ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

১১ আগস্ট থেকে চলবে ট্রেন

প্রকাশিত: ১৪:১৯, ৫ আগস্ট ২০২১

১১ আগস্ট থেকে চলবে ট্রেন

অনলাইন ডেস্ক ॥ আগামী ১১ আগস্ট থেকে ৩৮ জোড়া আন্তঃনগর ও ১৯ জোড়া মেইল-কমিউটার ট্রেন দিয়ে সীমিত আকারে স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্ধেক আসন ফাঁকা রেখে ট্রেন চলাচল করবে। প্রতিটি ট্রেনের টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে। এ ছাড়া চলমান লকডাউন আগামী ১০ আগস্টের পর বর্ধিত করা হলে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে। আজ বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্রে জানা যায়, কোনো প্রকার ভাড়া বাড়ানো হবে না। প্রতিটি ট্রেনের টিকিট অনলাইনে বিক্রয় করা হবে। নন কম্পিউটারাইজড স্টেশনের টিকিট ওই স্টেশন কাউন্টার থেকে ক্রয় করতে হবে। টিকিট কাউন্টার বন্ধ থাকবে। সব অগ্রিম টিকিট যাত্রার পাঁচদিন আগে ক্রয় করতে পারবেন। অনলাইনে ক্রয়কৃত টিকিট ফেরত দেওয়া যাবে না। কমিউটার ট্রেনের টিকিট যথারীতি নির্দিষ্ট বক্স কাউন্টার থেকে দেওয়া হবে। আসনবিহীন টিকিট বিক্রয় বন্ধ থাকবে। ট্রেনে ভ্রমনিচ্ছুক যাত্রীদের নিজ নিজ টিকিট নিশ্চিত করেই কেবল ট্রেনে ভ্রমণের জন্য অনুরোধ করা হলো। টিকিটবিহীন কোনো যাত্রী স্টেশনে প্রবেশ বা ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন না। মাস্ক ব্যতীত কোনো যাত্রীকে স্টেশনে প্রবেশ বা ট্রেনে ভ্রমণ করতে দেওয়া হবে না। সূত্র জানিয়েছে, এবারও ৫০ শতাংশ টিকিট বিক্রি করা হবে, যার পুরোটাই দেয়া হবে অনলাইনে। বন্ধ থাকবে কাউন্টার। কোরবানির ঈদে যে কয়টা ট্রেন চলেছে সেগুলো দিয়েই ১১ আগস্ট থেকে ট্রেন চলাচল শুরু হবে। নিয়ম কানুন একই থাকছে। এদিকে শিল্পকারখানা খুলে দিয়ে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমান চলাচলের সুযোগ রেখে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ আরও পাঁচদিন অর্থাৎ আগামী ১০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, করোনাভাইরাসজনিত রোগ (কোভিড-১৯) সংক্রমণের পরিস্থিতি বিবেচনায় আরোপিত আগের বিধিনিষেধের ধারাবাহিকতায় নতুন দুটি শর্তে ৫ আগস্ট রাত ১২টা থেকে ১০ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত এই বিধিনিষেধ আরোপের সময়সীমা বর্ধিত করা হলো। দুটি শর্তে বলা হয়েছে, শিল্প, কলকারখানা বিধিনিষেধের আওতাবহির্ভূত থাকবে এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমান চলাচল করবে।
×