
ছবি: সংগৃহীত।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম প্রেক্ষাপট হিসেবে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণকে চিহ্নিত করেছেন বাণিজ্য, ক্রীড়া ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৬ জুলাই (রবিবার) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে এক স্ট্যাটাসে তিনি বলেন, ‘প্রশ্ন নয় প্রশংসা করতে এসেছি’— এই ছিল হাসিনার সংবাদ সম্মেলনের ধরন।
তিনি লেখেন, “এই দমনপীড়নের মধ্যেও যারা ন্যূনতম সাংবাদিকতার চেষ্টা করতেন, তাদের ওপর নেমে আসত নির্যাতনের খড়গ। যেসব কারণে জুলাই অনিবার্য হয়ে উঠেছিলো, তার মধ্যে অন্যতম ছিল গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কেরে নেওয়া।”
আসিফ মাহমুদ তার স্ট্যাটাসে আরও জানান, শিল্পী দেবাশিস চক্রবর্তী জুলাই প্রিলিউড সিরিজের ৯ ও ১০ নম্বর পোস্টার এঁকেছেন গণমাধ্যমের স্বাধীনতাহীনতা ও চাটুকারিতাকে থিম করে।
এই শিল্পকর্মগুলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে প্রকাশ পাচ্ছে, যার আয়োজন করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এসব পোস্টারে ফুটে উঠছে—কেন জুলাই ২০২৪ ছিল সময়ের দাবিতে ঘটা একটি অনিবার্য বিস্ফোরণ এবং সে সময় কী ঘটেছিল বাস্তবে।
উল্লেখ্য, জুলাই গণজাগরণে সাংবাদিক সমাজ, সংস্কৃতিকর্মী এবং সচেতন নাগরিকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। আসিফ মাহমুদের মতে, এসব ইতিহাসকে চিত্রে ও কথায় ধরে রাখাই এখন সময়ের দাবি।
নুসরাত