ঢাকা, বাংলাদেশ   সোমবার ১২ মে ২০২৫, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২

চ্যাটজিপিটির কারণে ডিভোর্স

চ্যাটজিপিটির কারণে ডিভোর্স

চ্যাটজিপিটিতে স্বামী ও তার কফি কাপের ছবি আপলোড করে নিজেদের সম্পর্কের মান কেমন জানতে চেয়েছিলেন স্ত্রী। উত্তর যা পেলেন তাতেই চক্ষু চড়কগাছ। দিন কয়েকের মধ্যেই ডিভোর্স ফাইল করলেন তিনি। এমনকি স্বামীর হাতে ধরিয়ে দিলেন ডিভোর্সের পেপার। স্ত্রীর এমন কা-ে রীতিমতো হতবাক এক ব্যক্তি।  ঘটনাটি ঘটেছে গ্রিসে। জানা গেছে, ১২ বছর সংসার করার পরেও স্বামীর প্রতি সন্দেহ যেন দিনের পর দিন বাড়ছিল স্ত্রীর। স্বামী তার সঙ্গে প্রতারণা করছেন কি না, তাদের সম্পর্কে প্রেম অটুট কি না, জানার জন্য চ্যাটজিপিটিতে দুজনের কফি কাপের ছবি আপলোড করেন। ভবিষ্যদ্বাণীর শতাব্দী প্রাচীন এক রীতি রয়েছে, যেখানে কফি বা চা পাতা দেখে ভাগ্য বলে দেওয়া যায়। সেই রীতিতে সম্পর্কের মান জানতে চেয়েছিলেন স্ত্রী।  চ্যাটজিপিটির উত্তরে জানতে পারেন, তার স্বামী বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িত। খুব শীঘ্রই তাদের সংসার ভাঙতে চলেছে। বয়সে ছোট এক তরুণীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে তার স্বামীর। তরুণীর নামের প্রথম অক্ষর ‘ই’। পরিবারের খুব ঘনিষ্ঠ সদস্য তিনি। এই তরুণীই তার স্বামীর পরবর্তী সঙ্গী হতে চলেছেন।  এমন উত্তর পাওয়ার তিনদিন পরেই স্বামীকে ডিভোর্সের পেপার দেন স্ত্রী। সাফ জানিয়ে দেন, তিনি আর সংসারে থাকবেন না। এমনকি সন্তানদের জানিয়ে দেন ডিভোর্সের কথাও। ওই ব্যক্তি জানান, কয়েক বছর আগে এক জ্যোতিষীর কাছে গিয়েছিলেন স্ত্রী। তার কথা শুনেও অশান্তি করেন। কিন্তু তারপর ভুল ভাঙে। এবার কোনো আলোচনা না করেই ডিভোর্সের পথে হাঁটলেন। তিনি আইনি পদক্ষেপ নেবেন বলে জানিয়েছেন।-এনডিটিভি

adbilive
adbilive
রাজনীতিবিদদের আশ্রয়ে দুর্বৃত্তরা জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করছে: জামায়াত আমির

রাজনীতিবিদদের আশ্রয়ে দুর্বৃত্তরা জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করছে: জামায়াত আমির

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, দুর্বৃত্তরা শুধু মাটি, পানি বা নদী দূষণ করছে না, তারা আমাদের মগজেও পলিউশন ঘটাচ্ছে। এসব দুর্বৃত্তদের কেউ নিজের শক্তিতে অপরাধ করে, আবার কেউ রাজনৈতিক গডফাদারদের আশ্রয়ে থেকে বড় ধরনের অপরাধ সংঘটন করে পার পেয়ে যাচ্ছে। শনিবার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “পলিউশন শুধু পরিবেশে নয়, এটা আমাদের চিন্তাভাবনায়ও ঢুকে পড়েছে। দুর্বৃত্তরা যদি রাজনৈতিক আশ্রয় না পেত, তাহলে বড় ধরনের অপরাধ করেও কেউ রক্ষা পেত না। রাজনীতিবিদদের ছত্রচ্ছায়ায় থেকে এরা শুধু অপরাধই করে না, বরং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও পরিবেশ ধ্বংস করেও শেল্টার পায়।” তিনি আরও বলেন, দেশের অধিকাংশ শিল্পকারখানা নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে এবং সেগুলোর বর্জ্য শোধনের (ETP) কোনো সঠিক ব্যবস্থাপনা নেই। ফলে বিষাক্ত বর্জ্যে নদী ও সুপেয় পানি দূষিত হয়ে যাচ্ছে, জলজ প্রাণী পালিয়ে যাচ্ছে, জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। অপরিকল্পিত ও অবৈজ্ঞানিকভাবে সার ও কীটনাশক ব্যবহারে কৃষিজমিও হয়ে পড়ছে বিষাক্ত। ডা. শফিক বলেন, “কৃষি বিভাগের ব্লক সুপারভাইজররা যদি মাঠ পর্যায়ে সঠিক ভূমিকা পালন করতেন, তাহলে কৃষকরাও বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে চাষাবাদ করতেন। কিন্তু প্রশাসনিক উদাসীনতা ও দুর্নীতির কারণে আমাদের উর্বর জমির জীবনও হুমকির মুখে।” তিনি আক্ষেপ করে বলেন, “দেশের সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিকল্পনা বিষয়ে পড়ানো হয়, অথচ পরিকল্পনা কমিশনে ওই বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো জায়গা বরাদ্দ নেই। তাহলে এই বিষয়ে পড়ানোর প্রয়োজনীয়তাই বা কী? রাষ্ট্র যদি এই শিক্ষার মূল্যায়ন না করে, তাহলে জনগণের অর্থে শিক্ষার্থীদের ওপর বিনিয়োগও অযৌক্তিক।” দেশ পরিচালনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এই দেশ চলে দুটি জিনিসে—একটা হলো জনগণের ট্যাক্স, আরেকটা হলো বিদেশি ঋণ। একজন দরিদ্র ভিক্ষুকও যখন দোকানে গিয়ে কিছু কেনে, তখন সে ট্যাক্স দেয়। কিন্তু সে জানেই না, সে একজন ট্যাক্সদাতা। যদি সবাই জানত তাদের টাকায় রাষ্ট্র চলে, তাহলে তারা অধিকার আদায়ে আরও সচেতন হতো।” তিনি বলেন, “পলিউশন থেকে মুক্ত একটি সমাজ গড়তে হলে আগে আমাদের মগজের দূষণ দূর করতে হবে। আর সেটা না হলে একটি পরিচ্ছন্ন, নৈতিক ও উন্নয়নমুখী রাষ্ট্র নির্মাণ সম্ভব নয়।” ভিডিও দেখুন: https://www.youtube.com/watch?v=cW6opVfmd_w

জেলেদের ভাসমান জীবন : পদ্মার বুকেই সংগ্রামের নৌকা

জেলেদের ভাসমান জীবন : পদ্মার বুকেই সংগ্রামের নৌকা

পদ্মা নদী বরাবরের মতো এবারও জীবিকার প্রধান অবলম্বন হয়ে উঠেছে রাজবাড়ী জেলার হাজার হাজার জেলের জন্য। বর্ষা আসার আগমুহূর্তে পদ্মা নদীর পাড়ে এখন ব্যস্ততা তুঙ্গে। কেউ নতুন নৌকা তৈরি করছেন, কেউ বা পুরনো নৌকায় হাত দিচ্ছেন মেরামতের কাজ। ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাঠ, লোহার পেরেক, রঙ আর ইঞ্জিনের শব্দে মুখর পদ্মা নদীর পাড়ের চিত্র যেন এক জীবন্ত সংগ্রাম। জেলার পদ্মা নদীর পাড়ে সরেজমিন ঘুরে এমনি চিত্র দেখা যায় ও সংশ্লিষ্ট জেলে ও জেলে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাজবাড়ী জেলার পদ্মা নদীর পাড় ঘেঁষে গড়ে ওঠা জেলে পল্লীর মানুষেরা যুগ যুগ ধরে নদীকে ঘিরেই বাঁচতে শিখেছেন। নদী কেড়ে নিয়েছে অনেকের বসতভিটা, আবার সেই নদীর বুকে জেগে ওঠা নতুন চরে অনেকেই গড়ে তুলেছেন নতুন জীবন। ভাঙা-গড়ার এই অনিশ্চয়তায়ও থেমে নেই জীবিকার তাগিদ।

তবে কি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে আমেরিকা?

তবে কি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে আমেরিকা?

আসন্ন গালফ-আমেরিকা শীর্ষ সম্মেলনকে ঘিরে মধ্যপ্রাচ্যের কূটনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয়েছে তীব্র জল্পনা-কল্পনা। সৌদি আরবে মে মাসের মাঝামাঝিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘গালফ-ইউএস সামিট ২০২৫’, যা হবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় দফায় দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম সৌদি সফর। বিশ্লেষকদের মতে, এটি ২০১৭ সালের বিশাল রিয়াদ সম্মেলনেরই একপ্রকার প্রতিধ্বনি হতে যাচ্ছে। গালফ অঞ্চলের সব রাষ্ট্রপ্রধানদের অংশগ্রহণের আশা থাকলেও, সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ শারীরিক অসুস্থতার কারণে সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন না বলে জানা গেছে। এই শীর্ষ সম্মেলন ঘিরে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো—যুক্তরাষ্ট্র কি এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে? সম্প্রতি ৬ই মে ওয়াশিংটনে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে বৈঠকের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প “গুরুত্বপূর্ণ এক ঘোষণা”-র ইঙ্গিত দেন, যা এই সম্মেলনের প্রধান আকর্ষণ হিসেবে ধরা হচ্ছে। ‘দ্য মিডিয়া লাইন’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সম্ভবত এই সম্মেলনেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের ঘোষণা এবং তার মার্কিন স্বীকৃতি প্রদান করবেন। তবে সূত্র জানিয়েছে, এই রাষ্ট্রে হামাসের কোনো অবস্থান থাকবে না। এই সম্ভাব্য ঘোষণাকে মধ্যপ্রাচ্যের কৌশলগত ভারসাম্যে বড় এক পরিবর্তন হিসেবে দেখা হচ্ছে। তবে সাবেক গালফ কূটনীতিক আহমদ আল ইব্রাহিম এই জল্পনাকে সংশয়ভাজন হিসেবে দেখছেন। তিনি বলেন, “আমি মনে করি না ঘোষণাটি ফিলিস্তিন সম্পর্কিত হবে। যদি তাই হতো, তবে ফিলিস্তিনের ঘনিষ্ঠ দুই নেতা— মিশরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসি এবং জর্ডানের রাজা আব্দুল্লাহ দ্বিতীয়— কে অবশ্যই আমন্ত্রণ জানানো হতো।” এদিকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হলো— সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক পারমাণবিক চুক্তি। বাইডেন প্রশাসনের সময় এই আলোচনার সঙ্গে ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেওয়া ও একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি যুক্ত থাকলেও, ট্রাম্প প্রশাসনের আমলে এই নীতিতে পরিবর্তন এসেছে। এবার সেই শর্ত ছাড়াই আলোচনা এগোচ্ছে বলে জানা গেছে। ২০১৭ সালের মতো এবারও বিশাল অংকের অর্থনৈতিক চুক্তি হতে পারে বলেও ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা। সে সময় সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। রাজনৈতিক বিশ্লেষক আহমেদ বুশকি মনে করছেন, “এই সম্মেলনের মূল লক্ষ্য বড় বড় অর্থনৈতিক চুক্তি নিশ্চিত করা।” প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সম্প্রতি এক ভাষণে বলেন, “আমার বড় ঘোষণা আসছে। তার আগে শেয়ার কিনে নাও।” তার এই মন্তব্য অর্থনৈতিক কোনো চমকেরই ইঙ্গিত বহন করে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সম্মেলনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি পারমাণবিক সহযোগিতা নতুন গতি পেতে পারে। সৌদি আরব ২০১০ সাল থেকেই শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক শক্তি প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে এবং বর্তমানে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কোম্পানি এ প্রকল্পে যুক্ত। সম্মেলনের পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কাতার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করবেন বলেও নিশ্চিত করেছে দ্য মিডিয়া লাইন। ভিডিও দেখুন: https://www.youtube.com/watch?v=rAquoOFv1W4

মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তানের ১২৫ বিমান, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় লড়াই!

মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তানের ১২৫ বিমান, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় লড়াই!

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এটিই ছিল সবচেয়ে দীর্ঘ ও ভয়াবহ আকাশযুদ্ধ— ঘণ্টাব্যাপী এই লড়াইয়ে মুখোমুখি হয় ভারত ও পাকিস্তানের প্রায় ১২৫টি যুদ্ধবিমান। স্যাটেলাইট এবং রাডার প্রযুক্তির সহায়তায় চালানো হয় আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, যা বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করে। তবে আশ্চর্যজনকভাবে এই ভয়াবহ সংঘাতে কোনো পক্ষই একে অপরের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেনি, যা ডগফাইট ইতিহাসে বিরল ঘটনা বলে বিবেচিত হচ্ছে। সূত্র জানায়, ভারতের ‘অপারেশন সিন্দুক’ অভিযানে অংশ নেয় ৭৫ থেকে ৮০টি যুদ্ধবিমান, যেগুলোর মধ্যে ছিল ফ্রান্সের তৈরি রাফাল, রাশিয়ান সুখোই-৩০ এবং মিগ-২৯-এর মতো অত্যাধুনিক ফাইটার জেট। এসব বিমান স্কাল্প ও স্পাইস ২০০০ মিসাইল বহন করছিল। অন্যদিকে পাকিস্তান প্রতিরক্ষায় ব্যবহার করে চীনের তৈরি জেএফ-১৭ থান্ডার এবং জে-১০সি মডেলের প্রায় ৪০ থেকে ৪৫টি যুদ্ধবিমান, যেগুলো সজ্জিত ছিল পিএল-১৫ মিসাইলসহ। মিসাইল রেঞ্জের মধ্যে আসতেই শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, একে অপরকে লক্ষ্য করে ছোড়া হতে থাকে মিসাইল। আকাশে লম্বা সময় ধরে চলে চোখ ধাঁধানো ডগফাইট। কখনো কখনো যুদ্ধবিমানগুলো একে অপরের মাত্র ১৬০ কিলোমিটারের মধ্যে চলে আসে। এতে যোগ দেয় পাকিস্তানের ভূমিভিত্তিক চীনা আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা HQ-9—যা লড়াইকে করে তোলে আরও জটিল ও ভয়ংকর। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম, বিশেষ করে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন, পাকিস্তানের এক জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, এটি সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে দীর্ঘ ও উচ্চমাত্রার আকাশযুদ্ধ। এমনকি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীকালে এত বড় ও স্থায়ী ডগফাইট আর দেখা যায়নি বলেও উল্লেখ করেন তারা। তবে ২০১৯ সালের ভারত-পাকিস্তান বিমান সংঘাতের মতো এবার কোনো বিমান ভূপাতিত হয়নি বা কোনো পাইলট বন্দি হননি। সেবার ভারত এক মিগ-২১ বাইসন হারায় এবং এক পাইলটকে পাকিস্তানের হাতে বন্দি হতে হয়। এই সাম্প্রতিক আকাশযুদ্ধ নতুন করে অঞ্চলটিতে সামরিক উত্তেজনার মাত্রা বাড়িয়েছে—তবে আকাশসীমা না লঙ্ঘন করেই সংঘর্ষ শেষ হওয়ায় বড় ধরনের বিপর্যয় এড়ানো সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ভিডিও দেখুন: https://www.youtube.com/watch?v=0It_1T0j0_U

স্যানিটেশন ও সুপেয় পানির জন্য ৩৪০০ কোটি দেবে বিশ্বব্যাংক

স্যানিটেশন ও সুপেয় পানির জন্য ৩৪০০ কোটি দেবে বিশ্বব্যাংক

চট্টগ্রামে উন্নত স্যানিটেশন ও সুপেয় পানি সরবরাহ ব্যবস্থার জন্য ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা দেবে বিশ্বব্যাংক। চট্টগ্রাম ওয়াটার সাপ্লাই ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টে ২৮ কোটি ডলার দেবে সংস্থাটি। প্রতি ডলার সমান ১২১ দশমিক ৪৩ টাকা ধরে বাংলাদেশী মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। শনিবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে ঋণচুক্তি সই হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ইআরডি সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও বিশ্বব্যাংকের পক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক প্রধান গেইল এইচ মার্টিন চুক্তিতে সই করেন। প্রকল্পটি ৩১ ডিসেম্বর ২০৩০ পর্যন্ত বাস্তবায়িত হবে।