* অনলাইন ক্লাসের এখন কোন বিকল্প নেই বটে। কারণ বাচ্চাদের স্কুল-কলেজ বন্ধ করোনার কারণে।
* কিন্তু ৩ ঘণ্টার বেশি বাচ্চাদের অনলাইন ক্লাস দেয়া যাবে না।
* কারণ বাচ্চাদের অবকাশ বলতে এখন তারা বেছে নিয়েছে মোবাইল ফোন ও টিভি।
* তার ওপরে যদি আবার অনলাইন ক্লাস চাপিয়ে দেয়া যায় তাহলে দেখা যাবে যে বাচ্চারা সারাদিন অনলাইনে আছে, যা কিনা তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি করতে পারে।
* সে সারাক্ষণ বসে বসে থাকাতে মুটিয়ে যেতে পারে, মুটিয়ে গেলে অনেক রোগ অল্প বয়সে দেখা যেতে পারে।
* সে মূল বই পড়া থেকে বিরত হতে পারে যা কিনা তার জ্ঞান অর্জনের অন্তরায় হতে পারে।
* সে স্ক্রিন এ্যাডিক্ট হয়ে যেতে পারে।
* স্ক্রিন এ্যাডিকশন অন্য ফৎঁম ধফফরপঃরড়হ-এর চেয়ে কোন অংশে কম বিধ্বংসী নয়,
* সে অমনোযোগী হয়ে উঠবে।
* ঘুম পাওয়া জাতীয় অভ্যাসগুলো পরিবর্তন হয়ে যাবে দেরিতে উঠবে, দেরিতে ঘুমাতে যাবে।
* খবঃযধৎমু বা নিস্ক্রিয়তা দেখা যাবে।
* বেশিক্ষণ মনোযোগ দিয়ে কোন কাজ বা পড়া করতে পারবে না।
* সে খিটখিটে ও বদমেজাজি হয়ে পড়বে।
* সামাজিকভাবে বিচ্যুত হয়ে পড়বে এবং মানসিকভাবে পঙ্গু হয়ে যাবে।
সুতরাং বাচ্চাকে ৩ ঘণ্টার বেশি নেটে থাকার সুযোগ দেয়া উচিত নয়।
ডাঃ এটিএম রফিক (উজ্জ্বল)
হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল
০১৭১৫২৮৫৫৫৯
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: