ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১

বাংলাদেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার প্রয়োজন

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার প্রয়োজন

দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অংশ হিসেবে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করা প্রয়োজন। এ জন্য বিজনেস টু বিজনেস সম্পর্কোন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য থাকলেও বিশাল যে বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে, তা কমে আসবে। শুধু পাকিস্তান থেকে রপ্তানি বাড়ানোর কথা চিন্তা না করে বাংলাদেশ থেকেও কীভাবে রপ্তানি বাড়ানো যায় সে লক্ষ্যেও কাজ করা প্রয়োজন।  বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এক মত বিনিময় সভায় কথাগুলো বলেন ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। নগরীর আগ্রাবাদের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের কনফারেন্স হলে আয়োজিত এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন চিটাগং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রশাসক মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা। পাকিস্তানি হাইকমিশনার এ বৈঠকে ওই দেশের একটি বাণিজ্যি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন।

বাংলাদেশ বিভাগের সব খবর

ভেজাল গুড় কারখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ৩ লক্ষ ৬৫ হাজার জরিমানা

ভেজাল গুড় কারখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ৩ লক্ষ ৬৫ হাজার জরিমানা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের বাজার এলাকায় একটি ভেজাল গুড়ের কারখানায় অভিযান চালিয়ে দেড় লক্ষ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় একটি অনুমোদনবিহীন, অস্বাস্থ্যকর ও ভেজাল দ্রব্য দিয়ে খাদ্য পণ্য তৈরির কারণে একটি বেকারীকে আরো দেড় লক্ষ টাকা এবং বিএসটিআই কর্তৃপক্ষ ভোক্তা অধিকার আইন ২০১৮ অনুযায়ী আরো ১৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড করেন।বৃহস্পতিবার  (২৩ জানুয়ারি ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উজানচর এলাকায় জনৈক খোকন মিয়ার ভেজাল গুড় কারখানায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। বাঞ্ছারামপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মো. নজরুল ইসলাম  অভিযানে নেতৃত্ব দেন। সাথে ছিলো ভোক্তা অধিকারের কুমিল্লা অঞ্চলের প্রতিনিধি আমিনুল ইসলাম সহ স্থানীয় থানার বিপুল সংখ্যক পুলিশ।ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, গুড়ের কারখানার মালিক উজানচর  এলাকার খোকন মিয়া প্রায় ৪-৫ বছর ধরে ভেজাল গুড় উৎপাদন ও বিপণনের সঙ্গে জড়িত। ওই কারখানায় ফিটকিরি, কাপড়ের রং,হাইড্রোজ, কোরিয়ান এক ধরনের আঠা, ঘন চিনিসহ বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করে আখের গুড় তৈরি করা হতো। যা মানব দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।এ সময় অনুমোদনহীন ভেজাল গুড় উৎপাদন, মজুদ ও বাজারজাতকরণের দায়ে কারখানার মালিককে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

ঘুষের টাকা প্রতিমাসে ব্যাংকে নিতেন আলাউদ্দিন নাসিম

ঘুষের টাকা প্রতিমাসে ব্যাংকে নিতেন আলাউদ্দিন নাসিম

সাবেক ফ্যাসিস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার ও শেখ রেহানার ফান্ড ম্যানেজার আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম। শেখ হাসিনার সরকারের আমলে যেসব খাতে সীমাহীন দুর্নীতি ও লুটপাট হয়েছে তার মধ্যে বিদ্যুৎ খাত অন্যতম। কোনো ধরনের বিনিয়োগ ছাড়াই শেখ হাসিনাও রেহানার নাম ভাঙিয়ে একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিক বনে যান তিনি। কাজ পাইয়ে দেওয়ার নামে মালিক সেজে প্রতিমাসে ঘুষের টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে নিতেন। পতিত শেখ হাসিনার ঘনিষ্টজন হওয়ায় বিনা পূজিতে ব্যবসায়িক পার্টনার হয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের প্রকল্প থেকে বিদেশে পাচার করেছেন হাজার হাজার কোটি টাকা।

অসহায় প্রবীণ ও শিশুদের সুখের ঠিকানা ‘আমাদের বাড়ি’

অসহায় প্রবীণ ও শিশুদের সুখের ঠিকানা ‘আমাদের বাড়ি’

‘কর্মহীন হয়ে গেছি, তাই এখন আমি পরিবারের বোঝা। চার সন্তান থাকলেও কেউ আমার খোঁজ নেয় না। আল্লাহর ইচ্ছায় বেঁচে আছি।’ কান্না জড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন বৃদ্ধ গোলাম মোস্তফা দুলু। তিন বছর ধরে গোলাম মোস্তফার আশ্রয় ‘আমাদের বাড়ি’ নিবাসে। এখানে অপরিচিতদের সঙ্গে পারিবারিক বন্ধন গড়ে উঠেছে দুলু মিয়ার। পরিবারের যে বাইরে আছেন তা এখন আর মনেই হয় না তার। ‘আমাদের বাড়ি’র অনাথ শিশুদের আদর করেন নিজের নাতি-নাতনিদের মত। কোনো খরচ ছাড়াই থাকা, খাওয়া দাওয়া ও চিকিৎসা থেকে শুরু করে সবকিছুই তিনি পাচ্ছেন। শুধু মোস্তফা দুলুই নয়, তার মত আরও অনেক অসহায় প্রবীণদের আশ্রয় ‘আমাদের বাড়ি’। প্রবীণদের পাশাপাশি এখানে পড়ালেখা সহ সকল সুবিধা নিয়ে আত্মিকবন্ধনে বেড়ে উঠছে হতদরিদ্র, সুবিধা বঞ্চিত ও অসহায় এতিম শিশুরাও।