয়ান আরচার সাগরকে হারিয়ে তামিমের স্বর্ণজয়

টঙ্গীর আরচারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আরচারি প্রতিযোগিতা ‘ন্যাশনাল ওপেন র‌্যাংকিং টুর্নামেন্ট’ শেষ হয়েছে। এতে ৬০ তীরন্দাজ অংশ নেয় (ছেলে ২৭, মেয়ে ৩৩)। প্রতিযোগিতা হয়েছে ছেলেদের ও মেয়েদের রিকার্ভ? এবং কম্পাউন্ডে। আগামী ১৬ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি থাইল্যান্ডের ব্যাঙ্ককে অনুষ্ঠিত হবে এশিয়া কাপ ওয়ার্ল্ড র‌্যাংকিং টুর্নামেন্ট। টঙ্গীর টুর্নামেন্টটি ছিল তারই পূর্ব প্রস্তুতি।  ছেলেদের রিকার্ভে স্বর্ণপদক জেতেন বাংলাদেশ পুলিশের তামিমুল ইসলাম তামিম। ফাইনাল ম্যাচে তিনি হারান বিকেএসপির সাগর ইসলামকে, যিনি সর্বশেষ অলিম্পিকে অংশ নিয়েছিলেন। মেয়েদের বিভাগে স্বর্ণ জেতেন বিকেএসপির উমাচিং মারমা। পুলিশের ইতি খাতুন রৌপ্যপদক লাভ করেন। কম্পাউন্ডে ছেলেদের বিভাগে বিমান বাহিনীর হিমু বাছার ও মেয়েদের বিভাগে একই দলের বন্যা আক্তার স্বর্ণপদক জেতেন।  সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন বিকেএসপির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুনীরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আরচারি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল ও সিটি গ্রুপের ব্র্যান্ড ম্যানেজার রুবায়েত আহমেদ।

বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে সব গার্মেন্টস কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি

বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে সব গার্মেন্টস কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি

লে-অফ প্রত্যাহার করে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে গার্মেন্টস বিভাগের সব কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বেক্সিমকোর কর্মীরা। পাশাপাশি রপ্তানি বাণিজ্য শুরুর ও বিদেশীদের কার্যাদেশ প্রাপ্তির সুবিধার্থে ব্যাংকিং কার্যক্রম ও ব্যাক টু ব্যাক এলসি খোলার অনুমতি দেওয়ার দাবি করেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা। কারখানা ও ব্যবসা চলমান রেখে সকল বকেয়া বেতন এবং কোম্পানির দায়-দেনা পরিশোধের দাবিও জানান তারা। বৃহস্পতিবার ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম (সিএমজেএফ)-এর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানানো হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন, বেক্সিমকো ফ্যাসন লিমিটেডের অ্যাডমিন বিভাগের প্রধান সৈয়াদ মো. এনাম উল্লাহ, বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের অ্যাডমিন বিভাগের প্রধান আব্দুল কাইয়ুম। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে লিখিত বক্তব্যে সৈয়াদ মো. এনাম উল্লাহ বলেন, গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর থেকে বেক্সিমকো গ্রুপের গার্মেন্টস ও এর সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এগুলোতে কর্মরত প্রায় ৪২ হাজার চাকরিজীবীকে লে-অফের আওতায় জনতা ব্যাংকের ঋণ সুবিধায় জানুয়ারি- ২০২৫ পর্যন্ত বেতনাদি প্রদান করা হচ্ছে।

চলতি মাসে নয়, মুদ্রানীতি ঘোষণা ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি

চলতি মাসে নয়, মুদ্রানীতি ঘোষণা ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি

গত বছরের তুলনায় এবার শীতকালীন সবজির মূল্য অনেকটাই সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। এর পরও রমজানে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে মানুষের মধ্যে শঙ্কা রয়েছে। কারণ চৈত্র মাসে বাজারে সবজির সরবরাহ কমে যাবে। দেশে প্রায় তিন বছর হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। এদিকে রয়েছে রাজনৈতিক অস্থিরতার চিন্তা। এমন অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক নীতি সুদহার বাড়ালে পরিস্থিতি আরও অবনতি হতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।  নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মুদ্রানীতি জানুয়ারির শেষ ভাগে হওয়ার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি ঘোষণা করা হবে। এবারের মুদ্রানীতির টার্গেট হলো টাইট মনিটারি পলিসি করা বা মুদ্রাস্ফীতি (ইনফ্লেশন) কমানো। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা জনকণ্ঠকে বলেন, মনিটারি পলিসি নিয়ে এবার আমাদের কোনো চিন্তা নেই। আমরা অনেকটাই চিন্তামুক্ত। এখন বাজারে সব কিছুর দাম সাধারণ মানুষের  নিয়ন্ত্রণে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে, অর্থবছরের প্রথম চার মাসের শেষে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৬৬। এই হার গত সাড়ে তিন বছরের মধ্যে সর্বনি¤œ। শুধু তা-ই নয়, এ সময় শিল্পের প্রয়োজনীয় মধ্যবর্তী পণ্য ও মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিও কমেছে। এ ছাড়া ২০২৩ সালের জুলাই-নভেম্বরের তুলনায় ২০২৪ সালের একই সময়ে ভোগ্যপণ্য আমদানির ‘এলসি সেটেলমেন্ট’ কমেছে ১৩ শতাংশ। অর্থাৎ ঋণপত্রের নিষ্পত্তি হয়েছে কম। ভোগ্যপণ্যের আমদানি কমলে বাজারে জোগান কমে দাম বেড়ে যায়, এটাই অর্থনীতির চিরাচরিত নিয়ম। অন্যদিকে মূলধনী ও মধ্যবর্তী পণ্যের আমদানি কমলে অর্থনীতির ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ ও সক্ষমতা কমে যায়। এ সবকিছুর প্রভাব পড়ে প্রবৃদ্ধির ওপর। বিশ্বব্যাংকের মতে, চলতি অর্থবছরে যা ৪ দশমিক ১ শতাংশে নামবে। সেটা হলে তা হবে দুই দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনি¤œ প্রবৃদ্ধি, কেবল করোনার সময় অর্থ্যাৎ ২০২০-২১ অর্থবছর বাদে। নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর দায়িত্ব নেওয়ার পর মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে গত পাঁচ মাসে ৫০ ভিত্তি পয়েন্ট করে তিন দফা নীতি সুদহার বাড়ানো হয়েছে, বর্তমানে যা ১০ শতাংশ। নীতি সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হচ্ছে না, বরং এর প্রভাবে বাজারে সব ধরনের ঋণের সুদহার বেড়ে গেছে।  বেসরকারি খাতে ঋণের চাহিদাও তলানিতে নেমে এসেছে, অর্থনীতিতে যার দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এখন এক ধরনের স্ট্যাগফ্লেশন (নি¤œ প্রবৃদ্ধি+উচ্চ মূল্যস্ফীতি+উচ্চ বেকারত্ব) চলছে অর্থনীতিতে। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী মুদ্রানীতিতে কী পদক্ষেপ নেবে, সেটাই দেখার বিষয়। তবে অনেকেই মনে করেন, উন্নত বিশ্বে সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হলেও আমাদের দেশে সম্ভব নয়। যেসব দেশের ৯০ শতাংশই ভোক্তাঋণ, সেখানে তা সম্ভব হতে পারে। তারা বাড়ি, গাড়িসহ নানা কাজে ঋণ নেন। ফলে সেসব দেশে সুদহার বাড়িয়ে ভোগব্যয় কমানো যায়। কিন্তু আমাদের দেশে ৮৫ শতাংশ ঋণই ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য নেওয়া হয়।

বর্ধিত ভ্যাট ও শুল্ক প্রত্যাহার চায় বাপা

বর্ধিত ভ্যাট ও শুল্ক প্রত্যাহার চায় বাপা

কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাতে বর্ধিত মূল্য সংযোজন কর এবং সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার চেয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন কৃষি খাতের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাগ্রো-প্রসেসরস’ অ্যাসোসিয়েশন (বাপা)। এ সময় এনবিআর চেয়ারম্যানকে সংগঠনের পক্ষ থেকে স্মারকলিপিও প্রদান করা হয়। বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাতে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়াই ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানোর ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে বাপা। এ জন্য দ্রুতই তা প্রত্যাহারে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করেন। সাক্ষাৎ শেষে ব্যবসায়ীরা জানান, এনবিআর চেয়ারম্যানকে তারা বর্ধিত ভ্যাট ও শুল্ক বেড়ে যাওয়ার প্রভাব তুলে ধরেছেন এবং কিভাবে ভ্যাট ও শুল্ক না বাড়িয়ে সরকারের রাজস্ব বাড়ানো যায় তা তুলে ধরেছেন।

লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ৫৮ হাজার কোটি টাকা

লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ৫৮ হাজার কোটি টাকা

গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ১০ হাজার কোটি টাকা কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। আর লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় এ সময়ে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতির পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৮ হাজার কোটি টাকা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই অর্থবছরের প্রথম ছয় মাস লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ৫৮ হাজার কোটি টাকা।   এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই-ডিসেম্বরে রাজস্ব আদায় হয়েছে ১ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা। এর আগে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে রাজস্ব আয় হয়েছিল ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। সেই হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে রাজস্ব আয় কমেছে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা বা ৬ শতাংশ। রাজস্ব কর্মকর্তারা বলছেন, গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হয়। যার প্রভাব পড়েছে রাজস্ব আদায়ে।