ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

শেয়ারবাজার উন্নয়নের প্রতিবন্ধকতা বহুমুখী পণ্যের অভাব : বিএসইসি চেয়ারম্যান

প্রকাশিত: ০৬:৪২, ৩ অক্টোবর ২০১৯

 শেয়ারবাজার উন্নয়নের প্রতিবন্ধকতা  বহুমুখী পণ্যের অভাব : বিএসইসি চেয়ারম্যান

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন বলেছেন, আমাদের দেশের শেয়ারবাজার এখনো যে পর্যায়ে রয়েছে সেটির উন্নয়নের প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বহুমুখী প্রণ্যের অভাব রয়েছে। বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ-২০১৯ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বিএসইসি ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। খায়রুল হোসেন বলেন, ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটি পণ্য আমাদের নাই। প্রতিবন্ধকতাগুলো কি, কি কি ধরনের পণ্য আসতে পারে, কি করলে শেয়ারবাজার তাড়াতাড়ি গ্রহণ করবে এবং বিনিয়োগকারীর জন্য অল্টারনেটিভ বাক্সেটটি আরো সম্প্রসারিত হয়ে বিনিয়োগকারীর ঝুঁকির মাত্রাটা কমে যাবে। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের পছন্দের জায়গাটি সীমিত। বিনিয়োগকারীদের লেভেল অব নলেজ (বিনিয়োগ সংক্রান্ত জ্ঞান) যেটা, যে বিনিয়োগ করবে সেই জ্ঞান সীমিত। কাজেই একাডেমির কাজই হলো সেই জ্ঞানের পরিধিকে বাড়ানো এবং তাদেরকে শিক্ষিত করে তোলা। যাতে পুঁজির চেয়েও এই জ্ঞান তার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফা করে সেই সবচেয়ে বড় পুঁজি হিসেবে আর্বিভুত হয়। বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, ইনডিভিজুয়ালি আমরা সারা পৃথিবী থেকে অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পারবো। কিন্তু একটা একাডেমি থাকার মানে হলো সবচেয়ে সর্বশেষ প্রযুক্তি কি, নতুন পণ্য কি আসছে, এখানে বিনিয়োগকারীদের জন্য কি আছে, নতুন ধরণের কারসাজি ডিফেকশন, আইডিয়েন্টিফিকেশন এবং তার বিরুদ্ধে যে অ্যাকশন নেয়া সেগুলো একাডেমির মাধ্যমে শেখা যায়। সারা পৃথিবীতে নতুন নতুন যে জ্ঞানের সৃষ্টি হয়, সেই জ্ঞানকে একসাথে করে একাডেমির মাধ্যমে দেশের মানুষের কাছে উপস্থাপন করা, নতুন স্কিল, জনশক্তি বাজারের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করা এবং নিজেরা গবেষণা করে এমন কিছু উদ্ভাবন করা যাতে করে মার্কেটের বিকাশ ত্বরান্বিত হয়। সেই উদ্দেশ্যেই একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন বলেন, পৃথিবীর অন্যান্য দেশে শেয়ারবাজারে যেসব সমস্যা শনাক্ত করেছে এবং সেই শনাক্তকৃত সমস্যা কিভাবে গুরুত দেওয়া হয়েছে তার অভিজ্ঞতার আলোকে নিজেদের শিক্ষিত করতে হবে। একইসাথে সকলে সম্মিলিতভাবে শেয়ারবাজাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। ব্যবসা শেয়ারবাজার উন্নয়নের প্রতিবন্ধকতা বহুমুখী পণ্যের অভাব : বিএসইসি চেয়ারম্যান অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন বলেছেন, আমাদের দেশের শেয়ারবাজার এখনো যে পর্যায়ে রয়েছে সেটির উন্নয়নের প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বহুমুখী প্রণ্যের অভাব রয়েছে। বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ-২০১৯ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বিএসইসি ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। খায়রুল হোসেন বলেন, ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটি পণ্য আমাদের নাই। প্রতিবন্ধকতাগুলো কি, কি কি ধরনের পণ্য আসতে পারে, কি করলে শেয়ারবাজার তাড়াতাড়ি গ্রহণ করবে এবং বিনিয়োগকারীর জন্য অল্টারনেটিভ বাক্সেটটি আরো সম্প্রসারিত হয়ে বিনিয়োগকারীর ঝুঁকির মাত্রাটা কমে যাবে। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের পছন্দের জায়গাটি সীমিত। বিনিয়োগকারীদের লেভেল অব নলেজ (বিনিয়োগ সংক্রান্ত জ্ঞান) যেটা, যে বিনিয়োগ করবে সেই জ্ঞান সীমিত। কাজেই একাডেমির কাজই হলো সেই জ্ঞানের পরিধিকে বাড়ানো এবং তাদেরকে শিক্ষিত করে তোলা। যাতে পুঁজির চেয়েও এই জ্ঞান তার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফা করে সেই সবচেয়ে বড় পুঁজি হিসেবে আর্বিভুত হয়। বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, ইনডিভিজুয়ালি আমরা সারা পৃথিবী থেকে অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পারবো। কিন্তু একটা একাডেমি থাকার মানে হলো সবচেয়ে সর্বশেষ প্রযুক্তি কি, নতুন পণ্য কি আসছে, এখানে বিনিয়োগকারীদের জন্য কি আছে, নতুন ধরণের কারসাজি ডিফেকশন, আইডিয়েন্টিফিকেশন এবং তার বিরুদ্ধে যে অ্যাকশন নেয়া সেগুলো একাডেমির মাধ্যমে শেখা যায়। সারা পৃথিবীতে নতুন নতুন যে জ্ঞানের সৃষ্টি হয়, সেই জ্ঞানকে একসাথে করে একাডেমির মাধ্যমে দেশের মানুষের কাছে উপস্থাপন করা, নতুন স্কিল, জনশক্তি বাজারের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করা এবং নিজেরা গবেষণা করে এমন কিছু উদ্ভাবন করা যাতে করে মার্কেটের বিকাশ ত্বরান্বিত হয়। সেই উদ্দেশ্যেই একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন বলেন, পৃথিবীর অন্যান্য দেশে শেয়ারবাজারে যেসব সমস্যা শনাক্ত করেছে এবং সেই শনাক্তকৃত সমস্যা কিভাবে গুরুত দেওয়া হয়েছে তার অভিজ্ঞতার আলোকে নিজেদের শিক্ষিত করতে হবে। একইসাথে সকলে সম্মিলিতভাবে শেয়ারবাজাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
×