
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
চলতে পথে অনেক বাঁধা আসে, রাজনীতিতে বাঁধা আসে হরহামেশাই, কিন্তু বাঁধাকে বুক পেতে নেওয়ারও একটা পক্ষ থাকতে হয়। যত ঝড় উঠুক সাগরে সেই ঝড়ের মধ্যেই আশার ভেলা নিয়ে বুক চিতিয়ে লড়াই করার অপর নাম অরুণ পথের তরুণ দল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
৪৬ বছরের এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ে অরুণ পথের তরুণ সৈনিকরা আজও বুক চিতিয়ে লড়াই করে চলেছে স্বপ্নের সোনালি ভবিষ্যতের জন্য। শহীদ জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া, খালেদা জিয়ার দৃঢ় মনোবল আর তারেক রহমানের সাহসী নেতৃত্বে বলীয়ান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল গণতন্ত্রের সংগ্রামে বারবার নিজেদের অদম্য প্রমাণ দিয়েছে।
"শিক্ষা, ঐক্য, প্রগতি"—এই স্লোগান তাদের পথচলার মন্ত্র, যা তাদের মজবুত ভিত্তি এবং উন্নয়নের পদচিহ্ন। প্রতিকূলতার ঝড়ঝাপটায়ও তারা আশার আলো হয়ে লড়াই করে গড়ে তুলেছে গণতন্ত্রের প্রাচীর, আর এই ঐতিহ্যের যাত্রাই তাদের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ এবং দলের অগ্রগতির জন্য একটি শক্তিশালী ছাত্র সংগঠনের প্রয়োজনীয়তা গভীরভাবে অনুভব করেছিলেন। ভবিষ্যতের নেতৃত্ব গড়ে তোলার সেই দূরদর্শী চিন্তা থেকেই ১৯৭৯ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। ছাত্রদলের আত্মপ্রকাশ শুধু একটি সংগঠন নয়, ছিল জাতীয়তাবাদের মশাল নিয়ে তরুণ প্রজন্মকে ঐক্যবদ্ধ করার এক ইতিহাস।
বিএনপির মূলনীতি ও আদর্শের ভিত্তিতে গৃহীত ১৯ দফা কর্মসূচি ছাত্রদলের জন্য একটি পথনির্দেশিকা, যা তাদের লড়াইয়ের মন্ত্র এবং গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করেছে। শহীদ জিয়ার দূরদর্শী নেতৃত্ব আর ছাত্রদলের অবিচল কর্মপ্রচেষ্টা মিলে তৈরি করেছে এক অবিস্মরণীয়।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পরও বাংলাদেশ বারবার হোঁচট খেয়েছে, বাধাগ্রস্ত হয়েছে স্বাধীনতার প্রকৃত স্বাদ গ্রহণে। কিন্তু যতবারই স্বাধীনতার পথ রুদ্ধ হয়েছে, ততবার রাজপথ কাঁপিয়ে দিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাহসী স্লোগান ও অদম্য লড়াই। স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে এই সংগঠন হয়ে উঠেছিল গণতন্ত্রের অগ্রবর্তী সৈনিক।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে আমানউল্লাহ আমান, খায়রুল কবির খোকন এবং নাজিমউদ্দিন আলমের বিজয় সেই লড়াইয়ের এক উজ্জ্বল অধ্যায়, যা প্রমাণ করে ছাত্রদল কেবল একটি সংগঠন নয়, এটি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের দীপ্ত আদর্শের এক অদম্য প্রতীক। স্বৈরাচারের মসনদ কাঁপিয়ে দেওয়া সেই সংগ্রাম আজও ছাত্রদলের প্রতিটি কর্মীর রক্তে বয়ে চলছে, স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার নিয়ে।
২০২৪ সালের ডামি নির্বাচনের বিরুদ্ধে ছাত্রদলের সংগ্রাম ছিল এক অগ্নিগর্ভ লড়াই, যেখানে লড়াই করেছেন তাজা প্রজন্মের সূর্য সৈনিকেরা। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিল রূপগঞ্জের তুলতা ইউনিয়নের ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জিসান। এক সাহসী তরুণ, যার গর্জন ছড়িয়ে পড়েছিল দেশের প্রতিটি কোণায়। পুলিশের কাছে গ্রেফতার অবস্থার তাঁর দেওয়া স্লোগান যেন ছাত্রদলের প্রতিটি কর্মীরই স্লোগান। জুলাইয়ের অভ্যুত্থানে তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল শাসকগোষ্ঠী, কিন্তু তার আত্মত্যাগে ছাত্রদল থেমে যায়নি। জিসান আজও বেঁচে আছেন আমাদের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে, আমাদের অঙ্গীকারের মশাল হয়ে। কারণ ছাত্রদল বিশ্বাস করে, একটা মারবেন দশটা আসবে, দশটা মারবেন, হাজারটা আসবে।
ছাত্রদলের ইতিহাসের এই রক্ত সিঁড়ি পথে, শহীদ হয়েছেন আরও অনেকেই। মাগুরা জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহীদ মেহেদী হাসান রাব্বি, যিনি তাঁর জীবনের সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়েছিলেন গণতন্ত্রের জন্য, জীবন দিয়েছেন এবারের অভ্যুত্থানে। তাঁর স্মৃতি আজও আমাদের হৃদয়ে উজ্জ্বল, আর তাঁর কন্যা আজও বাবার সেই অপরিসীম ত্যাগের চিহ্ন বহন করছে, সারাদেশের সাথে ছোট্ট মেয়েটিও একদিন জানবে যে সে একজন বীরের কন্যা, তাঁকে এটা জানানো আমাদের দায়িত্ব, এটাই আমাদের যুদ্ধের শপথ। এই শহীদের রক্তে আজও আমাদের সংগ্রাম আগুন হয়ে জ্বলছে, আমাদের স্বপ্নের মশাল হয়ে ফুটছে।
অথচ, একদম কাছে ছিল নুরুজ্জামান জনি, খিলগাঁও থানার ছাত্রদলের সেই অসমসাহসী নেতা, যে কখনও কখনও ছিল স্বপ্নের প্রতীক। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন তার ছিল, কিন্তু স্বৈরাচারের শৃঙ্খল ভাঙতে গিয়ে বন্দুকযুদ্ধের নামে তার শরীরে পনেরোটি গুলি বিধ্বস্ত করেছিল তার প্রাণ, একটা মানুষকে মারতে কয়টা গুলি লাগে! শাসকগোষ্ঠীর কতটা রাগ ছিল ছাত্রদলের উপর! তবে জনির মৃত্যু আমাদের জন্য শুধুই শোক নয়, একটি প্রতিজ্ঞা—তার রক্তের বদলে এই শোষণ-অত্যাচারের কালো অধ্যায়ের অবসান ঘটাতে হবে।
এদের সবার পাশাপাশি চট্টগ্রামের প্রথম শহীদ ওয়াসিম আকরামের নাম উল্লেখ না করলেই চলে না। ছাত্রদলের আন্দোলন, সংগ্রাম, আর রক্তের ইতিহাস যেন চট্টগ্রামের মাটিতেই ধ্বনিত হয়ে থাকে। ওয়াসিমের বুকভরা সাহস আজও আমাদের শক্তি দেয়, আমাদের পথে নির্দেশ করে। ওয়াসিম বীর চট্টলার প্রথম শহীদ এবারের অভ্যুত্থানে। মৃত্যুর আগে ওয়াসিম লিখেছিলেন, “'সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে আমার প্রাণের সংগঠন। আমি এ পরিচয়ে শহীদ হবো” এই শহীদদের রক্তের বিনিময়ে দেশে ফিরেছে গণতন্ত্রের অঙ্গীকার, ফিরে এসেছে মুক্তির সংগ্রাম।
২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে ছাত্রদলের প্রায় দুই শতাধিক নেতা-কর্মী নিহত হয়েছে, সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসির সহ অসংখ্য নেতাকর্মী আহত হয়েছে। তবে, এই সমস্ত ত্যাগ আমাদের কখনও থামাবে না। ছাত্রদল, তার লড়াই, তার সংগ্রাম—সব কিছুই জ্বালানির মতো আমাদের ভেতর প্রজ্বলিত থাকে। ছাত্রদলের অভিভাবক, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্ব দিয়ে ছাত্রদলকে ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী রেখেছেন, যা এক নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। তার নেতৃত্বে, ছাত্রদল কোনো শাসক বা নিপীড়ক শক্তিকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছে, আর তার নেতৃত্বেই এই সংগ্রাম আজও অটুট, আজও জ্বলন্ত।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল বলেন,
“ছাত্রদল তার জন্মলগ্ন থেকেই মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে রাজপথে সোচ্চার ছিল এবং সবসময় গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। ৯০-এর দশকের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ২৪-এর ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানসহ সকল সংগ্রামে ছাত্রদল রাজপথে থেকেছে।
ছাত্রদল সবসময় দেশের স্বার্থে, মানুষের স্বার্থে, সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকায় আদায়ে সর্বদা ছিল ইস্পাত কঠিন দৃঢ়। ছাত্রদলের সাহসী ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হয়ে থাকবে। ইতিহাসে ছাত্রদলের সংগ্রাম, লড়াই, এবং আত্মত্যাগ চিরকাল স্মরণীয় থাকবে এবং ভবিষ্যতে ছাত্রদের অধিকার আদায়ে ছাত্রদল মাঠে থাকবে, এই বিশ্বাসে জাতি গর্বিত।
বর্তমানে ছাত্রদল দেশের সকল ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমেও কীভাবে শিক্ষার্থীদের সংযোগ ঘটানো যায় সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। ছাত্রদল যেভাবে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিগত দিনে কাজ করে গেছে সেই ধারা সামনের দিনেও অব্যাহত থাকবে।“
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, “বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায় ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র, ন্যায়বিচারের প্রশ্নে আপোষহীন থেকেছে। বিগত ১৬ বছর বাংলাদেশের ঘাড়ে সওয়ার হওয়া স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করে, স্বৈরশাসকের পেটোয়া সরকারী বাহিনী এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী ছাত্রসংগঠনের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ছাত্রদল তার আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছে।
বিগত স্বৈরশাসনে সারাদেশে আমাদের অসংখ্য নেতা-কর্মীদের নামে মামলা, হামলা, খুন, গুম করা হয়েছে। ক্লাসের ভিতরে কিংবা পরীক্ষা কেন্দ্রের ভিতরে ঢুকে আমাদের নেতাকর্মীদের কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই বিভিন্ন সময়ে আমাদের ২ হাজারের বেশী নেতাকর্মীকে মারাত্মকভাবে আহত করা হয়েছে। দেশপ্রেমিক মেধাবী শিক্ষার্থীরাই ছিল বিগত খুনী সরকারের প্রথম টার্গেট। আমরা কোন গুপ্ত সংগঠন নই, আমাদের পরিচয় লুকানোর মত কোন জায়গাও নেই। কোথাও নিরাপদ ছিলাম না আমরা; আন্দোলন সংগ্রামই আমাদের ঘর-বাড়ি হয়ে উঠেছিলো। সব বাঁধা উপেক্ষা করে ছাত্রদল এগিয়ে গেছে দুর্বার গতিতে।“
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, “বিগত ১৬ বছর স্বৈরাচার সরকার, তাঁদের পেটোয়া বাহিনী এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী ছাত্র সংগঠনের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ছাত্রদল লড়াই সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছে। দেশের সকল ইস্যুতে ছাত্রদল রাজপথে থেকেছে। এর পাশাপাশি ছাত্রদল বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ে জায়গা কেড়ে নিয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় সমাবেশের পরে ছাত্রদল রাস্তা পরিষ্কার করে দেয়।
ছাত্রদল ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে বৃক্ষ রোপণ করে, পানির ফিল্টার বসিয়ে দেয়, তাঁরা রাস্তার ট্র্যাফিক সমস্যা নিরসনে কাজ করে, তাঁর গাছে গাছে পাখির কৃত্রিম বাসা বানিয়ে দেয়। ছাত্রদল ঝড় বন্যা জলোচ্ছ্বাস সহ যেকোনো বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ায়, আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেয়। ছাত্রদল কারো চোখ রাঙানি ভয় পায় না। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে কেউ কথা বললে ছাত্রদল রুখে দাঁড়ায়। আমরা আমাদের কাজের মাধ্যমেই অনন্য একটি সংগঠন। আমরা আমাদের সাংগঠনিক অভিভাবক জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশের প্রয়োজনে যেকোনো কাজের জন্য প্রস্তুত।“
বর্তমানে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা ছাত্রসমাজের এক উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য, সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফা রাষ্ট্র সংস্কারের বার্তা নিয়ে, ধানের শিষের পতাকায় বিশ্বাস স্থাপন করে, দেশের প্রতিটি কোণে পৌঁছে যাচ্ছেন। তারা শুধু একটি রাজনৈতিক সংগ্রামে নয়, বরং মানুষের অধিকার, মর্যাদা এবং সুখী জীবন প্রতিষ্ঠার মহাকাব্যিক অভিযানে নেমেছেন।
ছাত্রদল তারেক রহমানের বিশ্বস্ত হাতিয়ার হয়ে, দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যে, সমাজের প্রতিটি মানুষের কাছে সত্যিকার পরিবর্তনের স্বপ্ন পৌঁছাতে তারা কখনো থামবে না, কখনো পিছপা হবে না। তাদের সংগ্রাম শুধু এক রক্তক্ষয়ী যাত্রা নয়, এটি মানবতার, ভালোবাসার এবং সমতার পথ; যেখানে ছাত্রদল নিজেকে ছাত্রসমাজের অধিকার আদায়ের অগ্রদূত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে, এক সুন্দর, শান্তিপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ বাংলাদেশের স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করবে।
লেখক: মাহবুব নাহিদ, রাজনৈতিক বিশ্লেষক
আশিকুর রহমান