অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ বিশ্বজুড়ে চলছে করোনার নতুন ধরনের তা-ব। আর তাতে নাজুক হয়ে পড়ছে শেয়ারবাজার। বাংলাদেশেও সেটির ব্যতিক্রম ঘটছে না। গত দুইদিনে অন্তত ভালই টের পেয়েছে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা। তাদের লগ্নি করা টাকার বিপরীতে শেয়ার মূলধন কমে যাচ্ছে। ছোট হয়ে আসছে তাদের পোর্টফলিও। সারাদিন সূচকের ওঠানামার পর সার্বিক সূচকটি আগের দিনের চেয়ে কোন মতে বেড়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে সব সূচক বাড়েনি। সূচকে মিশ্রাবস্থা থাকলেও পুরো শেয়ারবাজারে কেনাবেচা কমেছে। কয়েকটি বস্ত্র খাতের কোম্পানিটির বিক্রেতা শূন্যের দিনে বেশিরভাগ কোম্পানির দর কমেছে। এদিকে রবির পর শেয়ারবাজারে সবচেয়ে বড় আইপিওয়ের ইউনিয়ন ব্যাংকের লেনদেন শুরু হচ্ছে আজ। কোম্পানিটি ৪২ কোটি ৮০ লাখ শেয়ার ছেড়ে শেয়ারবাজার থেকে ৪২০ কোটি ৮০ লাখ টাকা উত্তোলন করে। কোম্পানিটির লেনদেন শুরুর আগের দিন জানিয়েছে গত ৯ মাসে ব্যাংকটির ৫ শতাংশ আয় বেড়েছে।
চলতি হিসাব বছরের ৯ মাসে ইউনিয়ন ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৮ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২ টাকা ৭ পয়সা। সে হিসাবে ব্যাংকটির আয় ১১ পয়সা বা ৫ শতাংশ বেড়েছে। বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) শেয়ারের দর বাড়ার কারণে শেয়ার সূচক বাড়লেও হঠাৎ করেই বিক্রির চাপ বেড়ে যায়।