ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

ডাঃ আবুল কালাম আজাদ স্বাস্থ্য অধিদফতরের নয়া ডিজি

প্রকাশিত: ০৬:০০, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৬

ডাঃ আবুল কালাম আজাদ স্বাস্থ্য অধিদফতরের নয়া ডিজি

স্টাফ রিপোর্টার ॥ স্বাস্থ্য অধিদফতরের নতুন মহাপরিচালক হিসেবে বৃহস্পতিবার যোগদান করেছেন অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক অনুমোদিত সারসংক্ষেপের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ২১ আগস্ট জারিকৃত এক আদেশবলে গ্রেড-১ কর্মকর্তা হিসেবে তিনি নিয়োগপ্রাপ্ত হন। অধ্যাপক ডাঃ দীন মোঃ নূরুল হকের স্থলাভিষিক্ত হন তিনি। মহাপরিচালক হিসেবে অধ্যাপক দীন মোঃ নূরুল হকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ ৩১ আগস্ট শেষ হয়। বুধবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ, বিএমএ নেতৃবৃন্দ ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের সকল কর্মকর্তা- কর্মচারীর উপস্থিতিতে অধিদফতরে দায়িত্ব গ্রহণ করেন অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিফতর থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদের জন্ম ১৯৬০ সালে নীলফামারী জেলায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং স্বাধীনতার প্রতি অনুরাগের এক পারিবারিক আবহে কেটেছে তার শৈশব ও যৌবনকাল। নীলফামারীর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৫ সালে এসএসসিতে রাজশাহী বোর্ড থেকে ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেন। ১৯৭৭ সালে রাজশাহী সরকারী কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচএসসি পাসের পর ১৯৭৮ সালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হন এবং ১৯৮৩ সালে এমবিবিএস পাস করেন। একই বছর ইন-সার্ভিস হিসেবে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সরকারী চাকরি শুরু করেন। একাত্তরের ঘাতকদের বিচার যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে ॥ মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে ॥ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বাংলাদেশ সফরে যাওয়ায় নিউইয়র্কসহ আমেরিকায় বসবাসরত জামায়াত-শিবির ও একাত্তরের আলবদর বাহিনীর সমর্থকরা উল্লাস করেছে। একাত্তরের ঘাতক মীর কাশেম আলীর মৃত্যুদ- রহিত এবং অবিলম্বে মধ্যবর্তী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে বাধ্য করতে কেরির এ সফর বলেও উল্লেখ করে তারা। ঘাতক মীর কাশেম আলী এ বাবদ বিপুল অর্থ ব্যয় করেছেন-এটি সর্বজনবিদিত। তারই পরিপ্রেক্ষিতে এনআরবি নিউজের পক্ষ থেকে মীর কাশেম আলীর বিরুদ্ধে রায় এবং জন কেরির ঢাকা সফরের প্রধান ইস্যু কী তা জানতে চাওয়া হয় পররাষ্ট্র দফতরে। ৩০ আগস্ট দফতরের একজন মুখপাত্র ই-মেইলে এনআরবি নিউজকে জানান, ‘১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা জঘন্য অপরাধ করেছে তাদের জবাবদিহিতায় আনার প্রক্রিয়াকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে’। তবে পররাষ্ট্র দফতর মনে করে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) বিচার অবাধ, সুষ্ঠু, ন্যায়নিষ্ঠ, স্বচ্ছ ও আন্তর্জাতিক সনদের পরিপূরক হতে হবে, যা করতে ইতোপূর্বে বাংলাদেশ সম্মতি দিয়েছে’।
×