রোজায় লেবুর শরবত
* আপনার শরীরের ক্ষার ও অম্লের ব্যালান্স ঠিক রাখে
* বদহজম ও কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর করে
* ওজন দ্রুত কমাতে সাহায্য করে
* পরজীবী জীবাণুগুলো মেরে ফেলে
* মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে
* আপনর মনোযোগকে বাড়ায়
* ত্বকের শুষ্কতা দূর করে
ডাঃ এটিএম রফিক উজ্জ্বল
রেজিস্ট্রার শিশু বিভাগ হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল
ও বিভাগীয় সম্পাদক
আপনার ডাক্তার
আমের গুণ
* ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
* কোলস্টেরল কমায়
* ত্বকের স্বচ্ছতা প্রদান করে
* চোখের স্বাস্থ্যের জন্য অতীব উপকারী
* সমস্ত শরীরে ক্ষারীয় বিবর্তন ঘটায়
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
* হিটস্ট্রোকে আম সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ
* যৌনতাকে বাড়ায়
* ডায়াবেটিসে উপকারী
* শরীরের পানি ঘাটতি দূর করে
ডাবের পানির আশ্চর্য গুণ
নারকেল বা ডাবের পানি আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ নারিকেলের পানি অল্প ফ্যাট সমৃদ্ধ। পুরাতৃপ্তি ঘটে অল্পতেই। খাদ্যের অতি চাহিদা রোধ করে।
* নারকেলের পানি ডায়াবেটিস রোধ করে
* নারকেলের পানি হজমকে বর্ধিত করে
* নারকেলের পানি বা ডাবের পানিতে এন্টি ভাইরাস ও এন্টি ফ্যাংগাস গুণাবলী আছে ফলে রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
* নারকেলের পানি আপনার শরীরের কোষগুলোতে উজ্জীবিত করে এবং পরিপাকতন্ত্রকে গতিময় করে।
কিভাবে ভিটামিন ‘ডি’ পাবেন
আপনার রক্তের ভিটামিন ‘ডি’কে শরীরের একটি ব্যারেমিটার। আপনার শরীরের ঘাটতি বা বাড়তিকে সতর্ককরণ ব্যারোমিটার। প্রতিদিন আপনি প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘ডি’ পাচ্ছেন কি না তা বুঝতে পারবেন।
* আপনি প্রচুর তৈলাক্ত মাছ খাচ্ছেন কি না।
* দুধ খাচ্ছেন তো? প্রতিদিন ১/৮ আউন্স দুধেই আপনার শরীর প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি-এর ১/৩ অংশ সরবরাহ হয়।
* ডিমের কুসুমকে হ্যাঁ বলুন। ডিমের কুসুমে প্রচুর পরিমাণ ক্যাসিয়াম আয়রন জিংক, কলেস্ট ও ভিটামিন ‘ই’ থাকে। প্রতিদিন প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘ডি’ এর ৯% থাকে।
* বাইরে হাঁটুন : আপনার শরীর ভিটামিন ডি পায় আপনার ত্বক থেকে। আর ত্বক এই ভিটামিন ‘ডি’ তৈরি করে সূর্যরশ্মির সংস্পর্শে এসে। তবে মনে রাখতে হবে ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায় সূর্যরশ্মিতে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট সূর্যরশ্মিতে হাঁটলেই যথেষ্ট।
একটি ডিম কি প্রতিদিন খেতে পারি?
প্রতিদিন তো একটা ডিম খাওয়ার পক্ষে এখন বিজ্ঞানীরা প্রায় সবাই। ডিম হলো খুব ভাল ভিটামিনের উৎস প্রকৃতির উন্নতম ‘সুষম খাদ্য’। কারণ ডিমের কুসুমের ভেতর নিহিত অনেক পুষ্টি আমাদের শরীর নিতে পারে সহজে। পুরো ডিমে প্রচুর নিউটিন ও জিয়োজ্যানথিন থাকে। নিউটিন ও জিয়োজ্যানথিনের ক্যারিটিনয়েড আপনাকে স্ট্রোক মোকাবেলা করতে সাহায্য করে, ঘা সারিয়ে তোলে এবং বার্ধক্যজনিত ক্ষয়কে রুদ্ধ করে।
* একটি ডিমে থাকে আপনার প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় কোলিন ৩৫%। কোলিন আপনাকে আলজিমার্স রোগ থেকে দূরে রাখে। ডিমে ভিটামিনগুলো বেশ সুষমভাবে সন্নিবেশিত থাকে।
* ডিম কিন্তু আপনার হার্টের ক্ষতি করে না। এ রকমই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রচলিত ধারণা ভেঙ্গে দিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখছেন ডিম আপনার শরীরে ভাল কোলেস্টেরল অর্থাৎ এইচডিএলকে বাড়ায়। আপনার হার্ট ও চোখের স্বাস্থ্যের জন্য যা কিনা অতীব উপকারী।
* একটা ডিমে প্রতিদিনে ৬ পুরো গ্রাম প্রোটিন থাকে। প্রতিদিনের প্রোটিনের চাহিদা তাই একটা ডিমেই অনেকটা ঘুচে যায়।
শীর্ষ সংবাদ: