![যেভাবে জানবেন স্কুলে ভর্তি লটারির ফলাফল যেভাবে জানবেন স্কুলে ভর্তি লটারির ফলাফল](https://www.dailyjanakantha.com/media/imgAll/2023May/শিক্ষার্থী 11_11zon-2311280644.jpg)
শিক্ষার্থী
আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টায় রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিভিন্ন শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির লটারি প্রক্রিয়ার উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। জানা গেছে, ফল প্রক্রিয়ায় কিছুটা সময় লাগবে।
আরও পড়ুন : কী সুসংবাদ দিতে চায় পিএসসি?
ডিজিটাল ভর্তি লটারির প্রক্রিয়া চালানো টেলিটক বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম হাবিবুর রহমান এক প্রশ্নের জবাবে গণমাধ্যমকে বলেন, বিপুল সংখ্যক আবেদন হওয়ায় লটারি প্রক্রিয়ায় কিছুটা সময় লাগবে। সম্পূর্ণ ফল প্রক্রিয়ায় দুই ঘণ্টা সময় লাগতে পারে।
সে হিসেবে বেলা দুইটার পর অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা ফল জানতে পারবেন। নির্ধারিত ওয়েবসাইট (https://gsa.teletalk.com.bd) থেকে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠান প্রধানরা নির্ধারিত আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবেন।
এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। ডিজিটাল লটারি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার ২০ মিনিট পর এসএমএস পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। এসএমএসে ফল পেতে যেকোনো টেলিটক নম্বর GSA লিখে স্পেস দিয়ে Result লিখে স্পেস দিয়ে আইডি লিখে ১৬২২২ নম্বরে ম্যাসেজ পাঠাতে হবে।
টেলিটক জানিয়েছেন, ভর্তির অপেক্ষমান তালিকাও আজই প্রক্রিয়া করা হবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নেহাল আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত আছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকারসহ শিক্ষা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা । ডিজিটাল লটারির এ অনুষ্ঠান মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ফেসবুক পেজ ও বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
সরকারি ও সরকারিকৃত ৬৫৮ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শূন্য আসনসংখ্যা ১ লাখ ১৮ হাজার। তবে আবেদন করেছেন ৫ লাখ ৬৩ হাজার। শিক্ষার্থী। আর ৩ হাজার ১৮৮ বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শূন্য আসনের সংখ্যা ১০ লাখ ৩ হাজার। আবেদন করেছেন ৩ লাখ ১০ হাজার কিছু বেশি শিক্ষার্থী। সরকারিতে সুযোগ না পাওয়া শিক্ষার্থীরা যদি বেসরকারিতে ভর্তি হয়, তাহলে কেন্দ্রীয় লটারিতে যুক্ত হওয়া স্কুলগুলোতেই শূন্য থাকবে প্রায় ৩ লাখ আসন।
এবি