ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

মিডিয়ার সহযোগিতা কামনা নিঃসঙ্কোচে শিশুদের কৃমির ওষুধ সেবন করান ॥ ডাঃ সানিয়া

প্রকাশিত: ০৫:১৪, ৪ এপ্রিল ২০১৭

মিডিয়ার সহযোগিতা কামনা নিঃসঙ্কোচে শিশুদের কৃমির ওষুধ সেবন করান ॥ ডাঃ সানিয়া

গত ১ এপ্রিল ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্য দেশের ৬৪ জেলার সকল প্রাথমিক ও মাধ্যমিক/পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কৃমিনাশক ওষুধ সেবনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ১ এপ্রিল দেশের ৪ জেলার বিভিন্ন স্থানে এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং ২ এপ্রিল এক জেলায় কৃমির ওষুধ সেবনের পর সামান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, যা বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় এসেছে। ঐ জেলার সিভিল সার্জন পাঠানো রিপোর্ট অনুযায়ী অধিকাংশ ছাত্রী আক্রান্ত শিশুরা মাস সাইকোজেনিক অসুস্থতা বলে প্রমাণিত হয়। বেলজিয়ামের জনসন এ্যান্ড জনসন কোম্পানি হতে অনুদানের মেবেনডাজল ট্যাবলেট দ্বারা পরিচালিত এ কৃমিনাশক ওষুধ সেবন কার্যক্রম বছরে ২ বার বহু বছর ধরেই রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের অধীনে পরিচালিত হয়ে আসছে। এ ওষুধ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত এবং গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকির কোন প্রমাণ এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। দেশের কৃমির সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নির্মূলের জন্য রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের তত্ত্বাবধানে বছরে ২ বার আগামীতেও প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে দেশের সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ডাঃ সাজিয়া তাহমিনা বলেন, “আমি দেশের সকল ছাত্রছাত্রীর অভিভাবকগণকে অনুরোধ জানাচ্ছি, তারা যেন বিনা সঙ্কোচে তাদের বাচ্চাদের কৃমির ওষুধ সেবনে সহযোগিতা করেন।” তবে মনে রাখতে হবে কৃমির ওষুধ সব সময় ভরাপেটে খেতে হয় এবং শারীরিক পরিশ্রমের পরে না খাওয়া ভাল। দেশের সকল প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার কাছে এ কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। -বিজ্ঞপ্তি মার্চ মাসে ৯৯ কোটি টাকার চোরাচালান ও মাদক জব্দ বিজিবির অভিযান বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) গত মার্চ মাসে দেশের সীমান্ত এলাকাসহ অন্যান্য স্থানে অভিযান চালিয়ে মোট ৯৮ কোটি ৯৩ লাখ ৯৮ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান ও মাদকদ্রব্য আটক করেছে। আটককৃত মাদকের মধ্যে রয়েছেÑ ইয়াবা ট্যাবলেট, ফেনসিডিল, গাঁজা, বিদেশী মদ, হেরোইন, নেশাজাতীয় ইনজেকশন এবং বিভিন্ন প্রকারের অবৈধ ট্যাবলেট। এছাড়া আটককৃত অন্যান্য চোরাচালান দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে শাড়ি, থ্রি-পিস-শার্ট পিস, থান কাপড়, তৈরি পোশাক, কাঠ, স্বর্ণ ও একই সময়ে উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে পিস্তল, বন্দুক, গুলি, ম্যাগজিন, মর্টারশেল ও হাতবোমা। অভিযানে মাদক পাচারসহ চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৪১ জন এবং অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ১২৯ জন বাংলাদেশী নাগরিককে আটক করে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। এছাড়া ভারত হতে বাংলাদেশে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ১৩ জন ভারতীয় নাগরিককে আটক করে ১১ জনকে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর ও ২ জনকে থানায় সোপর্দ এবং বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে ৩৭৯ জন মিয়ানমার নাগরিকের অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিহত করা হয়েছে। -বিজ্ঞপ্তি
×