ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২

এবার আদালতে কান্নায় ভেঙে পড়লেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী পলক!

প্রকাশিত: ১২:১০, ৯ জুলাই ২০২৫; আপডেট: ১২:১১, ৯ জুলাই ২০২৫

এবার আদালতে কান্নায় ভেঙে পড়লেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী পলক!

ছবি: সংগৃহীত

You said:

বাংলায় নিউজ আকারে সাজিয়ে দাও: Cardiologist shares early signs of heart attack most people ignore until it’s too late: ‘You may feel dizzy…’ By Akanksha Agnihotri Published on: Jul 08, 2025 09:01 PM IST Cardiologist shares 7 early heart attack signs you should never ignore from chest pain to fatigue. These symptoms could save your life if spotted early. When we think of a heart attack, we often picture sudden chest pain and collapse. But in reality, the symptoms can be subtle and easily overlooked. Dr Monisola Adanijo, cardiologist, shared in her July 8 Instagram post 7 key warning signs that could help you spot trouble early and possibly save a life. Check out key warning signs of heart attack that should not be ignored. (Freepik) Check out key warning signs of heart attack that should not be ignored. (Freepik) "Being able to recognise the early signs of a heart attack can save your life or someone else's," wrote Dr Monisola in the caption of her post. Let's take a look at what she had to say. (Also read: Cardiologist says this desi diet can help Indians prevent heart attacks early: 'No bland oats, no boring salads' ) More Stories An engineer reveals: One simple trick to get internet without a subscription A new approach to reducing sugar Is it legal? How to get Internet without paying a subscription? A smart start in a competitive market Casting directors would discourage Rajkummar Rao from auditioning for lead roles, recalls actor: 'Teen scene hain toh' The Killer New Toyota RAV4 Is Utter Perfection (Take A Look) Remember Him Wait Till You See Him Now 40+ Famous Couples When They First Met VS. How They Look Today 1. Chest pain or discomfort This is the most common and well-known symptom. Dr. Monisola explains that chest pain may feel like pressure, squeezing, fullness, or a burning sensation. It usually occurs in the centre or left side of the chest. The pain can also radiate to one or both arms, your back, neck, jaw, or the upper part of your stomach. 2. Shortness of breath This may occur along with chest discomfort or even without it. You might suddenly find yourself struggling to breathe, even while at rest or during mild activity. 3. Sweating Breaking out into a cold sweat without exertion could signal a cardiac event. 4. Nausea or vomiting Some people, especially women, may feel nauseous or vomit during a heart attack. This symptom is often mistaken for indigestion or food poisoning. 5. Dizziness or light-headedness "You may feel dizzy, faint, or unsteady on your feet," Dr. Monisola noted. This can happen when your heart isn't pumping blood effectively, leading to reduced blood flow to the brain. 6. Unusual fatigue Feeling unusually tired for no clear reason, even after rest, can be a red flag, especially if it's sudden or extreme. 7. Pain in other areas Besides chest discomfort, pain may also occur in your shoulders, arms, jaw, neck, or back, signs that are often overlooked, particularly in women. Dr. Monisola concluded by urging people to take these symptoms seriously, "These are very important signs of a heart attack, and you should never ignore them. Acting early can save lives." Note to readers: This article is for informational purposes only and not a substitute for professional medical advice. Always seek the advice of your doctor with any questions about a medical condition.

 

ChatGPT said:

হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ অনেকেই অবহেলা করেন: আগাম সতর্কতা দিলেন কার্ডিওলজিস্ট ডা. মনিসোলা
📅 প্রকাশিত: ৮ জুলাই, ২০২৫ | 🕘 রাত ৯টা

হার্ট অ্যাটাক বলতেই আমরা সাধারণত হঠাৎ বুকে ব্যথা ও মাটিতে লুটিয়ে পড়ার ছবি কল্পনা করি। কিন্তু বাস্তবে, এর অনেক উপসর্গ বেশ সূক্ষ্ম এবং সহজেই উপেক্ষিত হয়। সম্প্রতি, কার্ডিওলজিস্ট ডা. মনিসোলা আদানিজো ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে হার্ট অ্যাটাকের ৭টি আগাম লক্ষণের কথা শেয়ার করেছেন, যেগুলি অবহেলা করলে বিপদ বাড়তে পারে।

✅ হার্ট অ্যাটাকের আগাম ৭টি লক্ষণ, যা কখনোই উপেক্ষা করা উচিত নয়:

১. বুকে ব্যথা বা অস্বস্তি

সবচেয়ে সাধারণ এবং পরিচিত উপসর্গ। এটি চাপ, চেপে ধরা, পূর্ণতা বা জ্বালাপোড়া অনুভবের মতো হতে পারে। সাধারণত বুকে, বিশেষ করে মাঝখান বা বাম পাশে হয়। ব্যথা ছড়িয়ে পড়তে পারে বাহু, পিঠ, ঘাড়, চোয়াল বা পেটের উপরের অংশেও।

২. শ্বাসকষ্ট

বুকে ব্যথার সাথে বা আলাদাভাবেও হতে পারে। এমনকি বিশ্রামের সময় বা সামান্য কাজ করার সময়ও শ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে।

৩. অস্বাভাবিক ঘাম হওয়া

কোনও পরিশ্রম ছাড়াই হঠাৎ ঠান্ডা ঘাম হওয়া একটি গুরুতর সংকেত হতে পারে।

৪. বমি বা বমি বমি ভাব

বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে, বমি বা বমি বমি ভাব হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে। এটি অনেক সময় হজমের সমস্যা বলে মনে হয়।

৫. মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান ভাব

ডা. মনিসোলা জানান, "আপনি মাথা ঘোরা, দুর্বল বা ভারসাম্যহীন অনুভব করতে পারেন।" এটি হার্ট থেকে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো না হওয়ার ফলে ঘটে।

৬. অস্বাভাবিক ক্লান্তি

অকারণে হঠাৎ বা চরম ক্লান্তি বোধ করা, বিশ্রাম নেওয়ার পরেও ক্লান্তিভাব না কাটানো—সবই হতে পারে আগাম সতর্ক সংকেত।

৭. বুক ছাড়াও অন্য জায়গায় ব্যথা

বুকে না হলেও কাঁধ, বাহু, চোয়াল, ঘাড় বা পিঠে ব্যথা হলে সেটিও হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ হতে পারে। বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণগুলো বেশি দেখা যায়।


ডা. মনিসোলা তাঁর পোস্টে বলেন, "এই উপসর্গগুলো গুরুত্ব সহকারে নেওয়া উচিত। সময়মতো পদক্ষেপ নিলে জীবন বাঁচানো সম্ভব।"

📌 দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদন শুধুমাত্র তথ্যের জন্য দেওয়া হয়েছে। কোনও শারীরিক সমস্যা বা সন্দেহ হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


আপনার কিংবা আপনার প্রিয়জনের জীবন বাঁচাতে এই তথ্যগুলো অন্যদের সাথেও শেয়ার করুন। ❤️🩺

 

You said:

রিরাইট করো: ‘রেনি ডে’ হত ছোটবেলায়। কিন্তু বড় হলে বর্ষণমুখর দিনেও ঘরে বসে থাকা যায় না। অফিস, ব্যক্তিগত কাজে বেরোতেই হয়, সে যতই জল জমুক না কেন। গত দু’দিনের ভারী বৃষ্টিতে কলকাতা-সহ শহরতলি জলমগ্ন। নোংরা জল দেখে পা দেওয়ার ইচ্ছে না হলেও উপায় নেই। সেই জলে পা ডুবিয়েই হয় অফিস যেতে হচ্ছে, না হলে দিনভর কাজের জন্য ঘুরতে হচ্ছে। নোংরা জল পায়ে লাগছে, বসছে, শুকিয়েও যাচ্ছে। পা ধোবেন ঠিক কথা, কিন্তু সে তো বাড়ি গিয়ে। তবে ত্বকের জন্য জমা জল বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে এই সময়টুকুর মধ্যেই, বলছেন ত্বকের রোগের চিকিৎসক। Advertisement Advertisement Powered by: PS Pause Skip backward ৫ seconds Skip forward ৫ seconds Mute Fullscreen বর্ষার স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া এমনিতেই রোগজীবাণুর আঁতুড়ঘর। বৃষ্টির নোংরা জমা জলে সেই সম্ভাবনা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। দূষিত খাবার বা নোংরা হাত থেকে যেমন অসুখ ছড়াতে পারে, তেমনই নোংরা জল থেকে হতে পারে ত্বকের সংক্রমণ। কলকাতার এক হাসপাতালের ত্বকের রোগের চিকিৎসক আশারানি ভোল বলছেন, ‘‘বর্ষার জমা জল যত ক্ষণ পায়ে থাকবে, তত ক্ষণই সংক্রমণের আশঙ্কা থাকবে। শুধু জমা জল নয়, ত্বকের সংক্রমণ হতে পারে ট্রেন-বাসের সহযাত্রীর থেকেও। সেই কারণেই যত দ্রুত সম্ভব নোংরা জল হাতে-পায়ে লাগলে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন। বাইরের পোশাকও বাড়ি গিয়ে ছেড়ে ফেলতে হবে। ভাল হবে ঈষদুষ্ণ জলে স্নান করে নিতে পারলে।’’ Advertisement আরও পড়ুন: test জীবন বদলে দিতে পারে জাপানি পন্থা ‘শুকান’, কী এর অর্থ? কী ভাবে তা জীবনচর্যায় কাজে লাগবে? test মশা কামড়ে ফুলিয়ে দিয়েছে হাত-পা? কষ্ট কমাবে কলার খোসা! কী ভাবে তা সম্ভব? Advertisement বর্ষার জমা জল থেকে ত্বকে কোন ধরনের সমস্যা হতে পারে? বৃষ্টির জমা জল, দীর্ঘ ক্ষণ নোংরা জলে ত্বক ভিজে থাকলে ছত্রাক, ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাসঘটিত সংক্রমণের আশঙ্কা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আশারানি জানাচ্ছেন, ছত্রাকের আক্রমণে হয় ‘টিনিয়া’। যাতে পায়ের পাতা বা নখে শুধু নয়, সমগ্র শরীরেই সংক্রমণ ঘটতে পারে। যে অংশ সংক্রমণ ঘটে, সেই স্থানটি চুলকায়। ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণে খোস-পাঁচড়া হতে পারে। শুধু পা নয়, আঙুলের ফাঁকে, নাভির কাছে— শরীরের বিভিন্ন অংশে এটি হতে পারে। লাল র‌্যাশের মতো হয় এতে। ভীষণ চুলকায়। আশারানি বলছেন, "এ ছাড়া স্ক্যাবিশও হতে পারে। এটিও ভীষণ ছোঁয়াচে। ছোট ছোট পোকা থেকে এই অসুখ ছড়ায়।" Advertisement কী কী করা দরকার? নোংরা জল যত পায়ে বসবে ততই বিপদ, সতর্ক করছেন আশারানি। · বর্ষার জমা জল যাতে পায়ে না লাগে, সে জন্য গামবুট পরা যেতে পারে। সম্ভব না হলে, রবারের অন্য কোনও ঢাকা জুতো। Advertisement · জমা জলে পা ভিজলে যতটা দ্রুত সম্ভব পরিষ্কার জলে হাত-পা ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন। যত বেশি সময় ধরে নোংরা জল পায়ে বসবে, ততই সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে। · অফিসে পৌঁছে যদি সম্ভব হয় সাবান দিয়ে পা ধুলে ভাল হবে। জল লাগুক বা না লাগুক, হাতও সাবান দিয়ে ধোয়া জরুরি। Advertisement বাড়ি পৌঁছেই গরম জলে সাবান দিয়ে গা-হাত এবং পা পরিষ্কার করে নিন। সাবান জলেই একমাত্র জীবাণু নাশ হতে পারে। ঘরোয়া টোটকা পা পরিষ্কারের সময় টোটকাও ব্যবহার করা যায়। কর্পূরের অনেক গুণ। জীবাণুনাশক হিসাবে এবং ত্বকে ছত্রাকঘটিত সংক্রমণ ঠেকাতে এটি কার্যকর বলে অনেকে মনে করেন। ঈষদুষ্ণ জলে কর্পূর মিশিয়ে সেই জলে পা ডুবিয়ে কিছু ক্ষণ বসে থাকতে পারেন। Advertisement জলে নিমপাতা ফুটিয়ে সেই জলেও পা ধুতে পারেন। নিমের অনেক গুণ। একে প্রাকৃতিক জীবাণুনাশক ধরা হয়। আর কোন সতর্কতা জরুরি? পায়ে বা হাতে র‌্যাশ, ফুস্কুড়ি থেকে জ্বালা শুরু হলে, চুলকানি হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। আশারানি বলছেন, "সংক্রমণ ঘটার আগে এলে মলমে কাজ হতে পারে। কিন্তু বাড়াবাড়ি হলে ওষুধের দরকার হয়। তা ছাড়া ত্বকের বেশির ভাগ রোগ ছোঁয়াচে। কারও ত্বকে সংক্রমণ হলে, তাঁর পোশাক আলাদা কাচা দরকার। একই সাবান বা জালি বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের ব্যবহার করাও বিপজ্জনক হতে পারে।"

 

ChatGPT said:

 

 

You said:

রিরাইট করো: ‘রেনি ডে’ হত ছোটবেলায়। কিন্তু বড় হলে বর্ষণমুখর দিনেও ঘরে বসে থাকা যায় না। অফিস, ব্যক্তিগত কাজে বেরোতেই হয়, সে যতই জল জমুক না কেন। গত দু’দিনের ভারী বৃষ্টিতে কলকাতা-সহ শহরতলি জলমগ্ন। নোংরা জল দেখে পা দেওয়ার ইচ্ছে না হলেও উপায় নেই। সেই জলে পা ডুবিয়েই হয় অফিস যেতে হচ্ছে, না হলে দিনভর কাজের জন্য ঘুরতে হচ্ছে। নোংরা জল পায়ে লাগছে, বসছে, শুকিয়েও যাচ্ছে। পা ধোবেন ঠিক কথা, কিন্তু সে তো বাড়ি গিয়ে। তবে ত্বকের জন্য জমা জল বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে এই সময়টুকুর মধ্যেই, বলছেন ত্বকের রোগের চিকিৎসক। Advertisement Advertisement Powered by: PS Pause Skip backward ৫ seconds Skip forward ৫ seconds Mute Fullscreen বর্ষার স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া এমনিতেই রোগজীবাণুর আঁতুড়ঘর। বৃষ্টির নোংরা জমা জলে সেই সম্ভাবনা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। দূষিত খাবার বা নোংরা হাত থেকে যেমন অসুখ ছড়াতে পারে, তেমনই নোংরা জল থেকে হতে পারে ত্বকের সংক্রমণ। কলকাতার এক হাসপাতালের ত্বকের রোগের চিকিৎসক আশারানি ভোল বলছেন, ‘‘বর্ষার জমা জল যত ক্ষণ পায়ে থাকবে, তত ক্ষণই সংক্রমণের আশঙ্কা থাকবে। শুধু জমা জল নয়, ত্বকের সংক্রমণ হতে পারে ট্রেন-বাসের সহযাত্রীর থেকেও। সেই কারণেই যত দ্রুত সম্ভব নোংরা জল হাতে-পায়ে লাগলে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন। বাইরের পোশাকও বাড়ি গিয়ে ছেড়ে ফেলতে হবে। ভাল হবে ঈষদুষ্ণ জলে স্নান করে নিতে পারলে।’’ Advertisement আরও পড়ুন: test জীবন বদলে দিতে পারে জাপানি পন্থা ‘শুকান’, কী এর অর্থ? কী ভাবে তা জীবনচর্যায় কাজে লাগবে? test মশা কামড়ে ফুলিয়ে দিয়েছে হাত-পা? কষ্ট কমাবে কলার খোসা! কী ভাবে তা সম্ভব? Advertisement বর্ষার জমা জল থেকে ত্বকে কোন ধরনের সমস্যা হতে পারে? বৃষ্টির জমা জল, দীর্ঘ ক্ষণ নোংরা জলে ত্বক ভিজে থাকলে ছত্রাক, ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাসঘটিত সংক্রমণের আশঙ্কা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আশারানি জানাচ্ছেন, ছত্রাকের আক্রমণে হয় ‘টিনিয়া’। যাতে পায়ের পাতা বা নখে শুধু নয়, সমগ্র শরীরেই সংক্রমণ ঘটতে পারে। যে অংশ সংক্রমণ ঘটে, সেই স্থানটি চুলকায়। ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণে খোস-পাঁচড়া হতে পারে। শুধু পা নয়, আঙুলের ফাঁকে, নাভির কাছে— শরীরের বিভিন্ন অংশে এটি হতে পারে। লাল র‌্যাশের মতো হয় এতে। ভীষণ চুলকায়। আশারানি বলছেন, "এ ছাড়া স্ক্যাবিশও হতে পারে। এটিও ভীষণ ছোঁয়াচে। ছোট ছোট পোকা থেকে এই অসুখ ছড়ায়।" Advertisement কী কী করা দরকার? নোংরা জল যত পায়ে বসবে ততই বিপদ, সতর্ক করছেন আশারানি। · বর্ষার জমা জল যাতে পায়ে না লাগে, সে জন্য গামবুট পরা যেতে পারে। সম্ভব না হলে, রবারের অন্য কোনও ঢাকা জুতো। Advertisement · জমা জলে পা ভিজলে যতটা দ্রুত সম্ভব পরিষ্কার জলে হাত-পা ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন। যত বেশি সময় ধরে নোংরা জল পায়ে বসবে, ততই সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে। · অফিসে পৌঁছে যদি সম্ভব হয় সাবান দিয়ে পা ধুলে ভাল হবে। জল লাগুক বা না লাগুক, হাতও সাবান দিয়ে ধোয়া জরুরি। Advertisement বাড়ি পৌঁছেই গরম জলে সাবান দিয়ে গা-হাত এবং পা পরিষ্কার করে নিন। সাবান জলেই একমাত্র জীবাণু নাশ হতে পারে। ঘরোয়া টোটকা পা পরিষ্কারের সময় টোটকাও ব্যবহার করা যায়। কর্পূরের অনেক গুণ। জীবাণুনাশক হিসাবে এবং ত্বকে ছত্রাকঘটিত সংক্রমণ ঠেকাতে এটি কার্যকর বলে অনেকে মনে করেন। ঈষদুষ্ণ জলে কর্পূর মিশিয়ে সেই জলে পা ডুবিয়ে কিছু ক্ষণ বসে থাকতে পারেন। Advertisement জলে নিমপাতা ফুটিয়ে সেই জলেও পা ধুতে পারেন। নিমের অনেক গুণ। একে প্রাকৃতিক জীবাণুনাশক ধরা হয়। আর কোন সতর্কতা জরুরি? পায়ে বা হাতে র‌্যাশ, ফুস্কুড়ি থেকে জ্বালা শুরু হলে, চুলকানি হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। আশারানি বলছেন, "সংক্রমণ ঘটার আগে এলে মলমে কাজ হতে পারে। কিন্তু বাড়াবাড়ি হলে ওষুধের দরকার হয়। তা ছাড়া ত্বকের বেশির ভাগ রোগ ছোঁয়াচে। কারও ত্বকে সংক্রমণ হলে, তাঁর পোশাক আলাদা কাচা দরকার। একই সাবান বা জালি বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের ব্যবহার করাও বিপজ্জনক হতে পারে।"

 

ChatGPT said:

নতুন রূপে লেখা প্রতিবেদনটি নিচে দেওয়া হলো:


বর্ষায় জমা জল নয় ত্বকের বন্ধু, বিপদ বাড়ছে শহরজুড়ে! কীভাবে রক্ষা করবেন নিজেকে?

ছোটবেলায় বর্ষার দিন মানেই ‘রেনি ডে’। স্কুল ছুটি, খেলার মজা আর জানালার পাশে বসে বৃষ্টির দৃশ্য উপভোগ। কিন্তু বড় হয়ে বাস্তবতা বদলায়। এখন বৃষ্টির দিনেও অফিস, কাজকর্ম—সব কিছুই চালিয়ে যেতে হয়। রাস্তায় জল জমুক বা নোংরা হোক, বেরোতেই হবে।

গত কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিতে কলকাতা ও আশপাশের এলাকা জলমগ্ন। রাস্তায় হাঁটার সময় পা ডুবছে নোংরা জলে, যা শুকিয়ে গিয়েও যাচ্ছে দিনের শেষে। বাড়ি ফিরে অবশ্যই পা ধোয়াটা জরুরি, কিন্তু ততক্ষণে ত্বকে সংক্রমণের আশঙ্কা তৈরি হয়ে যেতে পারে।

বৃষ্টির জল মানেই ত্বকে বিপদের আশঙ্কা!

বর্ষাকাল এমনিতেই ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক—এইসব জীবাণুর জন্য উপযুক্ত সময়। আর সেই স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় নোংরা জমা জল হলে বিপদের আশঙ্কা বেড়ে যায় কয়েক গুণ। শুধু জল নয়, ভিড় বাস-ট্রেনেও অন্যের থেকে সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

কলকাতার এক হাসপাতালের ত্বকের চিকিৎসক ডা. আশারানি ভোল জানাচ্ছেন, "নোংরা জমা জল পায়ে বেশি ক্ষণ থাকলে ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। সম্ভব হলে সঙ্গে সঙ্গে পা ধুয়ে ফেলুন, আর বাড়ি ফিরে ঈষদুষ্ণ জলে স্নান করুন। বাইরের জামাকাপড়ও খুলে ফেলা উচিত।"

ত্বকে কী ধরনের সমস্যা হতে পারে?

নোংরা জলে পা ভিজে থাকলে যে সমস্যাগুলি হতে পারে তা হলো:

  • ছত্রাক সংক্রমণ (টিনিয়া): পায়ের পাতা, আঙুল, এমনকি শরীরের বিভিন্ন অংশে চুলকানি ও লাল দাগ হয়।

  • ভাইরাল বা ব্যাক্টেরিয়াজনিত র‌্যাশ ও খোস-পাঁচড়া: আঙুলের ফাঁক, নাভির চারপাশ, এমনকি শরীরের গোপন অংশেও হতে পারে।

  • স্ক্যাবিস: খুব ছোঁয়াচে একটি রোগ। ছোট পোকা থেকে ছড়ায়, ত্বকে চুলকানি হয় এবং লাল ফুসকুড়ি দেখা দেয়।

সতর্কতা যা মেনে চলা জরুরি

ডা. আশারানির পরামর্শ:

  • বর্ষার জমা জল থেকে বাঁচতে গামবুট বা রবারের জুতো ব্যবহার করুন।

  • পা ভিজে গেলে সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার জলে ধুয়ে ফেলুন।

  • অফিসে পৌঁছে সম্ভব হলে সাবান দিয়ে হাত ও পা ধুয়ে নিন।

  • বাড়ি ফিরে গরম জলে স্নান করে নিন। সাবানজলই একমাত্র জীবাণু নাশে কার্যকর।

ঘরোয়া টোটকা কী কাজে আসতে পারে?

  • কর্পূর মিশিয়ে ঈষদুষ্ণ জলে পা ডুবিয়ে রাখা যেতে পারে।

  • নিমপাতা সেদ্ধ করে সেই জল দিয়ে পা ধুলেও সংক্রমণ কমে। নিম প্রাকৃতিক জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে।

চুলকানি বা র‌্যাশ হলে কী করবেন?

ত্বকে যদি লাল র‌্যাশ, চুলকানি বা ফুসকুড়ি দেখা দেয়, দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। ডা. আশারানি বলেন, “প্রাথমিক অবস্থায় মলমে কাজ হলেও সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লে ওষুধ দরকার হয়। অধিকাংশ ত্বকের রোগ ছোঁয়াচে—তাই ব্যক্তিগত ব্যবহার্য জিনিস যেমন তোয়ালে, সাবান আলাদা রাখা উচিত।”


সতর্ক থাকুন, সুস্থ থাকুন। বৃষ্টি উপভোগ করুন, কিন্তু ত্বকের যত্নে ছাড় নয়! 🌧️🦶🧼

 

You said:

বিস্তারিত রিরাইট করো: ‘রেনি ডে’ হত ছোটবেলায়। কিন্তু বড় হলে বর্ষণমুখর দিনেও ঘরে বসে থাকা যায় না। অফিস, ব্যক্তিগত কাজে বেরোতেই হয়, সে যতই জল জমুক না কেন। গত দু’দিনের ভারী বৃষ্টিতে কলকাতা-সহ শহরতলি জলমগ্ন। নোংরা জল দেখে পা দেওয়ার ইচ্ছে না হলেও উপায় নেই। সেই জলে পা ডুবিয়েই হয় অফিস যেতে হচ্ছে, না হলে দিনভর কাজের জন্য ঘুরতে হচ্ছে। নোংরা জল পায়ে লাগছে, বসছে, শুকিয়েও যাচ্ছে। পা ধোবেন ঠিক কথা, কিন্তু সে তো বাড়ি গিয়ে। তবে ত্বকের জন্য জমা জল বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে এই সময়টুকুর মধ্যেই, বলছেন ত্বকের রোগের চিকিৎসক। Advertisement Advertisement Powered by: PS Pause Skip backward ৫ seconds Skip forward ৫ seconds Mute Fullscreen বর্ষার স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া এমনিতেই রোগজীবাণুর আঁতুড়ঘর। বৃষ্টির নোংরা জমা জলে সেই সম্ভাবনা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। দূষিত খাবার বা নোংরা হাত থেকে যেমন অসুখ ছড়াতে পারে, তেমনই নোংরা জল থেকে হতে পারে ত্বকের সংক্রমণ। কলকাতার এক হাসপাতালের ত্বকের রোগের চিকিৎসক আশারানি ভোল বলছেন, ‘‘বর্ষার জমা জল যত ক্ষণ পায়ে থাকবে, তত ক্ষণই সংক্রমণের আশঙ্কা থাকবে। শুধু জমা জল নয়, ত্বকের সংক্রমণ হতে পারে ট্রেন-বাসের সহযাত্রীর থেকেও। সেই কারণেই যত দ্রুত সম্ভব নোংরা জল হাতে-পায়ে লাগলে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন। বাইরের পোশাকও বাড়ি গিয়ে ছেড়ে ফেলতে হবে। ভাল হবে ঈষদুষ্ণ জলে স্নান করে নিতে পারলে।’’ Advertisement আরও পড়ুন: test জীবন বদলে দিতে পারে জাপানি পন্থা ‘শুকান’, কী এর অর্থ? কী ভাবে তা জীবনচর্যায় কাজে লাগবে? test মশা কামড়ে ফুলিয়ে দিয়েছে হাত-পা? কষ্ট কমাবে কলার খোসা! কী ভাবে তা সম্ভব? Advertisement বর্ষার জমা জল থেকে ত্বকে কোন ধরনের সমস্যা হতে পারে? বৃষ্টির জমা জল, দীর্ঘ ক্ষণ নোংরা জলে ত্বক ভিজে থাকলে ছত্রাক, ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাসঘটিত সংক্রমণের আশঙ্কা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আশারানি জানাচ্ছেন, ছত্রাকের আক্রমণে হয় ‘টিনিয়া’। যাতে পায়ের পাতা বা নখে শুধু নয়, সমগ্র শরীরেই সংক্রমণ ঘটতে পারে। যে অংশ সংক্রমণ ঘটে, সেই স্থানটি চুলকায়। ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণে খোস-পাঁচড়া হতে পারে। শুধু পা নয়, আঙুলের ফাঁকে, নাভির কাছে— শরীরের বিভিন্ন অংশে এটি হতে পারে। লাল র‌্যাশের মতো হয় এতে। ভীষণ চুলকায়। আশারানি বলছেন, "এ ছাড়া স্ক্যাবিশও হতে পারে। এটিও ভীষণ ছোঁয়াচে। ছোট ছোট পোকা থেকে এই অসুখ ছড়ায়।" Advertisement কী কী করা দরকার? নোংরা জল যত পায়ে বসবে ততই বিপদ, সতর্ক করছেন আশারানি। · বর্ষার জমা জল যাতে পায়ে না লাগে, সে জন্য গামবুট পরা যেতে পারে। সম্ভব না হলে, রবারের অন্য কোনও ঢাকা জুতো। Advertisement · জমা জলে পা ভিজলে যতটা দ্রুত সম্ভব পরিষ্কার জলে হাত-পা ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন। যত বেশি সময় ধরে নোংরা জল পায়ে বসবে, ততই সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে। · অফিসে পৌঁছে যদি সম্ভব হয় সাবান দিয়ে পা ধুলে ভাল হবে। জল লাগুক বা না লাগুক, হাতও সাবান দিয়ে ধোয়া জরুরি। Advertisement বাড়ি পৌঁছেই গরম জলে সাবান দিয়ে গা-হাত এবং পা পরিষ্কার করে নিন। সাবান জলেই একমাত্র জীবাণু নাশ হতে পারে। ঘরোয়া টোটকা পা পরিষ্কারের সময় টোটকাও ব্যবহার করা যায়। কর্পূরের অনেক গুণ। জীবাণুনাশক হিসাবে এবং ত্বকে ছত্রাকঘটিত সংক্রমণ ঠেকাতে এটি কার্যকর বলে অনেকে মনে করেন। ঈষদুষ্ণ জলে কর্পূর মিশিয়ে সেই জলে পা ডুবিয়ে কিছু ক্ষণ বসে থাকতে পারেন। Advertisement জলে নিমপাতা ফুটিয়ে সেই জলেও পা ধুতে পারেন। নিমের অনেক গুণ। একে প্রাকৃতিক জীবাণুনাশক ধরা হয়। আর কোন সতর্কতা জরুরি? পায়ে বা হাতে র‌্যাশ, ফুস্কুড়ি থেকে জ্বালা শুরু হলে, চুলকানি হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। আশারানি বলছেন, "সংক্রমণ ঘটার আগে এলে মলমে কাজ হতে পারে। কিন্তু বাড়াবাড়ি হলে ওষুধের দরকার হয়। তা ছাড়া ত্বকের বেশির ভাগ রোগ ছোঁয়াচে। কারও ত্বকে সংক্রমণ হলে, তাঁর পোশাক আলাদা কাচা দরকার। একই সাবান বা জালি বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের ব্যবহার করাও বিপজ্জনক হতে পারে।"

 

ChatGPT said:

নিচে আপনার অনুরোধ অনুযায়ী লেখাটিকে বিস্তারিতভাবে পুনর্লিখন (রিরাইট) করে দেওয়া হলো:


শৈশবের ‘রেনি ডে’ এখন আর নেই, বর্ষায় জমা জলেই বাড়ছে সংক্রমণের আশঙ্কা, সতর্ক করলেন চিকিৎসক

এক সময় বৃষ্টি মানেই ছিল ছুটি—স্কুলে ‘রেনি ডে’র আনন্দ। জানালার ধারে বসে বাইরে টিপটিপ বৃষ্টি দেখা, খেলার পরিকল্পনা, আর অবসরের স্বাদ। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জীবনের বাস্তবতা বদলে যায়। এখন বৃষ্টি হলেই কাজ থেমে থাকে না—অফিস হোক কিংবা ব্যক্তিগত জরুরি প্রয়োজনে, বাইরে বেরোতেই হয়।

সাম্প্রতিক ভারী বৃষ্টিতে কলকাতা ও আশপাশের বেশ কিছু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। রাস্তায় হাঁটার সময় জল এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। যতই সে জল নোংরা হোক, অফিস পৌঁছাতে বা কাজ সারতে হলে সেই জলে পা দিয়েই চলতে হচ্ছে। পায়ের চারপাশে লেগে থাকা জল শুকিয়ে যাচ্ছে পরে, কিন্তু তার মধ্যেই থেকে যাচ্ছে বিপদের ছাপ।

ত্বকের চিকিৎসকদের মতে, এই সময়টুকুর মধ্যেই ত্বকে বাসা বাঁধতে পারে ছত্রাক, ব্যাক্টেরিয়া কিংবা ভাইরাসজনিত সংক্রমণ। আর তাই অবহেলা নয়—বর্ষাকালে জমা জলের সংস্পর্শে এলে বিশেষ সতর্কতা নেওয়া জরুরি।


বর্ষায় কেন বাড়ে সংক্রমণের ঝুঁকি?

বর্ষাকাল মানেই বেশি আর্দ্রতা, স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ—যা জীবাণুর জন্য আদর্শ। তার উপর রাস্তায় জমে থাকা নোংরা জল হয়ে ওঠে রোগজীবাণুর ছড়ানোর মাধ্যম।

কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালের ত্বকের রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. আশারানি ভোল জানান, ‘‘বর্ষার জমা জল যতক্ষণ পায়ে লেগে থাকবে, ততই ত্বকে সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়ে। শুধু রাস্তায় জমা জল নয়, গণপরিবহনে সহযাত্রীর ত্বক থেকেও ছড়াতে পারে সংক্রমণ। তাই বাইরে থেকে ফিরে যত দ্রুত সম্ভব হাত-পা ধুয়ে ফেলাই উচিত। বাইরের পোশাক পরিবর্তন করে ঈষদুষ্ণ জলে স্নান করাও উপকারী।’’


ত্বকে কী কী সমস্যা দেখা দিতে পারে বর্ষাকালে?

নোংরা জমা জলে পা ভিজে থাকলে কিছু সাধারণ কিন্তু ঝুঁকিপূর্ণ সংক্রমণ দেখা দিতে পারে:

🔴 ছত্রাকঘটিত সংক্রমণ (টিনিয়া):
এই সংক্রমণ সাধারণত পায়ের পাতা, নখ, এমনকি শরীরের অন্যান্য অংশে হতে পারে। সংক্রমিত জায়গায় চুলকানি, লালচে দাগ এবং ত্বক খসখসে হয়ে ওঠে।

🔴 ব্যাক্টেরিয়া ও ভাইরাসজনিত ইনফেকশন:
খোস-পাঁচড়া বা র‍্যাশের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আঙুলের ফাঁক, নাভির চারপাশ, বা গোপনাঙ্গে হতে পারে এই ধরনের চুলকানো ফুসকুড়ি।

🔴 স্ক্যাবিস:
ছোট ছোট পরজীবী পোকা থেকে ছড়ায় এটি। এটি খুব দ্রুত ছড়ায় এবং একাধিক মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। চুলকানি, ফুসকুড়ি এর সাধারণ লক্ষণ।


রোগ এড়াতে কী করবেন?

ডা. আশারানি কিছু সহজ কিন্তু কার্যকরী পরামর্শ দিয়েছেন:

জমা জল এড়াতে গামবুট বা রবারের জুতো ব্যবহার করুন।
পা ভিজলে দ্রুত পরিষ্কার জলে ধুয়ে ফেলুন।
অফিসে পৌঁছেই হাত-পা সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, এমনকি পা না ভিজলেও।
বাড়ি ফিরে গরম জলে সাবান দিয়ে গোসল করুন।


প্রাকৃতিক উপায়েও মিলতে পারে সুরক্ষা

ত্বক পরিচর্যায় কিছু ঘরোয়া উপায়ও কাজ দিতে পারে:

🌿 কর্পূর মেশানো গরম জলে পা ডুবিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।
🌿 নিমপাতা সেদ্ধ করে সেই জল দিয়ে হাত-পা ধুতে পারেন। নিমের অ্যান্টিসেপটিক গুণ ত্বকের সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে।


চুলকানি, র‌্যাশ দেখা দিলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

যদি ত্বকে চুলকানি, র‌্যাশ, জ্বালা বা ফুসকুড়ির মতো উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। ডা. আশারানি জানাচ্ছেন, “প্রাথমিক অবস্থায় মলমে কাজ হলেও, সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লে ওষুধের প্রয়োজন হয়। ত্বকের অনেক রোগই ছোঁয়াচে, তাই সংক্রমণ হলে ব্যক্তিগত ব্যবহার্য জিনিস—যেমন তোয়ালে, সাবান—আলাদা রাখতে হবে।”


বৃষ্টি হোক আনন্দের, রোগ নয়। তাই সাবধান থাকুন, ত্বকের যত্ন নিন। 🌧️🧴🧼

 

You said:

বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে রিরাইট করো: ‘রেনি ডে’ হত ছোটবেলায়। কিন্তু বড় হলে বর্ষণমুখর দিনেও ঘরে বসে থাকা যায় না। অফিস, ব্যক্তিগত কাজে বেরোতেই হয়, সে যতই জল জমুক না কেন। গত দু’দিনের ভারী বৃষ্টিতে কলকাতা-সহ শহরতলি জলমগ্ন। নোংরা জল দেখে পা দেওয়ার ইচ্ছে না হলেও উপায় নেই। সেই জলে পা ডুবিয়েই হয় অফিস যেতে হচ্ছে, না হলে দিনভর কাজের জন্য ঘুরতে হচ্ছে। নোংরা জল পায়ে লাগছে, বসছে, শুকিয়েও যাচ্ছে। পা ধোবেন ঠিক কথা, কিন্তু সে তো বাড়ি গিয়ে। তবে ত্বকের জন্য জমা জল বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে এই সময়টুকুর মধ্যেই, বলছেন ত্বকের রোগের চিকিৎসক। Advertisement Advertisement Powered by: PS Pause Skip backward ৫ seconds Skip forward ৫ seconds Mute Fullscreen বর্ষার স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া এমনিতেই রোগজীবাণুর আঁতুড়ঘর। বৃষ্টির নোংরা জমা জলে সেই সম্ভাবনা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। দূষিত খাবার বা নোংরা হাত থেকে যেমন অসুখ ছড়াতে পারে, তেমনই নোংরা জল থেকে হতে পারে ত্বকের সংক্রমণ। কলকাতার এক হাসপাতালের ত্বকের রোগের চিকিৎসক আশারানি ভোল বলছেন, ‘‘বর্ষার জমা জল যত ক্ষণ পায়ে থাকবে, তত ক্ষণই সংক্রমণের আশঙ্কা থাকবে। শুধু জমা জল নয়, ত্বকের সংক্রমণ হতে পারে ট্রেন-বাসের সহযাত্রীর থেকেও। সেই কারণেই যত দ্রুত সম্ভব নোংরা জল হাতে-পায়ে লাগলে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন। বাইরের পোশাকও বাড়ি গিয়ে ছেড়ে ফেলতে হবে। ভাল হবে ঈষদুষ্ণ জলে স্নান করে নিতে পারলে।’’ Advertisement আরও পড়ুন: test জীবন বদলে দিতে পারে জাপানি পন্থা ‘শুকান’, কী এর অর্থ? কী ভাবে তা জীবনচর্যায় কাজে লাগবে? test মশা কামড়ে ফুলিয়ে দিয়েছে হাত-পা? কষ্ট কমাবে কলার খোসা! কী ভাবে তা সম্ভব? Advertisement বর্ষার জমা জল থেকে ত্বকে কোন ধরনের সমস্যা হতে পারে? বৃষ্টির জমা জল, দীর্ঘ ক্ষণ নোংরা জলে ত্বক ভিজে থাকলে ছত্রাক, ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাসঘটিত সংক্রমণের আশঙ্কা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আশারানি জানাচ্ছেন, ছত্রাকের আক্রমণে হয় ‘টিনিয়া’। যাতে পায়ের পাতা বা নখে শুধু নয়, সমগ্র শরীরেই সংক্রমণ ঘটতে পারে। যে অংশ সংক্রমণ ঘটে, সেই স্থানটি চুলকায়। ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণে খোস-পাঁচড়া হতে পারে। শুধু পা নয়, আঙুলের ফাঁকে, নাভির কাছে— শরীরের বিভিন্ন অংশে এটি হতে পারে। লাল র‌্যাশের মতো হয় এতে। ভীষণ চুলকায়। আশারানি বলছেন, "এ ছাড়া স্ক্যাবিশও হতে পারে। এটিও ভীষণ ছোঁয়াচে। ছোট ছোট পোকা থেকে এই অসুখ ছড়ায়।" Advertisement কী কী করা দরকার? নোংরা জল যত পায়ে বসবে ততই বিপদ, সতর্ক করছেন আশারানি। · বর্ষার জমা জল যাতে পায়ে না লাগে, সে জন্য গামবুট পরা যেতে পারে। সম্ভব না হলে, রবারের অন্য কোনও ঢাকা জুতো। Advertisement · জমা জলে পা ভিজলে যতটা দ্রুত সম্ভব পরিষ্কার জলে হাত-পা ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন। যত বেশি সময় ধরে নোংরা জল পায়ে বসবে, ততই সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে। · অফিসে পৌঁছে যদি সম্ভব হয় সাবান দিয়ে পা ধুলে ভাল হবে। জল লাগুক বা না লাগুক, হাতও সাবান দিয়ে ধোয়া জরুরি। Advertisement বাড়ি পৌঁছেই গরম জলে সাবান দিয়ে গা-হাত এবং পা পরিষ্কার করে নিন। সাবান জলেই একমাত্র জীবাণু নাশ হতে পারে। ঘরোয়া টোটকা পা পরিষ্কারের সময় টোটকাও ব্যবহার করা যায়। কর্পূরের অনেক গুণ। জীবাণুনাশক হিসাবে এবং ত্বকে ছত্রাকঘটিত সংক্রমণ ঠেকাতে এটি কার্যকর বলে অনেকে মনে করেন। ঈষদুষ্ণ জলে কর্পূর মিশিয়ে সেই জলে পা ডুবিয়ে কিছু ক্ষণ বসে থাকতে পারেন। Advertisement জলে নিমপাতা ফুটিয়ে সেই জলেও পা ধুতে পারেন। নিমের অনেক গুণ। একে প্রাকৃতিক জীবাণুনাশক ধরা হয়। আর কোন সতর্কতা জরুরি? পায়ে বা হাতে র‌্যাশ, ফুস্কুড়ি থেকে জ্বালা শুরু হলে, চুলকানি হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। আশারানি বলছেন, "সংক্রমণ ঘটার আগে এলে মলমে কাজ হতে পারে। কিন্তু বাড়াবাড়ি হলে ওষুধের দরকার হয়। তা ছাড়া ত্বকের বেশির ভাগ রোগ ছোঁয়াচে। কারও ত্বকে সংক্রমণ হলে, তাঁর পোশাক আলাদা কাচা দরকার। একই সাবান বা জালি বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের ব্যবহার করাও বিপজ্জনক হতে পারে।"

 

ChatGPT said:

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নিচের মতো করে লেখাটি রিরাইট করা হলো:


শৈশবে ‘রেনি ডে’ ছিল আনন্দের, এখন বর্ষার জলে লুকিয়ে আছে সংক্রমণের ঝুঁকি—সতর্ক করলেন চিকিৎসক

এক সময় বৃষ্টি মানেই ছিল স্কুল ছুটি, বাসায় বসে গরম নাশতা আর বৃষ্টির রোমাঞ্চ। কিন্তু বড় হয়ে সেই ‘রেনি ডে’র আনন্দ বাস্তব জীবনের চাপে হারিয়ে গেছে। এখন বৃষ্টি হলেই রাস্তায় নামতে হয়—চাকরি হোক কিংবা ব্যক্তিগত প্রয়োজন, কাজ তো আর থেমে থাকে না।

গত কয়েকদিনের টানা ভারী বর্ষণে ঢাকা ও আশপাশের বহু এলাকা পানিতে ডুবে গেছে। রাস্তাঘাটে হাঁটার সময় কাদাময়, নোংরা জল এড়ানো অসম্ভব। পা ভিজছে, জুতা কাদায় ভরে যাচ্ছে, আবার সেই ভেজা পা নিয়েই অফিসে ঢুকতে হচ্ছে কিংবা দিনের পর দিন ঘুরতে হচ্ছে বিভিন্ন কাজে। অনেকেই বাড়ি ফিরে পা ধুচ্ছেন, কিন্তু ততক্ষণে হয়তো জীবাণু চুপিসারে ত্বকে ঘাঁটি গেড়ে ফেলেছে!

চর্মরোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই জমে থাকা বৃষ্টির পানি ত্বকের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে, বিশেষ করে যদি তা দ্রুত পরিষ্কার না করা হয়।


বর্ষায় কেন ত্বকের সংক্রমণ বেড়ে যায়?

বর্ষার স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া নিজেই ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাক জন্মানোর জন্য আদর্শ পরিবেশ। তার উপর, শহরের জলাবদ্ধতা আর নোংরা পানি রোগজীবাণুর বিস্তার কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়।

ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ফারহানা ইসলাম জানাচ্ছেন, “জমা পানি যতক্ষণ পায়ে লাগা থাকবে, ততক্ষনই ইনফেকশনের সম্ভাবনা বেশি থাকে। এমনকি গণপরিবহনের মাধ্যমে বা বাস-ট্রেনের ভিড়েও সংক্রমণ ছড়াতে পারে। তাই বাইরে থেকে ফিরেই হাত-পা সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলা জরুরি। পোশাকও দ্রুত বদলে ঈষদুষ্ণ জলে গোসল করাই ভালো।”


বর্ষার পানিতে ত্বকে কী ধরনের সমস্যা হতে পারে?

▶️ ছত্রাকজনিত সংক্রমণ (টিনিয়া):
জুতা বা মোজার মধ্যে ভিজে পা থাকলে পায়ের পাতা, আঙুলের ফাঁকে, এমনকি শরীরের অন্যান্য অংশে চুলকানি ও লালচে দাগ হতে পারে।

▶️ ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসঘটিত ফুসকুড়ি:
র‌্যাশ, ফোস্কা, চুলকানি—সবচেয়ে বেশি হয় পায়ের আঙুলের ফাঁকে, কুচকির কাছে বা নাভির চারপাশে।

▶️ স্ক্যাবিস (চুলকানির পরজীবী সংক্রমণ):
ছোট ছোট পোকার মাধ্যমে ছড়ায় এটি। খুব সংক্রামক এবং পরিবারের এক সদস্য থেকে অন্যদের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।


সতর্কতামূলক যা যা করবেন

🔸 জলাবদ্ধতা এড়াতে রাবারের ঢাকাযুক্ত স্যান্ডেল বা গামবুট পরুন।
🔸 বাইরে থেকে এসে সঙ্গে সঙ্গেই পরিষ্কার পানিতে পা ধুয়ে নিন।
🔸 সম্ভব হলে অফিসে বা গন্তব্যে পৌঁছে সাবান দিয়ে হাত-পা ধুয়ে ফেলুন।
🔸 বাসায় ফিরে ঈষদুষ্ণ গরম জলে স্নান করুন। জীবাণুনাশক সাবান ব্যবহার করাই ভালো।


ঘরোয়া প্রতিকারও কার্যকর হতে পারে

✔️ ঈষদুষ্ণ জলে কয়েক টুকরো কর্পূর মিশিয়ে তাতে পা ভিজিয়ে রাখতে পারেন। কর্পূর ছত্রাক প্রতিরোধে সহায়ক।
✔️ নিমপাতা ফুটিয়ে সেই পানিতে হাত-পা ধোয়ার অভ্যাস করলে প্রাকৃতিক জীবাণু প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।


চুলকানি বা ফুসকুড়ি হলে অবহেলা নয়

ত্বকে র‌্যাশ, জ্বালা, চুলকানি দেখা দিলে দ্রুত চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা না নিলে সমস্যা মারাত্মক আকার নিতে পারে।

ডা. ফারহানা বলেন, “সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আগেই যদি চিকিৎসা শুরু করা যায়, তাহলে মলমেই উপকার মেলে। তবে দেরি হলে ওষুধ নিতে হয়। আর এই ধরণের সংক্রমণ ছোঁয়াচে হওয়ায় সংক্রমিত ব্যক্তির ব্যবহার্য জিনিস যেমন তোয়ালে, সাবান, বালিশ—সবই আলাদা রাখা উচিত।”


সতর্ক থাকুন, নিরাপদ থাকুন। বর্ষার আনন্দ হোক স্বাস্থ্যসচেতনতার সঙ্গে মিলিয়ে। 🌧️🩴🧼

 

You said:

েউপরের লেখার ভিত্তিতে কিছু ব্যতিক্রমি হেডলাইন সাজেস্ট করো:

 

ChatGPT said:

নিচে দেওয়া হলো উপরের লেখাটির ভিত্তিতে কিছু ব্যতিক্রমধর্মী ও আকর্ষণীয় হেডলাইন প্রস্তাব:


🌧️ সৃষ্টিশীল ও ব্যতিক্রমী হেডলাইন আইডিয়া (বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে):

  1. বৃষ্টির জলে পা ভিজলেই বিপদ! ছড়াতে পারে ছোঁয়াচে ত্বক রোগ

  2. ‘রেনি ডে’ এখন রোগের দিন? জানুন বর্ষার জলে লুকিয়ে থাকা সংক্রমণের ফাঁদ

  3. বৃষ্টিতে ভিজে অফিস? সাবধান! পায়ের ফাঁকে লুকিয়ে আছে ইনফেকশনের ভয়

  4. জলাবদ্ধ রাস্তায় হাঁটছেন? আপনার ত্বকে ছড়িয়ে পড়তে পারে ভাইরাস ও ছত্রাক

  5. শুধু ছাতা নয়, বর্ষায় সঙ্গে রাখুন স্বাস্থ্যবিধি! নোংরা জলে রয়েছে রোগের হুমকি

  6. পা ভিজলেই বিপদ! বৃষ্টির পানিতে ত্বক কেমন ঝুঁকিতে পড়ে

  7. নোংরা জল আরাম দিচ্ছে না, বরং ডাকছে ডার্মাটাইটিস? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ জেনে নিন

  8. বর্ষায় শুধু জ্বর নয়, ত্বকের রোগও ভয়াবহ—জেনে নিন প্রতিরোধের উপায়

  9. ভিজে পায়ে অফিস? হতে পারে ‘টিনিয়া’ বা স্ক্যাবিস! কীভাবে রক্ষা করবেন নিজেকে?

  10. ‘শিশুদের রেনি ডে’ এখন বড়দের জন্য রিস্ক ডে! বর্ষায় ত্বক সংক্রমণ নিয়ে সতর্কতা


প্রয়োজনে আমি এগুলোর মধ্যে সংবাদ মাধ্যম উপযোগী, SEO-বান্ধব বা সোশ্যাল মিডিয়া উপযোগী সংস্করণও তৈরি করে দিতে পারি। জানাবেন কী ধরনের দরকার?

 

You said:

রিরাইট করো: গত বছরের জুলাই-আগস্টে চলমান কোটা বিরোধী আন্দোলনে গুলি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সম্প্রতি ফাঁস হওয়া একটি অডিও রেকর্ডিং এর বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি। ফাঁস হওয়া রেকর্ডিংটি যাচাই করে বিবিসি জানিয়েছে, শেখ হাসিনা তার নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ‘প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার’ করার অনুমতি দিয়েছেন এবং ‘তারা (এসব বাহিনীর সদস্যরা) যেখানেই তাদের (আন্দোলনকারী) পাবে, তারা গুলি করবে’। অজ্ঞাত একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে শেখ হাসিনার কথোপকথনের ফাঁস হওয়া অডিওটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ যে তিনি সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের গুলি করার জন্য সরাসরি অনুমতি দিয়েছিলেন। ফাঁস হওয়া অডিওটি সম্পর্কে জানেন এমন একটি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, গত ১৮ জুলাই নিজের সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে শেখ হাসিনা ওই ফোনালাপটি করেন। রেকর্ডিংয়ের কণ্ঠের সঙ্গে শেখ হাসিনার কণ্ঠস্বরের মিল শনাক্ত করেছে বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ। বিবিসি আলাদাভাবে ইয়ারশটের অডিও ফরেনসিক এক্সপার্টদের দিয়ে এই রেকর্ডিংয়ের সত্যতা যাচাই করেছে এবং তারা এটিতে এডিট করার বা কোনো রকম পরিবর্তন করার কোনো প্রমাণ পায়নি। অডিওটি কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হয়েছে এমন সম্ভাবনাও খুবই কম বলে তারা জানিয়েছে। মানবাধিকার বা পরিবেশ রক্ষার ইস্যুতে অডিও সংক্রান্ত তদন্তের কাজ করে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইয়ারশট। তারা বলছে, ফাঁস হওয়া রেকর্ডিংটি সম্ভবত এমন একটি ঘরে ধারণ করা হয়েছিল যেখানে ফোন কলটি স্পিকারে বাজানো হয়েছিল। কারণ এতে স্বতন্ত্র টেলিফোনিক ফ্রিকোয়েন্সি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে কিছু শব্দ ছিল। ইয়ারশটের বিশেষজ্ঞরা রেকর্ডিংজুড়ে ইলেকট্রিক নেটওয়ার্ক ফ্রিকোয়েন্সি বা ইএনএফ শনাক্ত করেছে, যে ফ্রিকোয়েন্সি অন্য একটি ডিভাইস থেকে অডিও রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রায়ই উপস্থিত থাকে। এটি এমন এক সূচক যার মানে হলো অডিওটিতে হেরফের করা হয়নি। তারা শেখ হাসিনার বক্তব্যে ছন্দ, স্বর এবং শ্বাসের শব্দ বিশ্লেষণ করেছে এবং ধারাবাহিক নয়েজের স্তরও শনাক্ত করেছে। অডিওতে কৃত্রিম কোনো পরিবর্তন আনার প্রমাণও খুঁজে পায়নি। ব্রিটিশ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান বিবিসিকে বলেছেন, ‘রেকর্ডিংগুলো তার (শেখ হাসিনার) ভূমিকা প্রমাণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এগুলো স্পষ্ট এবং সঠিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে এবং অন্যান্য প্রমাণ দ্বারা সমর্থিত।’ তিনি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন যেখানে শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে মামলা চলছে।

 

ChatGPT said:

গত বছর জুলাই–আগস্টে চলা কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরাপত্তা বাহিনীদের ‘প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার’ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন—এমন তথ্য ফাঁস হওয়া একটি অডিও রেকর্ডিং-এ পাওয়া গেছে, বলছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। ওই অডিওতে তিনি বলেন, “যেখানেই aranjeunna আন্দোলনকারীরা পাবেন, সেখানেই গুলি করা হবে।”

বিবিসি সূত্রে জানা যায়, অডিও রেকর্ডিংয়ের য声 ভ্যা়রিফিকেশন এডিট ছাড়াই সম্পন্ন করেছে ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেছেন, রেকর্ডিংটি কৃত্রিমভাবে তৈরি বা কোনোভাবে ছকের মাধ্যমে বদলে হয়নি। বাংলাদেশের পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগও নিশ্চিত করেছে যে, রেকর্ডের কণ্ঠ শেখ হাসিনার কণ্ঠের সঙ্গে মিলেছে।

ইয়ারশট নামের একটি অলাভজনক সংস্থা, যারা মানবাধিকার ও পরিবেশ বিষয়ক অডিও তদন্ত করে, তারা বলেছেন—রেকর্ডিংটি সম্ভবত এমন একটি ঘরে তৈরি যেখানে ফোন কলটি স্পিকার থেকে বাজানো হচ্ছিল। কারণ রেকর্ডে শ্রুত হতে পারে নেটওয়ার্কের ব্যাকগ্রাউন্ড ফ্রিকোয়েন্সি, যা কোনও ডিভাইসে সরাসরি রেকর্ডের ক্ষেত্রে সাধারণত পাওয়া যায়।

ফরেনসিক বিশ্লেষণে ইলেকট্রিক নেটওয়ার্ক ফ্রিকোয়েন্সি ও স্বরের ছন্দ, শ্বাস নেওয়ার শব্দ, ধারাবাহিক নয়েস স্তরের উপস্থিতি—এসব ফিচার অনুধ্যানে দেখা গেছে। ইয়ারশটের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, “অডিওতে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি যে এটি পরিবর্তন বা এডিট করা হয়েছে।”

ব্রিটিশ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান বিবিসিকে বলেছেন, “এই রেকর্ডিংগুলো শেখ হাসিনার ভূমিকা প্রমাণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সেগুলি স্পষ্ট ও সুপ্রমাণিত।”

উল্লেখ্য, টবি ক্যাডম্যান বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি)-এ পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যেখানে শেখ হাসিনাসহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে মামলা চলছে।

 

You said:

পুরোপুরি বাংলায় রিরাইট করো: গত বছরের জুলাই-আগস্টে চলমান কোটা বিরোধী আন্দোলনে গুলি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সম্প্রতি ফাঁস হওয়া একটি অডিও রেকর্ডিং এর বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি। ফাঁস হওয়া রেকর্ডিংটি যাচাই করে বিবিসি জানিয়েছে, শেখ হাসিনা তার নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ‘প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার’ করার অনুমতি দিয়েছেন এবং ‘তারা (এসব বাহিনীর সদস্যরা) যেখানেই তাদের (আন্দোলনকারী) পাবে, তারা গুলি করবে’। অজ্ঞাত একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে শেখ হাসিনার কথোপকথনের ফাঁস হওয়া অডিওটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ যে তিনি সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের গুলি করার জন্য সরাসরি অনুমতি দিয়েছিলেন। ফাঁস হওয়া অডিওটি সম্পর্কে জানেন এমন একটি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, গত ১৮ জুলাই নিজের সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে শেখ হাসিনা ওই ফোনালাপটি করেন। রেকর্ডিংয়ের কণ্ঠের সঙ্গে শেখ হাসিনার কণ্ঠস্বরের মিল শনাক্ত করেছে বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ। বিবিসি আলাদাভাবে ইয়ারশটের অডিও ফরেনসিক এক্সপার্টদের দিয়ে এই রেকর্ডিংয়ের সত্যতা যাচাই করেছে এবং তারা এটিতে এডিট করার বা কোনো রকম পরিবর্তন করার কোনো প্রমাণ পায়নি। অডিওটি কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হয়েছে এমন সম্ভাবনাও খুবই কম বলে তারা জানিয়েছে। মানবাধিকার বা পরিবেশ রক্ষার ইস্যুতে অডিও সংক্রান্ত তদন্তের কাজ করে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইয়ারশট। তারা বলছে, ফাঁস হওয়া রেকর্ডিংটি সম্ভবত এমন একটি ঘরে ধারণ করা হয়েছিল যেখানে ফোন কলটি স্পিকারে বাজানো হয়েছিল। কারণ এতে স্বতন্ত্র টেলিফোনিক ফ্রিকোয়েন্সি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে কিছু শব্দ ছিল। ইয়ারশটের বিশেষজ্ঞরা রেকর্ডিংজুড়ে ইলেকট্রিক নেটওয়ার্ক ফ্রিকোয়েন্সি বা ইএনএফ শনাক্ত করেছে, যে ফ্রিকোয়েন্সি অন্য একটি ডিভাইস থেকে অডিও রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রায়ই উপস্থিত থাকে। এটি এমন এক সূচক যার মানে হলো অডিওটিতে হেরফের করা হয়নি। তারা শেখ হাসিনার বক্তব্যে ছন্দ, স্বর এবং শ্বাসের শব্দ বিশ্লেষণ করেছে এবং ধারাবাহিক নয়েজের স্তরও শনাক্ত করেছে। অডিওতে কৃত্রিম কোনো পরিবর্তন আনার প্রমাণও খুঁজে পায়নি। ব্রিটিশ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান বিবিসিকে বলেছেন, ‘রেকর্ডিংগুলো তার (শেখ হাসিনার) ভূমিকা প্রমাণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এগুলো স্পষ্ট এবং সঠিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে এবং অন্যান্য প্রমাণ দ্বারা সমর্থিত।’ তিনি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন যেখানে শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে মামলা চলছে।

 

ChatGPT said:

গত বছরের জুলাই–আগস্টে কোটা বিরোধী আন্দোলনের সময় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরাপত্তা বাহিনীকে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছিলেন—এমন দাবি প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি, একটি ফাঁস হওয়া অডিও রেকর্ডিংয়ের ভিত্তিতে।

বিবিসি জানিয়েছে, ওই অডিওতে শেখ হাসিনা বলেন, “তারা যেখানেই আন্দোলনকারীদের দেখবে, সেখানেই গুলি করবে।” রেকর্ডে হিসাব করা হয়েছে, তিনি নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রাণঘাতী অস্ত্র প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছেন।

অডিও রেকর্ডিংটি একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে তার কথোপকথন বলে বিবি­সির সূত্রে জানা গেছে। এই রেকর্ডিং এখন পর্যন্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ, যা নির্দেশ করে যে, তাঁর নির্দেশ ছিল সরাসরি সরকারবিরোধীদের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর।

ফাঁস হওয়া ওই রেকর্ডিংটির তথ্য অনুযায়ী, ১৮ জুলাই গণভবন থেকে একটি ফোনকলের সময় এটি রেকর্ড করা হয়েছিল। বাংলাদেশের পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ অডিওর কণ্ঠ শেখ হাসিনার কণ্ঠের সঙ্গে মিলিয়ে নিশ্চিত করেছে।

বিবিসি আরও জানিয়েছে, তারা আলাদাভাবে ইয়ারশটের ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠিয়ে রেকর্ডিংটি যাচাই করিয়েছে। ফরেনসিক বিশ্লেষণে না-এডিট বা পরিবর্তন হওয়ার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি, বরং তারা বলেছে এটি কৃত্রিমভাবে তৈরি হয়নি।

‘ইয়ারশট’ নামক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, যারা মানবাধিকার ও পরিবেশ বিষয়ক অডিও তদন্ত করেন, জানাচ্ছেন—রেকর্ডিংটি হয়তো এমন একটি ঘরে তৈরি হয়েছে, যেখানে ফোনটি স্পিকারে প্লে করা হচ্ছিল। কারণ ব্যাকগ্রাউন্ডে পাওয়া গেছে স্বতন্ত্র টেলিফোন ফ্রিকোয়েন্সি এবং অন্যান্য শব্দ।

ফরেনসিক বিশ্লেষণে ইলেকট্রিক নেটওয়ার্ক ফ্রিকোয়েন্সি (ইএনএফ) শনাক্ত হয়েছে। এটি অন্য একটি ডিভাইস দ্বারা রেকর্ডিংয়ে সাধারণত উপস্থিত থাকে এবং ইডিট না-হওয়ার স্বতর্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত।

বিশ্লেষণে দেখা গেছে, শেখ হাসিনার কণ্ঠে স্বরের ছন্দ, শ্বাস-প্রশ্বাসের স্বর, পাশাপাশি নয়েজের ধারাবাহিক পরিবেশ—সবই মিলে যে অডিওতে কারো দ্বারা কোনো ধরনের পরিবর্তন আনা হয়নি তার প্রমাণ দেয়।

ব্রিটিশ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান বিবিসিকে বলেছেন, “এই রেকর্ডিংগুলো শেখ হাসিনার ভূমিকা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে, এদের সত্যতা সুসংহত ও অন্যান্য প্রমাণের দ্বারা সমর্থিত।”

উল্লেখ্য, টবি ক্যাডম্যান বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি)‑এর পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যেখানে শেখ হাসিনাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা চলমান।

 

You said:

রিরাইট করো: গরমে তৃষ্ণা মেটাতে অনেকেই ঠান্ডা পানি খেতে পছন্দ করেন। তবে অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন—ঠান্ডা পানি কি শরীরের জন্য ক্ষতিকর? কেউ বলেন এতে গলা ব্যথা হয়, কেউ আবার দাবি করেন হজমে সমস্যা তৈরি করে। কিন্তু আসলে কী বলছেন চিকিৎসকরা? হেলথলাইনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে আসে এসব তথ্য। চলুন জেনে নেওয়া যাক— হজমে সমস্যা অনেকের ধারণা, ঠান্ডা পানি খেলে পাকস্থলীর পেশি সংকুচিত হয়ে যায়। যার ফলে খাবার হজম হতে সময় লাগে। যদিও এ বিষয়ে এখনো জোরালো কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবুও যাদের হজমে সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলাই নিরাপদ। ঠান্ডা পানি কি শরীরের জন্য ক্ষতিকর? কী বলছেন চিকিৎসকরা আঙুল ফোটানো কি সত্যিই ক্ষতিকর? কী বলছে চিকিৎসাবিজ্ঞান ঠান্ডা-কাশিতে বাড়তি কষ্ট ১৯৭৮ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ঠান্ডা পানি নাকের শ্লেষ্মাকে ঘন করে তোলে, ফলে তা সহজে শ্বাসনালির মাধ্যমে বের হতে পারে না। এমন অবস্থায় ঠান্ডা বা ফ্লু থাকলে ঠান্ডা পানি পরিস্থিতিকে আরও খারাপ করতে পারে। মাইগ্রেন বাড়াতে পারে গবেষণায় দেখা গেছে, মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের জন্য ঠান্ডা পানি ক্ষতিকর হতে পারে। ঠান্ডা পানি অনেক সময় তাদের মাথাব্যথা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে বা মাইগ্রেন ট্রিগার করতে পারে। আক্যালেসিয়া রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ২০১২ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের গিলতে সমস্যা হয় বা যারা আক্যালেসিয়া রোগে ভুগছেন, তাদের জন্য ঠান্ডা পানি পান করা উচিত নয়। এটি গলার ব্যথা ও অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে চলুন এবার জানা যাক ঠান্ডা পানি পানের উপকারিতা— অনেক চিকিৎসক মনে করেন, ঠান্ডা পানি আমাদের শরীরের জন্য উপকারী হতে পারে। তাদের মতে, ঠান্ডা পানি কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে শরীরের উপকারেই আসে। তারা যেসব দিক তুলে ধরেছেন, সেগুলো জানলে আপনিও অবাক হবেন। ব্যায়ামের সময় কার্যকর ২০১২ সালের একটি গবেষণায় দেখা যায়, শরীরচর্চার সময় ঠান্ডা পানি পান করলে শরীর দ্রুত ঠান্ডা হয়। যার ফলে ক্লান্তি কমে যায়। এতে শরীর আরও সক্রিয় থাকে এবং কর্মদক্ষতাও বাড়ে। হালকা ক্যালোরি বার্ন ঠান্ডা পানি হজমের সময় শরীর নিজের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা ঠিক রাখতে অতিরিক্ত কিছু ক্যালোরি খরচ করে। যদিও এই খরচ খুব বেশি নয় এবং ওজন কমানোর বড় উপায়ও না, তবুও এটি একটি ছোট উপকার হিসেবে ধরা যেতে পারে। পানীয় হিসেবে স্বাস্থ্যকর বিকল্প ঠান্ডা পানি চিনিযুক্ত বা উচ্চ ক্যালোরির পানীয়ের তুলনায় অনেক স্বাস্থ্যকর। এটি হজমে সহায়তা করে এবং অতিরিক্ত ক্যালোরি এড়িয়ে চলতে সাহায্য করে, ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। তবে গরম পানি কি শরীরের জন্য বেশি ভালো? গরম পানি পানে যে সুবিধা পাওয়া যায় তা হলো: ১. হজমে সহায়তা করে ২. রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে ৩. টক্সিন নির্গমনে সাহায্য করে তবে একটা বিষয় মাথায় রাখা জরুরি—গরম পানি অনেক সময় তৃষ্ণা কমিয়ে দেয়, যা গরম আবহাওয়ায় ক্ষতিকর হতে পারে। কারণ তৃষ্ণা না লাগলে শরীর প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি না পেতে পারে, ফলে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বাড়ে। পানি পানের মূল লক্ষ্যই হলো শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা। তাই পানি গরম হোক বা ঠান্ডা, নিয়মিত পান করা প্রয়োজন। তবে যাদের হজমে সমস্যা, ঠান্ডা-কাশি বা মাইগ্রেনের প্রবণতা রয়েছে, তাদের জন্য ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলা উত্তম। অন্যদিকে, যারা গরমে ঘেমে যাচ্ছেন বা শরীরচর্চা করছেন, তাদের জন্য ঠান্ডা পানি স্বস্তি এনে দিতে পারে। ফলে ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা ও পরিবেশ বিবেচনায় পানি পানের ধরন ঠিক করাই সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত।

 

ChatGPT said:

গরমের দিনে তৃষ্ণা মেটাতে অনেকেই বরফ ঠান্ডা পানি খেতে পছন্দ করেন। তবে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে—এটা কি শরীরের জন্য ক্ষতিকর? কেউ বলেন, এতে গলা ব্যথা হয়, কেউ আবার দাবি করেন হজমে সমস্যা হয়। তবে চিকিৎসকরা আসলে কী বলছেন? হেলথলাইন-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এই নিয়ে বিস্তারিত তথ্য।

❄️ ঠান্ডা পানি: উপকার না অপকার?

✅ হজমের সমস্যা হতে পারে?

অনেকে মনে করেন ঠান্ডা পানি খেলে পাকস্থলীর পেশি সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে, যার ফলে হজমে বিলম্ব ঘটে। যদিও এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই, তবে যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য ঠান্ডা পানি না খাওয়াই ভালো।

✅ ঠান্ডা ও কাশিতে বাড়তি ভোগান্তি

১৯৭৮ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, ঠান্ডা পানি নাকের শ্লেষ্মা ঘন করে তোলে, ফলে সহজে তা বাইরে বের হতে পারে না। সর্দি-কাশিতে ভোগা অবস্থায় ঠান্ডা পানি খেলে তা অবস্থাকে আরও খারাপ করতে পারে।

✅ মাইগ্রেন বাড়ার আশঙ্কা

মাইগ্রেনের রোগীদের মধ্যে অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা গেছে, ঠান্ডা পানি তাদের মাথাব্যথা বাড়িয়ে দিতে পারে বা মাইগ্রেনের ট্রিগার হিসেবে কাজ করতে পারে।

✅ আক্যালেসিয়া রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ

যাদের গিলতে সমস্যা হয় বা যারা ‘আক্যালেসিয়া’ নামক বিরল রোগে ভুগছেন, তাদের জন্য ঠান্ডা পানি বিপজ্জনক হতে পারে। এটি গলার অস্বস্তি বাড়িয়ে দেয়।


🌿 তাহলে কি ঠান্ডা পানি একেবারেই খারাপ?

না, কিছু ক্ষেত্রে ঠান্ডা পানি উপকারীও হতে পারে।

✅ ব্যায়ামের সময় কার্যকর

২০১২ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরচর্চার সময় ঠান্ডা পানি খেলে শরীর দ্রুত ঠান্ডা হয়, ক্লান্তি কমে, ও কর্মক্ষমতা বাড়ে।

✅ সামান্য ক্যালোরি পোড়ায়

ঠান্ডা পানি পান করলে শরীর তার অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বজায় রাখতে কিছুটা ক্যালোরি খরচ করে। যদিও এই খরচ খুব সামান্য, তবুও এটি এক ধরনের ক্ষুদ্র উপকার।

✅ স্বাস্থ্যকর বিকল্প পানীয়

ঠান্ডা পানি যেকোনো চিনিযুক্ত কোমল পানীয় বা কৃত্রিম জুসের তুলনায় অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। এটি হজমে সহায়ক এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।


☕ তাহলে কি গরম পানি খাওয়াই ভালো?

গরম পানি কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা দেয়:

  • হজমে সাহায্য করে

  • রক্ত চলাচল বাড়ায়

  • শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সহায়ক

তবে একটি দিক খেয়াল রাখা জরুরি—গরম পানি তৃষ্ণা কমিয়ে দেয়, ফলে গরমে শরীর প্রয়োজনীয় পানি না পেলে ডিহাইড্রেশন হতে পারে।


💧 সারসংক্ষেপ

পানি গরম হোক বা ঠান্ডা—মূল বিষয় হলো, শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা। তাই:

  • যারা হজমের সমস্যা, ঠান্ডা-কাশি বা মাইগ্রেনে ভুগছেন, তাদের জন্য ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলাই ভালো।

  • আর যারা প্রচণ্ড গরমে ঘেমে যাচ্ছেন বা ব্যায়াম করছেন, তাদের জন্য ঠান্ডা পানি অনেকটা স্বস্তিদায়ক হতে পারে।

👉 তাই নিজের শরীরের অবস্থা ও পরিবেশ বুঝে পানি খাওয়াটাই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ।

 

You said:

এক প্যারায় বিস্তারিত রিরাইট করো: গরমে তৃষ্ণা মেটাতে অনেকেই ঠান্ডা পানি খেতে পছন্দ করেন। তবে অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন—ঠান্ডা পানি কি শরীরের জন্য ক্ষতিকর? কেউ বলেন এতে গলা ব্যথা হয়, কেউ আবার দাবি করেন হজমে সমস্যা তৈরি করে। কিন্তু আসলে কী বলছেন চিকিৎসকরা? হেলথলাইনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে আসে এসব তথ্য। চলুন জেনে নেওয়া যাক— হজমে সমস্যা অনেকের ধারণা, ঠান্ডা পানি খেলে পাকস্থলীর পেশি সংকুচিত হয়ে যায়। যার ফলে খাবার হজম হতে সময় লাগে। যদিও এ বিষয়ে এখনো জোরালো কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবুও যাদের হজমে সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলাই নিরাপদ। ঠান্ডা পানি কি শরীরের জন্য ক্ষতিকর? কী বলছেন চিকিৎসকরা আঙুল ফোটানো কি সত্যিই ক্ষতিকর? কী বলছে চিকিৎসাবিজ্ঞান ঠান্ডা-কাশিতে বাড়তি কষ্ট ১৯৭৮ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ঠান্ডা পানি নাকের শ্লেষ্মাকে ঘন করে তোলে, ফলে তা সহজে শ্বাসনালির মাধ্যমে বের হতে পারে না। এমন অবস্থায় ঠান্ডা বা ফ্লু থাকলে ঠান্ডা পানি পরিস্থিতিকে আরও খারাপ করতে পারে। মাইগ্রেন বাড়াতে পারে গবেষণায় দেখা গেছে, মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের জন্য ঠান্ডা পানি ক্ষতিকর হতে পারে। ঠান্ডা পানি অনেক সময় তাদের মাথাব্যথা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে বা মাইগ্রেন ট্রিগার করতে পারে। আক্যালেসিয়া রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ২০১২ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের গিলতে সমস্যা হয় বা যারা আক্যালেসিয়া রোগে ভুগছেন, তাদের জন্য ঠান্ডা পানি পান করা উচিত নয়। এটি গলার ব্যথা ও অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে চলুন এবার জানা যাক ঠান্ডা পানি পানের উপকারিতা— অনেক চিকিৎসক মনে করেন, ঠান্ডা পানি আমাদের শরীরের জন্য উপকারী হতে পারে। তাদের মতে, ঠান্ডা পানি কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে শরীরের উপকারেই আসে। তারা যেসব দিক তুলে ধরেছেন, সেগুলো জানলে আপনিও অবাক হবেন। ব্যায়ামের সময় কার্যকর ২০১২ সালের একটি গবেষণায় দেখা যায়, শরীরচর্চার সময় ঠান্ডা পানি পান করলে শরীর দ্রুত ঠান্ডা হয়। যার ফলে ক্লান্তি কমে যায়। এতে শরীর আরও সক্রিয় থাকে এবং কর্মদক্ষতাও বাড়ে। হালকা ক্যালোরি বার্ন ঠান্ডা পানি হজমের সময় শরীর নিজের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা ঠিক রাখতে অতিরিক্ত কিছু ক্যালোরি খরচ করে। যদিও এই খরচ খুব বেশি নয় এবং ওজন কমানোর বড় উপায়ও না, তবুও এটি একটি ছোট উপকার হিসেবে ধরা যেতে পারে। পানীয় হিসেবে স্বাস্থ্যকর বিকল্প ঠান্ডা পানি চিনিযুক্ত বা উচ্চ ক্যালোরির পানীয়ের তুলনায় অনেক স্বাস্থ্যকর। এটি হজমে সহায়তা করে এবং অতিরিক্ত ক্যালোরি এড়িয়ে চলতে সাহায্য করে, ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। তবে গরম পানি কি শরীরের জন্য বেশি ভালো? গরম পানি পানে যে সুবিধা পাওয়া যায় তা হলো: ১. হজমে সহায়তা করে ২. রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে ৩. টক্সিন নির্গমনে সাহায্য করে তবে একটা বিষয় মাথায় রাখা জরুরি—গরম পানি অনেক সময় তৃষ্ণা কমিয়ে দেয়, যা গরম আবহাওয়ায় ক্ষতিকর হতে পারে। কারণ তৃষ্ণা না লাগলে শরীর প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি না পেতে পারে, ফলে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বাড়ে। পানি পানের মূল লক্ষ্যই হলো শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা। তাই পানি গরম হোক বা ঠান্ডা, নিয়মিত পান করা প্রয়োজন। তবে যাদের হজমে সমস্যা, ঠান্ডা-কাশি বা মাইগ্রেনের প্রবণতা রয়েছে, তাদের জন্য ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলা উত্তম। অন্যদিকে, যারা গরমে ঘেমে যাচ্ছেন বা শরীরচর্চা করছেন, তাদের জন্য ঠান্ডা পানি স্বস্তি এনে দিতে পারে। ফলে ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা ও পরিবেশ বিবেচনায় পানি পানের ধরন ঠিক করাই সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত।

 

ChatGPT said:

গরমের দিনে অনেকেই তৃষ্ণা মেটাতে ঠান্ডা পানি পান করতে পছন্দ করেন, তবে এটি শরীরের জন্য উপকারী না ক্ষতিকর—সে প্রশ্ন অনেকের মনেই ঘোরে। কেউ বলেন ঠান্ডা পানি গলা ব্যথার কারণ হয়, কেউ মনে করেন হজমে সমস্যা করে, যদিও এসব বিষয়ে এখনো স্পষ্ট কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই। যাদের হজমে সমস্যা, ঠান্ডা-কাশি বা মাইগ্রেনের প্রবণতা আছে, তাদের ক্ষেত্রে ঠান্ডা পানি কিছুটা ক্ষতিকর হতে পারে; যেমন ঠান্ডা পানি নাকের শ্লেষ্মা ঘন করে শ্বাসপ্রশ্বাসে বাধা সৃষ্টি করতে পারে বা মাইগ্রেন বাড়িয়ে দিতে পারে। আবার কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, বিশেষ করে আক্যালেসিয়া রোগীদের জন্য ঠান্ডা পানি গলার অস্বস্তি বাড়াতে পারে। তবে অপরদিকে, ব্যায়ামের সময় ঠান্ডা পানি পান শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে, ক্লান্তি কমায় এবং সামান্য ক্যালোরি বার্নেও সহায়ক হয়। এছাড়া এটি চিনি বা অতিরিক্ত ক্যালোরিযুক্ত পানীয়ের তুলনায় অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। গরম পানি হজম, রক্ত সঞ্চালন ও টক্সিন নির্গমনে সহায়ক হলেও তা তৃষ্ণা কমিয়ে দিয়ে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। তাই পানি গরম হোক বা ঠান্ডা, মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা, এবং কোন ধরণের পানি পান করবেন, তা নির্ভর করবে আপনার শারীরিক অবস্থা ও পরিবেশের উপর।

 

You said:

রিরাইট করো: এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। বুধবার (৯ জুলাই) গণঅভ্যুত্থান নিয়ে বিবিসির অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এ কথা বলেন তিনি। পোস্টে শফিকুল আলম লেখেন, জুলাইয়ের গণআন্দোলন নিয়ে বিবিসির গভীর অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদনে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের ওপর গণহত্যা চালানোর নির্দেশ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। যেখানে শতাধিক শিশুর মৃত্যুর কথাও উঠে এসেছে। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়বে। তিনি লেখেন, শেখ হাসিনাকে অবশ্যই গণহত্যার দায়ে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। তার আর পালানোর কোনো পথ নেই। দীর্ঘ ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে যে দমননীতি ও সহিংসতা চালানো হয়েছে, তার জন্য দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। শেখ হাসিনার ও তার নির্দেশে যারা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তারাও শাস্তি এড়াতে পারবে না। এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব অডিও যাচাই করল বিবিসি / আন্দোলনকারীদের ওপর প্রাণঘাতী অস্ত্র প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছিলেন হাসিনা বিবিসির ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুলাই আন্দোলনকারীদের ওপর প্রাণঘাতী অস্ত্র প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিবিসির অনুসন্ধানী ইউনিট বিবিসি আই ইনভেস্টিগেশন বলেছে, ফাঁস হওয়া একটি ফোনালাপের অডিও যাচাই করেছে তারা। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বলতে শোনা যায়, ‘যেখানেই ওদের (বিক্ষোভকারী) পাওয়া যাবে, গুলি করা হবে।’ ফাঁস হওয়া ওই অডিও অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেন। তিনি বলেন, তারা (বাহিনীর সদস্যরা) যেখানে আন্দোলনকারীদের পাবে, সেখানে গুলি করতে পারবে। সরকারি এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে এই কথোপকথনের অডিওটিকে এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এতে শেখ হাসিনাকে আন্দোলনকারীদের ওপর সরাসরি গুলি চালানোর নির্দেশ দিতে শোনা যায়।

 

ChatGPT said:

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আর পালানোর সুযোগ নেই—এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ৯ জুলাই, বুধবার, নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে তিনি এই মন্তব্য করেন। তিনি লিখেছেন, গত বছরের জুলাই মাসে সংঘটিত কোটা বিরোধী আন্দোলন নিয়ে বিবিসির সম্প্রতি প্রকাশিত অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদনটিতে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের ওপর গণহত্যার নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ স্পষ্টভাবে উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে এমনকি শতাধিক শিশুর মৃত্যুর কথাও উঠে এসেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। শফিকুল আলম জানান, এই প্রতিবেদন আন্তর্জাতিক মহলে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিচার দাবি আরও জোরালো করবে এবং তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে জবাবদিহির আওতায় আনার চাপ বাড়াবে। তার ভাষায়, “শেখ হাসিনাকে গণহত্যার দায়ে অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। তিনি আর পালাতে পারবেন না। গত ১৫ বছর ধরে যারা তার নির্দেশে দমনপীড়ন ও হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে, তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।”

বিবিসির ‘আই ইনভেস্টিগেশন’ ইউনিটের বরাতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, একটি ফাঁস হওয়া ফোনালাপের অডিও বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে—শেখ হাসিনা তার নিরাপত্তা বাহিনীকে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেন এবং বলেন, "যেখানেই ওদের পাওয়া যাবে, গুলি করা হবে।” সরকারি এক শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে শেখ হাসিনার কথোপকথনের এই অডিওটিকে প্রতিবেদনটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হিসেবে দেখছে, যা তার সরাসরি নির্দেশনার বিষয়টি স্পষ্ট করে।

 

You said:

রিরাইট করো: ব্রিকস জোটের সদস্য দেশগুলোর ওপর শিগগিরই ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (৮ জুলাই) হোয়াইট হাউসে মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন। খবর রয়টার্সের। gnewsদৈনিক ইত্তেফাকের সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন ট্রাম্প অভিযোগ করে বলেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ব্যবস্থায় ডলারের প্রাধান্য সরিয়ে ফেলার লক্ষ্যেই ব্রিকস জোট গঠিত হয়েছে। এ কারণে ব্রিকসের সব সদস্য রাষ্ট্র—যার মধ্যে ভারত ও ব্রাজিলও রয়েছে—তাদের পণ্য রপ্তানির ওপর ১০ শতাংশ হারে শুল্ক বসবে। ট্রাম্পের ভাষ্য, 'যারা আমাদের মুদ্রাকে দুর্বল করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আমাদেরও প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।' তিনি আরও জানান, এই শুল্ক কার্যকর হবে আগামী ১ আগস্ট থেকে। এ বিষয়ে বিভিন্ন দেশকে চিঠি পাঠানো হয়েছে এবং আরও পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। ট্রাম্প বলেন, 'শুধুমাত্র ব্রিকস সদস্য হওয়ার কারণেই এ শুল্ক দিতে হবে। তারা যদি খেলতে চায়, আমরাও খেলবো।' ভারত ও ব্রাজিলের নাম উল্লেখ করে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে ট্রাম্প স্পষ্ট করে বলেন, 'ব্রিকস গঠনের লক্ষ্যই ছিল আমাদের অর্থনীতির ক্ষতি করা। কাজেই সদস্য দেশগুলোকে ১০ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে। তারা বেশিদিন এই জোটে টিকতেও পারবে না।' তিনি দাবি করেন, ব্রিকস এখন কার্যত ভেঙে পড়েছে এবং কিছু সদস্য দেশ কেবল নামমাত্র সদস্য হিসেবে টিকে আছে। তবে ট্রাম্প মনে করেন, এই জোট যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বড় কোনো হুমকি নয়। একই দিনে ট্রাম্প আরও ঘোষণা দেন, আমদানিকৃত কপার বা তামার ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক বসানো হবে। তিনি বলেন, 'এই ধাতু বিদ্যুৎ উৎপাদন, সামরিক সরঞ্জাম ও ইলেকট্রিক গাড়ি তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানোর স্বার্থেই এই শুল্ক।' তার ঘোষণার পরপরই নিউইয়র্কের মার্কেটে কপার ফিউচারসের দাম ১০ শতাংশের বেশি বেড়ে যায়। এছাড়া সেমিকন্ডাক্টর ও ওষুধ আমদানির ওপরও শুল্ক আরোপের পরিকল্পনার কথা জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ওষুধ খাতে শুল্কহার হতে পারে সর্বোচ্চ ২০০ শতাংশ পর্যন্ত। তবে কোম্পানিগুলোকে প্রস্তুতির জন্য এক বছর সময় দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। বৈঠকে ট্রাম্প বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আদায়ের পরিমাণ ৩০ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। চলতি বছরেই দেশটি ১০ হাজার কোটি ডলারের শুল্ক আদায় করেছে বলেও জানান তিনি।

 

ChatGPT said:

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্রিকস জোটের সদস্য দেশগুলোর ওপর ১০ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। মঙ্গলবার (৮ জুলাই) হোয়াইট হাউসে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। ট্রাম্প অভিযোগ করেন, ব্রিকস জোট গঠনের মূল উদ্দেশ্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা ব্যবস্থায় ডলারের আধিপত্য কমানো এবং মার্কিন অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা। তাই ভারত ও ব্রাজিলসহ সব সদস্য দেশের পণ্যের ওপর ১ আগস্ট থেকে শুল্ক কার্যকর হবে। তিনি বলেন, “যারা আমাদের মুদ্রাকে দুর্বল করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।”

ট্রাম্প আরও জানান, শুল্ক আরোপের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে ইতিমধ্যে চিঠি পাঠানো হয়েছে এবং আরও পাঠানো হবে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “ব্রিকস জোট মূলত আমাদের বিরুদ্ধে একটি অর্থনৈতিক জোট। এরা বেশিদিন টিকবে না।” তার দাবি, এই জোট ইতোমধ্যে ভেঙে পড়েছে এবং কিছু দেশ কেবল ‘নামমাত্র সদস্য’ হিসেবে টিকে আছে। তবে ট্রাম্প মনে করেন, ব্রিকস যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বড় কোনো হুমকি নয়।

এদিন ট্রাম্প আরও ঘোষণা দেন, আমদানিকৃত কপার বা তামার ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে, যা বিদ্যুৎ, সামরিক সরঞ্জাম ও ইলেকট্রিক গাড়ি তৈরিতে ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। এই ঘোষণার পর নিউইয়র্ক মার্কেটে কপারের দাম ১০ শতাংশের বেশি বেড়ে যায়। এছাড়া তিনি জানান, সেমিকন্ডাক্টর ও ওষুধ আমদানির ওপরও উচ্চ হারে শুল্ক বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে, যেখানে ওষুধ খাতে শুল্ক সর্বোচ্চ ২০০ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। তবে কোম্পানিগুলোকে প্রস্তুতির জন্য এক বছর সময় দেওয়া হবে। ট্রাম্প বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ৩০ হাজার কোটি ডলার শুল্ক আদায় করবে, যেখানে চলতি বছরেই আদায় হয়েছে ১০ হাজার কোটি ডলার।

 

You said:

রিরাইট করো: সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার দুই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। বুধবার (৯ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদন মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন। এদিন সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে আদালতের হাজতখানা থেকে পলককে এজলাসে তোলা হয়। এসময় আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলেন পলক। পরে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদতে থাকেন তিনি। এসময় তার চোখ দিয়ে অঝোরে পানি পড়তে থাকে। বিজ্ঞাপন এ বিষয়ে তার আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখি বলেন, জুনাইদ আহমেদ পলককে আজ যাত্রাবাড়ী থানার মামলায় গ্রেফতার দেখানোর জন্য আদালতে আনা হয়। এদিন আদালতে এসে তিনি খবর পান যে, তার এলাকার কিছু লোক মারা গেছে। এজন্য তিনি শোকাহত হন এবং কাঁদতে থাকেন। গত বছরের ৬ আগস্ট বিমানবন্দর থেকে পলককে আটক করে পুলিশ। পরে অসংখ্য হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার হয়ে রিমান্ডে থাকেন তিনি।

 

ChatGPT said:

সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা দুইটি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। বুধবার (৯ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া মামলার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে পলককে আদালতের হাজতখানা থেকে এজলাসে তোলা হয়। এ সময় তিনি তার আইনজীবীর সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলেন এবং এরপর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন।

তার আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখি জানান, পলক আদালতে এসে জানতে পারেন তার নির্বাচনী এলাকার কয়েকজন পরিচিত ব্যক্তি মারা গেছেন। এই খবর শুনে তিনি ভীষণ শোকাহত হয়ে পড়েন এবং কেঁদে ফেলেন।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৬ আগস্ট ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে আটক করে পুলিশ। পরবর্তীতে একাধিক হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে রিমান্ডে নেওয়া হয়।

শিহাব

×