
সংগৃহীত
রাজনৈতিক উত্তেজনায় উত্তপ্ত গোপালগঞ্জে সরকার জারি করেছে কারফিউ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া জানিয়েছেন এই কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে জননিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য।
কারফিউ বিস্তারিত
- সময়: বুধবার রাত ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার বিকেল ৬টা পর্যন্ত।
- কারণ: রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে সংঘর্ষের আশঙ্কা ও অরাজকতা ঠেকাতে এই নির্দেশনা জারি করেন জেলা প্রশাসক।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন,“জীবন-মৃত্যুর মতো পরিস্থিতি না হওয়া পর্যন্ত কেউ অনাবশ্যক ভাবে ঘর ছেড়বেন না। এক্ষেত্রে কোনোরকম ঝুঁকি নেওয়া উচিত নয়।”
তিনি আরও জানান, সরকারের সিকিউরিটি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কারফিউয়ের উপজীব্য এলাকাগুলো সম্পূর্ণভাবে মনিটরে রাখছে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অপ্রয়োজনীয় বাহির হওয়া উত্তম নয়।
কেন এই কঠোর পদক্ষেপ?
- রাজনৈতিক সমাবেশের পর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল।
- আক্রমণাত্মক কর্মকাণ্ড: সমাজের কিছু অংশে গাড়ি ও মঞ্চে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
- শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ী কি করবেন?
- জরুরি প্রয়োজনে ছাড়া কারফিউ এলাকার বাইরে বের হবেন না।
- রাতের অন্ধকারে নিজেকে বিপদের মুখে ঠেলবেন না।
- প্রয়োজন হলে দ্রুত স্বাস্থ্য, পুলিশ বা জরুরি সেবা নম্বরে যোগাযোগ করুন।
গোপালগঞ্জে কারফিউ ও আজাদ মানে এবার পরিস্থিতি অত্যন্ত সংকটজনক। উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া যা বলেছেন, তা সময়ের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক। নিরাপদ এবং শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে কি ধরনের পদক্ষেপ নেবেন এটি এখন অনুমাপা নয়, বাস্তব প্রয়োজন।
হ্যাপী