
-
প্রাক্তন শিক্ষক
ম্যাপেললিফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ঢাকা
বহু নির্বাচনি প্রশ্নোত্তর :
১। মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর হলো একটি-
ক) ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র
খ) অপটিক্যাল যন্ত্র
গ) ইলেক্ট্রো অপটিক্যাল যন্ত্র
ঘ) ম্যাগনেটিক যন্ত্র।
উত্তর: গ) ইলেক্ট্রো অপটিক্যাল যন্ত্র
২। ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস হিসেবে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
ক) টাচস্ক্রিন মনিটর খ) মাউস
গ) কী-বোর্ড ঘ) নোট প্যাড
উত্তর: ক) টাচস্ক্রিন মনিটর
৩। মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহৃত হয় নিচের কোনটির জন্য?
ক) ইমেজকে সমতলে ফেলার জন্য
খ) ইমেজকে বক্রতলে ফেলার জন্য
গ) শুধুমাত্র ভিডিও দেখার জন্য
ঘ) ফুটবল খেলা দেখার জন্য
উত্তর: ক) ইমেজকে সমতলে ফেলার জন্য
৪। মাদারবোর্ডের অত্যাবশ্যকীয় অংশটি কী?
ক) ফ্লক জেনারেটর খ) এক্সপানশন সøট
গ) টঝই পোর্ট ঘ) সহায়ক চিপসেট
উত্তর: গ) টঝই পোর্ট
৫। হার্ডডিস্কের চাকতিগুলোকে কী বলে?
ক) বাটার খ) প্লটার
গ) ব্লাটার ঘ) চাকতির সেক্টর
উত্তর: খ) প্লটার
৬। জঅগ কে কোনটি বলা যায়?
ক) স্থায়ী মেমোরি খ) অস্থায়ী মেমোরি
গ) সহায়ক মেমোরি ঘ) ভার্চুয়াল মেমোরি
উত্তর: খ) অস্থায়ী মেমোরি
৭। তথ্যের ধারক কোনটি?
ক) প্রিন্টার খ) মনিটর
গ) মেমোরি ঘ) প্লটার
উত্তর: গ) মেমোরি
৮। প্রধান মেমোরি কত প্রকার?
ক) এক প্রকার খ) দুই প্রকার
গ) তিন প্রকার ঘ) চার প্রকার
উত্তর: খ) দুই প্রকার
৯। তুমি একটি ছবির ডিজিটাল প্রতিলিপি করতে চাও। এক্ষেত্রে কম্পিউটারের কোন ডিভাইসটি ব্যবহার করবে?
ক) প্লটার খ) প্রিন্টার
গ) কী-বোর্ড ঘ) স্ক্যানার
উত্তর: ঘ) স্ক্যানার
১০। তোমার ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা ছবি সেভ বা সংরক্ষণ করতে কোন ডিভাইসটি ব্যবহার করবে?
ক) রম খ) র্যাম
গ) প্রসেসর ঘ) হার্ডডিস্ক
উত্তর: ঘ) হার্ডডিস্ক
১১। আধুনিক কম্পিউটারে কী-বোর্ডের ধারণা এসেছে নিচের কোনটি থেকে?
ক) টাইপ রাইটার খ) মাউস
গ) ওসিআর ঘ) ওএমআর
উত্তর: ক) টাইপ রাইটার
১২। মাউস ব্যবহৃত হয় কোন সিস্টেমে?
ক) ডস অপারেটিং সিস্টেমে
খ) বর্ণভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমে
গ) চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমে
ঘ) বর্ণ ও চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমে
উত্তর: গ) চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমে
রচনামূলক প্রশ্নোত্তর:
প্রশ্ন: ১। কম্পিউটারের মাউস সম্পর্কে বুঝিয়ে বল?
উত্তর : মাউস একটি ইনপুট ডিভাইস। একে পয়েন্টিং ডিভাইসও বলা হয়। দেখতে এটি ইদুরের মতো বলে এর নাম দেয়া হয়েছে মাউস। মাউসে সাধারণত দুটি বাটন এব্ ংএকটি স্ক্রল চক্র থাকে। মাউসের বাম বাটন দিয়ে ফাইল নির্বাচন করা এবং ডান বাটন দিয়ে বিভিন্ন অপশনে যাওয়া যায়। মাউসের স্ক্রল চক্র দিয়ে স্ক্রিনের ডকুমেন্টের উপরে নিচে যাওয়া যায়। চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমে মাউসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। ল্যাপটপে মাউসের পরিবর্তে টাচপ্যাড দিয়ে কাজ সম্পাদন করা হয়।
প্রশ্ন: ২। সাউন্ড কার্ড কী? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: কম্পিউটারের সাউন্ড কার্ড একই সাথে ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে। যে কার্ডের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারে কোনো শব্দকে ইনপুট হিসেবে দিতে পারি এবং আউটপুট হিসেবে শব্দ শুনতে পারি তাকে সাউন্ড কার্ড বলে। এটি সাধারণত সফটওয়্যার দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়। সকল সাউন্ড কার্ডের সাথে ইনপুট কানেক্টার এবং আউটপুট কানেক্টার থাকে। বর্তমানে কম্পিউটারে সাউন্ড কার্ড বিল্ট-ইন থাকে।
প্রশ্ন: ৩। মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টের সম্পর্কে বুঝিয়ে বলো।
উত্তর: মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর হলো একটি ইলেকট্রো অপটিক্যাল যন্ত্র। এর সাহায্যে কম্পিউটারের কোনো তথ্য, প্রোগ্রাম কিংবা কোনো মুভি বড় স্ক্রীনে উপস্থাপন করে দেখানো যায়। মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর সাধারণত প্রেজেন্টেশনের কাজে ব্যবহার করা হয়। আধুনিক প্রজেক্টরগুলো ত্রিমাত্রিক ইমেজও তৈরি করতে সক্ষম। এটি ডিজিটাল ইমেজকে যে কোনো সমতলে বড় করে ফেলতে সক্ষম। বর্তমানে এলসিডি ও এলইডি এই দুই ধরনের মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর পাওয়া যায়।
প্রশ্ন : ৪। ওঅউ কী? কম্পিউটারে আসক্তির কুফল বর্ণনা কর।
উত্তর : ওঅউ এর পূর্ণরূপ হলোÑ ওহঃবৎহবঃ অফফরপঃরড়হ উরংড়ৎফবৎ. যারা অতিমাত্রায় ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাদের জন্য ওঅউ নামটি ব্যবহার করা হয়। বিনা প্রয়োজনে অতিরিক্ত কম্পিউটার ব্যবহারই হলো কম্পিউটার আসক্তি। এই ধরনের আসক্তির ফলে যে সকল সমস্যা তৈরি হয় তা হলোÑ
র) কম্পিউটার এর বাইরে চিন্তা করা যায় না।
রর) প্রচুর সময় ও অর্থ ব্যয় হয়।
ররর) কাজকর্ম, লেখাপড়া, ঘুম, খাওয়া-দাওয়া কোনটিই ঠিকমত হয় না।
রা) আসক্ত ব্যক্তির মানবিকতা এবং চিন্তা জগৎ সঙ্কীর্ণ হয়ে আসে।