স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ॥ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের চার্জ দ্য এ্যাফেয়ার্স মি. কিজেং ওয়াং চং। শনিবার সকালে তিনি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম আখাউড়া স্থলবন্দর পরিদর্শন করেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের চার্জ দ্য এ্যাফেয়ার্স মি. কিজেং ওয়াং চং বলেন, ভুটান বাংলাদেশের প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র। সার্কভুক্ত দেশ হিসেবে দুই দেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে। ভুটানের অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশে পড়শোনা করছে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। এছাড়াও এ বন্দর দিয়ে ভুটানে কি ধরনের পণ্যসামগ্রী আমদানি-রফতানি করা যেতে পারে এবং আখাউড়া স্থলবন্দর দুই দেশের বাণিজ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও মনে করেন তিনি। স্থলবন্দর পরিদর্শন এবং ব্যবসায়ী ও কাস্টমস কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় তিনি আরও বলেন, ভুটান-বাংলাদেশ দুই দেশের সম্প্রীতির বন্ধন রয়েছে। সুতরাং দুই দেশের মধ্য আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ব্যবসায়ীরা যেন ভুটানের সঙ্গে সহজ ও সুন্দরভাবে পণ্য সামগ্রী আমদানি-রফতানি বাণিজ্য করতে পারেন, সে লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ সময় তিনি কাস্টম, ইমিগ্রেশন, নো-ম্যান্সল্যান্ড ও স্থলবন্দর এলাকা ঘুরে দেখেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন সুবিধা-অসুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা ও প্রতিবন্ধকতা সম্পর্কে অবহিত হন। এ সময় আখাউড়া-কসবা সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ আবদুল করিম, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার রেইনা, আখাউড়া স্থলবন্দর সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
টানা সাতদিন বন্ধের পর হিলি স্থলবন্দরের কার্যক্রম শুরু
স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর ॥ হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব ও সাপ্তাহিক ছুটিসহ টানা সাতদিন বন্ধের পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শনিবার সাড়ে ১০টা থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম শুরু হয়।
আমদানি-রফতানি কার্যক্রম শুরুর ফলে পোর্টের অভ্যন্তরে কর্মচাঞ্চল্যতা সৃষ্টি হয়েছে। হিলি কাস্টমস সিএ্যান্ডএফ এজেন্ট এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান লিটন জানান, ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ভারত ও বাংলাদেশের স্থানীয় ব্যবসায়ীরা যৌথভাবে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে সকল প্রকার পণ্য আমদানি ও রফতানি বন্ধ রাখা হয়।
শারদীয় দুর্গোৎসব ও সাপ্তাহিক ছুটিসহ ৫ অক্টোবর থেকে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত টানা সাতদিন বন্ধ থাকে হিলি স্থলবন্দর।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: