
বাংলাদেশের ফুটবল যেভাবে এখনও টিকে আছে, তার পেছনে মূল অবদান দেশের কিছু ক্লাবের। এই ক্লাবগুলো নিজেদের উদ্যোগে বা ব্যক্তিগত স্পন্সরদের সহায়তায় টিম গঠন থেকে শুরু করে প্লেয়ারদের বেতন, ট্রান্সপোর্ট ও অতিরিক্ত ব্যয়ের ব্যবস্থা করে চলেছে।
বাফুফে (বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন) থেকে সময়সূচি হঠাৎ পরিবর্তন হয়ে গেলে সেই বাড়তি চাপও বহন করে ক্লাবগুলো। তাই ফুটবলপ্রেমীরা এবং সংগঠকরা এই ক্লাবগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছেন।
বাফুফের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভবিষ্যতে স্পন্সর মানি সংগ্রহ করে জাতীয় ফুটবল লিগ পরিচালনার পাশাপাশি জেলা পর্যায়ের ক্লাবগুলোকেও আর্থিক সহায়তা দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। বিশেষ করে যেসব জেলা স্পন্সর তুলতে পারবে, তাদের আয়ের একটা অংশ সেখানকার ক্লাবগুলোকে বরাদ্দ দেয়া হবে।
তবে এই সুবিধা সবার জন্য সমান হবে না বলে জানিয়েছে ফেডারেশন। শুধুমাত্র যারা সফলভাবে আয়ে অবদান রাখতে পারবে, তারাই মূলত এই আর্থিক সহায়তা পাবে।
“এটা দুর্ভাগ্যজনক হলেও বাস্তবতা,”—বলে মন্তব্য করেছেন তাবিথ আউয়াল।
বাংলাদেশের পেশাদার ফুটবলের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে কীভাবে অর্থ সংগ্রহ করা যায় এবং ক্লাবগুলোকে আর্থিকভাবে কীভাবে সমর্থন দেয়া যায় তার উপর।
আঁখি