,
সরকারী অনুদানে অরুণা বিশ্বাসের প্রযোজনায় নির্মিত যাত্রা শিল্পকে আবর্তিত করে গল্পের সিনেমা ‘অসম্ভব’। এর কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নন্দিত অভিনেত্রী সোহানা সাবা। তিনি বলেন, শ্রদ্ধেয় অরুণা দিদির পরিচালনায় প্রথম চলচ্চিত্র ‘অসম্ভব’-এ আমি অভিনয় করেছি। এ আমার পরম ভাল লাগা। আমরা যারা নিয়মিত অভিনয় করি, তাদের কিছু স্বপ্নের চরিত্র থাকে। এই সিনেমায় আমি যে চরিত্রটিতে অভিনয় করেছি, বলা যায় এটি আমার স্বপ্নের একটি চরিত্র। যে কারণে কাজটি করার সময় চরিত্রটি আমি দারুণ উপভোগ করেছি। আর এই সিনেমায় অরুণা দিদির মাকেও পেয়েছি। তার সঙ্গে এর আগেও আমি একটি ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেছি। সিনেমাতেও তার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হলো। এটাও ভীষণ ভাল লাগার। আর দিদি সিনেমাটি নির্মাণ করতে গিয়ে আয়োজনের দিক দিয়ে কোন ঘাটতি রাখেননি। আমরা যখন কবরস্থানে শূটিংয়ে গিয়েছিলাম, আমাদের সবারই মনে হয়েছিল যে এটি সত্যিকারের কবরস্থান। কিন্তু এটারও সেট নির্মাণ করা হয়েছিল। যে কারণে সবমিলিয়ে আমার কাছে মনে হলো যে ‘অসম্ভব’ একটি পরিপূর্ণ সিনেমা হয়েছে এবং আমি খুবই আশাবাদী সিনেমাটি নিয়ে।
এদিকে এরইমধ্যে সোহানা সাবা শেষ করেছেন আফজাল হোসেনের পরিচালনায় ‘মানিকের লাল কাঁকড়া’ সিনেমার কাজ। এই সিনেমায় অভিনয় করার সবচেয়ে বড় কারণ ছিল সাবার, এটি আফজাল হোসেনের সিনেমা। সিনেমাতে অভিনয়ের শুরুতেই সহশিল্পী হিসেবে সাবা পেয়েছেন চিত্রনায়ক ফেরদৌসকে। তার ভাষ্যমতে তিনি ফেরদৌসের কাছ থেকেও অভিনয়ের অনেক কিছু শিখেছেন। সাবা জানান, সিনেমাতে অভিনয়ের শুরু থেকেই তিনি অনেক গুণী পরিচালক, সহশিল্পীর সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন। যে কারণে সাবা নিজেকে সিনেমাতে অভিনয় জীবনের শুরু থেকেই অভিনয়ে সমৃদ্ধ করতে পেরেছেন। সাবা অভিনীত সিনেমাগুলো হচ্ছে কবরীর ‘আয়না’, মোরশেদুল ইসলামের ‘খেলা ঘর’, ‘প্রিয়তমেষু’, মুরাদ পারভেজের ‘চন্দ্রগ্রহণ’, সাইফ চন্দনের ‘আব্বাস’ ইত্যাদি।
