(ক) শূন্যস্থান পূরণ কর:
(১) সমস্ত শক্তির মূল উৎস –।
(২) ধাতব চামচের মধ্য দিয়ে তাপ – প্রক্রিয়ায় সঞ্চালিত হয়।
(৩) পদার্থ হলো অসংখ্য – সমষ্টি।
(৪) সূর্য থেকে তাপ – প্রক্রিয়ায় পৃথিবীতে আসে।
(৫) যখন উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করে তখন সৌরশক্তি – শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
(৬) শক্তির অপচয় – জন্য ক্ষতিকর।
(৭) সূর্য থেকে পাওয়া শক্তি – নামে পরিচিত।
(৮) কোনো – বস্তুর শক্তি হলো এক ধরণের যান্ত্রিক শক্তি।
(৯) – এক প্রকার শক্তি।
(১০) আলো – পদ্ধতিতে সঞ্চালিত হয়।
উত্তর : (১) সূর্য (২) পরিবহন (৩) অণুর (৪) বিকিরণ (৫) রাসায়নিক (৬) পরিবেশের (৭) সৌরশক্তি (৮) চলমান (৯) তাপ (১০) বিকিরণ খ) সঠিক উত্তর জেনে নেই :
১) এক ধরণের শক্তি আছে যা আমাদের দেখতে সাহায্য করে এবং এটি স্বচ্ছ বস্তুর ভেতর দিয়ে যেতে পারে। এখানে কোন শক্তির কথা বলা হয়েছে?
ক) তাপ শক্তি গ) আলোকশক্তি
খ) তাপ শক্তি ঘ) শব্দ শক্তি
উত্তর : আলোক শক্তি
২) শীলা ভোরের আকাশে সূর্য দেখে। এই সূর্য থেকে সে সরাসরি কী পায়?
ক) বিদ্যুৎ গ) খাদ্য
খ) তাপ ঘ) শব্দ
উত্তর: তাপ
৩) দিনের বেলায় পড়ার কক্ষের পর্দা সরিয়ে কোন শক্তির সংরক্ষণ করবে?
ক) বিদ্যুৎ শক্তি গ) যান্ত্রিক শক্তি
খ) চৌম্বক শক্তি ঘ) রসায়নিক শক্তি
উত্তর : ক) বিদ্যুৎ শক্তি
৪) সূর্যের আলো থেকে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হয় তাকে আমরা কী বলি?
ক) চুম্বক বিদ্যুৎ গ) রাসায়নিক বিদ্যুৎ
খ) সৌর বিদ্যুৎ ঘ) তাপবিদ্যুৎ
উত্তর : খ) সৌর বিদ্যুৎ
৫) কাঠ পুড়িয়ে রান্নার সময় শক্তির কোন রূপান্তরটি ঘটে?
ক) রাসায়নিক শক্তি তাপ শক্তি
খ) আলোক শক্তি রাসায়নিক শক্তি
গ) তাপ শক্তি গতি শক্তি
ঘ) তাপ আলোক শক্তি
উত্তর : ক) রাসায়নিক শক্তি তাপ শক্তি
৬) টর্চ লাইট জ্বালানোর সময় শক্তির কোন ধরনের রূপান্তর ঘটে?
ক) সৌরশক্তি আলোকশক্তি
খ) শুদ্ধশক্তি আলোকশক্তি
গ) রাসায়নিক শক্তি আলোকশক্তি
ঘ) তাপশক্তি আলোকশক্তি
উত্তর : গ) রাসায়নিক শক্তি আলোক শক্তি
৭) উচ্চ তাপমাত্রার স্থান থেকে নিম্ন তাপমাত্রার স্থানে তাপ একটি প্রক্রিয়ায় প্রবাহিত হয়। এই প্রক্রিয়াকে কী বলে?
ক) তাপ সঞ্চালন গ) শব্দ সঞ্চালন
খ) আলো সঞ্চালন ঘ) শক্তি সঞ্চালন
উত্তর : ক) তাপ সঞ্চালন।
৮) সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কিমি.। এত দূর থেকে আলো আমাদের কাছে কোন প্রক্রিয়ায় আসে?
ক) পরিবহন গ) বিকিরণ
খ) পরিচলন ঘ) প্রতিফলন
উত্তর : গ) বিকিরণ
৯) পানির একটি অণুতে কয়টি হাইড্রোজেন পরমাণু আছে?
ক) ১টি গ) ৩টি
খ) ২টি ঘ) ৪টি
উত্তর : খ) ২টি।
১০) পদার্থ এক ধরণের সুক্ষ্ম কণা দিয়ে গঠিত। এই সূক্ষ্ম কণাকে কী বলে?
ক) অণু গ) মাটির কণা
খ) পরমাণু ঘ) ধূলিকণা
উত্তর : খ) পরমাণু
গ) প্রশ্নগুলোর উত্তর জেনে নেই:
১) পদার্থ কাকে বলে? পদার্থ কয় প্রকার? প্রত্যেক প্রকারের একটি করে বৈশিষ্ট্য লেখ।
উত্তর : যার ওজন আছে এবং জায়গা দখল করে তাই পদার্থ। পদার্থ ৩ প্রকার। যথা-i) কঠিন (ii) তরল ও (iii) বায়বীয়।
বৈশিষ্ট্য :
(i) কঠিন পদার্থ : জায়গা দখল করে।
(ii) তরল পদার্থ : যে পাত্রে রাখা হয় সে পাত্রের আকার ধারণ করে।
(iii) বায়বীয় পদার্থ : আকার ও আয়তন নেই।
২) পদার্থের কঠিন দশার ৩টা বৈশিষ্ট্য লেখ।
উত্তর : পদার্থের কঠিন দশার ৩টি বৈশিষ্ট্য নিম্নে দেয়া হলো-
(i) পদার্থের পরমাণুগুলো নির্দিষ্ট অবস্থানে সাজানো থাকে।
(ii) এদের মধ্যে দৃঢ় বন্ধন বিদ্যমান।
(iii) এদের আয়তন নির্দিষ্ট।
৩) শক্তি কী? শক্তির বিভিন্ন রূপান্তর উদাহরণসহ ৪টি বাক্যে লেখ।
উত্তর: কাজ করার সামর্থ্যই হলো শক্তি।
নিচে উদাহরণসহ শক্তির রূপান্তর আলোচনা করা হলো-
(i) সূর্যের আলো শোষণ করে উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করে। ফলে সূর্যের আলো রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
(ii) কাঠ, কয়লা পোড়ানোর ফলে রাসায়নিক শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
(iii) সৌর প্যানেলে সৌরশক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয়।
(vi) জেনারেটরে তেলের রাসায়নিক শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয়।