
ছবি: সংগৃহীত
ছোট-বড়, যেকোনো বয়স ও ফিটনেস লেভেলের মানুষের জন্যই হাঁটা নিরাপদ ও কার্যকর। এটি কিছু রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং আপনার আয়ু বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখে।
সবচেয়ে ভালো দিক হলো হাঁটার জন্য কোনো আলাদা খরচ নেই। শুধু একটি আরামদায়ক ও মজবুত ওয়াকিং জুতা পরে যেকোনো সময় বেরিয়ে পড়লেই হবে।
এখানে হাঁটার ১০টি উপকারিতা তুলে ধরা হলো-
হৃদযন্ত্রের উন্নতি: ৩০ মিনিট দ্রুত গমন রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে, যা হৃদপাম্প ও ধমনীকে সুগঠিত করে।
ক্যালরি পোড়ানো: নিয়মিত হাঁটা মেদ দাহ করে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি: হাঁটা রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে স্মৃতি ও মনোযোগকে তীক্ষ্ণ করে।
মনোসংযমে সহায়তা: হাঁটা করে স্ট্রেস-হরমোন কর্টিসল হ্রাস পায়, যা উদ্বেগ ও বিষণ্নতার উপশমে সাহায্য করে।
রক্তচিনি নিয়ন্ত্রণ: খাবারের পর হাঁটা রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে, যা ডায়াবেটিস ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
হাড় ও যােগ: নিয়মিত হাঁটা হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়, জয়েন্টে তেলীয়তা বজায় রাখে।
পাচন অঙ্গের সহায়তা: খাবারের পর হাঁটা পাচনকে সহজ করে, অ্যাসিডিটি ও ফোলাভাব কমায়।
যয়েন্টের সুরক্ষা: হাঁটা হাঁটুর, হিপ ও টখনির যন্ত্রণা কমাতে, গবেষণামূলকভাবে কার্যকর।
ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি: হাঁটা রক্তপূরণ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে।
ঘুমের গুণগত মান বৃদ্ধি: শোয়ার আগে একটুখানি হাঁটা ঘুমের সাইকেল নিয়ন্ত্রণ করে, নিদ্রাহীনতা দূরায়।
শহীদ