![ঢাকার দিনরাত ঢাকার দিনরাত](https://www.dailyjanakantha.com/media/imgAll/2023May/Sompadokio-2402261543.jpg)
.
শিক্ষকদের হাতে শিক্ষার্থীদের যৌন নির্যাতনের শিকার হওয়ার ঘটনা যেন থামছে না। ছাত্রীদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ হয়েছে। রবিবার কলেজের আজিমপুর ক্যাম্পাসের ফটকে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন ছাত্রী ও তাদের অভিভাবকেরা। সকাল থেকে রাজধানীর আজিমপুর ক্যাম্পাসের মূল ফটকে অবস্থান নেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। এ সময় তারা ওই শিক্ষকের শাস্তি চেয়ে নানা স্লোগান দেন। তাদের হাতে ‘বাবার মুখোশে পিশাচ নিপাত যাক’, ‘নিরাপদ স্কুল চাই’, ‘নিপীড়কের ঠিকানা, ক্লাসরুমে হবে না’ প্রভৃতি লেখা প্ল্যাকার্ড ছিল।
বিক্ষোভ চলাকালে কয়েক দফায় ছাত্রীদের কাছে যান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী ও অন্য শিক্ষকেরা। তারা অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়ার কথা উল্লেখ করে সময় চান। তবে শিক্ষার্থীরা তা মানেনি। তারা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ বলে স্লোগান দিতে থাকে। এভাবে দীর্ঘক্ষণ তাদের বিক্ষোভ চলে। বিক্ষোভরত একাধিক অভিভাবক ও শিক্ষার্থী গণমাধ্যমে বলেন, কোচিং সেন্টার খুলে শিক্ষার্থীদের পড়ান অভিযুক্ত ওই জ্যেষ্ঠ শিক্ষক। ভালো সম্পর্ক তৈরি করে ওই কোচিংয়েই ছাত্রীদের যৌন হয়রানি করে আসছিলেন তিনি। তার এসব কর্মকাণ্ডের ভুক্তভোগী অনেক ছাত্রী। এখন কথা বলার সুযোগ তৈরি হওয়ায় সবাই ক্ষোভ দেখাচ্ছে।
বইমেলা কি কেবলই বেড়ানোর জায়গা!
বইমেলায় আসেন, কিন্তু বই ছুঁয়েও দেখেন না।
ভুল বললাম। নান্দনিক বইঘরের সামনে দাঁড়িয়ে একখানা বই হাতে তুলে নেন। সঙ্গীটি মোবাইলের ক্যামেরা তাক করে নানা দিক থেকে ছবি তোলেন। আবার দুজনে সেলফিও তোলেন। তারপর বইটি রেখে দেন। কোনো কোনো বিক্রেতা তাই বাধ্য হয়েই নোটিস টাঙাচ্ছেন: আগে বই কিনুন, তারপর সেই বই হাতে নিয়ে স্টলের সামনে যত খুশি সেলফি তুলুন। ক্রেতা-পাঠকদের বই দেখার সুযোগ দিন। তবে বই হাতে ছবি তোলার মতো মানুষ খুব বেশি হয়তো না। অধিকাংশই বইয়ে হাত দেন না। ঘুরেফিরে সাজানো দোকান দেখেন। সারিবদ্ধ বইয়ের দোকানগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে চলে যান। বইকে কেন্দ্র করে, বইয়ের জন্ম উপলক্ষে যে মেলা, সেখানে আপনি আসবেন শুধু বেড়াতে।
তবে মানতেই হবে, বেড়ানোর দারুণ জায়গা বলেই প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ বইমেলায় আসেন। এই জায়গাটা এমন প্রাণপ্রাচুর্যে ভরে উঠেছে এখানে একটা মেলা হচ্ছে বলে। মেলাটা বইয়ের, হাড়িচুড়ি ফুলফল সবজি কম্পিউটারের নয়। বইয়ের মেলা, প্রতিদিনই শত শত একদম নতুন বইয়ের জন্ম হচ্ছে এখানেই! কিন্তু বইটাই যে আপনার জীবনে অনেকটাই বর্জনীয়। বই পড়তে কষ্ট হয়। ঘুম পায়। চোখে ব্যথা হয়। তার বদলে স্মার্টফোনে তাকিয়ে থাকার কী যে মজা!
বইমেলায় বেড়াতে গেলে, আর যদি দিঘির ধারে বেঞ্চিতে বসবার সুযোগ পাওয়াই যায়, তাহলে আপনার ভালো লাগবেই। মন শান্তি পাবে। স্ফূর্তি পাবে। মুশকিল হলো, আমাদের অবিবেচক অসহিষ্ণু জাতির সুযোগ্য সন্তানেরা দিঘির বেঞ্চগুলো দীর্ঘক্ষণ দখলে রাখেন। দেখে মনে হয় এরা বইমেলাতে এসেছেন এখানেই গল্পগুজব করে মেলায় আসা লোকজন দেখে সময় কাটিয়ে দিতে। ভাগ্যিস সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইয়ের একটা মেলা হয়, আর এ উপলক্ষে শত শত বইয়ের দোকান বসে।
উদ্যানে মেলার আয়োজন শুরু হলে আমরা ভেবেছিলাম এবার বেশ অনেকখানি জায়গা পাবেন বইক্রেতারা ঘুরে ঘুরে বইঘরে যাওয়ার। প্রদর্শিত বইয়ের সারির সামনে দাঁড়িয়ে যাচাই-বাছাই করে বই কেনার সুবিধাই হবে তাদের। বাস্তবে যে সেটি হয়নি, বরং বিশাল উদ্যানে অনেকটাই সংকুচিত হয়ে পড়ল এবারকার বইমেলা, তার জন্য কাকে দুষব? সাদা চোখেই দেখা যাচ্ছে মেলায় ক্রেতা/পাঠকেরা সংখ্যালঘু হয়ে পড়েছেন, আর তারাই দলে ভারী যারা মেলায় বই দেখতে বা কিনতে নয়, হল্লা জমাতে আসেন। তারা খাবারের দোকানগুলোর দিকটায় সুবিশাল প্রাঙ্গণে ঘুরে বেড়াতে/ আড্ডা জমান।
বইমেলা, বেড়ানোর চমৎকার জায়গা, কোনো সন্দেহ নেই। তবে আপনি যদি বইমেলায় শুধু বেড়াতেই আসেন, তো বলব, আপনি আত্মকেন্দ্রিক। নিজের ভালোমন্দ আনন্দ-সুখ ছাড়া আপনি কোনো কিছুকে গুরুত্ব দেন না। তাই কিছুটা হলেও আপনি মানবিক গুণ ও স্বাভাবিকতা হারিয়েছেন। আপনার সুস্থতার জন্য আমার শুভকামনা থাকবে।
বইমেলায় বই যদি আপনাকে না-ই টানে, তাহলে আপনি অবশ্যই হতভাগা। আপনি নতুন চিন্তা ও নতুন আনন্দের স্বাদ নেবার সামর্থ্য ধরেন না, আপনার জন্য আন্তরিক করুণা। আর আপনি যদি বইমেলায় দুয়েকটা দোকানে গিয়ে দুচারটে বই ঘেঁটে পছন্দের বই না পেয়ে বইমেলা নিয়ে নেতিবাচক সিদ্ধান্তে পৌঁছে যান, তবে আপনি বাঙালির বিপুল সৃষ্টিশীলতাকে স্বেচ্ছাচারীভাবে উপেক্ষা করে যাচ্ছেন। আপনি তাই ভয়ংকর।
আচ্ছা, একুশে ফেব্রুয়ারিতে এই আপনিই বইমেলায় ভিড় বাড়িয়েছেন না? কেন একুশে, আপনি জানেন। তবু নিজের কোনো দায়িত্ববোধ নেই। আপনার মা যে ভাষায় কথা বলতেন, আপনি যে ভাষায় কথা বলেন, সেই ভাষার মর্যাদা রাখতে গিয়ে বইমেলা যে এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়, সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণেই ছাত্রদের জীবন গিয়েছে পাকিস্তানি পুলিশের গুলিতে। তাই, যদি বলি বাংলার প্রতিটি বর্ণ রক্ত দিয়ে ধোয়া, এই ভাষার প্রতি আপনার দায় রয়েছে, তাহলে একবিন্দুও ভুল বলা হবে না। অথচ আপনি বইমেলার মতো চমৎকার একটি জায়গায় স্রেফ দিনের পর দিন বেড়াতেই আসবেন, দিঘির ধারে বসে নির্মল পরিবেশ উপভোগ করবেন, খাবারের দোকানগুলোর দিকে যাবেন ফুচকা বা গরম পরোটা কাবাব খেতে; একটি বইও কিনবেন না। বলতে বাধ্য হচ্ছি, আপনি আপনার মায়ের ভাষাকে এখনো সম্মান করতে শেখেননি, আপনি জেনেবুঝেও অসচেতন, ভাষাশহীদদের প্রতি আপনার কোনো দায় নেই।
শিল্পী নিরুপমা রহমান
নিরুপমা রহমান ঢাকায় ঘুরে গেলেন। বেঙ্গলে তার গান শোনার সুযোগ হয়েছিল। ফাগুনের একেবারে শুরুর দিকে। মূলত নজরুলের গান করেন। বেঙ্গল থেকে অনুষ্ঠানের দিনই তার নতুন সিডি (তাহারি পরশ চাহি) প্রকাশ হলো। ফাগুনের গানের পর তিনি পরবর্তী পর্যায়ের থিম হিসেবে ‘পরান প্রিয়’ বেছে নিয়ে কয়েকটা প্রেমের গানও শোনালেন। গানের আগে প্রাসঙ্গিক কথা শ্রোতার সঙ্গে সংযোগ তৈরিতে ভূমিকা রাখে, বিশেষ করে গানের ভাব বুঝতে, এটি জানেন তিনি। আর মঞ্চে গান অনেকটা দেখারও ব্যাপার হয়ে ওঠে, সে বিষয়েও বিলক্ষণ সচেতন তিনি। তাই বৈঠকী ঢঙে তার মঞ্চপরিবেশনা উপভোগ্য হয়ে উঠেছিল।
টিভি-ব্যক্তিত্ব জ. ই. মামুন নিরুপমা সম্পর্কে বলছেন: ‘নিরা (নিরুপমা) আমার দেখা অনিন্দ্য সুন্দর মানুষদের একজন। তিনি জ্ঞানে- বিদ্যায়- বুদ্ধিতে- গুণে- রূপে- মমতায় অনন্য। থাকেন অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে, পেশায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, মননে- মগজে শিল্প- সাহিত্য- সংগীত- রূপ- রস- মাধুর্য এবং রান্না। তিনি এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগসহ নানা জায়গায় বক্তৃতা দিয়েছেন, মহিলা সমিতি মঞ্চ ও বেঙ্গল শিল্পালয়ে গানের আসর করেছেন। বইমেলায় বাতিঘরের স্টলে বসে নিজের বইয়ে পাঠকদের অটোগ্রাফ দিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, অতুলপ্রসাদ থেকে শুরু করে ধ্রুপদী বা ক্লাসিক্যাল- সব ধরনের গান করেন নিরা। গান যে শুধু শোনার ব্যাপার না, দেখারও ব্যাপার তা নিরার গান সামনে বসে না দেখলে বোঝা যাবে না। তার নিজস্ব গায়কী ঢং আছে, গানের জন্য তার হাতের- চোখের- মুখের আলাদা ভাষা আছে। নিজেকে সুন্দর করে উপস্থাপনের নিজস্ব ব্যাকরণ আছে নিরার।’
ছায়ানটের নৃত্য উৎসব
প্রতিবছর ছায়ানট শুদ্ধসংগীত উৎসবের মতো একটি করে রবীন্দ্র-উৎসব, নজরুল-উৎসব, লোক-উৎসব ও নৃত্য-উৎসব করে থাকে। শনিবার ছিল বাৎসরিক নৃত্য-উৎসব। নাচের এই অনুষ্ঠানটি ভীষণ বর্ণাঢ্য ও আকর্ষণীয়। বন্ধুর আমন্ত্রণে সাড়া না দিলে মিসই করতাম এমন উপভোগ্য নৃত্যানুষ্ঠান। মণিপুরি, ভরতনাট্যম, ওড়িশি, গৌড়ীয়, কত্থক, সব শাখারই শাস্ত্রীয় নৃত্য পরিবেশিত হলো। সত্যিই চোখ জুড়িয়ে যাবার মতো। এত প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও দেশে নৃত্যের চর্চা হচ্ছে, বিশেষ করে শাস্ত্রীয় নৃত্যচর্চায় তরুণ-তরুণীরা আসছেন, ছায়ানট তার কিছুটা অভিভাবকত্ব করছে, এটি স্বস্তির বিষয়।
কর্মজীবী নারীর গণপরিবহনের অভিজ্ঞতা
কর্মজীবী নারী তাসলিমা কাজী লেখাটি শেয়ার করেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। লিখেছেন: ‘নারীকে পুরুষ, পুরুষকে নারী- এই বিদ্বেষ সবচাইতে বেশি দেখা যায় হয়তো পাবলিক বাসে। প্রায় প্রতিদিন বাসে অফিস যাতায়াতে আমি এই বিশ্বাসটা ধারণ করছি। আত্মীয়-স্বজন যেখানে নিজেদের জায়গা-জমি নিয়ে মারামারি করে, সেখানে পাবলিক বাসের অল্পখানিক স্থান নিয়ে একদল নারী-পুরুষ যে কথা কাটাকাটি করবে না, এটা ভাবা মুস্কিল।
বাসে প্রথমত একদল নারী দেখা যায়, মহিলা সিট নিয়ে নিজেদের মাঝেই হট্টগোল পাকান। এরপর আছে কিছু পুরুষ, যারা দাঁড়ানোর জায়গাটুকু নিয়ে ঝামেলা করতে দ্বিধা করেন না। একজন আরেকজনকে তুই তোকারি করে উত্তপ্ত বাস আরও উত্তপ্ত করে ফেলেন।
মাঝেমধ্যে পুরুষরা যদি ইচ্ছা করে বা ভুলক্রমে মহিলা সিটের একাংশেও বসে পড়ে, একদল মহিলা সেই পুরুষের গুষ্টি উদ্ধার করে ফেলেন, কিন্তু যেহেতু পুরুষ সিট বলে কিছু নেই, তাই মহিলারা যে কোনো সিটেই বসাটা নিজেদের অধিকার মনে করেন। মাঝেসাঝে যদিও কিছু প্রতিবাদী পুরুষ বলে ওঠে, ‘মহিলা সিটে গিয়া বসেন, এইখানে বসেন ক্যান’, মহিলারা তৎক্ষণাৎ ছ্যাঁত করে ওঠেন। ভিড়ের মাঝে অনেকসময় পুরো মহিলা সিটের সবগুলোও যদি পুরুষেরা দখল করে রাখে, আর হেল্পার সাহেব গুটিকয়েক মহিলা বাসে ওঠাতে চায়, ভেতর থেকে হুঙ্কার আসে ‘ওই মিয়া, টানো। মহিলা নিবা, তোমার জায়গা কই?’ অগত্যা বাস মারে টান।
নিত্যদিনই এসব ঘটনা দেখে যা বুঝলাম, এখন আর মানুষের মাঝে সহমর্মিতা দেখানোর সময় নেই, বিশেষ করে রাস্তাঘাটে। আজকালকার নারীবাদীরা নারী অধিকার নারী অধিকার বলে চেঁচালেও প্রয়োজনের সময় তাদের দেখা কিঞ্চিৎই মেলে। এইজন্যই আজও দেখা যায়, গার্মেন্টস কর্মী নারীটি প্রায় দিন স্বামীর হাতের মার খেয়েও সংসার করে, পথ-নারীরা গর্ভবতী হয় ও সন্তান রাস্তায় একাই বড় করে।’
পথের কুকুরের পানি পিপাসা
পথের কুকুর নিয়ে আর কে ভাবে। সেদিন বইমেলা থেকে ফেরার সময় রাস্তায় জমে থাকা পানি খেতে দেখলাম কুকুরকে। বৃষ্টিতে পানি জমে ছিল। কুকুররা পানির তৃষ্ণা মেটায় কীভাবে? কুকুরদের প্রতি আমরা কিছুটা সদয় হলে নিশ্চয়ই ওদের পানি পানের ব্যবস্থা রাখতাম। প্রসঙ্গত, আন্তর্জাতিক পশুখাদ্য প্রস্তুতকারক সংস্থা ‘মার্স পেটকেয়ার’-এর করা একটি সমীক্ষায় দেখা গেল, পথে জন্মে বড় হওয়া কুকুর-বিড়ালের মতো গৃহহীন পশুদের অবস্থা বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ নাকি ভারতেই! এক থেকে ১০ পর্যন্ত নম্বরের নিরিখে গৃহহীন পশুরা সবচেয়ে ভালো অবস্থায় রয়েছে জার্মানিতে। সেখানে তাদের ভালো থাকার সূচক ৮.৬। সেই তুলনায় ভারতে গৃহহীন পশুদের ভালো থাকার সূচক মাত্র ২.৪।
ভারতে মোট আট কোটির কাছাকাছি গৃহহীন পশু রয়েছে। এদের অবস্থা সত্যিই অত্যন্ত করুণ। এরা খাবারের জন্য পুরোপুরি মানুষের ওপর নির্ভরশীল। তাই, মানুষের কাছাকাছিই এদের থাকতে হয়। প্রধানত সেই কারণেই মানুষের সঙ্গে এদের সংঘাত খুব বেশি।
ভাবছিলাম, আমাদের দেশে কি এ ধরনের সমীক্ষা হয়? শুধু ঢাকা শহরেই পথের কুকুরের সংখ্যা কি আমরা জানার চেষ্টা করতে পারি না?
২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪