
ছবি : সংগৃহীত
গণহত্যা, দমন-পীড়ন এবং অন্যান্য অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে ভারতে পালিয়ে থাকা এসব নেতাদের মধ্যে শুরু হয়েছে দেশটি ছাড়ার হিড়িক। পুশব্যাক ও গ্রেফতারের আশঙ্কায় ভারতের অভ্যন্তরে থাকা অবৈধ বিদেশিদের দ্রুত দেশত্যাগের নির্দেশনা জারি করা হয়েছে, যা আগস্ট মাস থেকে আরও জোরালোভাবে বাস্তবায়ন করা হবে। এই নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে অনেক আওয়ামী লীগ নেতা দেশে ফিরতে সাহস পাচ্ছেন না, কারণ তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারের আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠেছে।
এদিকে, ৫০ জনেরও বেশি নেতা ইউরোপ এবং আমেরিকার উদ্দেশ্যে পাড়ি জমিয়েছেন এবং বাকিরাও সেসব দেশে পালানোর জন্য তৎপর হয়ে উঠেছেন। তবে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নেওয়া সব নেতাকে দেশে ফিরে যেতে নির্দেশ দিয়েছেন। তার স্পষ্ট হুঁশিয়ারি, আগামী দুই মাসের মধ্যে যারা ফিরে আসবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে। সরকার এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে চতুর্মুখী চাপ সৃষ্টি করে এদেরকে দেশে এনে দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা নিশ্চিত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
আঁখি