ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২

হাঁটার ১০টি বৈজ্ঞানিক উপকারিতা

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত: ০০:৫১, ১৩ জুলাই ২০২৫; আপডেট: ০০:৫২, ১৩ জুলাই ২০২৫

হাঁটার ১০টি বৈজ্ঞানিক উপকারিতা

ছবি: সংগৃহীত

ছোট-বড়, যেকোনো বয়স ও ফিটনেস লেভেলের মানুষের জন্যই হাঁটা নিরাপদ ও কার্যকর। এটি কিছু রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং আপনার আয়ু বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখে।

সবচেয়ে ভালো দিক হলো হাঁটার জন্য কোনো আলাদা খরচ নেই। শুধু একটি আরামদায়ক ও মজবুত ওয়াকিং জুতা পরে যেকোনো সময় বেরিয়ে পড়লেই হবে।

এখানে হাঁটার ১০টি উপকারিতা তুলে ধরা হলো-

হৃদযন্ত্রের উন্নতি: ৩০ মিনিট দ্রুত গমন রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে, যা হৃদপাম্প ও ধমনীকে সুগঠিত করে।

ক্যালরি পোড়ানো: নিয়মিত হাঁটা মেদ দাহ করে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি: হাঁটা রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে স্মৃতি ও মনোযোগকে তীক্ষ্ণ করে।

মনোসংযমে সহায়তা: হাঁটা করে স্ট্রেস-হরমোন কর্টিসল হ্রাস পায়, যা উদ্বেগ ও বিষণ্নতার উপশমে সাহায্য করে।

রক্তচিনি নিয়ন্ত্রণ: খাবারের পর হাঁটা রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে, যা ডায়াবেটিস ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।

হাড় ও যােগ: নিয়মিত হাঁটা হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়, জয়েন্টে তেলীয়তা বজায় রাখে।

পাচন অঙ্গের সহায়তা: খাবারের পর হাঁটা পাচনকে সহজ করে, অ্যাসিডিটি ও ফোলাভাব কমায়।

যয়েন্টের সুরক্ষা: হাঁটা হাঁটুর, হিপ ও টখনির যন্ত্রণা কমাতে, গবেষণামূলকভাবে কার্যকর।

ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি: হাঁটা রক্তপূরণ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে।

ঘুমের গুণগত মান বৃদ্ধি: শোয়ার আগে একটুখানি হাঁটা ঘুমের সাইকেল নিয়ন্ত্রণ করে, নিদ্রাহীনতা দূরায়। 

শহীদ

×