ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২২ মার্চ ২০২৫, ৮ চৈত্র ১৪৩১

দাম কমেছে ভোজ্যতেলের, বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চাল

দাম কমেছে ভোজ্যতেলের, বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চাল

সরবরাহ বাড়ায় নিত্যপণ্যের বাজারে কমেছে ভোজ্যতেলের দাম। এছাড়া দাম কমেছে আলু, পেঁয়াজ ও ছোলার। ডাল, চিনি ও সবজির দাম স্থিতিশীল থাকলেও বেড়েছে চাল ও মুরগির দাম। গরু ও খাসির মাংসের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে মাছ। শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার, ফকিরাপুল বাজার, কাপ্তান বাজার, যাত্রাবাড়ী বাজার, মুগদা বাজার ও গোড়ান বাজার থেকে নিত্যপণ্যের দরদামের এসব তথ্য পাওয়া গেছে। সরকারি বাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা টিসিবির তথ্য মতে, দাম কমে প্রতিলিটার খোলা সয়াবিন  তেল ১৫৭-১৬৫, পাঁচ লিটারের প্রতিটি ক্যান ৮৪৫-৮৫০, সয়াবিন তেল বোতল এক লিটার ১৭৫-১৭৬, পামওয়েল খোলা প্রতিলিটার ১৪৫-১৫৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে।

অর্থনীতি বিভাগের সব খবর

শীর্ষ বিনিয়োগ সম্মেলন করবে বিডা

শীর্ষ বিনিয়োগ সম্মেলন করবে বিডা

দেশে বিদেশী প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) বাড়াতে আগামী এপ্রিলে একটি শীর্ষ বিনিয়োগ সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। কর্মকর্তারা জানান, বিশ্বের দুই অন্যতম ধনী ব্যক্তি এবং বিনিয়োগকারী স্পেসএক্স ও স্টারলিঙ্কের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক এবং অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ পেয়েছেন। বিডা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ৪০টিরও বেশি দেশের ৩,০০০ এরও বেশি প্রতিনিধি ইতোমধ্যে ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২৫’-এ অংশগ্রহণের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আগামী ৭ থেকে ১০ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে এ সম্মেলন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এ সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিনিয়োগের সুযোগ অনুসন্ধান, অংশীদারিত্ব গঠন এবং ব্যবসার ভবিষ্যৎ নির্ধারণকারী শীর্ষ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ করে দেবে এ সম্মেলন। বিডার ব্যবসা উন্নয়ন বিভাগের প্রধান নাহিয়ান রহমান রচি বলেন, বাংলাদেশে অপার সম্ভাবনা রয়েছে, এবং আমি বিশ্বাস করি আমরা তা উন্মোচনের পথেই আছি। একবার বিনিয়োগকারীরা এলে, আমরা চাই তারা খুশি হোক এবং বাংলাদেশের জন্য প্রতিনিধি হয়ে উঠুক। তিনি বলেন, ‘আমরা মূলত পাঁচটি প্রধান খাতে বিনিয়োগের সুযোগ তুলে ধরা হবে।

বকেয়া প্রণোদনার ৫০০ কোটি টাকা চায় বিজিএমইএ

বকেয়া প্রণোদনার ৫০০ কোটি টাকা চায় বিজিএমইএ

ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে (এসএমই) শ্রমিকদের বোনাসসহ অন্যান্য পাওনা পরিশোধে ৫০০ কোটি টাকার রপ্তানি প্রণোদনা দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। সম্প্রতি  সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিজিএমইএ প্রশাসক আনোয়ার হোসেন জানান, শীঘ্রই ৩২৫ কোটি টাকা ছাড় দিতে অর্থ মন্ত্রণালয় নীতিগতভাবে রাজি হয়েছে। সংকটময় অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে এসএমইগুলোর আর্থিক সক্ষমতা না থাকায় ঈদের আগে ব্যাংক ঋণের সঙ্গে প্রণোদনা সমন্বয় না করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংকিং বিভাগের সচিবকে অনুরোধ করেন তিনি। শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের সুবিধার্থে অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত সপ্তাহে পোশাক রপ্তানিকারকদের রপ্তানি রশিদের ওপর দুই হাজার কোটি টাকা নগদ প্রণোদনা দিয়েছে।

রেমিটেন্সের নামে ৭৩০ কোটি কালো টাকা সাদা

রেমিটেন্সের নামে ৭৩০ কোটি কালো টাকা সাদা

করমুক্ত ও নগদ প্রণোদনার সুযোগ নিয়ে বিদেশ থেকে এক প্রবাসী ৭৩০ কোটি টাকা দেশে এনেছেন। তবে এই টাকা দেশে এনেছেন রেমিটেন্সের নাম করে। ফলে এই টাকার বিপরীতে তিনি প্রণোদনাও নিয়েছেন।  সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিষয়টি প্রথম জানান এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। তবে কে এই ব্যক্তি, কবে কীভাবে এত টাকা আনলেন- এসব কিছুই বলেননি এনবিআর চেয়ারম্যান। পরিচয় জানতে চাইলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেছিলেন, নাম না বলাই ভালো। অ্যাকশন নিতে হবে। অ্যাকশন নেওয়ার পরে আপনারা অটোমেটিক্যালি জেনে যাবেন। এনবিআর চেয়ারম্যানের ওই বক্তব্যের পর এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঘটনাটি চার বছর আগের। কোনো প্রবাসী শ্রমিক নয়, চীন থেকে ৭২১ কোটি টাকা প্রবাসী আয়ের নামে অর্থ এনেছেন এক ব্যবসায়ী। ওই ব্যবসায়ী এ কৌশলে ১৮০ কোটি টাকা কর ফাঁকি দিতে সক্ষম হয়েছেন। ওই ব্যবসায়ী ঢাকার কর অঞ্চল-৫ এর একজন করদাতা। এ বিপুল অর্থ ওয়েজ আনার্স হিসেবে তার কর নথিতে দেখিয়েছেন তিনি। প্রবাসী আয়ের ওপর কর না থাকায় তিনি বিদেশ থেকে আনা ওই অর্থের ওপর কোনো কর দেননি। বরং উল্টো নগদ প্রণোদনা নিয়েছেন। এনবিআরের একাধিক কর্মকর্তার দাবি, প্রবাসী আয়ের নামে বিদেশ থেকে বিপুল অর্থ এনেছেন প্রতীক গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ ফারুকী হাসান। দেশে এই গ্রুপের আবাসন, সেবাসহ বিভিন্ন খাতের ব্যবসা রয়েছে। এ ব্যবসায়ীর মুঠোফোনে যোগোযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। ধানম-িতে প্রতিষ্ঠানের অফিসে গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি। গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকেই ফারুকী দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন বলে জানা গেছে। জানা গেছে, দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সৈয়দ মোহাম্মদ ফারুকী হাসান। এক সময় ধানম-ি থানা ইউনিট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মূলত কালো টাকা সাদা করতেই ওই ব্যবসায়ী প্রবাসী আয়ের নাটক সাজিয়েছেন। দেশ থেকে পাচার করা ও কমিশন বা বাণিজ্যের অর্থ আনা হতে পারে বলেও মনে করছেন কর কর্মকর্তারা। আবার পুরো টাকা ফারুকী হাসানের না-ও হতে পারে বলে ধারণা কর কর্মকর্তাদের। এনবিআর গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের তথ্যমতে, ফারুকী চীনের নরিনকো ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন এবং চায়না শিপবিল্ডিং অ্যান্ড অফশোর ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির মতো প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ পেয়েছেন। এই অর্থ তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রভাবশালীদের হতে পারে। এরই মধ্যে ফারুকী হাসান ও তার প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা হিসাব জব্দ করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনবিআরের এক কর্মকর্তা জানান, আলোচিত ব্যবসায়ী নয় বছরেরও বেশি সময় ধরে ৭২১ কোটি টাকা এনেছেন। যা থেকে ১৮০ কোটি টাকা কর পরিশোধ করার কথা ছিল। তবে এ বিপুল অর্থের কোনো করই পরিশোধ করা হয়নি। আর এতদিন কেন এনবিআর এই অনিয়ম ধরতে পারেনি, এমন প্রশ্নের সঠিক জবাব পাওয়া যায়নি। কর অঞ্চল-৫ এর তথ্য অনুসারে, ২০২১-২২ অর্থবছরেই ২৬৯ কোটি টাকা দেশে আসে। তার আগের ২ বছরে যথাক্রমে ৭৭ কোটি ও ৮১ কোটি টাকা এসেছে। এ ছাড়া অতীতের আরও ৪ বছরে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে। কর নথিতে পুরোটাই প্রবাসী আয় হিসেবে দেখানো হয়।

আগামী বাজেটের আকার অহেতুক বড় করব না ॥ অর্থ উপদেষ্টা

আগামী বাজেটের আকার অহেতুক বড় করব না ॥ অর্থ উপদেষ্টা

আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাজেটের আকার অহেতুক বড় হবে না। এ ছাড়া বাজেটটা বাস্তবমুখী করা হবে বলেও জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। বুধবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট নিয়ে গণমাধ্যম প্রতিনিধি সম্পাদক ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, বাজেট বক্তৃতাও সংক্ষিপ্ত হবে। জুনের প্রথম দিকে বাজেট ঘোষণা করা হবে বলেও জানান সালেহউদ্দিন আহমেদ। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আগামী বাজেটটা আমরা বাস্তবমুখী করব। প্রাইভেট সেক্টরে ব্যবসা-বাণিজ্যে যাতে প্রসার ঘটে সেই চেষ্টা আমরা করব। ট্যাক্সের বিষয় এসেছে, সেগুলো আমরা দেখব। তিনি বলেন, বাজেটে মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থান, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, শিশুদের শিক্ষাসহ নানান বিষয় আসছে। বাজেটের আকার অহেতুক বড় করব না। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকারও খুব একটা বড় হবে না। কিন্তু আমরা কতগুলো বিষয় যেমন মূল্যস্ফীতি কমাব, একইসঙ্গে আমরা আয় যাতে বাড়ে এবং বেসরকারি খাতে যাতে কর্মসংস্থানের প্রসার ঘটে সেটা আমরা চেষ্টা করব। সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বাজেটের ইম্প্যাক্টটা কী হয় সেটা আগে থেকে মাথায় রাখতে হবে। আগে তো বলা হতো এই এই করব, কিন্তু আল্টিমেটলি সেটা হতো না। আমরা ওটাই নজরে রাখব। তিনি বলেন, ‘আগে বাজেট বক্তৃতা ২০০-৩০০ পৃষ্ঠা হতো। আমি বলেছি ৫০-৬০ পৃষ্ঠার বেশি বাজেট বক্তৃতা হবে না। ওটা সংক্ষিপ্ত হবে।’ তিনি আরও বলেন, উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার বিষয়ে অনেকে অনেক কথা বলছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এ বিষয়ে আমরা প্রস্তুতি নেব। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা খাতে কিছু ভাতা বাড়াব। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, শিক্ষা এবং তথ্যপ্রযুক্তিতে বরাদ্দ বাড়বে। তিনি বলেন, আজকে ট্যাক্সের বিষয় আছে, সংবাদপত্রের বেতন বাড়ানো বিষয়ে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেব। ব্যক্তির করমুক্ত আয় সীমার বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেবেন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে পরে বলব।  কর ব্যবস্থা অটোমেশন করতে হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, পৃথিবীর কোনো দেশে করদাতারা ট্যাক্স অফিসে যায় না। সামাজিক নিরাপত্তার পরিমাণ বাড়াবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা খাতে কিছু বাড়াব। আর কয়েক লাখ লোক আছে আনডিজার্ভ সেগুলো যদি কমিউনিটিতে আনতে হয় তাহলে আনব। তবে সামাজিক নিরাপত্তা, শিক্ষা ও আইটি খাতে বরাদ্দ কমবে না বাড়বে। এর আগে মতবিনিময়ে সমাপনী বক্তব্যে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমরা চাচ্ছি সমতাভিত্তিক ও কল্যাণমুখী বাজেট। আমাদের সময় সংক্ষিপ্ত, এ সময়ের মধ্যে আমরা বাজেটের কিছুটা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করব। আমরা বাজেটে মধ্য এবং দীর্ঘমেয়াদি বিষয়ে নজর দিতে পারব না। কারণ এটা আমাদের ম্যান্ডেট না। তিনি বলেন, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি নজরে আছে, এতে ভাতার পরিমাণ বাড়াব। আমরা গ্র্যাজুয়েশন (উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত) এড়াতে পারব না। আমরা যাব না এটা কিন্তু খুব ভালো অ্যাটিটিউড না। আরও পাঁচ থেকে ছয়টি দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। মতবিনিময় সভায় অর্থ বিভাগের সচিব মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেকসহ বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার শীর্ষ নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

মেয়েদের পছন্দের শীর্ষে সুতি থ্রি পিস, এবার বিদেশী পোশাকে আগ্রহ কম

মেয়েদের পছন্দের শীর্ষে সুতি থ্রি পিস, এবার বিদেশী পোশাকে আগ্রহ কম

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে জমজমাট হাট-বাজার। তবে বেচাকেনা কিছুটা কম। এবার ঈদ উপলক্ষে নারীদের পছন্দের পোশাক দেশী -বিদেশী থ্রি পিস। নারীদের পোশাকে আধুনিকতার ছোঁয়া থাকে নির্দিষ্ট শ্রেণির মাঝে, কিন্তু আধুনিকতার ভিড়েও থ্রি পিসের চাহিদা নারীর কাছে এখনো বেশি। ইসলামপুর এলাকার অধিকাংশ মার্কেটে রয়েছে থ্রি পিসের পসরা। গুলশান আরা সিটিতে রয়েছে দেশী-বিদেশী থান কাপড়। জাহাঙ্গীর টাওয়ার এবং লায়ন টাওয়ারে পাওয়া যাচ্ছে দেশী-বিদেশী কাপড়ের থ্রি পিস। বিক্রেতারা বলছেন, সমাজের বেশিরভাগ নারীই প্রচলিত থ্রি পিস পরতে আগ্রহী। আর এ কারণেই বরাবরের মতো বিক্রেতাদের কাছে সাধারণ দেশী থ্রি পিসই হট আইটেম হিসেবে স্থান পেয়েছে। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মেয়েদের পোশাক কেনার আগ্রহের তালিকায় রয়েছে সুতি থ্রি পিস। এসব পোশাক এক থেকে চার হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ বছর মেয়েদের বিভিন্ন ধরনের টু পিস, থ্রি পিস, ফোর পিস সালোয়ার-কামিজসহ বুটিক থ্রি পিস জর্জেট ও ঘেরওয়ালা ড্রেস বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। গরমের বিষয় মাথায় রেখে লিনেন ও সুতি কাপড়ের মিশ্রণে তৈরি থ্রি পিস এরই মধ্যে বেশ নজর কেড়েছে।