ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ৩১ মার্চ ২০২৩, ১৬ চৈত্র ১৪২৯

রূপপুর প্রকল্পের অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ

ড. মো. শফিকুল ইসলাম

প্রকাশিত: ২০:৫৬, ৩১ জানুয়ারি ২০২৩

রূপপুর প্রকল্পের অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও পরমাণু প্রযুক্তি নিয়ে পড়ানো, গবেষণা ও লেখালেখি করছি প্রায় দেড় যুগ ধরে

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও পরমাণু প্রযুক্তি নিয়ে পড়ানো, গবেষণা ও লেখালেখি করছি প্রায় দেড় যুগ ধরে। বর্তমানে বিদেশে অবস্থান এবং ব্যস্ততার কারণে পত্রপত্রিকা, খবর ইত্যাদি সময় করে দেখতে না পারায় এ খাতের অবস্থা সম্পর্কে তেমন অবহিত নই। শুধু জানতে পেরেছি বৈদেশিক মুদ্রার পর্যাপ্ত রিজার্ভ না থাকায় এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বহির্বিশে^ জ¦ালানির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রয়োজনীয় জ¦ালানি আমদানি করতে পারছে না সরকার। যার ফলে যথেষ্ট বিদ্যুৎ কেন্দ্র থাকা সত্ত্বেও জ¦ালানির অভাবে চাহিদা মোতাবেক বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না।

আবার জ¦ালানির মূল্য বৃদ্ধির কারণে উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় ভর্তুকির লাগাম টানতে সম্প্রতি জ¦ালানি ও বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে সরকার। দেশে এই খাত নিয়ে চলছে তুমুল বিতর্ক। অর্থনীতিবিদ, জ¦ালানি বিশেষজ্ঞ, রাজনীতিবিদ ও সুশীল সমাজ সরকারকে দোষারোপ করছে গ্যাস অনুসন্ধানে প্রয়োজনীয় অর্থবিনিয়োগের অভাব, দেশীয় উচ্চমানের মজুদ কয়লা উত্তোলনে যথাযথ পদক্ষেপ না নেওয়া, ক্যাপাসিটি চার্জ, রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাতিল না করা, গ্যাস ও বিদ্যুৎ চুরি ঠেকানোর জন্য প্রয়োজনীয় নজরদারির অভাব, এ খাতের সকল প্রকল্পে প্রচুর দুর্নীতি, নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারে নীতিগত সমস্যা ও বিনিয়োগে ঘাটতি ইত্যাদি। আরেকটি কথা প্রায়ই শুনতে পাই তা হলো- প্রকল্প নেওয়ার আগে কারিগরি যাচাই-বাছাই ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের অভাব। আসলেই কি তাই? এই প্রসঙ্গ নিয়েই আজকের লেখা। 
প্রত্যেক প্রকল্প নেওয়ার আগে কারিগরি সম্ভাব্যতা যাচাই এবং তারপর অর্থনৈতিক পর্যালোচনা করা দুনিয়াজুড়ে একটি আবশ্যিক কাজ। এটি করা হয় যাতে প্রকল্পটি পরবর্তীতে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে না পড়ে। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রয়োজনের ক্ষেত্রে কেউ দেখতে চাইলে দেখতেও পারে। তাহলে এবার রূপপুর প্রকল্পের কারিগরি ও অর্থনৈতিক যাচাই-বাছাই নিয়ে আলোচনা করা যাক। 
১। অনেককেই বলতে শুনি, রূপপুর প্রকল্প দেশের জন্য একটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। ২০০৯ সালে মুহাম্মদ জাফর ইকবালও রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র না করার জন্য নিবন্ধ লিখেছিলেন (সূত্র : ১১ জুন ২০০৯, প্রথম আলো)। আমি তার একটি প্রতিক্রিয়াও দিয়েছিলাম- কেন দেশের জন্য রূপপুর দরকার (সূত্র : ২ জুলাই ২০০৯, প্রথম আলো)। আবার রূপপুরে কেমন চুল্লি হওয়া দরকার- সেই বিষয়ে একটি নিবন্ধও লেখেছিলাম (সূত্র : ২ আগস্ট ২০১৫, প্রথম আলো) এবং এই বিষয়ে সকল দেশীয় ও রাশিয়ার অংশীজনদের আয়োজনে নভোথিয়েটারের সেমিনারে আমি বিশেষজ্ঞ মতামতও প্রদান করেছিলাম।

যাতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও অধিকতর নিরাপত্তা বিশিষ্ট ভিভিআর-১২০০ মডেলের চুল্লিটি নির্বাচন করা হয়। শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই মডেলের চুল্লিটিই অনুমোদন দিয়েছিলেন। আজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সারা পৃথিবীতে জ্বালানির টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। বিদ্যুতের সংকট দেখা দিয়েছে। মানুষের জীবন যাত্রায় ভীষণ কষ্ট হচ্ছে। বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়। জার্মানি ক্রমান্বয়ে চুল্লি বন্ধ করা থেকে সরে এসেছে। কোরিয়া ও জাপান সংকোচন নীতি থেকে সম্প্রসারণের নীতিতে চলে আসছে।

যুক্তরাষ্ট্র গত একযুগ ধরে চুল্লি নির্মাণে শীতনিদ্রায় থাকলেও এখন আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এখন সারা বিশ^ই ঝুঁকছে পারমাণবিক বিদ্যুতের খোঁজে। কারণ, এই বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব এবং জলবায়ুর প্রভাব থেকে আমাদের বাঁচতে হলে এই ধরনের পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ ছাড়া উপায় নেই। এখন জেনারেশন ৩+ প্রযুক্তির চুল্লিতে দুর্ঘটনা ঘটলেও ফুকুশিমা কিংবা চেরনোবিলের মতো ভয়াবহ বিপর্যয় হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।

পরবর্তী প্রজন্মের (উন্নয়নাধীন : ছোট ও মাইক্রো মডিউলার পরমাণু চুল্লিø) পরমাণবিক চুল্লিতে দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা আরও ক্ষীণ এবং হলে পরিণাম হবে খুবই সামান্য। আমি বর্তমানে মাইক্রো মডিউলার চুল্লির প্রযুক্তি, নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক বিষয়ে গবেষণা করছি। যাতে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে সারাবিশ্বে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করতে পারে। তাহলে বোঝা গেল দেশে জ¦ালানির নিরাপত্তা ও পরিবেশের বিপর্যয় ঠেকাতে পারমাণবিক বিদ্যুতের প্রকল্প নেওয়া অত্যন্ত সময়োচিত সিদ্ধান্ত।

২। এখন তাকানো যাক অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের দিকে।  সেই ২০০৯ সাল থেকে শুনে এসেছি, রূপপুর প্রকল্পটি অর্থনৈতিক দিক দিয়ে কখনই লাভবান হবে না এবং এটি একটি শে^তহস্তি হবে। কিন্তু কাউকে দেখতে পেলাম না বৈজ্ঞানিকভাবে বস্তুনিষ্ঠ পর্যালোচনা করে তা তুলে ধরতে। ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত আমার অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের প্রবন্ধটি থেকে অতি সংক্ষেপে এখানে তুলে ধরছি (সূত্র: মো. শফিকুল ইসলাম ও তানবির হাসান ভুইয়া, Assessment of costs of nuclear power in Bangladesh, Journal of Nuclear Energy and Technology, 2020)।
রূপপুর প্রকল্পের মোট নির্মাণ ব্যয় ১২.৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মধ্যে রাশিয়া শতকরা ৯০ শতাংশ অর্থাৎ, প্রায় ১১.৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করছে। এই বিনিয়োগের শর্ত হচ্ছে, মূল বিনিয়োগসহ সর্বোচ্চ ৪% সুদে ২৮ বছরে পরিশোধ করতে হবে এবং প্রয়োজনে আরও ১০ বছরের সময় বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে। প্রকল্পের বাকি ১০ শতাংশ ব্যয় অর্থাৎ, ১.২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাংলাদেশ নিজস্ব তহবিল থেকে বহন করবে।

এ প্রকল্পের আর্থিক দিক বিশ্লেষণের জন্য ইউনিট দুটির জীবনকাল ধরা হয়েছে ৬০ বছর। নির্মাণকাল ধরা হয়েছে ৬ বছর, বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতির হার ২% এবং শুল্ক হার ২৫% শতাংশ।  বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার ১ (এক) টাকার বিপরীতে ৮০ (আশি) টাকা ধরা হয়েছে। অবচয়ের হার জীবনকালব্যাপী   রৈখিক নীতি অবলম্বন করা হয়েছে। মূল্যহ্রাসের হার ধরা হয়েছে ১০ শতাংশ। জ্বালানি মূল্য এবং চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ উচ্চসীমা হিসেবে ধরা হয়েছে প্রতি মেগাওয়াট ঘণ্টায় যথাক্রমে ১১.২ এবং ১৪.৫ মার্কিন ডলার।

অপরদিকে জ্বালানি মূল্য এবং চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ নিম্নসীমা হিসেবে ধরা হয়েছে প্রতি মেগাওয়াট ঘণ্টায় যথাক্রমে ৪.৫ এবং ৭.৮২ মার্কিন ডলার। জ¦ালানি মূল্য এবং চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ বৈশি^ক গড় হার হচ্ছে প্রতি মেগাওয়াট ঘণ্টায় যথাক্রমে ৬.২৮ এবং ১২.৭৯ মার্কিন ডলার। আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও দুটি ইউনিট ডিকমিশনিংয়ের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে মোট বিনিয়োগের ওপর ৯ শতাংশ অর্থাৎ, প্রায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্লান্ট দুটির উৎপাদন সক্ষমতার হার সর্বনিম্ন ৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৯০ শতাংশ ধরা হয়েছে।

আমাদের দেশে থার্মাল পাওয়ার প্লান্টের গড় উৎপাদন ক্ষমতার হার হচ্ছে শতকরা ৫০ ভাগ। অপরদিকে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গড় উৎপাদন ক্ষমতার হার হচ্ছে শতকরা ৯০ ভাগ এবং ভিভিউআর-১২০০ রিএ্যাক্টরের উৎপাদন ক্ষমতার হার হচ্ছে শতকরা ৯৩ ভাগ।
জ্বালানির উচ্চমূল্য ১১.২ থেকে নিম্নমূল্য ৪.৫ এবং পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় উচ্চমূল্য ১৪.৫ থেকে নিম্নমূল্য ৭.৮২ মার্কিন ডলার পরিবর্তন সাপেক্ষে কেন্দ্রের উৎপাদন সক্ষমতার হার ৫০, ৭৫, ৮০, ৮৫ এবং ৯০ শতাংশ ধরে মোট ৯টি কেস স্টাডি তৈরি করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার তৈরিকৃত ফিনপ্লান নামক সফটওয়্যার ব্যবহার করে ৯টি কেস স্টাডির মডেলিং করা হয়েছে। প্রাপ্ত ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে যে, সর্বোচ্চ জ¦ালানি মূল্য এবং সর্বোচ্চ পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের দর এবং সর্বনি¤œ প্ল্যান্টের উৎপাদনের সক্ষমতার হার ৫০ শতাংশ ধরলে ইউনিটপ্রতি ন্যূনতম বিক্রয়মূল্য দাঁড়ায় ৮.২৫ সেন্ট (৭ টাকা)। সর্বনি¤œ জ¦ালানি মূল্য এবং চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ দর এবং সর্বোচ্চ প্ল্যান্টের উৎপাদনের সক্ষমতার হার ৯০ শতাংশ ধরলে ইউনিটপ্রতি ন্যূনতম বিক্রয়মূল্য দাঁড়ায় ৪.৩৮ সেন্ট (৩.৭২ টাকা)।

অপরদিকে সর্বোচ্চ জ্বালানি মূল্য এবং সর্বোচ্চ চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ দর এবং প্লাটের উৎপাদনের সক্ষমতার হার ৭৫ শতাংশ ধরলে ইউনিটপ্রতি বিক্রয়মূল্য দাঁড়ায় ৬.৩৮ সেন্ট (৫ টাকা)। উপরোক্ত কেস স্টাডির জন্য মূল্যহ্রাসের হার নির্দিষ্ট ১০ শতাংশ ধরে অভ্যন্তরীণ রিটার্ন হার দাঁড়ায় শতকরা ১৩ থেকে ২০ পর্যন্ত, যা অর্থনৈতিক ও আর্থিক বিশ্লেষণের আলোকে রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ প্রকল্পটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় বলে প্রতীয়মান হয়েছে।

মূল কারণ হিসেবে দেখা যাচ্ছে, ৪% সুদ এবং প্রতি মেগাওয়াট ঘণ্টায় চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের দর ৮-১৪ মার্কিন ডলার, যা বিশে^র তুলনায় অনেকটা কম। বাংলাদেশে রিএ্যাক্টর চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের ব্যয় অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেকটা কম হবে বিধায় বৈশি^ক গড়ের কাছাকাছি ধরা হয়েছে।
সারণি থেকে দেখা যায়, পরমাণু শক্তি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন অন্যান্য জ্বালানি শক্তি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় কতটা কম-বেশি। পিডিবি সূত্রে দেখা গেছে যে, ইউনিটপ্রতি বিদ্যুতের বিক্রয়মূল্য গ্যাস, কয়লা, ফার্নেস অয়েল, ডিজেল, ভারত থেকে আমদানিকৃত বিদ্যুৎ এবং সৌরবিদ্যুৎ যথাক্রমে ৩.৫, ১৩, ২২, ৩৬, ৭ এবং ১২টাকা। এখানে দেখা যাচ্ছে যে, গ্যাস থেকে তৈরিকৃত ইউনিটপ্রতি বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ সর্বনি¤œ এবং তারপরে রয়েছে পরমাণুশক্তি থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ এবং আমদানি।

আরও দেখা যাচ্ছে যে, কয়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ পরমাণু শক্তির তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ এবং ডিজেল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ হচ্ছে সর্বোচ্চ। ফার্নেস অয়েল ও ডিজেলের তুলনায় সৌরশক্তি থেকে সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে। আইপিপি (ডিজেল) ও আমদানিনির্ভর এলএনজির ক্ষেত্রে ইউনিটপ্রতি বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ নাগালের বাইরে। এখন মার্কিন ডলারের উচ্চ বিনিময় হার ধরলেও অন্যান্য জ¦ালানি শক্তির তুলনায় পারমাণবিক বিদ্যুৎই হবে সাশ্রয়ী।

তবে নির্মাণকাল দীর্ঘ করা যাবে না এবং জ¦ালানি ভরা ও পরিকল্পনামাফিক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ১৮ মাসে মাত্র দুই-আড়াই মাসবন্ধ ছাড়া ৬০ বছর ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে চলাতে হবে। তাহলে দেখা গেল, পারমাণবিক বিদ্যুৎ ও নবায়নযোগ্য শক্তি বিশেষ করে সৌরশক্তিই হবে আগামীর ভবিষ্যৎ।

লেখক : অধ্যাপক, ভিজিটিং অধ্যাপক ও ফুলব্রাইট স্কলার, নিউক্লিয়ার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি), যুক্তরাষ্ট্র ও অধ্যাপক, নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শীর্ষ সংবাদ:

জেসমিনের মৃত্যু, মেজরসহ র‍্যাবের ১১ সদস্য ক্লোজড
গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল না দিলে সরকারি-বেসরকারি সংযোগ বিচ্ছিন্ন
বৈধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ না হলে কমবে না বিদ্যুতের দাম
ঈদে ফেরিতে ছয় দিন ট্রাক পারাপার বন্ধ
দেশে এখন কেউ না খেয়ে দিন কাটায় না: ওবায়দুল কাদের
স্বল্প আয়ের মানুষদের কাছে কম দামে মাছ মাংস বিক্রি
রমজান ও ঈদে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কর্মকর্তাদের নির্দেশ আইজিপির
সাংবাদিকতা নয়, মিথ্যা তথ্যের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: আইনমন্ত্রী
৫ এপ্রিল থেকে মেট্রোরেলের নতুন সময়সূচি
বৈকালিক চেম্বারের কার্যক্রম উদ্বোধন, হাসপাতালের তালিকা প্রকাশ
ভিকারুননিসার ২ শিক্ষিকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
জাহাঙ্গীরের মেয়র পদে ফেরার রায় পেছাল আদালত
সিরিয়ায় ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা