
ছবিঃ সংগৃহীত
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে পর্যটকদের উপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর দুই পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্রের সম্পর্ক আরও অবনতির দিকে যাচ্ছে। এতে আতঙ্ক এবং অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন নিয়ন্ত্রণ রেখার নিকটবর্তী আজাদ কাশ্মীরের চাকথি গ্রামের বাসিন্দারা। চলমান পরিস্থিতিতে থমকে গেছে ব্যবসা এবং মানুষের জীবনযাত্রা। এদিকে, দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে পাকিস্তান। সর্বশেষ, ফাতা দুই পরীক্ষার পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ বলেন, পাকিস্তান শান্তিপ্রিয় হলেও আত্মরক্ষা করতে জানে।
এরই মধ্যে বুধবার, ভারত সরকার সারা দেশে সিভিল ডিফেন্স মহড়ার নির্দেশ দিয়েছে। এতে থাকবে এয়ার রেইড সাইরেন, ব্ল্যাকআউট, ক্যামোফ্লেজ ট্রেনিং এবং জরুরি রিহার্সেল। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, মোদী প্রশাসন যুদ্ধের জন্য জনগণকেও প্রস্তুত করছে।
এদিকে, জাতিসংঘ, রাশিয়া, ইরান ও বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় শান্তির আহ্বান জানিয়েছে। জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, এখনই সর্বোচ্চ সংযম দেখানোর সময়। অন্যদিকে, বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, এই উত্তেজনা পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকে থামিয়ে দিতে পারে।
মারিয়া