ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১

কেন আলাদা ইনফিনিক্স ল্যাপটপ

প্রকাশিত: ২৩:৪৩, ১ মার্চ ২০২৪

কেন আলাদা ইনফিনিক্স ল্যাপটপ

.

বর্তমান তরুণদের জীবন অনেকাংশেই যোগাযোগনির্ভর এবং এর প্রযুক্তিও নিয়ত পরিবর্তনশীল। ফলে তাদের ডিভাইসগুলোকে হতে হয় আপ-টু-ডেট। এমন প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ইনবুক সিরিজের নতুন ল্যাপটপ নিয়ে এসেছে তরুণদের প্রিয় প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স।

তবে নানা ধরনের নানা ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ এখন বাজারে আছে। তাই প্রশ্ন আসতেই পারে- এই ভিড়ে ইনফিনিক্স ল্যাপটপ কীভাবে আলাদা? ইনবুক সিরিজের এক্স২ এবং ওয়াই২ প্লাস মডেল দুটি ইতোমধ্যেই বাজারে সাড়া ফেলেছে। মূলত তিনটি ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্য এই সিরিজের ল্যাপটপগুলোকে অনন্য করে তুলেছে। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে আধুনিক জীবনের প্রয়োজন মেটাতে পারে এমন সব স্পেসিফিকেশন, রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি এবং বাজারমূল্য।

প্রথমত, নজরকাড়া মেটালিক ফিনিশে তৈরি এক্স২ এবং ওয়াই২ প্লাস মডেল দুটিতে আছে ১১ প্রজন্মের ইন্টেল কোর আই৫ প্রসেসর। ফলে স্বচ্ছন্দেই করা যাবে মাল্টিটাস্কিং, রয়েছে প্রি-ইনস্টলড উইন্ডোজ ১১ হোম অপারেটিং সিস্টেম। কুলিং সিস্টেম হিসেবে ইনবুক সিরিজের ল্যাপটপে আছে আইস স্টর্ম .০। এই কুলিং সিস্টেমেরে বিশেষত্ব হচ্ছে, এটি ডিভাইসের প্রসেসরকে দ্রুত ঠান্ডা করতে পারে। তাই আর পোর্টেবল কুলিং ফ্যানের ঝামেলা পোহাতে হয় না। ছাড়াও ইনফিনিক্স ল্যাপটপে আছে জিবি ্যাম এবং ৫১২ জিবি এনভিএমই এসএসডি। ফলে ব্যাটারি লাইফ উন্নত হওয়ার পাশাপাশি পারফর্ম্যান্স আরও ভালো পাওয়া যায়। এই সমন্বয়ের ফলে কোনো ঝামেলা ছাড়াই ব্যবহারকারীরা একইসঙ্গে বেশ কয়েকটি অ্যাপ্লিকেশন, ট্যাব প্রোগ্রাম ওপেন করে কাজ করতে পারবেন। একটানা দীর্ঘসময় ধরে কাজ করার নিশ্চয়তা দিতে ল্যাপটপগুলোতে আছে ৫০ ওয়াট-আওয়ার ব্যাটারি এবং ৪৫ ওয়াট সি-টাইপ চার্জার। যার ফলে ডিভাইসগুলো সহজে নিশ্চিন্তে বহনযোগ্য। ইনবুক সিরিজের দুটি ল্যাপটপেই আছে দারুণ, প্রাণবন্ত উজ্জ্বল ডিসপ্লে।

ইনবুক এক্স২ মডেলটিতে আছে চিকন বেজেলের ১৪ ইঞ্চি ফুল এইচডি আইপিএস ডিসপ্লে। ঘরে বাইরে কাজ করতে হয় এমন চাকরিজীবীদের জন্য দশমিক ২৪ কেজি ওজনের এই হালকা ল্যাপটপটি মানানসই হবে। আর ইনবুক ওয়াই২ প্লাস ল্যাপটপে আছে ১৫. ইঞ্চির এফএইচডি প্লাস ডিসপ্লে। বড় স্ক্রিনের এই মডেলটি শিক্ষার্থী নতুন করপোরেট এক্সিকিউটিভদের প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হবে। আইটি ডেস্ক

×