ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

জুয়ার আস্তানা গুঁড়িয়ে দেয়ায় গুলিবর্ষণ, আহত তিন

প্রকাশিত: ০৫:৫১, ১৫ জুলাই ২০১৭

জুয়ার আস্তানা গুঁড়িয়ে দেয়ায় গুলিবর্ষণ, আহত তিন

স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার ॥ সদরের ইসলামপুর নতুন অফিস বাজার এলাকায় মদ ও জুয়ার দুটি আস্তানা গুঁড়িয়ে দেয়ার ঘটনায় চিহ্নিত মাদকসেবী ও জুয়াড়ীদের হামলা ও গুলিবর্ষণের ঘটনায় ৩ জন আহত হয়েছে। শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টায় এ ঘটনা ঘটে। আহতরা হচ্ছে স্থানীয় উত্তর নাপিতখালীর মনজুর আলমের পুত্র মোহাম্মদ মোস্তফা, কৈলাশেরঘোনার ছৈয়দ আলমের পুত্র আবদুশ শুক্কুর ও শাহ আলমের পুত্র জসিম উদ্দিন। তাদের মধ্যে একজনের কান ও অপরজনের হাত কেটে গেছে বলে জানা গেছে। আহতদের গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। আহতরা জানান, শিয়াপাড়ার স্থানীয় সন্ত্রাসী ইমাম শরীফ প্রকাশ টুয়াইয়া, জসিম উদ্দিন, পেঠান, এনাম, আবদুর রশিদ, ফারুক, মিনহাজ, হেলাল উদ্দিন, সাহাব উদ্দিনের নেতৃত্বে ঘটনাটি ঘটেছে। দীর্র্ঘদিন বাজারের উত্তরপার্শ্বে দুটি বাসা নির্মাণ করে সেখানে মদ ও জুয়ার আসর বসাত চিহ্নিত চক্র। শুক্রবার দুপুরে নতুন অফিস ও কৈলাশেরঘোনার অর্ধশতাধিক জনতা ওই আসর ভেঙ্গে দেয়। আস্তানা গুঁড়িয়ে দেয়ার পরপরই ক্ষুব্ধ জুয়াড়ীরা নতুন বাজারে গিয়ে হামলা ও প্রকাশ্যে গুলি বর্ষণ করে। ভোলায় সহকারী কর কমিশনারের আত্মহত্যা নিজস্ব সংবাদদাতা, ভোলা, ১৪ জুলাই ॥ গলায় ফাঁস দিয়ে সহকারী কর কমিশনার সাহিনুর রহমান জিমি আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে নিজ বাসায় তিনি আত্মহত্যা করেন। তবে আত্মহত্যার প্রকৃত কারণ জানা যায়নি। নিহত সাহিনুর খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার বাসিন্দা। স্থানীয়রা জানান, সহকারী কর কমিশনার সাহিনুর শহরের গাজীপুর রোডের সরকারী কোয়ার্টারে স্ত্রীসহ থাকতেন। বৃহস্পতিবার রাতে স্ত্রীর সঙ্গে তার ঝগড়া হয়। পরে তিনি এক রুমে তার স্ত্রীকে আটকে রেখে অন্য কক্ষে গলায় গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন। খবর পেয়ে থানা পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ভোলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেন। বাল্যবিয়ে বন্ধ সংবাদদাতা, কেন্দুয়া, নেত্রকোনা ॥ কেন্দুয়া উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের বাট্টা উত্তরপাড়া গ্রামে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন ও নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির তৎপরতায় অবশেষে একটি বাল্যবিয়ের আয়োজন বন্ধ হয়েছে। স্থানীয় সূত্র জানায়, ওই গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে শফিকুল ইসলামের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী ছিলিমপুর গ্রামের অপ্রাপ্তবয়স্ক এক মেয়ের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এরই প্রেক্ষিতে শুক্রবার ছিল বিয়ের প্রাথমিক আনুষ্ঠানিকতার দিন। এক পর্যায়ে উপজেলা নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি বিষয়টি উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করে। পরে দুপুরে কেন্দুয়া থানার এসআই আবুল খায়ের ছেলের বাড়িতে ছুটে গিয়ে বর পক্ষকে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে বুঝিয়ে বিয়ের আয়োজন বন্ধ করে দেন।
×