ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২ আশ্বিন ১৪৩০

প্রত্যাশার অগ্রদূত

প্রত্যাশার অগ্রদূত

শুধু তো দেশে নয়, বহির্বিশ্বেও এখন ব্যাপক আলোচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যে যার অবস্থান থেকে তাঁর কাজের মূল্যায়ন করছেন। প্রশংসা আছে। নিন্দা-মন্দও কম হচ্ছে না। অতি সাধারণ বোধবুদ্ধিসম্পন্ন নাগরিকটিও চটজলদি মন্তব্য করে বসছেন সরকার প্রধান সম্পর্কে। ‘এটা প্রধানমন্ত্রী ভালো করেননি।’ ‘ওই কাজটা  বেজায় মন্দ হয়েছে।’ আরও কত বলাবলি!  তবে চিন্তার আরেকটু গভীরে গেলে ঠিক উপলব্ধি করা যাবে, শেখ হাসিনা যতটা আজকের, তারও বেশি আগামীর। বর্তমানে অবস্থান করলেও, ভবিষ্যতের পানে চোখ তাঁর। তিনি সামনের দিনগুলোর কথা বিবেচনায় রেখে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করছেন। একে একে বাস্তবায়ন করছেন। এসবের সুফল বর্তমান সময়ের নাগরিকেরা পাবেন বটে। সবচেয়ে বেশি সুফল পাবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ। ফলে অনুমান করা যায়, তখনই প্রকৃত অর্থে মূল্যায়িত হবেন শেখ হাসিনা। একটু পেছন থেকে বললে, মুজিব-কন্যা শেখ হাসিনাকে শুরুটা করতে হয়েছিল সেই পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে। ১৯৭৫ সালে পথ হারানো বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক জায়গায় পুনর্প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন তিনি।

waltonbd
waltonbd
SomajVabna
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আজ। আখেরি নবী ও রাসুল হজরত মুহম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাতের পুণ্য স্মৃতিময় দিন আজ ১২ রবিউল আউয়াল। সারা বিশ্বের মুসলমানদের কাছে ঈদে মিলাদুন্নবী একটি বিশেষ মর্যাদার দিন। বাংলাদেশেও অত্যন্ত মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্যাপিত হবে। প্রায় ১৪০০ বছর আগে এই দিনে (১২ রবিউল আউয়াল) বিশ্বনবী হজরত মুহম্মদ  জন্মগ্রহণ করেন। আবার ৬৩ বছর বয়সে একই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেন। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন হয়ে থাকে। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো, সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশসহ মুসলিম উম্মাহকে শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়ে পৃথক বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে বলেছেন, ঈদে মিলাদুন্নবী সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত দিন। মহান আল্লাহ তাআলা হজরত মুহাম্মদকে সমগ্র বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে প্রেরণ করেন। হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর আদর্শ, প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা বর্তমান বিশ্বে জাতিতে জাতিতে সংঘাত-সংঘর্ষ নিরসনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।  প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে বলেন,  আমার  দৃঢ় বিশ্বাস, মহানবী-এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ অনুসরণের মধ্যেই মুসলমানদের অফুরন্ত কল্যাণ, সফলতা ও শান্তি নিহিত রয়েছে। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে পক্ষকালব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার বাদ মাগরিব বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পূর্ব সাহানে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান প্রধান অতিথি হিসেবে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত পক্ষকালব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করেন। এর আগে বাদ আসর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ চত্বরে মাসব্যাপী ইসলামি বইমেলার উদ্বোধন করেন। ধর্মপ্রতিমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে বিশেষ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার। ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানমালার মধ্যে রয়েছে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিসৌধে পবিত্র কোরআনখানি, দোয়া মাহফিল, ১৫ দিনব্যাপী ওয়াজ, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, বাংলাদেশ বেতারের সঙ্গে যৌথ প্রযোজনায় সেমিনার, ইসলামি সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, আরবি খুতবা লিখন প্রতিযোগিতা, ক্বিরাআত মাহফিল, হামদ-না’ত, স্বরচিত কবিতা পাঠের মাহফিল, ইসলামী ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী, মাসব্যাপী ইসলামী বইমেলা, বিশেষ স্মরণিকা ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ। অন্যদিকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্যাপন উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সকল বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়, ৫০টি ইসলামিক মিশন ও ৭টি ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা দিনটিতে নফল রোজা রাখেন। বেশি বেশি দরুদ পাঠ, কোরআন শরিফ তিলাওয়াত, দান-খয়রাতসহ নফল ইবাদতের মধ্য দিয়ে দিনটি অতিবাহিত করেন। এ ছাড়া মিলাদ এবং রাসুল (সা.)-এর জীবনী নিয়েও আলোচনার আয়োজন থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপনের বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত  রয়েছে। উল্লেখ্য, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বাবা আবদুল্লাহ ও মা আমিনা। জন্মের আগেই রাসুল (সা.) তাঁর বাবাকে হারান এবং ছয় বছর বয়সে তিনি মাতৃহারা হন। সমগ্র আরব জাহান যখন পৌত্তলিকতা ও অনাচারের অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল, সেই আইয়ামে জাহেলিয়ার যুগে মহান আল্লাহ সত্য, ন্যায়, কল্যাণ ও একত্ববাদের প্রতিষ্ঠায় তাঁর প্রিয় হাবিবকে অপার রহমত হিসেবে পৃথিবীতে পাঠিয়েছিলেন। এ কারণে রাসুল (সা.)- কে সম্মান জানিয়ে রাহমাতুল্লিল আলামিন হিসেবেও সম্বোধন করেছেন মহান আল্লাহ। বিনয়, সহিষ্ণুতা, দয়া, সহমর্মিতাসহ সব মানবিক সদ্গুণের সর্বোচ্চ বিকাশ ঘটেছিল তাঁর মধ্যে।

যেভাবেই হোক ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন

যেভাবেই হোক ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন

 সংবিধান অনুযায়ী আগামী বছর জানুয়ারির ২৯ মধ্যে যেভাবেই হোক না কেন নির্বাচন হতে হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান। এদিকে অভিজ্ঞতা না থাকলে কোনো বিদেশী পর্যবেক্ষক নির্বাচন পর্যবেক্ষণের অনুমতি পাবে না। এমন শর্ত রেখে বিদেশী পর্যবেক্ষক নীতিমালা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মঙ্গলবার এই নীতিমালা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়।  এক প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, জানুয়ারির ২৯ তারিখের মধ্যে নির্বাচন না করলে একটি সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে। সেই শূন্যতা তৈরি হলে দেশে একটা অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। সেটি তো নির্বাচন কমিশন হতে দিতে পারে না। তাই নির্বাচন কমিশনের ওপর যে দায়িত্ব জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার সে দায়িত্ব পালন করা হবে। আমরা কিন্তু সরকারি বা কোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী নই। আমরা কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী শপথ নিয়েছি। সেই শপথ তো আমাদের পূরণ করতে হবে।    মো. আলমগীর বলেন, নির্বাচনের জন্য আগে থেকে প্রস্তুতি নিতে হয়। যেমন ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করতে হবে, ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত করতে হবে। যারা নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন তাদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। ব্যালট পেপার কেনার জন্য কাগজ কিনতে হবে। এছাড়া নির্বাচন করার জন্য ব্যালট বাক্স, কালি, সুই, সুতাসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিস লাগবে, সেগুলো কিনতে হবে। মো. আলমগীর বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংকট আছে। তবে নির্বাচন চায় না এমনটা তো কোনো দল বলছে না। আমাদের নিবন্ধিত যে রাজনৈতিক দলগুলো আছে তার মধ্যে নির্বাচন চায় না কোনো দলই বলেনি। তাহলে আমরা কেন নির্বাচনের প্রস্তুতি নেব না।  তিনি বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে হয়ত অনেকে অনেক কথা বলছেন। পরিবেশ যাতে সুন্দর করা যায় তার জন্য আমরা চেষ্টা করব। পরিবেশের সবটা সুন্দর করার দায়িত্ব তো আমাদের না। পরিবেশ সুন্দর করা আমাদের যেটুকু দায়িত্ব সেটুকু আমরা করে যাচ্ছি। বিদেশী পর্যবেক্ষক নীতিমালা ॥  ইসির আগের নীতিমালায় কিছুটা সংশোধন করে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি বা উপকরণ শুল্কমুক্তভাবে বিদেশ থেকে আনার সুযোগ সৃষ্ট করা হয়েছে। এ ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন পরিপন্থি কাজ করলে বহিষ্কার করা হবে সংসদীয় আসন থেকে। একই সঙ্গে বাতিলও হতে পারে পর্যবেক্ষণের অনুমতি। এছাড়াও নীতিমালায় বিদেশী পর্যবেক্ষক বা গণমাধ্যমকর্মীদের যোগ্যতা, করণীয়, ভিসা প্রক্রিয়া সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছে এই নীতিমালায়। বিদেশী পর্যবেক্ষক সংস্থার নির্বাচনী কাজ, সুশাসন, গণতন্ত্র, শান্তি প্রতিষ্ঠা ও মানবাধিকার সম্পর্কিত কার্যক্রমের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তাদের সংশ্লিষ্ট দেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নিবন্ধন নিতে হবে এবং তার প্রমাণপত্র দাখিল করতে হবে। বাংলাদেশের নির্বাচনী আইন মেনে চলতে হবে। নির্বাচনী অপরাধ কিংবা জাল-জালিয়াতি বা অসততাজনিত কোনো অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি পর্যবেক্ষক হওয়ার অযোগ্য হবেন। নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের যেসব তথ্য দাখিল করতে হবে তার মধ্যে রয়েছে- অভিজ্ঞতার সনদসহ সিভি, মেয়াদ আছে এমন পাসপোর্টের কপি, ইসি নির্ধারিত ঘোষণাপত্র সইসহ জমা,  কভার লেটারসহ আবেদনপত্র, যেখানে নামের তালিকা থাকতে হবে। দোভাষী নিলে তার জন্য সব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। নির্বাচন কমিশন বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে আবেদন করতে হবে সংশ্লিষ্ট দূতাবাসের মাধ্যমে। আবেদনপত্র বাছাইয়ের পর ইসি তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে পাঠাবে অনাপত্তি পত্রের জন্যব, যার অনুলিপি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হবে। স্বরাষ্ট্রও মন্ত্রণালয় তাদের মতামত বা অনাপত্তির বিষয় সাত দিনের মধ্যে সরাসরি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ইসিতে পাঠাবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনাপত্তি মিললে নির্বাচন কমিশন বিদেশি পর্যবেক্ষক হিসেবে ভোট পর্যবেক্ষণের জন্য পর্যবেক্ষক কার্ড দেবে। পর্যবেক্ষণ হতে হবে পক্ষপাতহীন, ফলপ্রসূ ও সর্বোচ্চ মানসম্পন্ন। পর্যবেক্ষকদের ইসির দেওয়া সব নিয়ম মেনে চলতে হবে।

৪৩ কেজি বিস্ফোরক অস্ত্রসহ আরসা কমান্ডার আটক

৪৩ কেজি বিস্ফোরক অস্ত্রসহ আরসা কমান্ডার আটক

জেলার উখিয়ায় অভিযান চালিয়ে সন্ত্রাসী সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) শীর্ষ কমান্ডার রহিমুল্লাহ ওরফে মুছাসহ চারজনকে আটক করেছে র‌্যাব। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৪৩ কেজি বিস্ফোরক দ্রব্য, ম্যাগাজিনসহ ১টি বিদেশী পিস্তল, ২টি দেশীয়  বন্দুক ও ৭টি গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে র‌্যাব-১৫ এর কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সদর দপ্তরের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল খন্দকার আল মঈন এসব তথ্য জানান। মঙ্গলবার দিনগত মধ্যরাতে উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের তেলখোলা-বরইতলীর গহিন পাহাড়ি এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়েছে।  আটকরা হচ্ছে ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হাফিজ আহমেদের ছেলে আরসার শীর্ষ কমান্ডার রহিমুল্লাহ প্রকাশ মুছা, ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বদি আলমের ছেলে আরসার অন্যতম কমান্ডার শামছুল আলম প্রকাশ মাস্টার শামসু, কক্সবাজার শহরের জাফর আলমের ছেলে মো. শফিক ও আব্দুস সালামের ছেলে মো. সিরাজ। খন্দকার আল মঈন জানান, মঙ্গলবার মধ্যরাতে উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের তেলখোলা বরইতলী গহিন পাহাড়ি এলাকায় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মো. শফিক ও মো. সিরাজ নামে দুই বাংলাদেশিকে আটক করে র‌্যাব। পরে আটকদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ৬ কেজি ৫৩০ গ্রাম বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়।

মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যা

মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যা

পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২৬০তম বোর্ড সভায় জনাব মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী কোম্পানির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ১৯৮২ সালে ০৪ জুলাই চট্টগ্র্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি অস্ট্রেলিয়ার টহরাবৎংরঃু ড়ভ ঈধহনবৎৎধ থেকে ইধপযবষড়ৎ ড়ভ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঞবপযহড়ষড়মু অর্জন করেন। ইতোপূর্বে তিনি পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক, অডিট কমিটি, দাবি কমিটি, রিয়েল এস্টেট কমিটি ও ইনভেস্টমেন্ট কমিটির সদস্য ছিলেন। পিএইচপি স্পিনিং মিলস লিঃ, পিএইচপি ইস্পাত লিঃ, পিএইচপি কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।