ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

পটিয়ায় ইউএনওসহ ৫৫ জনের রিপোর্টের হদিস নেই

প্রকাশিত: ০০:৪১, ২৩ জুন ২০২০

পটিয়ায় ইউএনওসহ ৫৫ জনের রিপোর্টের হদিস নেই

নিজস্ব সংবাদদাতা, পটিয়া, ২২ জুন ॥ চট্টগ্রামের পটিয়াতে দিন দিন বাড়ছে করোনা রোগী। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পটিয়া উপজেলাকে রেড জোন ঘোষণা করেছে। পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা জাহান উপমাসহ উপজেলার ৫৫ জনের রিপোর্ট ১৫ দিনেও কোন হদিস নেই। গত ৮ জুন পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনার নমুনা পরীক্ষা দিয়েছেন ইউএনও উপমাসহ ৫৫ জন। কিন্তু ওই নমুনা পরীক্ষার রিপোর্টের কোন হদিস মিলছে না। ফলে অনেকে ভাইরাস নিয়ে উপজেলা ছাড়াও জেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ৫৫ জনের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট না আসায় জনসাধারণের মধ্যে নতুন করে দেখা দিয়েছে আতঙ্ক। সোমবার বিকেল পর্যন্ত ইউএনও’র নমুনার রিপোর্ট এসে পৌঁছেনি। সর্বশেষ গত ১৭ জুন পটিয়া থেকে ২০ জন নমুনা পরীক্ষা দেন। তার মধ্যে ৬ জনের রিপোর্ট প্রজেটিভ। চট্টগ্রাম জেলার মধ্যে পটিয়া দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২৫৪ জন। সুস্থ হয়েছেন ১৭১ জন এবং মারা গেছেন ৫ জন। জানা গেছে, চট্টগ্রাম জেলার মধ্যে পটিয়া উপজেলাকে রেড জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। প্রতিদিনেই একাধিক করোনা রোগী শনাক্ত হচ্ছে। নমুনা পরীক্ষা দেয়ার পর ইউএনও উপমা কিছুদিন কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন। রিপোর্ট হাতে না পেলেও তিনি বর্তমানে এলাকায় পুনরায় কাজ শুরু করেছেন। পটিয়া থানা পুলিশ, হাসপাতালের ডাক্তার, ইউএনও’র গাড়িচালক, ইউএনও’র নৈশপ্রহরী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন সেন্টারে ১৯ রোগীর চিকিৎসা চলছে। এর মধ্যে ৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। বরিশালে লাখ টাকার স্যানিটাইজার জব্দ স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল ॥ এসিআই’কে এজিআই, ওরিয়ন’কে ওরিওনা, হেক্সিসল’কে হেক্সিসলি, হেক্সিওল কিংবা হেক্সাসল, স্যাভলন’কে স্যাবরন কিংবা স্যাভলন ইত্যাদি। এমন বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির নাম বিকৃত করে নামকরণ করে নগরীতে অবাধে নকল হেক্সিসল ও স্যানিটাইজার বিক্রি হচ্ছে। এমন খবরের ভিত্তিতে সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসন ও ওষুধ প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে অভিযান পরিচালনা করা হয়। নগরীর গির্জা মহল্লা এলাকা থেকে অভিযানে দেশের নামী-দামী কোম্পানির নকল স্যানিটাইজার বিক্রি করার সময় তা জব্দসহ নয়জনকে আটক করা হয়েছে।
×