ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

ঢাকার দিনরাত

মারুফ রায়হান

প্রকাশিত: ০০:৫৮, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২

ঢাকার দিনরাত

,

বিশ্ব নদী দিবস ছিল রবিবার। সেদিনই এ কলাম লেখার আগে পড়ছিলাম একটি দরকারি প্রতিবেদন। দৈনিক সমকালের সে-প্রতিবেদনের কিছুটা তুলে দিলে ঢাকাবাসী নিশ্চয়ই ভাবনার খোরাক পাবেন। লেখা হয়েছে- ‘রাজধানী ঢাকার হৃদয় বুড়িগঙ্গা। এ নদীর প্রাণ বাঁচাতে নেয়া হয় একের পর এক প্রকল্প, ঢালা হয় কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা। মাঝেমধ্যে চলে উচ্ছেদ, বসে সীমানা পিলার। গেল এক যুগে কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচা করেও বদলানো যায়নি বুড়িগঙ্গার চেহারা। পানি হয়েছে আরও কালো। পড়ছে শিল্পকারখানা, ঢাকা ওয়াসা, সিটি কর্পোরেশন, গৃহস্থালি, হাটবাজার ও নৌযানের বর্জ্য। এখানেই শেষ নয়, সেই সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরীর বর্জ্য ধলেশ্বরী নদী হয়ে মিশছে বুড়িগঙ্গায়। এখনও কয়েক ডজন কাঁচা চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠান রয়ে গেছে হাজারীবাগে। নদী রক্ষায় সীমানা পিলার নির্মাণ হলেও এর ভেতরেই গড়ে উঠেছে কারখানা ও দোকানপাট। বুড়িগঙ্গা বাঁচাতে অভিযান চালিয়েও দমানো যাচ্ছে না দখলবাজদের। এখনও বেদখল হয়ে আছে শতাধিক একর জায়গা। নদীর জায়গায় কেউ কারখানা, কেউ বসতঘর, আবার মসজিদ বানিয়েও চালাচ্ছেন দখলদারিত্ব। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায় ও নির্দেশনা বাস্তবায়নেরও অগ্রগতি নেই। এমন প্রেক্ষাপটে রবিবার পালিত হয়েছে বিশ্ব নদী দিবস। সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন সংগঠন দিবসটি পালন করছে।’

স্বতঃস্ফূর্ত দেশপ্রেম
এবং নারী জাগরণ

ফুটবলের বীরকন্যাদের বরণের বর্ণাঢ্যতায় মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত দেশপ্রেমই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। অপরদিকে এর ভেতর দিয়ে নারীর ব্যতিক্রমী জাগরণও ঘটেছে। দক্ষিণ এশীয় নারী ফুটবলে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের পর স্বদেশে ফিরে বিমানবন্দর থেকেই বীরকন্যা ফুটবলারদের যে অভূতপূর্ব রাজসিক সংবর্ধনা দিয়েছে দেশবাসী তাতে স্পষ্ট হয়ে গেছে মানুষের মনে ফুটবল খেলাটি কোন্ স্থানে রয়েছে। ফুটবলই বাংলাদেশের মানুষের আসল খেলা। অতীত দিনের কথা আজকাল যেন বিশ্বাসই হতে চায় না। গ্রাম-বাংলার এমন কোন পল্লী অঞ্চল খুঁজে পাওয়া যেত না, যেখানে বছরে অন্তত একবার ফুটবল কেন্দ্রিক কোন বিশেষ প্রতিযোগিতার আয়োজন হতো না। যদিও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বড় সাফল্য ধরা দেয়নি এতকাল। তাই নারীদের শিরোপা জয়ে গভীর আনন্দে ভেসেছে মানুষ। ছাদখোলা বাসে ট্রফি হাতে বিজয়ীদের আনন্দ শোভাযাত্রা এদেশে অভিনব। যা দেশের ক্রীড়াজগতে সূচনা করেছে নতুন ইতিহাসের। ফুটবলপ্রেমী মানুষের হৃদয়ে এমন অনুভূতির অনুরণন যেন চ্যাম্পিয়ন সাবিনা-সানজিদা-রূপনা-কৃষ্ণাদের হাত ধরেই দেশের ফুটবলের ভবিষ্যত বিজয়ী বেশে এগিয়ে চলেছে। বহু বছর দেশবাসী এমন অভিন্ন পরম সুখে উদ্বেলিত হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ প্রতিভাকে কদর করতে জানে। জানে  আন্তরিক ভালবাসায় সিক্ত করতে। তাই এতটুকু কার্পণ্য ছিল না বীরের বেশে ফেরা বাংলাদেশ নারী দলকে উচ্ছ্বসিত বরণ করে নেয়ায়।
বিশেষভাবে লক্ষ্যযোগ্য যে আমাদের সমাজে নারীর ফুটবল খেলাকে প্রথমদিকে ভালোভাবে নেয়া হয়নি। বিচিত্র প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েছেন নারীরা। আরও একটি বিষয় হলো সাফজয়ী মেয়েদের অধিকাংশেরই পরিবার স্বচ্ছল নয়। রাঙামাটির এলবি চাকমার কাছ থেকে কিছু তথ্য পেলাম খোলাছাদে আনন্দযাত্রায় মাথায় চোট পাওয় খেলোয়াড়ের পরিবার প্রসঙ্গে। আমরা বলে থাকি মানুষ মানুষের জন্য। কিন্তু এর মর্মবাণী আমরা অনেকেই বুঝে উঠতে পারি না। এলবি চাকমা বললেন, ‘ঋতুপর্ণা চাকমা যখন আমাদের ঘাগড়া কলেজের মাঠে প্র্যাকটিস করতে আসত তখন তার বয়স ৮ বছর হবে। টিমের কোচ হিসেবে ছিলেন রাঙ্গামাটি জেলা কাউখালি উপজেলা ঘাগড়া ইউনিয়নের মহাজন পাড়ার শান্তি মনি চাকমা ওরফে শিল্পার বাবা। পেশায় তিনি একজন স্কুলশিক্ষক। মূলত তিনি ঋতুপর্ণা চাকমার লেখাপড়া ও খেলার যাবতীয় খরচের দায়িত্ব নেন। কারণ তার বাবা নেই, মা আছে। তিন মাস আগে তাার আপন ছোট ভাইটিও পরলোক গমন করে, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। মূল কথা অভাবের সংসার থেকে ঋতুপর্ণা চাকমার এতদূর এগিয়ে যাওয়া কখনও সম্ভব ছিল না। তাই আমি ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধা  জানাব  শান্তি মনি চাকমাকে। যার অবদানে ঋতুর এত সুনাম ও পরিচিতি। আসলে একজনের সফল হওয়ার পেছনে কোন না কোন মহৎ ব্যক্তির হাত থাকে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত সাধ্যমতো একে অপরকে সাপোর্ট করা। কারণ একটু সহযোগিতা পেলে মানুষ অনেক কিছু করতে পারে। তার জ্বলন্ত প্রমাণ আমাদের ঋতুপর্ণা চাকমা।’

শরত এসেছে নাগরিক মনে

কাশবন কন্যাদের ফটোসেশন আমরা দেখতে পাচ্ছি অধুনা ফেসবুকের সৌজন্যে। রাজধানীর ট্রেডমার্ক কাশবন হলো দুটি, দিয়াবাড়ি ও বসুন্ধরার ৩০০ ফুট রাস্তার পাশের প্রান্তর। বসুন্ধরার ৩০০ ফুট সড়ক দিয়ে গাড়ি হাঁকিয়ে দলেবলে ঢাকাবাসী চলেছেন শারদীয় মাধুর্য উপভোগে। নাগরিক মনে কৈশোরে যে কাশফুল স্বপ্ন জাগিয়েছে, এমন নয়। তবে কাশফুলের এই অবারিত নন্দন তাদের আকর্ষণ করেছে। আহ্বান জানিয়েছে নির্মল আনন্দ অবগাহনে। বাংলাদেশের মানুষ হিসেবে এই যে আমরা ছয়-ছটি ঋতুর পৃথক সৌন্দর্য আস্বাদন এবং তার মহিমা উপভোগের সৌভাগ্য দৈশিক সূত্রে পেয়ে গেছি- তার মূল্য কি যথাযথভাবে অনুভব করে থাকি? মহানগরী ঢাকায় গ্রামীণ শরতের আমেজ ও আবেশ চান? যেতে পারেন উত্তরার দিয়াবাড়ি। বুঝেছি শহরের খুব গভীরে থাকে পল্লী, যেখানে শরতের চুম্বন অনুভব করা যায় পুরোদমে। শারদসন্ধ্যায় দিয়াবাড়ির কাশবনে হারিয়ে গিয়ে হঠাৎ যান্ত্রিক শব্দে চমকে ওঠে মানুষ; আকাশবন পেরিয়ে উড়ে আসছে বিমান। কয়েক মিনিটের মধ্যে সে অবতরণ করবে রাজধানীর মাটিতে। দিয়াবাড়ির অবারিত অঙ্গনের সৌন্দর্যে নিমজ্জিত হয়ে ভেসে চলুন মেঘে আর আকাশের ওপারে আকাশ থেকে মেঘের পরে মেঘ পেরিয়ে। সত্যি বলছি, এই শরতে একবার দিয়াবাড়ি বেড়িয়ে আসুন- আমার মতোই দিয়ারবাড়ির নাম বদলে রাখবেন- ‘শরত-বসত’।

যানজট জানজট

সড়কে সড়কে অতিরিক্ত গাড়ির বহর! ঢাকা নিয়ে এমন সব তথ্য হঠাৎ হঠাৎ আমরা পাই যা আমাদের বিমূঢ় করে দেয়। বলা যায় আমাদের চোখ খুলে দিতে সাহায্য করে। পৌনে দুই কোটি মানুষের এই শহরের গণপরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে প্রচুর কথা বলেছি আমরা। কত আর বলা যায়। ঢাকার ৯৪ শতাংশ মানুষের ব্যক্তিগত গাড়ি নেই। অর্থাৎ ব্যক্তিগত গাড়ির সুবিধা ভোগ করেন মাত্র ছয় শতাংশ মানুষ। অথচ ৭৬ শতাংশ সড়কই তাদের গাড়ির দখলে থাকে। রাস্তা কম আর প্রাইভেট কার বেশি এমন পরিস্থিতিতে এটাই তো হবে। দুটি ব্যক্তিগত গাড়ি যেটুকু জায়গা নেয়, একটি মিনিবাসও একই পরিমাণ জায়গা দখল করে। অথচ একটিতে আরোহণ করেন দুই থেকে ছয়জন, আর মিনিবাসে অর্ধশত যাত্রী। সড়ককে গতিশীল ও যানজটমুক্ত করতে গণপরিবহন সহজলভ্য ও যাত্রীবান্ধব করে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন- এমন অভিমত এসেছে নানা সময়ে বিবিধ মতবিনিময় সভায়। ঢাকাকে যানজটমুক্ত করতে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ তুলে ধরে থাকেন ভুক্তভোগীরা। এর মধ্যে রয়েছে- মানসম্মত গণপরিবহন বৃদ্ধি, ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পৃথক লেন নির্ধারণ, আধুনিক রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা, জলপথ ব্যবহারের উদ্যোগ নেয়া, প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ ইত্যাদি। এর একটি কথাও কি নতুন? না, নতুন নয়। তবে উপস্থাপনা ও দৃষ্টি আকর্ষণের বিশেষ কৌশল রয়েছে। অনেক আগে একবার ঢাকায় ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি উঠেছিল। ওই পর্যন্তই। কোন পরিবারে পাঁচটি গাড়ি রয়েছে, তাকে কিভাবে বাধ্য করা হবে মাত্র দুটি গাড়ি দিয়ে প্রয়োজন মেটানোর? এটি কি সমীচীন হবে? প্রতি বছর বাংলাদেশে কয়েক হাজার ব্যক্তি কোটিপতি হচ্ছেন। কোটিপতির ব্যক্তিগত গাড়ি থাকবে না? গাড়ি কেনার জন্য ব্যাংকগুলো ঋণ দিয়ে থাকে মধ্যবিত্ত চাকরিজীবীদেরও। অন্য পেশার লোকদের কথা নাই বা বললাম, সাংবাদিকতা পেশাতেই বহুজন আছেন যাদের বেতনের অর্ধেকের বেশি চলে যায় শুধু গাড়ি পুষতে। নিশ্চয়ই তাদের ভিন্ন পথ রয়েছে উপার্জনের। কথা সেটা নয়। গাড়ির অনিবার্যতা ও গাড়ি হাঁকানোর সংস্কৃতি নিয়েই আলোকপাত। সেইসঙ্গে গণপরিবহনের যথাযথ বহর ও শৃঙ্খলার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। একটি শহরে লোকসংখ্যা কত, সড়কের আয়তন কত- এসব বিষয় বিবেচনা করেই সড়কে গাড়ি নামানোর পরিকল্পনা করতে হয়, সেভাবেই গাড়ির মালিককে অনুমতি দেয়া হয়। ঢাকার যে দশা তাতে প্রত্যেকটা রাস্তা দোতলা-তিনতলা করে দিলেও গাড়ির ঠোকাঠুকি দূর হবে না। তবে মেট্রোরেল চালু হওয়ার অপেক্ষায় ঢাকাবাসী। দেখা যাক যানজট পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়।

দুশ্চিন্তার বিষয়

এক সতীর্থ আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে লিখলেন- ‘ঢাকায় ফিরছি, এখন ঠিক যমুনার উপরে। বাকি পথটুকু আশা করছি সাবধানেই পাড়ি দিব। ভাগ্য ভাল, আজ অল্পের জন্য বড় ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে গেলাম। তবে, বিধিবাম হলে ঘটে যেতে পারত যে কোন দুর্ঘটনা। আমরা যারা সংবাদমাধ্যম কর্মী কমবেশি তারা সবাই জানি যে বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের বাঁকে বাঁকে ঘাপটি মেরে বসে থাকে বিপদ। এই মহাসড়ক জুড়ে ডাকাতি, গণডাকাতি আর লুটপাট হয়। সেসব হয় দুইভাবে। বড় গ্যাং হলে ডাকাতরা পথের মাঝে গাছ ফেলে গণডাকাতি করে। আর নয়ত চলন্তগাড়িতে এমনভাবে আঘাত করে যেন সেটা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়। এরপর চলে লুটপাট। কিন্তু, তা দেখার কেউ নাই। আজ আমাদের গাড়িতে যখন আঘাত করা হলো তখন আমরা নালকার কাছাকাছি। ভাল কপাল আর চালকের দক্ষতার জন্য আঘাতটা পুরা লাগেনি গাড়িতে। মাত্র একসেকেন্ডের হেরফের হলেই কি হতো কে জানে!’

দুর্গাপূজা আসন্ন

রবিবার শুভ মহালয়ার মধ্য দিয়ে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হলো। ১ অক্টোবর ষষ্ঠী তিথিতে দেবীর আমন্ত্রণের মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে ৫ অক্টোবর দশমী তিথিতে প্রতিমা নিরঞ্জনের মাধ্যমে শেষ হবে দুর্গাপূজা। রাজধানীতে সবচেয়ে বেশি পূজা উদযাপিত হয় পুরান ঢাকায়। এবার শাঁখারিবাজার, তাঁতিবাজার, লক্ষ্মীবাজার, সূত্রাপুর, শ্যামবাজার, প্যারীদাস রোড, কলতাবাজার, মুরগিটোলা, মদনমোহন দাস লেন, বাংলাবাজার গোয়ারনগর, জমিদারবাড়ী, গেন্ডারিয়া, ডালপট্টি এলাকার অলিগলিতে পূজার আয়োজন করা হয়েছে। এক মাস আগে থেকেই ছোট-বড় বিভিন্ন মন্ডপে শুরু হয়েছিল মঞ্চ, প্যান্ডেল, তোরণ ও প্রতিমা নির্মাণের কাজ।
এ বছর পুরান ঢাকায় নবকল্লোল পূজা কমিটি, শ্রীশ্রী শিব মন্দির, প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব, সংঘমিত্র পূজা কমিটি, শ্রীশ্রী রাধা মাধব জিউ দেব মন্দির, নতুন কুঁড়ি পূজা কমিটি, নববাণী পূজা কমিটি, রমাকান্ত নন্দীলেন পূজা কমিটিসহ আরও বেশ কিছু ক্লাব পূজা আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে। গত দুই বছর করোনার কারণে বিধিনিষেধের মধ্য দিয়ে সীমিত পরিসরে উৎসবটি পালন করা হয়। তাই এবারের আয়োজন বেশ ঘটা করে। বিদ্যুত ব্যবহারের ক্ষেত্রে এ বছর সরকারের সাশ্রয়ীনীতির কারণে আলোকসজ্জায় কিছুটা ঘাটতি থাকলেও আশা করা যায় আনন্দে কোন ঘাটতি থাকবে না।
অভিনয়শিল্পী শানারেই দেবী শানু মহালয়ার দিনে ফেসবুকে প্রতিমার সঙ্গে তার নিজের ছবি পোস্ট করলেন। লিখলেনÑ ‘মায়ের আগমনী ডাক শুনতে কি পাও?
মা আসছেন দেবী আসছেন, শুভ মহালয়া।’

২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২
[email protected]

 

×