ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ০৮ মে ২০২৫, ২৫ বৈশাখ ১৪৩২

বললেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের পরিচালক

সাতছড়ি-কালেঙ্গা ঘিরে রিসোর্ট তৈরির পদক্ষেপ নেওয়া হবে

নিজস্ব সংবাদদাতা, হবিগঞ্জ

প্রকাশিত: ২০:০০, ৭ মে ২০২৫

সাতছড়ি-কালেঙ্গা ঘিরে রিসোর্ট তৈরির পদক্ষেপ নেওয়া হবে

ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) আবু সেলিম মাহমুদ-উল হাসান বলেছেন, দেশের পর্যটন বিকাশে যাতায়াত ব্যবস্থাকে গুরুত্ব দিতে হবে। কোনো এলাকাকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে প্রধান উৎস হচ্ছে সেখানকার যাতায়াত, থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা ও এক্টিভিটি। হবিগঞ্জ জেলার সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান ও রেমা-কালেঙ্গা অভয়ারণ্যকে ঘিরে আশপাশের কোথাও রিসোর্ট তৈরি করা যায় কি না সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

বুধবার (৭ মে) দুপুরে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে হবিগঞ্জ জেলার রেমা-কালেঙ্গা, সাতছড়ি এবং লক্ষীবাওর সোয়াম ফরেস্ট ইকো-ট্যুরিজম উন্নয়ন প্রকল্প শীর্ষক স্টেকহোল্ডার কনসাল্টেশন সভায় তিনি এসব কথা বলেন। আবু সেলিম মাহমুদ-উল হাসান বলেন, ‘পর্যটক বাড়াতে গেলে পর্যটন কেন্দ্রের ধারণ ক্ষমতা কত তা নির্ধারণ করতে হবে। পর্যটনের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে।’

সভায় জেলা প্রশাসক ড. মো. ফরিদুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন পুলিশ সুপার এএনএম সাজেদুর রহমান, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি অমিত চক্রবর্তী, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা হুমায়ুন কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা রফিক ও টিম লিডার ইমতিয়াজ শরীফ।

জেলা প্রশাসক ড. মো. ফরিদুর রহমান বলেন, ‘পর্যটক বাড়ানোর জন্য কি প্রয়োজন জরিপ করা হচ্ছে। এর সম্ভাব্যতা যাচাই করা হচ্ছে। গাছ না থাকলে বনে মানুষ কেন যাবেন। কোনোভাবেই বনের গাছ কাটা যাবে না। গাছ বাঁচাতে হবে।

পুলিশ সুপার এএনএম সাজেদুর রহমান বলেন, ‘সারাদেশে এ জেলা একটি শান্তিপ্রিয় জেলা। এখানে অস্ত্রের ঝনঝনানি নেই। সন্ত্রাসবাদ নেই। মানুষও অতিথি পরায়ন। প্রকৃতিও খুব সুন্দর। হাওর এবং পাহাড়ি এলাকার রাস্তাগুলোতে গেলেই মন ভরে যায়।’

 

আরশি

আরো পড়ুন  

×