
ছবি: সংগৃহীত
কন্টিনেন্টাল মানে মহাদেশীয়।তবে কন্টিনেন্টাল ফুড বলতে সাধারণত ইউরোপের দেশগুলোর রান্নার স্টাইল এবং খাবার বোঝায়। এটি এশিয়ান, মধ্যপ্রাচ্য বা অন্যান্য স্থানীয় খাবারের থেকে আলাদা। কন্টিনেন্টাল ফুডের বৈশিষ্ট্য হলো হালকা মশলা, সিম্পল প্রিপারেশন, এবং প্রধানত গ্রিলিং, বেকিং বা রোস্টিং এর মাধ্যমে রান্না করা।
কিছু জনপ্রিয় কন্টিনেন্টাল খাবারের মধ্যে রয়েছে:
* সুপ এবং সালাদ: ক্রিম অফ মাশরুম সুপ, সিজার সালাদ।
* স্টার্টারস: গ্রিলড চিকেন, গার্লিক ব্রেড।
* মেইন কোর্স: স্টেক, পাস্তা, পিৎজা।
* ডেজার্ট: ব্রাউনিজ, কাস্টার্ড, ক্রিম ব্রুলে।
এটি সাধারণত মাখন, ক্রিম, পনির এবং বিভিন্ন হার্ব ব্যবহার করে তৈরি হয়। কন্টিনেন্টাল ফুডের মূল লক্ষ্য হলো খাবারের আসল স্বাদ ধরে রাখা। কন্টিনেন্টাল ফুড বলতে সাধারণত ইউরোপের দেশগুলোর রন্ধনশৈলীর খাবার বোঝানো হয়। এটি মূলত পশ্চিমা দেশগুলোর খাবারের ধরনকে নির্দেশ করে, যা ভারতীয়, এশিয়ান বা মধ্যপ্রাচ্যের খাবারের থেকে ভিন্ন। কন্টিনেন্টাল ফুডে সাধারণত মসলার ব্যবহার কম হয় এবং রান্নার পদ্ধতি অপেক্ষাকৃত সহজ। এতে খাবারের আসল স্বাদ বজায় রাখার প্রতি জোর দেওয়া হয়।
কন্টিনেন্টাল ফুডের বৈশিষ্ট্য:
1. কম মসলা: গরম মশলা বা ঝাল মশলার ব্যবহার খুব কম হয়।
2. দুধ ও চিজের ব্যবহার: দুধ, চিজ, ক্রিম এবং বাটার ব্যবহার হয়।
3. গ্রিল ও বেকিং: বেশিরভাগ খাবার গ্রিল, বেক বা সাউটে করা হয়।
4. সুপ ও স্যালাড: এই ধরনের খাবারে স্যালাড এবং সুপের গুরুত্ব বেশি।
5. মাংসের বৈচিত্র্য: বিভিন্ন ধরনের মাংস যেমন বিফ, চিকেন, ফিশ প্রভৃতি জনপ্রিয়।
উদাহরণ:
- গ্রিলড চিকেন
- পাস্তা
- স্টেক
- পিজা
- স্যান্ডউইচ
- স্যালাড
- ব্রেড ও বাটার
জনপ্রিয় উপকরণ:
1. অলিভ অয়েল
2. হার্বস (বেসিল, থাইম, রোজমেরি)
3. ওয়াইন (কিছু খাবারে রান্নার সময় ব্যবহার করা হয়)
4. চিজ
Mily