ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

একের পর এক সাহসী সিদ্ধান্তে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

আত্মবিশ্বাসী রাষ্ট্রনায়ক

কাওসার রহমান

প্রকাশিত: ২৩:১৮, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২

আত্মবিশ্বাসী রাষ্ট্রনায়ক

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

এ বছর এমন একটি সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উদযাপিত হচ্ছে, যখন তাঁর এক একটি সাহসী সিদ্ধান্ত তাঁকে একজন আত্মবিশ্বাসী, দৃঢ়প্রতিজ্ঞ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এনে দিয়েছে। নিজস্ব অর্থে পদ্মা সেতুর মতো জটিল ও ব্যয়বহুল প্রকল্প বাস্তবায়ন করে শুধু তার সমালোচনাকারীদের মুখই বন্ধ করেননি, বিশ্ব সম্প্রদায়কে তিনি তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। তলাবিহীন ঝুড়ি আখ্যায়িত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বাংলাদেশ যে এখন একটি সক্ষম দেশ- বিশ্ব দরবারে তা প্রমাণিত হয়েছে। শেখ হাসিনা প্রমাণ করে দেখিয়েছেন, নেতৃত্বে দূরদর্শিতা এবং যোগ্যতা থাকলে যে কোন কঠিন লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব।
নিজস্ব অর্থে পদ্মা সেতুর মতো জটিল ও ব্যয়বহুল প্রকল্প সম্ভব কি না তা নিয়ে বিভিন্ন মহল সন্দেহ প্রকাশ করেছিল। অনেকেই বলাবলি করেছিল, ‘এটা  নেহাতই সরকারের একটি রাজনৈতিক চমক। বাস্তবতার সঙ্গে এর  কোন মিল নেই।’ সেটাকেই তিনি বাস্তব করে দেখিয়েছেন। শুধু তাই নয়, মাত্র ৪২ দিনেই পদ্মা সেতু থেকে শতাধিক কোটি টাকার টোল আদায়ও হয়ে গেছে। সেতুটির নির্মাণ বাংলাদেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল রাজনৈতিক। সেই চ্যালেঞ্জ তিনি ঠান্ডা মাথায় মোকাবেলা করে এই বছরেই (২০২২) ২৬ জুন যান চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। সেতুটি চালুর ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনীতি কীভাবে বদলে যাচ্ছে তা-ও এখন দৃশ্যমান।
এবারের জন্মদিনে এটাই প্রমাণিত হয়েছে যে, শেখ হাসিনা চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেন এবং সেই চ্যালেঞ্জে তিনি জয়ীও হন। বাংলাদেশকে ইতোমধ্যে তিনি উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে গেছেন। পদ্মা সেতুর পর এখন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কর্ণফুলী টানেল, মেট্রোরেল প্রকল্প, এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটি, মাতারবাড়ি প্রকল্প, যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু রেল সেতু, পায়রা সমুদ্র বন্দর, বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরীর মতো অনেক বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন। এ বছরই চালু হতে যাচ্ছে কর্ণফুলী টানেল ও মেট্রোরেল।

মেট্রোরেলের উত্তরা-আগারগাঁও অংশ উন্মুক্ত হবে ডিসেম্বরে। এ বছরের অক্টোবরেই চালু হচ্ছে কর্ণফুলী টানেলের প্রথম টিউব, দ্বিতীয় টিউব নবেম্বরে। ইতোমধ্যে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্র। ১০ মেগা প্রকল্পের মধ্যে অন্যান্য প্রকল্পের অগ্রগতিও ৫০ শতাংশের বেশি। এসব প্রকল্পই দেশকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যেতে রাখবে অনন্য ভূমিকা।
যুগ যুগান্তর ধরে এসব প্রকল্পের নাম উচ্চারিত হলেই উঠে আসবে শেখ হাসিনার নাম। তবে সব কিছু ছাপিয়ে যাবে পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতুর নাম উচ্চারণ করা হলেই উচ্চারিত হবে শেখ হাসিনার নাম। শেখ হাসিনার নাম ও পদ্মা সেতু একে অপরের পরিপূরক। তাদের আলাদা করার সুযোগ নেই। পদ্মা সেতুর নাম শেখ হাসিনার নামে না হলেও প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম জানবে শেখ হাসিনার জন্যই এই সেতু সম্ভব হয়েছে। শুধু পদ্মা সেতুর জন্যই প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম মনে রাখবে শেখ হাসিনাকে।  
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, ক্রমাগত জিডিপি প্রবৃদ্ধি এবং বিভিন্ন সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের অবস্থানের উন্নতি আজ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০০৯ সাল থেকে প্রতিটি অঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য গতিতে উন্নতি ও অগ্রগতি সাধন করে চলেছে বাংলাদেশ। যে দেশে সত্তরের দশকেও শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ ছিল দারিদ্র্যসীমার নিচে, ছিল বৈদেশিক সাহায্যের ওপর নির্ভরশীল। সেই দেশে এখন দারিদ্র্যের হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশ। ২০০৯ সালে সরকারের যে বাজেটের আকার ছিল ৮৭ হাজার কোটি টাকা, ১৩ বছরে সেই বাজেটকে তিনি ছয় লাখ কোটি টাকায় নিয়ে গেছেন। অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রতিটি সূচকেই বাংলাদেশ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে।
দেশের অর্থনীতির এই অগ্রগতির সঙ্গে সামাজিক অগ্রগতিও হচ্ছে সমান্তরাল গতিতে। জনগণের গড় আয়ু এখন ৭৩ বছর। প্রতি হাজারে শিশু মৃত্যুহার ৩১ অথচ ৯০-এর দশকে এ হার ছিল হাজারে ১৪৪। এসডিজি (টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা) পূরণে এরই মধ্যে সফলতার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। নোবেল বিজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের করা মন্তব্য এক্ষেত্রে প্রণিধানযোগ্য। তাঁর মতে, ‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বকে চমকে দেবার মতো সাফল্য আছে বাংলাদেশের। বিশেষত শিক্ষা সুবিধা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার ও জন্মহার কমানো, গরিব মানুষের জন্য শৌচাগার ও স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান এবং শিশুদের টিকাদান কার্যক্রম অন্যতম।’
সর্বোপরি, দেশ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মার মতো ব্যয়বহুল সেতু নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছে। বিপদগ্রস্ত শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দিয়ে সাহায্য করেছে। বাঙালী জাতির এই গৌরববোধ ও আভিজাত্যের অনন্য অহঙ্কার সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যার কারণেই।
করোনা মহামারী মোকাবেলায় শেখ হাসিনার ভূমিকা আন্তর্জাতিক পরিম-লে প্রশংসিত হয়েছে। ইতোমধ্যে দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায় এসেছে। করোনা মহামারীর হাত থেকে দেশের মানুষকে বাঁচাতে তিনি অর্থের দিকে তাকাননি। নানা প্রচেষ্টায় তিনি বিদেশ থেকে টিকা নিয়ে এসেছেন। দেশের মানুষকে টিকা প্রদানের মাধ্যমে ইমিউনিটি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। বিশ্বের অনেক দেশেই এখনও শুরু না হলেও বাংলাদেশে শিশুদের টিকা প্রদান শুরু হয়েছে।
করোনা মহামারীর প্রকোপ কমে আসার পর দেশের অর্থনীতি আবার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল। ঠিক সেই সময় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পুরো বিশ্ব ব্যবস্থাকে তছনছ করে দিয়েছে। যুদ্ধের কারণে পুরো বিশ্বই এখন মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট। বাংলাদেশ এর বাইরে নয়। পুরো বিশ্বই এখন কঠিন সময় পার করছে। বিশেষ করে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি পুরো বিশ্বকে অস্থিরতার মধ্যে ফেলে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই কঠিন পরিস্থিতি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সামাল দিচ্ছেন।
বিশেষ করে আমদানি ব্যয় হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। এই চাপ সামাল দিতে বিলাসী পণ্য আমদানির ওপর প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। ফলে রফতানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহে স্বস্তির পর এবার আমদানি বাণিজ্যেও স্বস্তি ফিরেছে। অর্থাৎ বৈদেশিক বাণিজ্যের এই তিনটি সূচকই এখন স্বস্তি দিচ্ছে। এতে ডলারের বাজারের অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নেয়া নানা পদক্ষেপের সুফল দৃশ্যমান হচ্ছে। ফলে বৈদেশিক বাণিজ্যে স্বস্তি ফিরে আসছে।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমার সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অর্থ সংস্থার (আইএমএফ) কাছে ঋণ সহায়তা চেয়েছে। এই ঋণ পেতে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিসহ প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ। আইএমএফ ছাড়াও বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক ও জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সির (জাইকা) কাছে বাজেট সহায়তা চেয়েছে। বিশেষ করে ব্যালেন্স অব পেমেন্ট নিয়ন্ত্রণে আইএমএফের কাছে দীর্ঘ মেয়াদে আগেভাগে অর্থ সহায়তা চাওয়া দেশে বিদেশে প্রশংসিত হচ্ছে। আর এর সবই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বের গুণে। যার ফলে যুদ্ধের এই কঠিন সময়ে অর্থ ব্যবস্থাপনায় প্রশংসিত হচ্ছেন তিনি।
আন্তর্জাতিক ঋণমান সংস্থা স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস (এসঅ্যান্ডপি) সম্প্রতি তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছেন, নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যেও জোরালো জিডিপি প্রবৃদ্ধির কল্যাণে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা আগের মতোই ‘স্থিতিশীল’ থাকবে। ঋণমানের প্রতিবেদনে সংস্থাটি বলেছে, ‘বাংলাদেশ বেশ কিছুদিন ধরে বাহ্যিক চাপের মধ্যে রয়েছে। আর এই চাপে বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যে (ব্যালান্স অব পেমেন্ট) বড় ঘাটতিতে পড়েছে। বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ কমছে। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক গতিপথে রয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, আগামী এক বছরের মধ্যে দেশটির অর্থনীতি স্থিতিশীল অবস্থা ফিরে পাবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, করোনা মহামারীর মধ্যে বিশ্বের অনেক দেশ আর্থিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে থাকলেও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ছিল জোরালো। আবার চলতি বছরের শুরু থেকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ভুগতে শুরু করেছে বিশ্বের বহু দেশ। তবে আঞ্চলিক ভূ-অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সত্ত্বেও নিজেদের অর্থনীতি স্থিতিশীল রেখেছে বাংলাদেশ। বিশ্ব মানচিত্রে দীর্ঘ সময় পার করে বাংলাদেশ নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে। উৎপাদন খাতের বিস্তৃত ভিত্তি এবং অবকাঠামো প্রকল্পে উদ্দীপনাসহ এটি এশিয়ার জন্য একটি শক্তিশালী অর্থনীতি হতে পারে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং ভবিষ্যতের ব্যাপারে আশার বাণী শোনাল বিশ্বের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং সংস্থা মুডিস ইনভেস্টরস সার্ভিস। সংস্থাটি বলেছে, বিশ্বব্যাপী এক নজিরবিহীন অর্থনৈতিক সঙ্কট তৈরি হয়েছে। দুই বছরের বেশি সময় ধরে চলমান করোনাভাইরাস মহামারী এবং ছয় মাসের ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এই সঙ্কট তৈরি করেছে। এই সঙ্কটে বেশি ঝুঁকিতে আছে এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশগুলো। ইতোমধ্যে দেউলিয়া হয়ে গেছে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানেও সঙ্কট তীব্র হচ্ছে। তবে বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর চাপ তৈরি হলেও সঙ্কটের ঝুঁকি কম।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে কঠিন সময়ে আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহের এই প্রশংসা রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য ও দক্ষ নেতৃত্বের ফল। গত ১৩ বছরে যারা শেখ হাসিনাকে প্রত্যক্ষ করেছেন তারা এ কথা অস্বীকার করতে পারবেন না যে নেতা হিসেবে তিনি নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে সমর্থ হয়েছেন। আন্তর্জাতিক কূটনীতিতেও তিনি পারদর্শী ভূমিকা রাখছেন। তাঁর নেতৃত্বের গুণাবলী শুধু দেশের জনগণের মধ্যে প্রশংসিত হয়নি, বরং তাঁর নেতৃত্ব প্রশংসিত হয়েছে বিশ্ব দরবারে।

বাংলাদেশের নেতা থেকে তিনি বিশ্ব নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। দেশের ভেতরে উন্নয়ন কর্মকা- পরিচালনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিম-লে জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর ক্ষমতায়নসহ অন্যান্য বিষয়ে তিনি সব সময় সরব থেকেছেন বিধায় আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং বড় বড় দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা তার কাজের প্রশংসা করেছেন। এমনকি তাঁর অর্থনৈতিক কর্মকা- এবং উন্নয়ন পরিকল্পনা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নেতারা প্রশংসা করেছেন। কোভিড-১৯ মোকাবেলায় সরকারের সফলতা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এখন তাঁর লক্ষ্য ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে নিয়ে যাওয়া। সে লক্ষ্যেই তিনি নিরলস কাজ করছেন।

×