https://bpti.uhamka.ac.id/sluar/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/dana/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/luar/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/pulsa/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apj/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apr/https://m2reg.ulm.ac.id/pulsa/https://m2reg.ulm.ac.id/luar/https://m2reg.ulm.ac.id/toto/https://m2reg.ulm.ac.id/gacor/https://es.uinsgd.ac.id/vendor/https://febi.uinsgd.ac.id/official/gacor/https://bki.uinsgd.ac.id/resmi/https://bki.uinsgd.ac.id/situstoto/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/gacor/https://bki.uinsgd.ac.id/luar/https://sso.umk.ac.id/public/mail/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://inspektorat.banjarkab.go.id/category/pulsa/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/qris/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/gacor/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/dana/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/ks/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/berita/gm/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/luar/https://organik.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/luar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/toto-slot/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/config/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/jpg/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/tmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/kmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/amp/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/restore/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vendor/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/file/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vps-root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/files/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/json/https://dema.iainptk.ac.id/scholar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/data/https://dema.iainptk.ac.id/assets/https://dema.iainptk.ac.id/root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/assets/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://152.42.212.40/https://websitenuri77.blog.fc2.com/
দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha

ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১০ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১

Google ads
Google ads
waltonbd
waltonbd
Sopno
Sopno
৪২০ টাকা মূল্যের ওমানি মুদ্রা লাখে বিক্রি, ৪ প্রতারক গ্রেপ্তার 

৪২০ টাকা মূল্যের ওমানি মুদ্রা লাখে বিক্রি, ৪ প্রতারক গ্রেপ্তার 

ছাত্র ও চালক সেজে ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন  গত ৫ তারিখ দুপুর বেলা। ব্যাংকে টাকা জমা দিতে যাচ্ছিলেন দেলোয়ার হোসেন। ওয়ারীর আরকে মিশন রোডের আনসার ক্যাম্পের সামনে পৌঁছাতেই পাশে সিএনজি নিয়ে দাঁড়ায় এক চালক এবং দেলোয়ার হোসেনকে ওমানের একটি মুদ্রা দেখিয়ে বলে, তাকে এক বিদেশি যাত্রী টাকাগুলো দিয়েছেন। দেলোয়ার সরল বিশ্বাসে ওমানের মুদ্রা হাতে নিয়ে দেখছিলেন। এসময় চক্রের আরেকজন পাশ থেকে সিএনজি চালকের কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা দিয়ে ২টি নোট কিনে ব্যাংক যায়। ব্যাংক থেকে এসে চালক ও দেলোয়ারকে জানায়, তিনি একেকটি নোট ২৬ হাজার টাকা করে ভাঙ্গিয়েছেন। এসময় দেলোয়ারকে প্রস্তাব দিলে তিনিও লোভে পড়ে সঙ্গে থাকা ১ লাখ ১৮ হাজার টাকা দিয়ে কয়েকটি ওমানের নোট কিনে নেন। এরপর তিনি ব্যাংকে নিয়ে ভাঙ্গাতে গেলে  জানতে পারেন, ওই মুদ্রার বাংলাদেশি মূল্য মাত্র ৩০ টাকা। 

SomajVabna
উঠে যাচ্ছে পিচ ঢালাই

উঠে যাচ্ছে পিচ ঢালাই

যশোর সদর উপজেলার লেবুতলা ইউনিয়নের কোদালিয়া-তেজরোল রাস্তার উন্নয়ন কাজ শেষ হওয়ার পর ১০ দিন না পেরোতেই পিচ উঠে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে নিম্নমানের কাজের অভিযোগ তুলে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। তবে ঠিকাদারের দাবি, নির্মাণ কাজে কোনো নিম্নমানের কোনো সামগ্রী ব্যবহার করা হয়নি। গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-৩ (আইআরআইডিপি) এর আওতায় কোদালিয়া বাজারের হারুনের দোকান থেকে তেজরোলের ইউনুসের বাড়ি পর্যন্ত ১ কিলোমিটার ২৪০ মিটার রাস্তায় পিচ ঢালাই করা হয়েছে। ১ কোটি ২৪ লাখ টাকার দরপত্রে কাজটি পেয়েছিলেন যশোর শহরের বারান্দীপাড়ার ঠিকাদার নুর ইসলাম। পরবর্তীতে তার থেকে কাজটি কিনে নেন সদর উপজেলার পুরাতন খাজুরা এলাকার প্রয়াত ঠিকাদার আব্দুর সাত্তারের ছেলে মেহেদী হাসান রামুন। তিনিই সম্প্রতি ১০ ফিট প্রস্থের ওই রাস্তার উন্নয়ন কাজ শেষ করেছেন। সরেজমিনে দেখা গেছে, রাস্তার বিভিন্ন স্থানের পিচ ঢালাই উঠে গেছে।

IFIC
IFIC
‘অঞ্জন দত্ত মেট্রোপলিস ভলিউম-২.০’ আজ

‘অঞ্জন দত্ত মেট্রোপলিস ভলিউম-২.০’ আজ

আশির দশকের শুরুর দিকে বিনোদন জগতে আত্মপ্রকাশ করেন ভারতীয় শিল্পী অঞ্জন দত্ত। অনেক সিনেমায় তিনি অভিনয় করেছেন। নির্মাতা হিসেবেও মুগ্ধ করেছেন দর্শককে। আর সংগীতশিল্পী হিসেবেও তিনি এপার-ওপার দুই বাংলায় সমান জনপ্রিয়।  ‘অঞ্জন দত্ত মেট্রোপলিস ভলিউম-২.০’ নামে একটি কনসার্ট হবে ঢাকার এরিনা, পূর্বাচল, ৩০০ ফিট এক্সপ্রেসওয়েতে আজ শনিবার সন্ধ্যায়। এতে অঞ্জন দত্তের সঙ্গে আরও গান গাইবে ব্যান্ড কাকতাল ও আহমেদ হাসান সানি। এ কনসার্টের আয়োজন করেছে অ্যাসেন, জিকুনিয়ামি এবং আর্কলাইট ইভেন্টস। এর পৃষ্ঠপোষকতায় টাইটেল স্পন্সর হিসেবে রয়েছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক। ইয়ুথ এঙ্গেজমেন্ট ও আউটরিচ পার্টনার হিসেবে কনসার্টের সঙ্গে আছে জুনিয়র চেম্বারস ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ। এর রেগুলার ও ভিআইপি টিকিট সরবরাহ করছে গেট সেট রক। এ বিষয়ে অ্যাসেনের ফাউন্ডার ও সিইও আনন্দ চৌধুরী বলেন, দর্শকদের জন্য স্মরণীয় একটি সন্ধ্যা উপহার দিতে এ কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছে। আশা করছি চমৎকার একটি অনুষ্ঠান উপভোগ করবেন ঢাকার শ্রোতা।

জোট বাঁধছে ইরান-উ. কোরিয়া

জোট বাঁধছে ইরান-উ. কোরিয়া

চীন ও রাশিয়ার মতো পরাশক্তির বাইরে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে পরমাণু শক্তিধর দেশ উত্তর কোরিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের সম্ভাব্য পরমাণু শক্তিধর দেশ ইরান। চলমান ভূরাজনৈতিক পরিস্তিতিতে তেহরান ও পিয়ংইয়ং উভয়ই যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী নীতি নিয়ে চলছে। এমন পরিস্থিতিতে দুই দেশের জোট নিয়ে বেশ শঙ্কিত ন্যাটো। শুধু তাই নয় এ দুই দেশের পরমাণু কৌশল নিয়েও বিস্তর আলোচনা চলছে পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে। খবর ডয়েচে ভেলের। খবর ইরনার। বিশ্ব রাজনীতিতে মার্কিন প্রভাব মোকাবিলায় নিজেদের মধ্যে পরমাণু ও ড্রোনবিষয়ক তথ্য বিনিময় করতে পারে ইরান ও উত্তর কোরিয়া। পাশাপাশি বিশ্ব রাজনীতিতে নিজেকে প্রাসঙ্গিক করে তুলতে রাশিয়া ও চীনের বাইরে নতুন মিত্র খুঁজছে উত্তর কোরিয়া। ফলে মধ্যপ্রাচ্যের প্রবল মার্কিনবিরোধী দেশ ইরানের ওপর আস্থা রাখতে চাইছেন কিম জং উন। সিওলে ইউনিভার্সিটি অব নর্থ কোরিয়া স্টাডিসের অধ্যাপক কিম সুং কিয়ুং জানান, উত্তর কোরিয়া মনে করছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতা ও ইরানের পাশে দাঁড়ানোর একটা ভালো সুযোগ তাদের সামনে এসেছে। পাশাপাশি তেহরানের কাছে অস্ত্র ও সামরিক প্রযুক্তি বিক্রি করার একটা সুযোগও পাওয়া গেছে বলে মনে করছে পিয়ংইয়ং। দুই দেশের ওপরই পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, যার মধ্যেই কিছুটা আর্থিক সুবিধা পেতে চাইছে উত্তর কোরিয়া।  গত এপ্রিলে ইরানে একটি উচ্চ পর্যায়ের বাণিজ্য ও আর্থিক প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছিল উত্তর কোরিয়া। এর আগে ২০১৯ সালে একই ধরনের প্রতিনিধি দল পাঠায় পিয়ংইয়ং। এসব সফরে দুই দেশের মধ্যে কোনো সমঝোতা হয়েছে কিনা, তা নিয়ে দুই দেশই মুখ বন্ধ রেখেছে। তবে সামরিক প্রযুক্তি, পরমাণু অস্ত্র ও ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে কথা হয়েছে বলে জল্পনা চলছে। ট্রয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিওল ক্যাম্পাসের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক ড্যানিয়েল পিংকস্টন জানান, তেহরান ও পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক আছে। এদের মধ্যে একটি ধর্মতান্ত্রিক ইসলামিক দেশ এবং অপরটি এক নেতা-ভিত্তিক কমিউনিস্ট দেশ হলেও দুই জায়গাতেই কর্তৃত্ববাদী শাসন রয়েছে। দুই দেশই যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী। 

ফের টানা পতনে শেয়ারবাজার

ফের টানা পতনে শেয়ারবাজার

টানা পতন থেকে বেরিয়ে আসার আভাস দিয়ে দেশের শেয়ারবাজারে আবার টানা দরপতন শুরু হয়েছে। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দরপতনের মাধ্যমে টানা তিন কার্যদিবস দরপতন হলো। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি কমেছে সবকটি মূল্যসূচক। বেড়েছে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ। এ টানা দরপতনের আগে শেয়ারবাজারে টানা চার কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দেখা মিলে। ফলে শেয়ারবাজার পতনের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসছে এমন ধারণা করতে থাকেন বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু বিনিয়োগকারীদের হতাশ করে ফের টানা দরপতন শুরু হয়েছে।