ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

অ ন্য র ক ম

প্রকাশিত: ০৫:১৮, ২৪ মার্চ ২০১৭

অ ন্য র ক ম

সেকেন্ডে ৪০ জিবি নেদারল্যান্ডসের একদল পিএইচডি শিক্ষার্থী ইনফ্রারেড রশ্মির মাধ্যমে ল্যাপটপ এবং স্মার্টফোনে ওয়্যারলেস ডাটা বহনে সক্ষম হয়েছেন। এর ফলে বর্তমানের তুলনায় অনেক গুণ বেশি দ্রুতগতির ওয়াই-ফাই ব্যবহার করা যাবে। বর্তমানের আধুনিক ৮০২ দশমিক ১১এসি ওয়াই-ফাই ব্যবস্থায় যেখানে প্রতি সেকেন্ডে ১ জিবি ডাটা ডাউনলোড করা যায়। নতুন উদ্ভাবিত ওয়াই-ফাইয়ে ১ সেকেন্ডে ডাটা ডাউনলোড করা যাবে ৪০ জিবিরও বেশি। ইনফ্রা রেড সিস্টেমের এই ওয়াই-ফাই একসঙ্গে একাধিক ডিভাইসে ব্যবহার করা যাবে একই গতিতে। গবেষকরা প্রত্যাশা করছেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সবার জন্য এই উচ্চ স্পিডের ওয়াই-ফাই নিয়ে আসা সম্ভব হবে। এনগেজেট জুতা শেখাবে নাচ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠান দাবি করছে তাদের স্মার্ট শু বা জুতা কোন টিচার ছাড়াই এমনকি গুরুর ক্লাস ছাড়াই নাচে দক্ষ করে তুলতে পারবে। এই স্মার্ট জুতার নাম দেয়া হয়েছে ‘রিদম’। রিদম ব্যবহার করতে হলে রিদমের এ্যাপও ব্যবহার করতে হবে। এই কমপ্লিট নাচের এ্যাপে জ্যাজ, সালসা, হিপ্লহপ কিংবা ট্যাংগো যাই হোক না কেন সকল নাচের স্টেপ পাওয়া যাবে এখানে। এরপর এটা ব্লুটুথের মাধ্যমে স্মার্টফোনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে নাচের স্টেপ ধারণ করে রাখবে। একই সঙ্গে ভুল স্টেপে নাচতে থাকলে এই জুতা গাইড করবে। অর্থাৎ জুতায় থাকা সেন্সর ভুল স্টেপকে চিহ্নিত করবে। এরপর জুতার ভাইব্রেশন সিস্টেম সঠিক দিকে নাচার জন্য গাইড করবে। নাচের সময় পা যদি ডানে থাকা দরকার হয় তবে এটার ডান দিকের সেন্সর তার ভাইব্রেশন দেবে। পায়ে সামান্য কাঁপন পেয়ে বোঝা যাবে কোথায় পা রাখতে হবে। এভাবে জুতার ভাইব্রেশন অনুসরণ করে নাচে দক্ষ হওয়া যাবে। ওয়েবসাইট ভালবাসার কারণে অস্ট্রেলিয়ায় এক ব্রিটিশ তরুণীকে পটাতে কুমির উপদ্রুত নদীতে ঝাঁপ দিয়েছে স্থানীয় এক তরুণ। কোন রকমে প্রাণে বাঁচলেও কুমিরের কামড় খেয়ে হাসপাতালে এখন চিকিৎসাধীন ওই তরুণ। উত্তর কুইন্সল্যান্ডের ইনিসফেইল এলাকার একটি হোটেলে ইংল্যান্ড থেকে ঘুরতে আসা সোফি প্যাটারসন রবিবার ভোরে তার বন্ধুদের সঙ্গে বসে পান করছিলেন। ওই সময় সেখানে ছিলেন অস্ট্রেলীয় তরুণ ১৮ বছরের লি ডি পাউ। এ সময় সোফিকে পাউ জানান, কুইন্সল্যান্ডে অস্ট্রেলীয়দের তুলনায় ব্রিটিশদের কুমির বেশি খায়। আর চাইলে কুমির উপদ্রুত নদীতে নেমে তিনি এর প্রমাণও দিতে পারেন। এরপরই পাউ কুমির উপদ্রুত নদী জনস্টনে ঝাঁপ দেন। নদীতে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই একটি কুমির কামড় বসিয়ে দেয় পাউয়ের হাতে। -গার্ডিয়ান
×