ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

বিয়ের প্রলোভনে মুন্সীগঞ্জে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

প্রকাশিত: ২৩:০৬, ২৯ অক্টোবর ২০২০

বিয়ের প্রলোভনে মুন্সীগঞ্জে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ মুন্সীগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভনে ফুসলিয়ে নিয়ে ১৫ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করেছে ৫৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তি। এ ঘটনায় ধর্ষক ফজলু মিয়াকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদিকে নওগাঁর সাপাহারে সামাজিকভাবে বিয়ের নয়মাস পর ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া বরিশালের আগৈলঝাড়ায় এক কলেজছাত্রী এবং উজিরপুরে এক গৃহবধূ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। মঙ্গলবার রাত ও বুধবার এসব তথ্য জানা গেছে। খবর স্টাফ রিপোর্টার, নিজস্ব সংবাদদাতা ও সংবাদদাতাদের। মুন্সীগঞ্জে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ফুসলিয়ে অপহরণ করে বিয়ে না করেই নবম শ্রেণীর (১৬) ছাত্রীকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর ধর্ষিত স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। অপহরণের পর স্কুলছাত্রীর মা বাদী হয়ে মুন্সীগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করলে আদালত টঙ্গীবাড়ি থানাকে এজাহার হিসেবে গ্রহণের আদেশ দেয়। থানা মামলা আমলে নিলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আল মামুন ঢাকার তেজগাঁও থেকে স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করলেও অপহরণকারী আকাশ বেপারি পালিয়ে যায়। আকাশ বেপারি টঙ্গীবাড়ির বেতকা ইউনিয়নের চর ছটফটিয়া গ্রামের শাহজাহান বেপারির ছেলে। স্কুলছাত্রী পাইকপাড়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর মানবিক শাখার ছাত্রী। ৯৯৯ এ কল করে ধর্ষক ধরালেন ধর্ষিতা ॥ মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে ধর্ষণের শিকার হয়ে মঙ্গলবার রাত তিনটায় ৯৯৯-এ কল দিয়ে ধর্ষককে ধরিয়ে দিলেন ধর্ষিতা। পশ্চিম বেজগাঁও গ্রামের বাসুদেবের ভাড়াটিয়ার ঘরে ধর্ষণের এ ঘটনা ঘটে। ৯৯৯-এ ধর্ষণের শিকার ওই নারীর ফোন পেয়ে শ্রীনগর থানা পুলিশ কৌশলে ধর্ষক ও তার সহায়তাকারীকে আটক করে। ধর্ষণের শিকার নারী, ধর্ষক ও সহায়তাকারীর বাড়ি কুড়িগ্রামে বলে জানায় পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, ওই নারী বেজগাঁও গ্রামে একটি বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করতেন। সোমবার সন্ধ্যায় সে ওই বাড়ি থেকে নিজের পিতার বাড়ি কুড়িগ্রাম যাওয়ার জন্য বের হয়। শ্রীনগর থেকে কুড়িগ্রামের কোন বাস না পেয়ে সে তার এলাকার পূর্ব পরিচিত পশ্চিম বেজগাঁও বাসুদেবের বাড়ির ভাড়াটিয়া মর্জিনা বেগমের বাসায় আশ্রয় নেন। মঙ্গলবার রাত তিনটার দিকে বাসুদেবের অপর ভাড়াটিয়া জরিপ আলী (২৪) ওই নারীর ঘরে ঢুকে তাকে জোর করে ধর্ষণ করে। এ সময় অটোচালক রফিকুল ইসলাম (২২) দরজায় অবস্থান নিয়ে পাহারা দেয়। ধর্ষণের পর ওই নারীকে ধর্ষকরা বেশ কিছুক্ষণ আটক করে রাখে। উপায় না দেখে ধর্ষণের শিকার নারী ৯৯৯-এ ফোন দিলে শ্রীনগর থানা পুলিশ তাকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে। ধর্ষক জরিপ আলী কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী এলাকার শিববাড়ী গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে। রফিকুল ইসলাম নাগেশ্বরীর আজমাতা নাড়ীরভিটা গ্রামের নুরুজ্জামানের ছেলে। মুক্তাগাছায় ৫ বছরের শিশু ধর্ষণ ॥ ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে ৫৫ বছর বয়সী ফজলু মিয়াকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ফজলু মিয়ার বাড়ি মুক্তাগাছার তারাটি পশ্চিমপাড়া গ্রামে। পুলিশ জানায়, তারাটি পশ্চিমপাড়া গ্রামের পাঁচ বছর বয়সী শিশু মঙ্গলবার সকালে বাড়ির পাশে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সহপাঠীদের নিয়ে খেলছিল। এ সময় প্রতিবেশী ফজলু মিয়া শিশুকে ডেকে পাশের ধানখেতে নিয়ে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। বরিশালে কলেজছাত্রীসহ দুজন ধর্ষিত ॥ আগৈলঝাড়ায় এক কলেজছাত্রী এবং উজিরপুরে এক গৃহবধূ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আগৈলঝাড়ার বাগধা ইউনিয়নের জোবারপাড় গ্রামের এক কলেজছাত্রীকে তার প্রেমিক পার্শ¦বর্তী বাকাল গ্রামের অসিম ম-লের পুত্র নয়ন ম-ল গত ২৪ অক্টোবর রাতে ধর্ষণ করে। বিষয়টি দেখে ফেলে বাকাল গ্রামের ইমু ফকির, সুজন পাইক, সুমন বাঘোল ও পারভেজ মিয়া। তারা ওই কলেজছাত্রী ও প্রেমিক নয়নকে নিয়ে বাকালহাটের একটি বিদ্যালয়ে নিয়ে পৃথক কক্ষে আটক করে রাখে। পরবর্তীতে ওই চার বখাটে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ সময় কলেজছাত্রীর চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে বখাটেরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় ওই কলেজছাত্রী বাদী হয়ে মঙ্গলবার রাতে নয়ন ম-লের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও চার বখাটের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। অপরদিকে উজিরপুরের গুঠিয়া ইউনিয়নের দোসতিনা গ্রামে দুই সন্তানের জননী এক গৃহবধূ (৪০) ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। নির্যাতিত গৃহবধূ জানান, সোমবার দুপুরে বসতঘরে একা পেয়ে একই বাড়ির বাদল শীল তাকে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। বিয়ের ৯ মাস পর ধর্ষণ মামলা ॥ নওগাঁর সাপাহারে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হয়রানি করতে এবং প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে সামাজিক বিয়ের নয়মাস পর ধর্ষণ মামলা দায়ের করার অভিযোগ উঠেছে। মিথ্যা মামলা ও হয়রানির শিকার অনেকেই এখন গ্রামছাড়া। গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে, লালচাঁন্দা গ্রামের ইয়াসিন আলীর কন্যা শেফালীর সঙ্গে একই গ্রামের আব্দুল ওয়াহেদের ছেলে সোহাগের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেমের টানে সোহাগ শেফালীকে নিয়ে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে তারা ফিরে এলে দুই পরিবারের সম্মতিক্রমে সামাজিকভাবে তাদের বিয়ে দেয়া হয়। এভাবেই পার হয়ে যায় দীর্ঘ ৯ মাস। সম্প্রতি পারিবারিক কলহের কারণে শেফালী ও সোহাগের মধ্যে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হলে শেফালী বাবার বাড়িতে গেলে কৌশলে তারা শেফালীকে বাড়ির মধ্যে আটকে রেখে এলাকায় তার মেয়ে শেফালীকে পাওয়া যাচ্ছে না মর্মে একটি গুজব ছড়িয়ে দেয়। ফলে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে গত ১১ অক্টোবরে লালচাঁন্দা গ্রামের বাসিন্দা শরিফুলের বাসায় একটি সালিশ বসে। সালিশে শেফালীর বাবা ইয়াসিন মেয়ের নামে ৫ কাঠা জমি লিখে নেয়ার জন্য প্রস্তাব উত্থাপন করলে ছেলেপক্ষ তা দিতে স্বীকার করে। পরে গ্রামবাসীর কথায় মেয়ে পক্ষকে রেজিস্ট্রির খরচ দিয়ে রেজিস্ট্রি করে দিতে রাজি হলে মেয়ে পক্ষ তা মানতে নারাজ। উল্টো ছেলে পক্ষকে সব খরচ বহন করতে হবে বলে সাফ জানিয়ে দেয়। এতে করে সেখানে কোনরূপ মীমাংসা না হওয়ায় অসাধু মহলের প্ররোচনায় এবং প্রতিশোধের জ্বালা মেটাতে ও সাধারণ কিছু লোককে ফাঁসাতে গত ১৮ অক্টোবরে নিজ মেয়ের সামাজিক বিয়ে অস্বীকারপূর্বক সোহাগকে ১নং আসামি করে বিভিন্ন সরকারী চাকরিজীবীসহ সাতজনের বিরুদ্ধে কোর্টে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করে। সাভারে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার ॥ সাভার পৌর এলাকার ভাগলপুর মহল্লায় শিশুকে (১২) তুলে নিয়ে ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি মোঃ নিজামুদ্দিন সরদার ওরফে মিজানকে (৩০) গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। বুধবার দুপুরে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন র‌্যাব-৪ সিপিসি-২ এর কমান্ডার মেজর এএইচএম আদনান তফাদার। গ্রেফতারকৃত নিজামুদ্দিন সরদার ওরফে মিজান ভাগলপুর এলাকার আবু বক্করের ছেলে। সে পেশায় গাড়িচালক। মীরসরাইয়ে দুজন আটক ॥ চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ের জোরারগঞ্জের চিনকি আস্তানার উত্তর সোনাপাহাড় এলাকায় ১৩ বছরের এক কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার সকালে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। নির্যাতিত কিশোরীর বাবা এ বিষয়ে জোরারগঞ্জ থানায় দুজনকে আসামি করে লিখিত অভিযোগ দেয়ার পর পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত দুই ধর্ষক কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের সুনাম উদ্দিনের ছেলে মিশু মিয়া (২০) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাৃিরনগরের মোহাম্মদ আলীর ছেলে হৃদয়কে (২২) আটক করে। ধর্ষিতার খালা তাছলিমা জানান, মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে বাবা- মা কাজে চলে গেলে বাসায় কেউ না থাকায় আটককৃত মিশু মিয়া তাদের বাসায় কিশোরীকে ডেকে নিয়ে হৃদয়সহ জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরে সন্ধ্যায় ভিকটিমের মা-বাবা বাসায় এলে কিশোরী তাদের সব কিছু খুলে বলে এবং তারা থানায় জানালে জোরারগঞ্জ থানার পুলিশ এসে সন্ধ্যায় দুই আসামিকে আটক করে। জোরারগঞ্জ থানার ডিউটি অফিসার এএসআই সাইফুল জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দুই আসামিকে আটক করা হয়। বুধবার সকালে তাদের চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ভিকটিমকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করা হয়েছে। পঞ্চগড়ে মাইক্রোবাসে গৃহবধূকে রাতভর গণধর্ষণ ॥ পঞ্চগড়ে মাইক্রোবাসে রাতভর এক গৃহবধূকে (২০) ধর্ষণের অভিযোগে দুই ধর্ষক ও দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো ময়দানদীঘি ইউনিয়নের সোনাপাড়া এলাকার জাহিদুল ইসলাম রতন (২৫), অটোরিক্সা চালক আমিরুল ইসলাম (৩০), পঞ্চগড় পৌর এলাকার নিমনগর গ্রামের মাইক্রোবাস চালক শহিদুল ইসলাম (২৭) ও পঞ্চগড় সদরের ধাক্কামারা ইউনিয়নের শিকারপুর এলাকার নুর আলম (২৪)। ধর্ষিত গৃহবধূর দায়ের করা মামলায় পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে জাহিদুল ইসলাম রতন ও মাইক্রোবাস চালক শহিদুল ইসলামকে ধর্ষক হিসেবে এবং আমিরুল ইসলাম ও নুর আলমকে ধর্ষণে সহযোগিতা করার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের বুধবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগে জানা যায়, বোদা উপজেলার ময়দানদীঘি ইউনিয়নের ধর্ষিত গৃহবধূর সঙ্গে সম্প্রতি রং নাম্বারে একই ইউপির সোনাপাড়া এলাকার যুবক জাহিদুল ইসলাম রতনের পরিচয় হয়। রতন মাঝে মধ্যে মোবাইল করে গৃহবধূর খোঁজ খবর নিত। গত ২৬ অক্টোবর দুপুরে স্বামীর সঙ্গে গৃহবধূর ঝগড়া হয়। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে রতন গৃহবধূর মোবাইল ফোনে কল দিয়ে সান্ত¡নার পাশাপাশি বিয়েরও প্রস্তাব দেয়। গৃহবধূ তার প্রলোভনে পড়ে ওইদিনই বাড়ি থেকে বের হয়ে ময়দানদীঘি বিআরটিসি কাউন্টারে গেলে রতন ফুসলিয়ে গৃহবধূকে কাজী অফিসে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে আমিরুল নামের এক অটোরিক্সায় করে বোদা বাজার হয়ে পঞ্চগড় রেলস্টেশনে নিয়ে যায়। সেখানে খাওয়া দাওয়ার পর গভীর রাতে শহিদুলের মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে মালাদাম এলাকার এক বন্ধুর বাড়িতে নিয়ে যায়। কিন্তু সেখানে আশ্রয় না পেয়ে গৃহবধূকে মাইক্রোবাসে নিয়ে পঞ্চগড় মৈত্রী ফিলিং স্টেশনের সামনে নিয়ে রতন ও মাইক্রোচালক ধর্ষণ করে। এ সময় অটোরিক্সাচালক আমিরুল ও নুর আলম তাদের পাহারা দেয়। রাতভর পালাক্রমে ধর্ষণ শেষে ভোরে গৃহবধূকে মোটরসাইকেলে বোদা বাসস্ট্যান্ডে নিয়ে গিয়ে নামিয়ে দিয়ে রতন চম্পট দেয় । খবর পেয়ে গৃহবধূর স্বামী তাকে সেখান থেকে বাড়ি নিয়ে যায়। মঙ্গলবার রাতে ধর্ষিত গৃহবধূ বোদা থানায় চারজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। রাতেই পুলিশ ধর্ষক রতনসহ অপর তিনজনকে গ্রেফতার করে এবং ব্যবহৃত মাইক্রোবাসটিও জব্দ করা হয়। বোদা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সায়েম মিয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
×