
ছবি: সংগৃহীত
দক্ষিণ কোরিয়া এখন একটি সংকটকালীন সময় পার করছে। ছয় ঘণ্টার জরুরি সামরিক আইন, অসংখ্য দিনের বিক্ষোভ, সিউলের এক আদালতে সহিংসতা এবং প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইয়োলের ইমপিচমেন্টের পর দেশ এখন নতুন নেতা নির্বাচনের দিকে এগুচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ইমপিচ হওয়া এই সাবেক প্রেসিডেন্ট গত সপ্তাহে তার পঞ্চম আদালত শুনানিতে অংশ নিয়েছেন। তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে বিদ্রোহ সংগঠনের নেতৃত্ব দেওয়া এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করার জন্য, যা তার ৩ ডিসেম্বর সামরিক আইন জারির ব্যর্থতার সঙ্গে সম্পর্কিত।
যদি দোষী সাব্যস্ত হন, ইউন সুক-ইয়োল জীবন কারাদণ্ড অথবা মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হতে পারেন।
রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে এবারের নির্বাচনে অংশগ্রহণ সর্বোচ্চ হারে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। সামরিক শাসনের সংক্ষিপ্ত সময়ের ঘটনা দেশের রাজনৈতিক বিভাজনকে আরও তীব্র করেছে। দেশজুড়ে এখনও সেই ঘটনাগুলোর প্রভাব অনুভূত হচ্ছে।
কিছু মানুষ এখনো ইউনের সিদ্ধান্তের পক্ষে রয়েছে, আবার অনেকেই তার সামরিক আইন জারির কঠোর সমালোচনা করছেন।
এই নির্বাচন দক্ষিণ কোরিয়ার জন্য গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের বড় এক পরীক্ষার মুহূর্ত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
ফরিদ