ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১

মানবাধিকার ও গণতন্ত্র হত্যাকারী বিএনপি ও জামাত

প্রকাশিত: ১৫:১৩, ৩ অক্টোবর ২০২৩

মানবাধিকার ও গণতন্ত্র হত্যাকারী বিএনপি ও জামাত

যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নিখিল

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের মানবাধিকার ও গনতন্ত্র হত্যা করেছে বলে উল্লেখ করেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নিখিল।

তিনি বলেন বলেন জিয়া বহুদলীয় গনতন্ত্রের নামে সারা দেশে গুম -খুনের রাজত্ব কায়েম করেছিলো। হাজার হাজার সেনা কর্মকর্তাকে বিনা বিচারে হত্যা করেছিলো । তিনি বলেন জিয়া পরিবার একটি খুনি ও সন্ত্রাসী পরিবার , যাদের জন্ম হয়েছে মানুষ খুনের মধ্য দিয়ে , খুনি জিয়া ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকান্ডের মধ্যদিয়ে ক্ষমতায় এসে একনায়কতন্ত্র কায়েম করে মানুষের ভোটের অধিকার ও বাকস্বাধীনতার উপর আঘাত আনে । 

আরও পড়ুন :চার লাখের বেশি শিক্ষকের জন্য বিশাল সুখবর

নিখিল বলেন, বাংলাদেশের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিলো বিএনপি -জামাত , বাংলাদেশের মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছিলো বিএনপি -জামাতের ক্যাডার ছাত্রদল -ছাত্রশিবির। বিএনপি জামাত জোট শাসন আমলে বাংলা ভাই, জঙ্গী গোষ্ঠী সৃষ্টি করেছিলো।  বাংলাদেশে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র হত্যা করেছিলো। বিদেশী প্রভূরা তখন কোথায় ছিলো তখন মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়নি। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে  সারাদেশে জঙ্গী নির্মূল হয়েছে। বাংলাদেশ এখন আর বাংলা ভাই খুঁজে পাওয়া যায়না ।

নিখিল বলেন বাংলার মানুষ আজ আর বোকা নয় , বাংলার মানুষ এখন আর ঘুমন্ত নয় , তারা বঙ্গবন্ধু কন্যার হাত ধরে জেগে উঠেছে , বাংলার মানুষ ডিজিটাল বাংলাদেশ পেয়েছে আর এখন স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দূর্বার গতিতে নবদিগন্তে, তিনি উপস্হিত সকলকে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে পূনরায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় আনার আহ্বান জানান, ২ অক্টোবর  ঢাকা-১৪ মিরপুর থানা অন্তর্গত ৭ নং ওয়ার্ডের ডুইপ আবাসিক এলাকাবাসীর আয়োজনে উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল ।

উঠান বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ডুইপ আবাসিক এলাকার বাড়ির মালিক সমিতির সভাপতি বেনজির আহমেদ ভূঁইয়া। মিরপুর থানা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক  এম. কে উদ্দিন রাজা সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন মিরপুর থানা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এজাজ আহমেদ স্বপন, ৭ নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত ৩ নং ইউনিট আওয়ামীলীগের সভাপতি কাজী আবুল কাসেম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ হারুন অর রশিদ, ৫ নং ইউনিট আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান দুলাল, ৭ নং ইউনিট আওয়ামীলীগের সভাপতি গোলাম মোঃ ফারুক, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফোরকান হোসেন, ৯ নং ইউনিট আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ নাসির উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাচ্চু মিয়া, ১০ নং ইউনিট আওয়ামীলীগের সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রব, ১১ নং ইউনিট আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল কাদের মল্লিক ডাব্লিউ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ইস্কান্দার, ১৫ নং ইউনিট আওয়ামীলীগের সভাপতি আকবর হোসেন রিপন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাইদুল ইসলাম সুমন, ১৭ নং ইউনিট আওয়ামীলীগের সভাপতি সুলতান আহমদ, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি. ফরিদ হোসেন, বাংলাদেশ আওয়ামী মটরচালক লীগের সভাপতি মোঃ আলী হোসেন, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য বাদশা ফরাজি, ৭ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি কাজী আরকান, ৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেন লাডলা, ৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি রুবেল সরদার, ৯৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ তানিম কায়েস, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সহ সম্পাদক পালোয়ান রনি, বাংলাদেশ আওয়ামী তৃণমূল লীগের সভাপতি মোঃ শাহেদুল আলম চৌধুরী টিপু, দোয়া পরিচালনা করেন হাউজিং স্টাফ জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মুফতি সাব্বির আহমেদ।

এস

×