ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৭ আশ্বিন ১৪৩০

মতামত

মতামত বিভাগের সব খবর

প্রতিটি ফোঁটাই মূল্যবান

প্রতিটি ফোঁটাই মূল্যবান

আমার অপচয় করা পানি হয়তো কারও জীবন বাঁচাতে কাজে লাগতো। প্রোজেক্ট ওয়ার্ল্ড ইমপ্যাক্টের তথ্যানুসারে বিশ্বে প্রায় ৬৬৩ মিলিয়ন মানুষ বিশুদ্ধ পানির অ্যাক্সেস পায় না এবং প্রায় ২.৭ বিলিয়ন মানুষ প্রতি বছরের প্রায় মাসখানেক সময় পানির সংকটে ভোগে। এবং এভিডেন্স অ্যাকশনের তথ্যানুসারে বিশ্বে ২ বিলিয়ন মানুষ বিশুদ্ধ পানির অ্যাক্সেস পায় না এবং যেখানে প্রায় ১ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যু ঘটে প্রতি বছর বিশুদ্ধ পানির অভাবে। প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট বেশিরভাগ বিশুদ্ধ পানির উৎস হিমবাহে রয়েছে যা আসলে ব্যবহার করা যায় না। অন্যদিকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির চেয়ে দ্বিগুণ হারে বেড়ে চলেছে বিশুদ্ধ পানির চাহিদা।

শিক্ষাঙ্গনে পানির অপচয়

শিক্ষাঙ্গনে পানির অপচয়

পানির অপর নাম জীবন। শিক্ষাজীবন শুরু হতে দেরি কিন্তু এই চরম সত্য বাক্য শিখতে আমাদের দেরি হয় না। তবে একটা দেশসেরা বিদ্যাপিঠে কেন সেই চরম সত্য বাক্যের অবক্ষয়? বলছি কৃষিপ্রধান বাংলাদেশের প্রথম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কথা। বিখ্যাত স্থাপতিদের হাতে নকশা করা উঁচু নিচু একাডেমিক ভবন, আবাসিক হল, মিলনায়তন, জিমনেসিয়ামসহ দক্ষ জনশক্তি এবং এক ঝাঁক তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাণবন্ত পুরো প্রাঙ্গণ। ভবনগুলোর দেয়াল বেয়ে এঁকেবেঁকে চলেছে পানি বহনকারী পাইপ। ক্যাম্পাসের প্রতিটি ছাদে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকা ট্যাংকগুলোতে পানি বয়ে নিয়ে জমা রাখা এবং প্রয়োজনে বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে দেওয়ামফ যার একমাত্র কাজ। সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর আনাগোনায় মুখরিত হলগুলোতে গত দুই বছরে কখনো পানি সংকটে পড়ার অভিজ্ঞতা হয়তো কারও নেই। আবাসিক হলগুলোতে অনবরত পানির এই সরবরাহ সত্যিই প্রশংসনীয়। তবে দুঃখজনকভাবে আরও একটি বিষয় তুলে না ধরলেই নয়। বাকৃবির প্রায় প্রতিটি হলের ছাদে যে পানির ট্যাংক, প্রায় সময় সেগুলো উপচে অঝোর ধারায় ঝরতে থাকে পানি। শুধু হলগুলোতে না এমনকি বিভিন্ন অনুষদীয় ভবনগুলোতেও একই অবস্থা পরিলক্ষিত হয়। সকাল দুপুর কিংবা বিকেল ওপর থেকে গড়িয়ে পরতে থাকে এই পানির ধারা।

সুশীল সমাজের করণীয়

সুশীল সমাজের করণীয়

সুশীল সমাজ কি চান? তাদের যদি বেছে নিতে বলা হয়- মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার-এ দুটির মধ্যে, তাহলে কোন্টি তারা চাইবেন? মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, নাকি মুক্তিযুদ্ধের শত্রুর মিত্রতা- কোন্টি চাইবেন তারা? মানবাধিকার লঙ্ঘন কখন হয়? হেফাজতের সঙ্গে জামাত-বিএনপি’র গু-াদের তা-বে, হামলায় এবং পরে রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা রক্ষার্থে নিরাপত্তা বাহিনীর  গুলিতে মৃত্যুর সংখ্যাকে বাড়িয়ে বলা এবং শরিয়া রাষ্ট্র, নারী স্বাধীনতাবিরোধী হেফাজতের পক্ষে মিথ্যা প্রচারণা চালানো কি মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়? ঐ সংস্থার কর্মকর্তাদের বিচারে কিভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়? হোয়াইট হাউসে তা-ব চালানো ট্রাম্প ও রিপাবলিকানদের কেন বিচার হচ্ছে? এ বিচার কি মানবাধিকার লঙ্ঘন?

বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি 

বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি 

শান্তিনিকেতন এক শান্তিধাম– বাঙালি সংস্কৃতিবান মানুষের কাছে পরম আরাধ্য এক স্থান। বিশ^কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও শান্তিনিকেতন এক পঙ্ক্তিতে উচ্চারণযোগ্য। শান্তিনিকেতনেই জীবনের বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। রচনা করে গেছেন বিপুল সাহিত্য সম্ভার এবং গান। ১৯০১ সালে শান্তিনিকেতনে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এরপর ১৯২১ সালে বিশ্বভারতী নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় চালু করা হয়। বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছরই শিক্ষার্থীরা সেখানে শিক্ষাগ্রহণের জন্য যান। গান শেখার জন্যও বহু শিল্পী গিয়েছেন কবি এবং কবির পছন্দের সঙ্গীতশিল্পীদের স্মৃতিবিজড়িত শান্তিনিকেতনে। বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীতশিল্পী শান্তিনিকতনে বেশ কয়েক বছর সঙ্গীতশিক্ষার অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন।

অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিক

অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিক

সরকার তথা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আন্তরিক উদ্যোগ ও প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাস্তবে দেখা যাচ্ছে যে, দেশে অবৈধ হাসপাতাল ও ক্লিনিকের দৌরাত্ম্য-আধিপত্য কমানো যাচ্ছে না কিছুতেই। করোনা অতিমারির ভয়ঙ্কর দুঃসময়ে যেমন স্বাস্থ্য খাতের চরম অব্যবস্থা-অনিয়ম-দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা দেখা গিয়েছিল, অনুরূপ পরিস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে অধুনা ডেঙ্গু মহামারিকে কেন্দ্র করে। রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ প্রায় প্রতিদিনই বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যুর হারও। ঢাকার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলো ডেঙ্গু সংক্রমিত রোগীর ভিড়ে গিজগিজ করছে। স্থান সংকুলান বড় একটি সমস্যা। সেই সঙ্গে করোনা ও নিউমোনিয়ার সংক্রমণের খবরও আছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ঢাকার বাইরে থেকে ডেঙ্গু রোগীদের রাজধানীতে না আসার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তবু প্রতিদিন বাড়ছে রোগীর ভিড়। আর রোগী ও স্বজনদের এই দুর্বলতাকে পুঁজি করে আবারও মাঠে নেমেছে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলো। ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য প্রাথমিকভাবে রোগীর রক্ত পরীক্ষা করাতে হয়। আর জটিল রোগীদের ভর্তি করাতে হয় হাসপাতালে ব্লাড প্লাটিলেট ও অক্সিজেন দেওয়ার জন্য। সরকারি হাসপাতালে জায়গা না পেয়ে অনেকের স্বজন নিতান্ত নিরুপায় হয়ে দ্বারস্থ হন বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোয়। মূলত সেখানেই চলছে চরম অরাজকতা ও স্বেচ্ছাচারিতা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ডেঙ্গু  শনাক্তের জন্য রক্তসহ সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষায় রেট বেঁধে দিলেও কেউই তা মানছে না। যে যেভাবে পারছে রোগীর স্বজনদের জিম্মি করে  আদায় করে নিচ্ছে মাত্রাত্রিরিক্ত অর্থ মানুষের জীবনমরণকে জিম্মি করে। বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলো যেন নেমে পড়েছে অর্থ লুটপাটে। চলতি সপ্তাহের শুরুতে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে আবারও দেশব্যাপী অবৈধ হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার ঘোষণা দেওয়া হয়।

কূটনৈতিক সাফল্যের শীর্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

কূটনৈতিক সাফল্যের শীর্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

খুব কাছাকাছি সময়ে বাংলাদেশ ঘুরে গেলেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট। আবার আমাদের প্রধানমন্ত্রীও ব্রিকস ও জি-২০ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে ঘুরে এসেছেন। এই প্রতিটি ঘটনা তাৎপর্যপূর্ণ। এছাড়াও জি-২০ সম্মেলনে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট  জো বাইডেন, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকসহ বিশ্বের নানা বরেণ্য নেতারা যেভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানিয়েছেন, তার সঙ্গে বাংলাদেশের অগ্রগতি ও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, তাতে করে বিরোধী শিবিরের যে অমূলক দাবি, অর্থাৎ সরকারের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সম্পর্ক ভাল নয়, সেটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।

সরকারের ভিশন-২০৪১

সরকারের ভিশন-২০৪১

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার এক সময় বাংলাদেশকে আখ্যায়িত করেছিলেন ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ হিসেবে। তৎপরবর্তী সময়েই নরওয়ের অর্থনীতিবিদ জাস্ট ফাল্যান্ড এবং মার্কিন অর্থনীতিবিদ জে আর পার্কিনসন লন্ডন থেকে ‘বাংলাদেশ দ্য টেস্ট কেস ফর ডেভেলপমেন্ট’ নামের একটি বইয়ে বলেন- ‘বাংলাদেশ হচ্ছে উন্নয়নের একটি পরীক্ষাক্ষেত্র। বাংলাদেশ যদি তার উন্নয়ন সমস্যার সমাধান করতে পারে তাহলে বুঝতে হবে যে কোনো দেশই উন্নতি করতে পারবে।’ এক সময় যে দেশটি তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে আখ্যায়িত ছিল, এখন বলা হচ্ছে ২০৩৫ সালের মধ্যে সেই দেশটি হতে যাচ্ছে বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ।

তাওহীদুল উলূহিয়্যাহ

তাওহীদুল উলূহিয়্যাহ

তাওহীদুল উলূহিয়্যাহ (আল জিহাদী) নতুন একটি জঙ্গি সংগঠনের সন্ধান পেয়েছে পুলিশের এন্টি টেররিজম ইউনিট। ১৩ সেপ্টেম্বর দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে নতুন জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতা জুয়েল মোল্লাসহ তিনজন পদস্থ নেতাকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, তারা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা বানচাল করে মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় দেশকে। ২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে বড় ধরনের নাশকতা ও জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা ছিল তাদের। সেই উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে শতাধিক জঙ্গি কর্মীসহ প্রয়োজনীয় অর্থ, অস্ত্র ও বোমা বানানোর পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছিল সংগঠনটি।

বিচিত্র প্রতারণার ফাঁদ

বিচিত্র প্রতারণার ফাঁদ

ডিজিটাল প্রতারকরা বিচিত্র সব প্রতারণার ফাঁদ পেতে অসতর্ক অসচেতন লোকদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ। বেশির ভাগ সময়েই এই অর্থ পাচার হয়ে যাচ্ছে বিদেশে। সম্প্রতি গণমাধ্যমে এ ধরনের কয়েকটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে এবং অ্যাপ খুলে প্রলোভনের জালে আটকে মানুষের পকেট থেকে টাকা বের করে আনা হচ্ছে। দেশে এখন অনলাইন জুয়াও বড় আকারে চলছে। বলা হচ্ছে, অভিযানে ক্যাসিনো ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেলেও তার জায়গা নিয়েছে অনলাইন জুয়ার অ্যাপ। একের পর এক অ্যাপ বা ওয়েবসাইট খুলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে দেশী-বিদেশী বিভিন্ন চক্র। ঘরে বসেই প্রলোভনে পড়ে ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন জুয়া খেলছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এতে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার হয়ে যাচ্ছে।

ভস্মীভূত কৃষি মার্কেট

ভস্মীভূত কৃষি মার্কেট

আগুনের জ্বলন্ত শিখায় মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেট পুড়ে ছারখার। কত অসহায় মানুষের স্বপ্ন, আশা-আকাক্সক্ষা নিমিষে ধূলিসাৎ হয়ে গেছে ভাবতেও শিউরে উঠতে হয়। আগুনের ঘটনা নতুন কোনো দুর্বিপাক নয়। অগ্নিদুর্ঘটনায় বারবার জ্বলে পুড়ে অনেকের স্বপ্ন মাটি হয়ে যায়। দুঃসময়ে সংশ্লিষ্টদের জীবন বিপন্ন হয়, অশনিসংকেত চেপে বসেÑ ক্রমান্বয়ে তা বেরিয়েও আসে। কৃষি মার্কেটের অগ্নিকা-ে বরাবরের মতো এবারও প্রশ্ন উঠে আগুন লাগার কারণ কি? সেই চিরাচরিত উত্তর বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট নতুবা মশার কয়েল থেকে আগুন ছড়ানো। তবে সময়ে এটাও পরিষ্কার হবে পুরো মার্কেটটি আসলে বিপজ্জনক জোনের আওতায় ছিল কিনা?

আত্মহত্যা প্রতিরোধে প্রয়োজন সচেতনতা

আত্মহত্যা প্রতিরোধে প্রয়োজন সচেতনতা

‘কাজের মাঝে জাগাই আশা’- প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ১০ সেপ্টেম্বর পালিত হয়েছে বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি নানা আয়োজনে পালিত হয়। বিশ্বে আত্মহত্যা প্রতিরোধে ২০০৩ সাল থেকে প্রতিবছর ১০ সেপ্টেম্বর বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ সংস্থা দিবসটি পালন করে থাকে। বাংলাদেশে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে মেয়েদের আত্মহত্যা করার প্রবণতা বেশি, ছেলেদের কম। চিকিৎসকদের মাঝে পুরুষদের আত্মহত্যার প্রবণতা বেশি, মেয়েদের কম। রেসিডেন্টদের মাঝে ১১% ডিপ্রেশনে ভুগছে। আমরা তা দূর করার চেষ্টা করছি। করোনা ডিপ্রেশনও আত্মহত্যার অন্যতম মূল কারণ।

বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় যুক্ত হোক প্রযুক্তি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় যুক্ত হোক প্রযুক্তি

‘যিনি রক্ষক তিনি ভক্ষক’-কথাটি বারে বারে প্রমাণিত হচ্ছে বাংলাদেশ বিমানের ক্ষেত্রে। বিমানবন্দরের ১৪ স্তরের নিরাপত্তা পেরিয়ে পাসপোর্ট, টিকিট, বোর্ডিং পাস ছাড়াই একটি শিশু কিভাবে কুয়েত এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে ওঠে  নিশ্চিন্তে বসে থাকতে পারে, তা কিছুতেই বোধগম্য নয়। এমন ভুতুড়ে ঘটনা ঘটেছে ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩। এ ঘটনায় ফ্লাইটের পাইলট, ক্রুসহ হতভম্ব দেশবাসী। এর আগে গত ৩ সেপ্টেম্বর বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসের গুদাম থেকে ৫৫ কেজি স্বর্ণ চুরির ঘটনায় ৪ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও ৪ সিপাহীকে আটক করা হয়েছে। এভাবে স্বর্ণ চুরি, লাগেজ লাপাত্তা, যাত্রী হয়রানি, পাসপোর্ট ছাড়া বিমানে ওঠা এমনকি বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটেছে এই বিমান বন্দরে।