র্অথনতৈকি রপিোটার ॥ আগামী ২০২১ সালরে মধ্যে পোশাক শল্পিে ৫০ বলিয়িন র্মাকনি ডলার রফতানি আয়রে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে এখন থকেইে প্রস্তুতি ও সহায়তার তাগদি দয়ো হয়ছে।ে এক্ষত্রেে রাজনতৈকি স্থতিশিীলতা, বদ্যিুত ও গ্যাস সরবরাহ বৃদ্ধ,ি প্রতযিোগতিামূলক সুদ হার এবং অবকাঠামো সমস্যাকে মূল চ্যালঞ্জে হসিবেে মনে করা হচ্ছ।ে বাংলাদশে পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানকিারক সমতিি (বজিএিমইএ) দাবি করছেে বদিশেী যসেব প্রতষ্ঠিান স্বল্প সুদে ঋণ দচ্ছিে তার ওপর কোন সুদ বা সারর্চাজ আরোপ করা ঠকি হবে না। এর ফলে স্বল্প সুদে ঋণরে সুবধিা থকেে বঞ্চতি হচ্ছনে উদ্যোক্তারা। তাছাড়া গ্যাস সার কারখানায় ব্যবহার না করে পোশাক খাতে সরবরাহরেও দাবি তোলা হয়ছে।ে শনবিার রাজধানীর র্ফামগটেে ডইেলি স্টার ভবনে বজিএিমইএ এবং ডইেলি স্টার আয়োজতি গোলটবেলি বঠৈকে এসব বষিয় তুলে ধরা হয়।
ডইেলি স্টার সম্পাদক মহফুজ আনামরে সঞ্চালনায় অনুষ্ঠতি গোলটবেলি বঠৈকে উপস্থতি ছলিনে র্মাকনি রাষ্ট্রদূত র্মাসয়িা স্টফিনে ব্লুম র্বানকিাট, জাতীয় রাজস্ব র্বোডরে চয়োরম্যান নজবিুর রহমান, শ্রম সচবি মকিাইল শপিার, বাংলাদশে পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানকিারক সমতিি (বজিএিমইএ) সভাপতি সদ্দিকিুর রহমান এবং ইউরোপীয় ইউনয়িনরে ডলেগিশেন ইন বাংলাদশেরে প্রধান পয়িার মায়াদুন প্রমুখ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করনে অস্ট্রলেয়িা আরএমআইটি বশ্বিবদ্যিালয়রে প্রফসের ড. শরীফ এস সাবরে।
বক্তারা ৫০ বলিয়িন ডলাররে এই লক্ষ্য পূরণে এখন থকেইে সরকারী-বসেরকারী র্কাযকর প্রস্তুতি গ্রহণরে তাগদি দয়িছেনে। মূল প্রবন্ধে বলা হয়ছে,ে এখন পোশাক খাতে রফতানি যে অবস্থা রয়ছেে সখোন থকেে আগামী পাঁচ বছরে ৫০ বলিয়িন র্মাকনি ডলার রফতানি আয়ে নয়িে যাওয়ার পথে বশেকছিু চ্যালঞ্জে রয়ছে।ে এগুলো হচ্ছে রাজনতৈকি অস্থতিশিীলতা, বল্ডিংি ও অগ্নি নরিাপত্তা, শ্রম অসন্তোষ ও র্ধমঘট, টকেসই পরবিশে ঝুঁক,ি অবকাঠামো উন্নয়ন (রোড, রলে ও বন্দর), জ্বালানি খাতরে উন্নয়ন (বদ্যিুত ও গ্যাস সরবরাহ নশ্চিতি করা), ব্যাংক সুদরে উচ্চ হার, কর-কাস্টম ও ডউিটি ক্ষত্রেে প্রতবিন্ধকতা, বভিন্নি দশেে ট্যারফি সংক্রান্ত বাধা, ইমজে সঙ্কট (রানা প্লাজা ও তাজরীন ফ্যাশনরে আগুনরে ঘটনার পর), উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি ইত্যাদ।ি এসব চ্যালঞ্জেগুলো এখন থকেে মোকাবলো করতে র্কাযকর উদ্যোগ ও প্রস্তুতি নয়োর পরার্মশ দয়ো হয়ছে।ে র্মাকনি রাষ্ট্রদূত র্বানকিাট বলনে, বাংলাদশেরে এই লক্ষ্য র্অজন সম্ভব। তবে তার জন্য প্রয়োজন অভ্যন্তরীণ চ্যালঞ্জে মোকাবলোর সার্মথ্য। আমরেকিায় জএিসপি ফরিে পাওয়ার বষিয়ে তনিি বলনে, এ বষিয়ে আলোচনা চলমান রয়ছে।ে কারখানাগুলোতে ট্রনে ইউনয়িনরে গুরুত্ব তুলে ধরে তনিি বলনে, এতে মালকি ও শ্রমকিদরে মধ্যে পারস্পারকি আলোচনার ভত্তিতিে সমস্যা সমাধান করা সহজ হয়। তনিি বলনে, রফতানরি এই লক্ষ্যমাত্রা র্অজনে বদ্যিুত-গ্যাস ও জ্বালানরি উন্নয়ন ঘটনো প্রয়োজন। এ খাতে কাক্সক্ষিত প্রবৃদ্ধি র্অজনে দক্ষ শ্রমকি তরৈি এবং কারখানা নরিাপত্তার বষিয়ে জোর দয়িে তনিি বলনে, রানা প্লাজা ও তাজরীনরে ঘটনা নরিাপত্তার বষিয়টি সামনে নয়িে এসছে।ে
ইইউ ডলেগিশেন ইন বাংলাদশেরে প্রধান পয়িার মায়াদুন বলনে, ৫০ বলিয়িন ডলাররে রফতানি লক্ষ্য র্অজনে এ খাতে সরাসরি বদিশেী বনিয়িোগ প্রয়োজন রয়ছে।ে বাংলাদশে এখন যসেব ডউিটি ফ্রি ও কোটা ফ্রি সুবধিা পাচ্ছে সগেুলো অব্যাহত থাকব।ে তবে ২০২১ সালরে লক্ষ্য র্অজন সম্ভব হব,ে যদি চহ্নিতি সমস্যাগুলোর সমাধান করা যায়।
অভ্যন্তরীণ সম্পদ বভিাগরে সচবি ও জাতীয় রাজস্ব র্বোডরে চয়োরম্যান নজবিুর রহমান বলনে, পোশাক শল্পিরে জন্য যসেব সুবধিা রয়ছেে যমেন কাঁচামাল আমদানতিে বন্ড সুবধিা, আয় করে বশিষে রয়োত ইত্যাদি অব্যাহত থাকব।ে কন্তিু এ শল্পিকে দশেরে জন্য রাজস্ববান্ধব হতে হব।ে কউে যনে বন্ড সুবধিার অপব্যবহার করতে না পারে সদেকিে বজিএিমইএকে নজর রাখতে হব।ে তাছাড়া সদস্যরা যাতে নয়িমতি কর পরশিোধ করনে সে বষিয়টি দখেতে হব।ে র্মাকনি রাষ্ট্রদূতকে উদ্দশে করে তনিি বলনে, বলি ক্লনিটন র্মাকনি প্রসেডিন্টে থাকার সময় তার প্রধান র্অথনতৈকি উপদষ্টো ডনিি ছলিনে, তাকে একটি সম্মলেনে বাংলাদশেরে পোশাক খাতরে জন্য শুল্কমুক্ত বা কাটামুক্ত সুবধিা দয়োর অনুরোধ করছেলিাম। তনিি তখনকার সরকাররে অবস্থান বশ্লিষেণ করে বলছেলিনে বাংলাদশেকে আসল সুবধিা দচ্ছিে না যুক্তরাষ্ট্র। যসেব পণ্য বাংলাদশে রফতানি করে না সগেুলো সুবধিা দয়ো আছ।ে
শ্রম সচবি মকিাইল শপিার বলনে, শ্রমকিদরে সন্তুষ্ট রখেে তবে এই লক্ষ্য র্অজন সম্ভব। তাছাড়া লক্ষ্য র্অজনে যাযা প্রয়োজন তা সুনর্দিষ্টি করে জানালে সহযোগতিা দবেে সরকার। তনিি বলনে, পোশাক শল্পিে যৌন হয়রানি এখন অনকে কমে এসছে।ে
ভোররে কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলনে, উপযুক্ত রাজনতৈকি পরবিশে ছাড়া এই লক্ষ্য র্অজন সম্ভব নয়। এ জন্য রাজনীতবিদিদরে কমটিমন্টে নতিে হবে আগ।ে বশ্বিব্যাংকরে ঢাকা অফসিরে প্রধান র্অথনীতবিদি ড. জাহদি হোসনে বলনে, বাংলাদশেরে এখন প্রধান প্রতযিোগী হচ্ছে ভারত ও ভয়িতেনাম তারা সুশাসন ও র্দুনীতি ইত্যাদি সূচকে এগয়িে আছ।ে সুতরাং বাংলাদশেে এসব ক্ষত্রেে সংস্কার দরকার। লক্ষ্য র্অজনে বড় দুটি জ্বালা হচ্ছে জমি জ্বালান।ি এজন্য র্অথনতৈকি অঞ্চলগুলো দ্রুত করা এবং গ্যাস কোথায় ব্যবহার হবে সার তরৈতিে না পোশাক খাতে সে বষিয়ে সদ্ধিান্তে আসতে হব।ে পোশাকরে মূল্য নর্ধিারণে কারখানাগুলোর মধ্যে অভ্যন্তরীণ সমন্বয়রে তাগদি দনে তনি।ি পলসিি রসর্িাচ ইনস্টটিউিটরে চয়োরম্যান আহসান এইচ মনসুর বলনে, শুধু অভ্যন্তরীণ বনিয়িোগ দয়িে হবে না, লক্ষ্য র্অজনে এফডআিই প্রয়োজন হব।ে পরবিশেরে ক্ষতরি বষিয়টি মাথায় রাখতে হব।ে ঢাকা-চট্টগ্রাম রাস্তাকে ছয় লনেে উন্নীত করতে হব।ে সপিডিরি গবষেক ড. মোয়াজ্জমে বলনে, কমপ্লায়ন্সে করতে গয়িে ছোট কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছ।ে এজন্য লো-কস্ট ফান্ড সুবধিা বহাল রাখতে হব।ে আগামী ৮ থকেে ১০ বছরে বাংলাদশে এলডসিি থকেে বরে হলে তখন কি অবস্থা হবে সসেব বষিয় ভবেে দখেতে হব।ে আইএলও প্রতনিধিি বলনে, পোশাক খাতে র্বতমানে চার মলিয়িন মানুষ জড়তি। এই খাতকে টকেসই করতে হলে শ্রমকি অধকিারকে সম্মান করতে হবে এবং নরিাপত্তার ইস্যুটকিে বশিষে গুরুত্ব দতিে হব।ে
বাংলাদশেরে ব্রান্ড ইমজে ধরে রাখার পরার্মশ দনে তনি।ি বজিএিমইএর সাবকে সভাপতি সালাম র্মুশদিী বলনে, দক্ষণি এশয়িার অন্যান্য প্রতযিোগী দশেরে সঙ্গে মলি রখেে পোশাক খাতে নীতগিত সহায়তা দতিে হব।ে তনিি বলনে, উৎপাদন ব্যয় বাড়লওে পোশাকরে দাম বাড়নে।ি জ্বালানি খাতরে দাম সমন্বয় করা উচতি। বজিএিমইএর র্বতমান সভাপতি সদ্দিকিুর রহমান বলনে, পোশাক শল্পিরে সহায়তায় বদিশেী কছিু প্রতষ্ঠিান স্বল্প সুদে ঋণ দচ্ছি।ে বশিষে করে জাইকা শূন্য দশমকি শূন্য ১ শতাংশ হারে ঋণ দচ্ছি।ে কন্তিু এর ওপর কন্দ্রেীয় ব্যাংক অন্যান্য সংস্থাগুলো এর ওপর ১০ শতাংশ সুদ আরোপ করায় স্বল্প সুদে ঋণ পাওয়া যাচ্ছে না।
