ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

ষড়যন্ত্র ও অপশক্তিকে রুখে অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার প্রত্যয়

প্রকাশিত: ০৫:৫০, ১৮ এপ্রিল ২০১৬

ষড়যন্ত্র ও অপশক্তিকে রুখে অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার প্রত্যয়

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ ঐক্যবদ্ধভাবে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে রুখে দিয়ে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণের দৃঢ় অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে রবিবার রাজধানীসহ সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যে পালিত হয়েছে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। দেশের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণ ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠের ৪৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে ঐতিহাসিক এ দিনটি স্মরণে রাজধানী ঢাকার পাশাপাশি স্মৃতিবিজড়িত মেহেরপুরের মুজিবনগরের বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননেও জাতীয়ভাবে পালিত হয় নানা কর্মসূচী। দিবসটি পালনে ধানম-ির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের জনতার ঢল নামে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পরে দলীয় প্রধান হিসেবে কেন্দ্রীয় সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময়ে আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, এ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, সতীশ চন্দ্র রায়, ডাঃ দীপু মনি, জাহাঙ্গীর কবির নানক, ড. আবদুর রাজ্জাক, এ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, ড. হাছান মাহমুদ, দেওয়ান শফিউল আরেফিন টুটুল, অসীম কুমার উকিল, প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, এস এম কামাল হোসেন, এনামুল হক শামিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, যেসব দেশ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল তারাই এ দেশের অগ্রযাত্রাকে মেনে নিতে পারছে না। আর যারা মানবাধিকারের লঙ্ঘনের কথা বলে তাদের দেশেই সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়। বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রিপোর্টের সমালোচনা করে তোফায়েল আহমেদ বলেন, দেশ ও দেশের বাইরে এখনও বাংলাদেশবিরোধী চক্রান্ত চলছে। ২০১৪-১৫ সালে লাগাতার নাশকতা করে যারা মানুষ হত্যা করে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রিপোর্টে তাদের কথা উল্লেখ নেই। তিনি বলেন, পঁচাত্তরের পর বিএনপি-জামায়াত জোট স্বাধীনতার মূল্যবোধকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে স্বাধীনতার চেতনাকে মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছে বার বার। কিন্তু সে চেষ্টা সফল হয়নি। স্বাধীনতার চেতনা ধ্বংসের সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণ ত্যাগ করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ সারিবদ্ধভাবে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তর ও দক্ষিণের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দ। এছাড়া বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়- ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা আওয়ামী লীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মৎস্যজীবী লীগ, যুব শ্রমিক লীগ, হকার্স লীগ, তাঁতী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা জনতা লীগ, বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ, ওলামা লীগ, জাতীয় বিদ্যুত শ্রমিক লীগ, বাস্তুহারা লীগ, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদ, মুক্তিযোদ্ধা ঐক্যজোট, রিক্সা-ভ্যান শ্রমিক লীগ, নির্মাণ শ্রমিক লীগসহ অসংখ্য দল ও সংগঠন এবং সর্বস্তরের মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। ধানম-ি ৩২ নম্বরে সকাল থেকেই বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে উপস্থিত হাজার হাজার নারী-পুরুষের কণ্ঠে উচ্চারিত হতে থাকে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’, ‘জামায়াত শিবির রাজাকার এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়’, ‘মুজিবের বাংলায় খুনীদের ঠাঁই নাই’, সেøাগান। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সকাল সাড়ে ৭টায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ বনানী কবরস্থানে শহীদ জাতীয় তিন নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামকে, তাজউদ্দীন আহমদ ও ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীর কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। একই সময়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা রাজশাহীতে আরেক শহীদ জাতীয় নেতা এএইচএম কামরুজ্জামানের কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। এর আগে ভোর সাড়ে ৬টায় রাজধানীর ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবন এবং কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারাদেশের দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের কর্মসূচী শুরু হয়। এদিকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় নেতারা মুজিবনগর আম্রকাননে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন। এ সময় তাদের গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এরপর শেখ হাসিনা মঞ্চে আলোচনা সভায় কেন্দ্রীয় নেতারা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের আহ্বান জানান। খালেদা জিয়া পাকিস্তানের এজেন্ট- ওমর ফারুক ॥ ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে রবিবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যুবলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সংগঠনটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া বাংলাদেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন না এবং তিনি যে পাকিস্তানের এজেন্ট এই সত্যটি তিনি নিজেই বার বার প্রমাণ করেছেন। পহেলা বৈশাখে জাতীয় সঙ্গীতের অবমাননা করে তিনি তা আবারও প্রমাণ করলেন। এবার তার হাতে (খালেদা জিয়া) আক্রান্ত হলো আমাদের প্রাণের চেয়েও প্রিয় জাতীয় সঙ্গীত। তিনি আরও বলেন, জাতীয় সঙ্গীতের প্রতি সম্মান জানিয়ে সবাই দাঁড়িয়ে যায়। কিন্তু পহেলা বৈশাখে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে জাসাস আয়োজিত অনুষ্ঠানে ঘটল আরেকটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। সেদিন তার দলের নেতাকর্মীরা এবং খালেদা জিয়া নিজে জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন বসে বসে। এর মাধ্যমে আরও একটি রাষ্ট্রদ্রোহের কাজ করলেন তিনি। এর আগে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাতিলের দাবি করে খালেদা জিয়া আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব এবং মুক্তিযুদ্ধকে অপমাণিত করেছিলেন। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলে খালেদা জিয়া প্রকারান্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। আসলে বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর চক্রান্তকারীদের মূল নেতা হলেন খালেদা জিয়া। তাকে পাকিস্তানে ফেরত পাঠাতে হবে। নইলে এদেশের মানুষের মুক্তি ও শান্তি আসবে না। আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মোঃ হারুনুর রশীদ, কেন্দ্রীয় নেতা মজিবুর রহমান চৌধুরী, মাহবুবুর রহমান হিরন, আবদুস সাত্তার মাসুদ, আনোয়ার হোসেন, নাসরিন জাহান শেফালী প্রমুখ। এদিকে, মুজিবনগরে যা ঘটেছে তার সবকিছুই বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে, তাঁর অনুপস্থিতেই তাঁকে রাষ্ট্রপতি করা হয়েছে, ৭ মার্চের ঘোষণাকে অন্যতম স্তম্ভ করা হয়েছে, বৈদ্যনাথতলার নাম পরিবর্তন করা হয়েছেÑ এতেই স্পষ্ট হয় স্বাধীনতাযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবদান কতটা আকাশচুম্বী। মুজিবনগর সরকার গঠনের সময় বঙ্গবন্ধু দৈহিকভাবে উপস্থিত না থাকলেও তিনি ছিলেন প্রত্যেকের বুকে, তাঁর নামের ওপর ভিত্তি করেই একটি সরকার গঠিত হয়। যারা বঙ্গবন্ধুকে ভালবাসতেন তাঁরাই সেই সরকারের মন্ত্রী হয়েছিলেন। জাতীয় চার নেতা অত্যন্ত সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নিদের্শনার বাস্তবায়ন ও প্রয়োগ ঘটিয়েছিলেন। রবিবার বিকেলে রাজধানীর ধানম-ির বিলিয়া অডিটরিয়ামে বিবি ফাউন্ডেশন আয়োজিত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই মুজিবনগর সরকারের সকল সদস্য ও শহীদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল মুজিবনগর দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে সবাইকে তা অনুধাবন করার আহ্বান জানান। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সবাইকে মুজিবনগর দিবসের তাৎপর্য অনুভব করতে হবে। অনুধাবন করতে হবে। বর্তমান ছাত্র রাজনীতি সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, আজকের ছাত্রদের আহ্বান করব যে যায়গায় এসে আমরা থমকে গেছি বা হারিয়ে গেছি সেই রাজনৈতিক স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতে হবে। তিনি আরও বলেন, দেশে ষড়যন্ত্র থেমে নেই। বঙ্গবন্ধুকন্যা সমস্ত বাঙালীর হৃদয় কেড়ে নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী যখন নানা ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর ন্যায় অবতীর্ণ হচ্ছেন তখনই নানামুখী ষড়যন্ত্র। তাকে বহুবার হত্যার চেষ্টা হয়েছে, স্বয়ং আল্লাহ্ই তাকে রক্ষা করছেন। মন্ত্রী আরও বলেন, দেশে আইএস বলে কিছু নেই, এখানে মেইড কিছু সন্ত্রাস আছে। মূলত তারাই এই অপরাধী যারা জামায়াত-বিএনপি ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের পার্লামেন্টারি বোর্ডের সদস্য মোঃ রশিদুল আলম বলেন, মুজিবনগর সরকার গঠনের সময় বঙ্গবন্ধু দৈহিকভাবে উপস্থিত না থাকলেও তিনি ছিলেন প্রত্যেকের বুকে। বঙ্গবন্ধুর নামের ওপর একটি সরকার গঠিত হয়, যাঁরা বঙ্গবন্ধুকে ভালবসতেন তাঁরাই সেই সরকারের মন্ত্রী হয়েছিলেন। মুজিবনগরের ইতিহাস যেন ঘরে ঘরে পৌঁছে যায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডঃ মোহাম্মদ আকতারুজ্জামান বলেন, মুজিবনগর বললে দিবসটা ভিন্ন দিকে যায়, এটি মুজিবনগর সরকার দিবস। বাঙালী জাতির প্রায়োগিক ও কার্যকরী কাজগুলো হয়েছিল মুজিবনগর সরকারের মাধ্যমেই। গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি জাতীয় চার নেতাকে, যাঁরা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনা বাস্তবায়ন ও প্রয়োগ করেছেন। তিনি আরও বলেন, ১৭ এপ্রিল ও আজকের সরকার একসূত্রে গ্রথিত, যার একটি থেকে আরেকটি বিচ্ছিন্ন নয়। মুজিবনগর সরকারকে যদি বিতর্কিত করা যায়, তাহলে সব সরকারই বিতর্কিত হয়ে যায়, লন্ডন থেকেই তার ষড়যন্ত্র হয়েছিল কিন্তু তা সফল হয়নি। বিএনপির উদ্দেশে রাজনৈতিক বিশ্লেষক সুভাষ সিংহ রায় বলেন, বাংলাদেশের প্রথম সরকার তথা মুজিবনগর সরকারকে যারা মানে না তারা কী করে মুক্তিযুদ্ধের সরকার হয়? ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে কেউ পরাজিত করতে পারে না। ইতিহাসের বিকৃতি রোধেও আওয়ামী লীগকে এগিয়ে আসতে হবে। আলোচনা সভায় বিবি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বাহাদুর বেপারীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন যুব মহিলা লীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট নাজমা আক্তার ও ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
×