https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/dana/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/luar/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/pulsa/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apj/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apr/https://m2reg.ulm.ac.id/pulsa/https://m2reg.ulm.ac.id/luar/https://m2reg.ulm.ac.id/toto/https://m2reg.ulm.ac.id/gacor/https://es.uinsgd.ac.id/vendor/https://febi.uinsgd.ac.id/official/gacor/https://bki.uinsgd.ac.id/resmi/https://bki.uinsgd.ac.id/situstoto/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/gacor/https://bki.uinsgd.ac.id/luar/https://sso.umk.ac.id/public/mail/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://inspektorat.banjarkab.go.id/category/pulsa/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/qris/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/gacor/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/dana/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/ks/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/berita/gm/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/luar/https://organik.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/luar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/toto-slot/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/config/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/jpg/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/tmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/kmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/amp/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/restore/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vendor/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/file/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vps-root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/files/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/json/https://dema.iainptk.ac.id/scholar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/data/https://dema.iainptk.ac.id/assets/https://dema.iainptk.ac.id/root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/assets/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://152.42.212.40/https://websitenuri77.blog.fc2.com/
দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha

ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোট

প্রথম দফায় ১৩৯ উপজেলায় নির্বাচন সম্পন্ন
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোট

প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় শান্তিপূর্ণ ভোট হয়েছে। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া কোথাও বড় ধরনের কোনো সহিংসতা হয়নি। বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলে ভোটগ্রহণ। তবে ভোটার উপস্থিতি ছিল কম। ২২ উপজেলায় ভোট হয় ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। বাকিগুলোতে ভোট হয় ব্যালট পেপারে। ভোটগ্রহণ শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ক’টি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫৭০, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬২৫ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৪০ জন প্রার্থী ছিলেন। তবে চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ করে মোট ২৮ জন আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন। এর মধ্যে পাঁচ উপজেলার তিন পদে সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।  ভোটগ্রহণকালে প্রতিটি কেন্দ্র ও আশপাশের এলাকায় ছিল কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে ১৭ জন ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৮-১৯ জন করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন ছিল। তবে দুর্গম এলাকায় সাধারণ কেন্দ্রে ১৯ জন ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ২০-২১ জন করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।  বিশৃঙ্খলা মোকাবিলায় পুলিশ, র‌্যাব, আনসার ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ছিল কঠোর অবস্থানে। মাঠে সক্রিয় ছিল পুলিশের ৮৩ হাজার সদস্য। পুলিশের পাশাপাশি আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর (ভিডিপি) ১ লাখ ৫৯ হাজার ৮৭৪ সদস্য দায়িত্ব পালন করে। এ ছাড়া প্রথমবারের মতো পুলিশের স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে ২ হাজার ৮২০ জন সশস্ত্র আনসার ভিডিপি সদস্য মোতায়েন করা হয়। এর বাইরে আরও ২ হাজার ২৮৮ জন আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য দায়িত্ব পালন করে।

Google ads
Google ads
waltonbd
waltonbd
Sopno
Sopno
ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায় জনগণ

ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায় জনগণ

দেশের জনগণ গণতন্ত্র চায় বলেই তাদের ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার সকালে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের নতুন আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের নিয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। দলীয় অপর এক কর্মসূচিতে বক্তব্য প্রদানকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, উপজেলা নির্বাচন সরকারের পাতানো ফাঁদ।    মঈন খান বলেন, সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে বক্তব্য রেখেছেন তা ঠিক নয়। ক্ষমতাসীনদের পতনে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ষড়যন্ত্র নয় বরং আন্দোলনে একাত্ম হয়েছে। দেশের মানুষ কখনো একদলীয় বাকশাল শাসন মেনে নেবে না। একদলীয় শাসন থেকে বেরিয়ে আসতে হলে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করার বিকল্প নেই। মঈন খান বলেন, দেশের ডান-বাম সবাই প্রকাশ্যে বলছে এই সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। তারা প্রহসনের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হয়েছে। সেজন্যই সরকার জনগণকে ভয় পায়। কারণ জনগণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য অতীতে অনেক আন্দোলন করেছে। আবারও তারা যে কোনো সময় সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াবে। মঈন খান বলেন, বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার নতুন প্রজন্মের মন থেকে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। তবে তাদের সেই অপচেষ্টা সফল হবে না। কারণ, জিয়াউর রহমান এ দেশের সকল ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলের জন্য বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন করেছিলেন।

SomajVabna
শ্যামপুর জিরানী মান্ডা ও কালুনগর খাল পুনরুদ্ধার করা হবে

শ্যামপুর জিরানী মান্ডা ও কালুনগর খাল পুনরুদ্ধার করা হবে

দখল ও দূষণ থেকে রক্ষায় রাজধানীর শ্যামপুর, জিরানী, মান্ডা ও কালুনগর এই চারটি খাল পুনরুদ্ধার করে খালপাড়ে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে ঢাকায় সবুজায়নের উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। ৮৯৮ কোটি ৭৩ লাখ টাকা ব্যয়ে এই চারটি খাল পুনরুদ্ধার প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে ডিএসসিসি। বুধবার রাজধানীর মুগদা এলাকার শাপলা ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় বৃক্ষ রোপণের মাধ্যমে ‘মান্ডা খাল পুনরুদ্ধার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টি’ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ডিএসসিসির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। এ সময় ডিএসসিসির মেয়র সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রকল্পভুক্ত শ্যামপুর, জিরানী, মান্ডা ও কালুনগর খালের উভয় পাড়ে ব্যাপক বৃক্ষরোপণের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ঢাকার সবুজায়ন আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উন্নীত হবে। এই মান্ডা খালের পাড় দিয়ে প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৩৫ হাজার গাছ রোপণ করব, যার মাধ্যমে এই এলাকায় একটি সুন্দর ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টি হবে। এর সঙ্গে ঢাকা শহরের জন্য সবুজায়ন ও বনায়নের যে কার্যক্রম সেটা আরও বেগবান হবে।

মুসলিম দেশগুলোর ঐক্য ফিলিস্তিনিদের দুঃখ-কষ্ট লাঘব করতে পারে

মুসলিম দেশগুলোর ঐক্য ফিলিস্তিনিদের দুঃখ-কষ্ট লাঘব করতে পারে

ডিজিটাল বাংলাদেশ করায় হয়রানি ছাড়াই ঘরে বসে হজের সব কাজ করা যাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আপনারা দেখছেন ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালানো হচ্ছে। সেখানে নারী ও ছোট শিশুদেরও রেহাই দেওয়া হচ্ছে না। কাজেই তাদের জন্য, বাংলাদেশের জন্য সেইসঙ্গে সারাবিশে^র মুসলিম উম্মাহর জন্য আপনারা (হজ যাত্রী) দোয়া করবেন।’ তিনি বলেন, বিশ্বের সব মুসলিম দেশ একসঙ্গে কাজ করলে ফিলিস্তিনিদের দুঃখ-কষ্ট লাঘবসহ মুসলিমদের জন্য আরও ভালো অবস্থানে পৌঁছানো সহজ হতো। আজকে যদি আমাদের সকল মুসলিম দেশ এক হয়ে একযোগে কাজ করতে পারত, তাহলে আমরা এ বিষয়ে আরও অগ্রগামী হতে পারতাম। বুধবার রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সংলগ্ন আশকোনা হজক্যাম্পে ধর্ম মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘হজ কার্যক্রম ২০২৪’ উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ হুছামুদ্দিন চৌধুরী এবং বাংলাদেশে সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান বক্তৃতা করেন। হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (হাব) সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার বক্তৃতা করেন। দু’জন হজ যাত্রী অনুষ্ঠানে নিজস্ব অভিব্যক্তিও ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে ২০২৪ সালের হজ ব্যবস্থাপনা নিয়ে একটি অডিও ভিজ্যুয়াল পরিবেশনা প্রদর্শিত হয় এবং শেষে দেশ-জাতি ও হজ যাত্রীদের সার্বিক মঙ্গল কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এ বছর ৮৫ হাজার ২৫৭ বাংলাদেশী হজ পালন করতে পারবেন। তাদের মধ্যে চার হাজার ৫৬২ জন সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং বাকি ৮০ হাজার ৬৯৫ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালন করবেন। আজ বৃহস্পতিবার থেকে বাংলাদেশী হজযাত্রীদের নিয়ে এ বছরের হজ ফ্লাইট শুরুর কথা রয়েছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রথম হজ ফ্লাইট বিজি-৩৩০১ বিমানটি ৪১৯ যাত্রী নিয়ে সকাল সাতটা ২০ মিনিটে সৌদি আরবের জেদ্দার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে। দেশের যে উন্নয়ন, সেটা দেশবাসী সবার সহযোগিতায় সম্ভব হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এদেশে যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে, শান্তির ধর্ম  ইসলাম এবং আমাদের মহানবী হজরত মুহম্মদ (স.) আমাদের সে শিক্ষাই দিয়ে গেছেন উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, কাজেই আমাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে এ ধরনের কাজ যেন কেউ না করেন। মদ, জুয়া, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ করে মুষ্টিমেয় লোক আমাদের পবিত্র ধর্মের নামে যে বদনাম দিয়ে যায় সেটাই দুঃখজনক। আমি এটারও প্রতিবাদ করি সবসময়। কারণ আমরা শান্তিতে বিশ^াস করতে চাই। মানুষের উন্নয়ন করতে চাই। ওআইসিভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে তিনি একাই একমাত্র বোন (সরকারপ্রধান) হিসেবে নিজেকে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার একটাই কথা সকলে এক হন এবং এ ধরনের অন্যায় অবিচার যেন আমাদের ওপর না হয় সেজন্য সকলেই দৃষ্টি দেবেন। আন্তর্জাতিক যে ফোরামে কথা বলেছেন সেখানেই ফিলিস্তিনিদের জন্য তার কণ্ঠ সোচ্চার ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রতিটি জায়গায় এর প্রতিবাদ করে যাচ্ছি। কারণ ফিলিস্তিনিরা আরব ভূখ-ে তাদের জায়গা তারা পাবে, এটা তাদের অধিকার। এই অধিকার কেউ কেড়ে নিতে পারে না। কাজেই সেই অধিকার তাদের দিতে হবে। ১৯৭৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে জাতির পিতার ভাষণেরও উদ্ধৃতি তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। জাতির পিতা বলেন, আরব ভাইদের ওপর যে নিদারুণ অবিচার হয়েছে, অবশ্যই তার অবসান ঘটাতে হবে। অন্যায়ভাবে দখলকৃত আরব ভূমি অবশ্যই ছেড়ে দিতে হবে। আমাদের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে জেরুজালেমের ওপর। কাজেই জেরুজালেমে মুসলমানদের যে অধিকার এটা প্রতিষ্ঠা করার কথাও জাতির পিতাই তাঁর বক্তব্যে বলে যান। প্রধানমন্ত্রী হজযাত্রীদের কাছে দেশ ও জাতির জন্য দোয়া চেয়ে বলেন, তাঁর সরকার হাজিদের জন্য যে সুযোগ সুবিধা সংবলিত হজ ব্যবস্থাপনা করতে পেরেছে সেটা ধরে রেখে যেন এটাকে আরও উন্নত করতে পারে সে দোয়াটা আপনারা করবেন। আর দেশের মানুষের জন্য দোয়া করবেন। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেন আমাদের মানুষের জন্য গোলা ভরা ধান দেন, পুকুর ভরা মাছ দেন, সুন্দর-উন্নত জীবন দেন। এ সময় তাঁর সরকার হজ ব্যবস্থাপনাকে আরও উন্নত করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি এটুকু বলব যে আজকে আমরা হজ ব্যবস্থপনাকে প্রতিবারই যারা যাচ্ছেন যে কোনো সমস্যা হচ্ছে, সেটাকে আরও উন্নত করার পদক্ষেপ নিচ্ছি। আর এক্ষেত্রে সৌদি সরকার সবসময় আমাদের সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। তিনি সৌদি বাদশাহ এবং যুবরাজকে এ জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তাঁদের সার্বিক সহযোগিতায় আওয়ামী লীগ সরকার ক্রমান্বয়ে হজ ব্যবস্থাপনাটাকে আরও উন্নত করতে পেরেছে উল্লেখ করে টানা চতুর্থবারের প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা করতে পেরেছি বলেই আপনারা আজকে সকলেই ভালোভাবে হজ করতে যেতে পারছেন, এটা আরও সহজ হয়েছে। এই হজ ক্যাম্পটার যথাযথ উন্নতি করে দিয়েছি। এখান থেকে একটি আন্ডারপাস করে দেওয়া হচ্ছে। যেটার মাধ্যমে হজক্যাম্প, বিমানবন্দর এবং রেলস্টেশনের মধ্যে একটি যোগসূত্র স্থাপিত হবে। এখানে যাত্রী ও মালপত্র পরিবহনে এস্কেলেটর ও গলফ কার্টের মতো গাড়ি থাকবে। তাঁর সরকার সারাদেশে যে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সংস্কৃতি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করছে সেখানে হাজিদের প্রশিক্ষণ, রেজিস্ট্রেশনসহ সেবা প্রদানকারীদেরও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাংলাদেশকে অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলেছেন এটা ঠিক। কিন্তু পাশাপাশি এই হজ ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন এবং ইসলামের সেবা করার জন্য ইসলামী ফাউন্ডেশন তিনি তৈরি করে দিয়ে গেছেন। বাংলাদেশে বিশ^ ইজতেমার ব্যবস্থা এবং আয়োজনের জন্য জমি বরাদ্দ দিয়ে যান। তিনি বলেন, ইসলাম সম্পর্কে মানুষের যেন সম্যক ধারণা হয়, সেই ব্যবস্থাটা তাঁর (বঙ্গবন্ধু) হাতেই করা। স্বাধীনতার পর মাত্র ৩ বছর ৭ মাস সময় তিনি পান তার মধ্যেই এসব পদক্ষেপ নেন। রেডিও-টেলিভিশনে কুরআন তেলাওয়াত, ঈদে মিলাদুন্নবীতে ছুটি প্রদান- এসব কিছুই জাতির পিতা করে গেছেন। অর্থাৎ এদেশের মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিটাকে সম্মান জানিয়ে সকলে যাতে সহজভাবে ধর্ম পালন করতে পারে সে ব্যবস্থটা তিনি করে দিয়ে যান।

IFIC
IFIC
স্বপ্ন-এর নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন সাব্বির হাসান নাসির

স্বপ্ন-এর নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন সাব্বির হাসান নাসির

সম্প্রতি এসিআই লিমিটেড সাব্বির হাসান নাসিরকে পদোন্নতিসহ স্বপ্নের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়োগদান করেছেন। ২৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে সাব্বির নাসির বহুজাতিক ও দেশীয় কর্পোরেটে এক উল্লেখযোগ্য নাম। সিইও সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে সফলতার সঙ্গে কাজ করেছেন। ১৯৯৬ সালে বুয়েট থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে প্রথম শ্রেণিতে ডিগ্রি অর্জনের পর সাব্বির নাসির বাটা সু লিমিটেডে তার কর্মজীবন শুরু করেন।  পরে তিনি বাটাতে কাজ করার সময় আইবিএ থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে অ্যাঙ্গোলায় গলফ্রেট এইচএন্ডপিসি লিমিটেডে কাজ করতে যান, যেখানে তিনি ইউনিলিভারের উৎপাদন কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করেন। সাব্বির নাসির টেট্রাপ্যাক সাউথ ইস্ট এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেডেও কাজ করেছেন এবং ২০০৬ থেকে ২০১১ সাল অবধি অটবির সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।  সাব্বির নাসির ২০১২ সালে এসিআই-তে স্বপ্ন-এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন এবং তাঁর নেতৃত্বে স্বপ্ন বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড হয়ে উঠেছে।  এসিআই গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ড. আরিফ দৌলা দৃষ্টান্তমূলক এমন নেতৃত্বের জন্য সাব্বির নাসিরের প্রশংসা করেছেন।