স্টাফ রিপোর্টার, বাগেরহাট ॥ বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রে বার্ষিক গবেষণা অগ্রগতি (২০১৯-২০) ও গবেষণা পরিকল্পনা প্রণয়ন (২০২০-২১) সংক্রান্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গবেষণা কেন্দ্রের সম্মেলন কক্ষে আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রে আয়োজনে, কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ মৎস্য অধিদফতরের খুলনা বিভাগীয় মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রনের উপ-পরিচালক মো: মজিনুর রহমান। গবেষণা ইন্সটিটিউটের প্রক্তন পরিচালক ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ। বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ এফ এম শফিকুজোহার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন, মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক ড. শেখ শফিকুর রহমান, খুলনা লোনা পানি মৎস্য গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নিলুফা বেগম।
কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন, বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের উপ-পরিচালক শামসুন নাহার, বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ড. খালেদ কনক, বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এইচ এম রাকিবুল ইসলাম প্রমুখ। কর্মশালায় বাগেরহাট, গোপালগঞ্জ, খুলনাজেলার মৎস্য কর্মকর্তা, ও খুলনা লোনা পানি মৎস্য গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্মকর্তাগন, চিংড়ি চাষী, চিংড়ি ব্যবসায়ী, সাংবাদিকসহ স্টেক হোল্ডাররা অংশগ্রহণ করেন।
বক্তারা বলেন, চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের গবেষণাকে শুধু চিংড়ির উপর সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। চিংড়ির পাশাপাশি অন্যান্য মাছের উপরও গবেষণা করতে হবে। এ গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে চিংড়ি মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি ও রোগ নির্ণয়ের উপর কাজ করছে। অনেক ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় ও নতুন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষে সফলতাও পেয়েছে গবেষণা কেন্দ্রটি। ভবিষ্যতে এর ধারাবাহিকতা রক্ষার আহ্বান জানান বক্তারা।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: