
ছবি: জনকণ্ঠ
ফেনীর মুহুরী কহুয়া সিলোনিয়া নদীর ৩৬ টি ভাংগন দিয়ে প্রবাহিত পানির স্রোতে ফেনীর ৬ টি উপ জেলার ১২১ টি গ্রাম প্লাবিত হযেছে। ভোগান্তির শিকার হয়েছে লক্ষাধিক মানুষ। ভেসে গছে পুকুরের মাছ ক্ষেতের ফসল খামারের মুরগী ঘরে পনি ঢুকে ভিজে গেছে ঘরের থাকা যাবতীয় মালা মাল। যারা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ী ফিরেছেন তাদের থাকার উপযোগী কোন ব্যবস্থা নেই। ভিজে ভেসে গিয়ে সব শেষ হয়ে গেছে। নুতন করে বাঁচার জন্য সংগ্রাম শুরু করতে কপালে চিন্তার ভাজ পড়েছে।
জেলায় ৮৩ টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সব আশ্রয় কেন্দ্র ১১শ ৫০ টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে বলে জেলা প্রসাশন জানিয়েছে। জেলা প্রসাশন থেকে ফুলগাজী পরশুরাম সোনাগাজী ছাগলনাইয়া ফেনী সদর ও দাগনভুইয়ার ত্রান কাজের জন্য নগদ ২৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা , ১৬০ মে:টন চাউল ২২শ পেকেট উপ বরাদ্ধ দেয়া হয়েছে।
যে সব এলাকায়র পানি নামতে শুরু করেছে সে সব এলাকার রাস্তা সহ বিভিন্ন ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন ভেসে উঠতে শুরু করেছে। অনেক রাস্তা যারবাহন চলালের অনউপোযোগী হয়ে গেছে।আকস্মিক ভাঙনস্থলের সংখ্যা বেড়ে যাওযা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আক্তার হোসেন মজুমদার বলেন, আগে শুধু ভাঙন এলাকার নাম অনুযায়ী ভাঙন স্থলের সংখ্যা জানতে পেরেছি।
শুক্রবার থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা সরেজমিন ঘুরে ভাঙনের চূড়ান্ত পরিসংখ্যান দিয়েছেন। সেজন্য চারদিন ধরে ২০টি ভাঙনের তথ্য থাকলেও এখন বেড়েছে।তিনি বলেন, যেসব ভাঙনস্থল নদীর সঙ্গে মিশে গেছে সেগুলোতে এখনো লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে। পানি নেমে যাওয়ার পর বাঁধের ভাঙন অংশের মেরামত কাজ শুরু হবে।
শহীদ