ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১

দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে  হচ্ছে অর্থনৈতিক  অংশীদারিত্ব চুক্তি

দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে হচ্ছে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি

দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (ইপিএ) করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত একটি সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে প্রেরণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কোরিয়ার সঙ্গে বর্তমান দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ প্রায় ৩৫০ কোটি মার্কিন ডলার, যার সিংহভাগই আমদানির বিপরীতে ব্যয় হচ্ছে। তবে দেশটিতে ধীরে ধীরে বাড়ছে পোশাক রপ্তানি। চিকিৎসা, তথ্য প্রযুক্তি, রপ্তানি প্রক্রিয়া অঞ্চল এবং এদেশের বড় বড় অবকাঠামোতে কোরিয়ার বিপুল বিনিয়োগ রয়েছে। দেশের বেসরকারি খাতে বিপুল অঙ্কের যৌথ বিনিয়োগ রয়েছে কোরিয়ার। এ বাস্তবতায় চলতি বছরের মধ্যে কোরিয়ার সঙ্গে যৌথ অংশীদারিত্ব চুক্তি (ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট-ইপিএ) করতে চায় সরকার।

অর্থনীতি বিভাগের সব খবর

ডিএসই অ্যাপ ব্যবহারকারী কমেছে ২৯ শতাংশ

ডিএসই অ্যাপ ব্যবহারকারী কমেছে ২৯ শতাংশ

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। ডিএসইর লেনদেন কমা এবং এই অ্যাপে ফি আরোপের কারণে মোবাইলে অ্যাপ  ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমেছে বলেছেন পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা। জানা যায়, সদ্য শেষ হওয়া ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ডিএসই-ইনভেস্টরের মোবাইল ও ডেস্কটপ সংস্করণের নিবন্ধিত ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৯০০ জনে। এর আগের অর্থবছরে অর্থাৎ ২০২২-২৩ অর্থবছরে এই সংখ্যা ছিল ৪৬ হাজার ৬২২ জন। এক বছরে কমেছে ১৩ হাজার ৭২২ জন বা ২৯ শতাংশ।  পুঁজিবাজারে দীর্ঘস্থায়ী মন্দা প্রবণতার কারণে গত চার অর্থবছরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা অর্ধেকেরও বেশি কমে গেছে। এর আগের অর্থবছর ২০২২-২৩ এ অ্যাপ ব্যবহারকারীর যে সংখ্যা ছিল, কিন্তু বর্তমান ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২০২২ অর্থবছরের সঙ্গে তুলনা করা হলে ৪০ শতাংশ কম। ২০২২ অর্থবছরে অ্যাপ ব্যবহারকারী ছিল ৭৭ হাজার ৯৪৯ জন। ২০২১-২২ অর্থবছরে নিবন্ধিত মোবাইল অ্যাপস ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৭৭ হাজার ৯৪৯। ২০২০-২১ অর্থবছরে অ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৬৮ হাজার ৮৯৫। ২০১৯-২০ অর্থবছরে অ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৫৩ হাজার ৭৫৪। অ্যাপ চালুর তৃতীয় বছর ২০১৮-১৯ সালে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৪৬ হাজার ২৮৩।  নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি মার্চেন্ট ব্যাংকের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, বেশির ভাগ মানুষ ব্রোকার বা প্রতিনিধিদের কাছে ফোন কলের মাধ্যমে লেনদেনের কাজ সম্পন্ন করেন। কিছু অংশ আছে যারা ব্রোকারেজ হাউসে এসেই লেনদেন করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তিনি বলেন,  বাজারে যে হতাশাজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তাতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সামনে বাজার ছেড়ে দেওয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। ‘তাই শুধু মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা নয়, বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্টের সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। এ থেকে বোঝা যায়, মানুষ বাজার থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে, বলেন তিনি।’ এদিকে টার্নওভার বা মোট লেনদেনেও একই প্রবণতা দেখা গেছে। ২০২৪ অর্থবছরে টার্নওভার আগের বছরের চেয়ে ৩ দশমিক ৬২ শতাংশ কমে ২১ হাজার ১৫৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। ২০২৩ অর্থবছরে অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল ২১ হাজার ৯৪৯ কোটি টাকা, যা ২০২২ অর্থবছরের তুলনায় ৪৮ দশমিক ২৩ শতাংশ কম ছিল। ২০২২ অর্থবছরে টার্নওভার ছিল ৪২ হাজার ৪০১ কোটি টাকা, যা ২০২১ অর্থবছরের ২৮ হাজার ৮০৪ কোটি টাকার তুলনায় ৪৭ দশমিক ২০ শতাংশ বেশি ছিল।

ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় ৫ দিনে ই-কমার্সে ক্ষতি ৩০০ কোটি টাকা

ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় ৫ দিনে ই-কমার্সে ক্ষতি ৩০০ কোটি টাকা

ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় ই-কমার্স খাতে প্রতিদিন প্রায় ৬০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এ হিসাবে গত পাঁচদিনে এ খাতে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা। ইন্টারনেট সেবা স্বাভাবিক না থাকায় ই-কমার্সের সঙ্গে এফ-কমার্স ব্যবসায়ও নেমে এসেছে স্থবিরতা। গত বুধবার থেকে মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ ও পরদিন বৃহস্পতিবার রাত থেকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায়। এরপর গত মঙ্গলবার থেকে সীমিত পরিসরে ব্রডব্যন্ড ইন্টারনেট চালু করে সরকার। অনলাইন ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম ইকুরিয়ারের প্রধান নির্বাহী বিপ্লব ঘোষ রাহুল বুধবার বলেন, ‘আন্দোলনের এ কয়দিন আমাদের পরিসেবা বন্ধ ছিল। ইন্টারনেট যতদিন বন্ধ ছিল ই-কমার্স ও এফ-কমার্সের কার্যক্রমও বন্ধ ছিল। এখনো প্রায় ৯০ শতাংশ এলাকায় ইন্টারনেট নেই। ডিপ্লোম্যাটিক জোনসহ বেশ কিছু এলাকায় ইন্টারনেট আছেঅ সেখানেও ইন্টারেনেটের গতি ধীর। আমার ধারণা, ই-কমার্সে গতি বা মোমেন্টাম আসতে আরও ১৫ থেকে ২০ দিন লাগবে।

বড় দরপতনে লেনদেন তলানিতে

বড় দরপতনে লেনদেন তলানিতে

টানা তিন কার্যদিবস বন্ধ থাকার পর বুধবার দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হলেও মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে কোনো বিনিয়োগকারী লেনদেন করতে পারেননি। তবে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ২৯১টি স্টেকহোল্ডারই নির্ধারিত সময়ে লগ ইন করে লেনদেনে অংশ নিয়েছেন। একদিকে ইন্টারনেট সমস্যা অন্যদিকে মোবাইল অ্যাপ কাজ না করায় লেনদেনের গতিও কমে গেছে। ডিএসইতে দেড় বছরের বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনি¤œ লেনদেন হয়েছে। সেই সঙ্গে ভয়াবহ ক্রেতা সংকট থাকায় সূচকের বড় পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে সাড়ে তিনশ’র বেশি প্রতিষ্ঠান। ডিএসইর মতো অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের স্থান হয়েছে দাম কমার তালিকায়। ফলে মূল্য সূচকের বড় পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলনের মধ্যে গত বুধবার এক দল আন্দোলনকারীর তা-বে রাজধানীজুড়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা তৈরি হয়। রাতে দুষ্কৃতকারীরা হানিফ ফ্লাইওভারের টোলপ্লাজা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। রাতভর যাত্রাবাড়ীতে চলে সংঘর্ষ। বৃহস্পতিবারও টোলপ্লাজায় আগুন দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে রাজধানীর বিভিন্ন এলঅকায় চালানো হয় তা-ব। আগুন দেওয়া হয় একাধিক পুলিশ বক্সে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বনানী ও মহাখালী টোলপ্লাজা, বিটিভি ভবন, সেতু ভবন, মেট্রোরেলের স্টেশনে চালানো হয়েছে তা-ব। রক্ষা পায়নি ফায়ার সার্ভিসও। মিরপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে হামলা চালানো হয়েছে। পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে। পিটিয়ে আহত করা হয়েছে ফায়ার ফাইটারদের। দুষ্কৃতকারীদের হাত থেকে তা-বের শিকার হয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয়, মিরপুরের ইনডোর স্টেডিয়াম। বিআরটিএ ভবন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ভবন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মতো সরকারি স্থাপনায়ও তা-ব চালিয়েছে দুষ্কৃতকারীরা। পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে পুলিশ ফাঁড়ি ও ট্রাফিক বক্স। হামলা চালানো হয়েছে থানাতেও। পরিস্থিতি সামাল দিতে এক পর্যায়ে কার্ফু জারি করে সরকার। সেই সঙ্গে নামানো হয় সেনাবাহিনী। এতে অনেকটাই ঘরবন্দি হয়ে পড়ে মানুষ। প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে খুব একটা বের হননি। তবে সেনাবাহিনী রাস্তায় নামার পর অল্প সময়ের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে। ফলে শিথিল করা হয় কার্ফু। গত রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করলেও বুধবার থেকে সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়া হয়েছে সরকারি-বেসরকারি অফিস।

মূল্যস্ফীতি কমানোই লক্ষ্য

মূল্যস্ফীতি কমানোই লক্ষ্য

বিশ্বজুড়ে মূল্যস্ফীতি কমছে। অথচ গত ১৩ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে বাড়ানো হয়েছে নীতি সুদহার। ব্যাংক ঋণের সুদহার ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বাজারের ওপর। তবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। মূল্যস্ফিতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন উদ্যোগই কাজে আসেনি। এরপরও মুদ্রানীতি নিয়ে একই পথে হাঁটছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামীকাল বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে। সেদিন আগের মতোই নীতি সুদহার বৃদ্ধি করে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে এই নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন সূত্রগুলো এসব তথ্য জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থবছরে দুবার মুদ্রানীতির মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা রক্ষার চেষ্টা করে। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি সপ্তাহে আসবে নতুন মুদ্রানীতি। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাজস্বনীতির সঙ্গে সমন্বয় করে চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধের মুদ্রানীতি সংকোচনমূলকই রাখা হবে। এ খাতের বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু সংকোচনমূলক মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ আসবে না। দেখতে হবে তদারকির বিষয়টি। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ তুলে দেওয়া হয় ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধের মুদ্রানীতিতে। নতুন নিয়ম ‘স্মার্ট পদ্ধতিতে’ সুদহার নির্ধারণের ভিত্তি ধরা হয়। যেখানে স্মার্ট সুদহারের সঙ্গে ৩.৭৫ শতাংশ মার্জিন যোগ করার কথা বলা হয়। এ পদ্ধতির শুরুতে গত বছরের জুলাইয়ে ব্যাংক ঋণের সুদহার ছিল ১০ দশমিক ১০ শতাংশ, যা গত এপ্রিলে এসে দাঁড়ায় ১৩ দশমিক ৫৫ শতাংশে। এরপর ৮ এপ্রিল থেকে সুদহার বাজারভিত্তিক করা হয়।

শেয়ারবাজারে আসছে ব্রেইন স্টেশন

শেয়ারবাজারে আসছে ব্রেইন স্টেশন

কিউআইওতে পাঁচ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন পাওয়া ব্রেইন স্টেশনের মুনাফার বড় অংশ আসে রপ্তানি থেকে। আইটি সেবা রপ্তানিকারক ব্রেইন স্টেশন ২৩ লিমিটেড নামের কোম্পানিটি এই টাকা দিয়ে নিজেদের ব্যবসার সম্প্রসারণ করবে। মূলত বিদেশে আইটি সেবা দিয়ে আরও বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের জন্য কোম্পানিটি টাকা তুলতে যাচ্ছে।   জানা গেছে, শেয়ারবাজারে টাকা দিয়ে কোম্পানিটি ১০২টি ল্যাপটপ/ডেস্কটপ ও ৪৬টি ম্যাকবুক প্রো কিনবে। এ ছাড়া নেটওয়ার্ক আইটেম সুইচ, নেটওয়ার্ক আইটেম-এপ্লিকেশন সার্ভার, নেটওয়ার্ক আইটেম-স্টোরেজ সার্ভার, ট্রান্সমিশ কন্ট্রোল প্রোটোকল এবং ওয়াইফাই সল্যুশন কিনবে। ব্রেইন স্টেশনের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) মো. মোসাব্বির আলম বলেন, অনেক বিদেশী কোম্পানি আমাদের কোম্পানিকে নিতে চায় এবং বিনিয়োগ করতে চায়। এ নিয়ে আমাদের কোম্পানিকে বিশ্বের কাছে বড় পরিসরে তুলে ধরার পরিকল্পনা আছে। তারই ধারাবাহিকতায় শেয়ারবাজারে আসা বলতে পারেন। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির গ্রহণযোগ্যতা আন্তর্জাতিকভাবেই বেশি। এ ছাড়া বিএসইসিও কয়েক দফায় আমাদের কোম্পানিটিকে শেয়ারবাজারে আনার জন্য বৈঠক করেছে। তাই কারো কারো আপত্তি সত্ত্বেও শেয়ারবাজার আসতে যাচ্ছি। তিনি বলেন, শুরুতে আমাদের উদ্দেশ্য ছিল প্রিমিয়ামে শেয়ার ইস্যু করা। তবে প্রিমিয়াম নিতে চাইলে তালিকাভুক্ত হতে সময় লাগবে বলে অনেকে জানিয়েছেন। এ ছাড়া বিনিয়োগকারীদের সুবিধা দেওয়ার বিষয়টিও মাথায় ছিল। তাই শুধু অভিহিত মূল্যেই শেয়ারবাজারে শেয়ার ইস্যু করা হবে। ৪২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের ব্রেইন স্টেশনে ৮২ কোটি ৪৩ লাখ টাকার নিট সম্পদ রয়েছে। এক্ষেত্রে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৯.২৮ টাকায়। যাতে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা ১০ টাকা করে বিনিয়োগ করে শুরুতেই প্রায় ১৯ টাকার মালিকানা পাবে।