অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ আগের চেয়ে তুলা আমদানির ক্ষেত্রে বেশ কয়েটি জায়গায় চার্জ ক্ষেত্র বিশেষে ১০ গুণ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এটা ‘ইজ অব ডুয়িং বিজনেস’ সূচকে প্রভাব ফেলবে, তাই এসব ফি কমানোর আশ্বাস দিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মন্ত্রীর অফিসকক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারিখাত ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএম) প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আগে সোনালী আঁশ পাট রফতানি করে আমরা অনেক বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতাম। সেটা অনেক কমে এসেছে। এখন তৈরি পোশাক রফতানি করে রফতানি আয়ের প্রায় ৮০ ভাগ অর্জন হচ্ছে। পোশাক শিল্পের মূল কাঁচামাল হচ্ছে কাপড়। এ কাপড় আগে আমরা আমদানি করতাম। কিন্তু বর্তমানে টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি বৃদ্ধি পাওয়ায় কাপড় পুরোটায় দেশে উৎপাদন হচ্ছে।
তিনি বলেন, কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা আমাদের দেশে কাপড় তৈরির কাঁচামাল তুলা চাষ করি না। তাই তুল আমদানি করতে হয়। তুলা আমদানি করার সময় তুলার সাথে পোকামাকড় বা রোগজীবাণু আসছে কি না সেটা দেখতে হয় কৃষি মন্ত্রণালয়কে।
শীর্ষ সংবাদ: