
সংগৃহীত
১৬ জুনের অভিযানে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলামরেজা মেহরাবি সহ অনেকেই নিহত হয়েছেন ফলে ইরানের শীর্ষ কমান্ড কাঠামো ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।
নিখুঁত বক্তব্যে নেতানিয়াহু বলেছেন, "ইরানের শাসন পরিবর্তন বা পতন আমাদের লক্ষ্য নয়, তবে তা ফল হতে পারে এটি মূলত ইরানি জনগণের ব্যাপার" পাশাপাশি তিনি বলেছেন, ইসরায়েল আরও কাজ করবে ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে ।
ইরানের সেনাবাহিনীর প্রধান বলেছেন, তারা ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের স্থাপনায় হামলার পুনরাবৃত্তি হলে “প্রয়োজনমতো বল প্রয়োগ” করবে এই উত্তেজিত টোন ইরানি নেতৃত্বের স্থিতিস্থাপকতার প্রতীক।
“ইসরায়েল ও নেতানিয়াহুর পতন” শীর্ষক সেই নির্দিষ্ট উক্তি পাওয়া যায়নি; তবে কর্মসূচি ও সাম্প্রতিক হিংসাত্মক হামলায় ইরানি নেতৃত্ব ও ইসরায়েলের মধ্যে গোপন যুদ্ধ তীব্র হয়েছে।
ইরানি উচ্চরেঙ্কিং মোটা জেনারেলদের হত্যা এবং নেতানিয়াহুর মন্তব্য “ইরানের পতন সম্ভব, তবে এটি ইরানিদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত” এই দুইয়ের সমন্বয়ে হয়ত সংবাদ সংবাদপত্রে অতিশয়ভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।
পরিস্থিতি অ্যাক্টিভ: ইরান আমরা “paper tiger” বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে, এবং নির্মূলকরণকামী পরিকল্পনা তীব্র পরিণামে রূপ নিতে পারে
বর্তমান তথ্য অনুযায়ী, কোন ইরানি জেনারেল সরাসরি বলছেন “ইসরায়েল ও নেতানিয়াহুর পতন সন্নিকটে” এ রকম কোনো উক্তি পাওয়া যায়নি। তবে নেতৃত্ব-সামরিক নির্মূল, ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব, এবং নেতানিয়াহুর মন্তব্যরা সব মিলে এমন একটি সামগ্রিক দৃশ্য রেখেছে, যা হয়ত আপনার দেওয়া শিরোনামে রূপ পেয়েছে।
হ্যাপী